২০২৯ সালের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কাছে জিএসপি প্লাস সুবিধা চেয়েছে বাংলাদেশ। ইউরোপীয় কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ইইউর পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ জোসেপ বররেলের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বাংলাদেশ এ অনুরোধ জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানানো হয়, সম্প্রতি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সাইডলাইনে ইউরোপীয় কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ইইউর পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ জোসেপ বররেলের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। বৈঠকে বাংলাদেশের বাণিজ্য বিষয়ে আলোচনা হয়। এ সময়ে ইইউর বাজারে অস্ত্র ছাড়া বাংলাদেশী অন্য সব পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের জন্য ধন্যবাদ জানান এ কে আব্দুল মোমেন। সেই সঙ্গে ২০২৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশী পণ্যের এ সুবিধা বাড়ানোর জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এ সময়ে ২০২৯ সালের পর বাংলাদেশী পণ্যে জিএসপি প্লাস সুবিধা বাড়াতে অনুরোধ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলাদেশের এ অনুরোধ ইতিবাচক সুপারিশসহ ইইউর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছে দেবেন বলে নিশ্চিত করেছেন জোসেপ বররেল।