Bangladesh’s garment industry is expanding its market reach beyond the traditional US and European markets, focusing on the Gulf region, including Saudi Arabia and the United Arab Emirates (UAE), which have seen a significant rise in garment exports in the last financial year.
The industry, which accounts for 80% of the country’s exports and employs four million people, has been hit by a decline in sales in traditional markets since Russia’s invasion of Ukraine, prompting a reorientation of the promotion strategy.
The country made $42.6 billion between July 2021-June 2022 from garment exports, with the EU and the US being the largest markets. The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association’s data reveals a surge in exports to the Gulf, with sales to Saudi Arabia rising by 40% to $125 million and to the UAE up by 21% to $183 million.
The country is positioning itself to capture the Middle East’s substantial apparel imports, with China and India being the major suppliers currently. The presence of a considerable number of Bangladeshi workers in the Gulf region presents another opportunity to promote and introduce Bangladeshi products.
After more than a month of disruption due to the political changeover and subsequent labour unrest in major industrial belts, international apparel retailers and brands are returning to Bangladesh with work orders for upcoming seasons.
Local garment suppliers said more Western retailers and brands are now visiting the factories and inquiring about production as normalcy has returned to the sector.
They said Western buyers are placing orders for the next autumn and winter seasons.
“I haven’t noticed any major challenges in the inflow of work orders for the upcoming seasons,” said Kutubuddin Ahmed, chairman of Envoy Legacy. “They haven’t shifted orders away from here.”
However, many factories are facing increased costs for having to make air shipments due to production delays caused by the unrest, Ahmed added.
He said a stable production environment is crucial for both suppliers and retailers.
During the unrest in September and early October, apparel factories in major industrial hubs were shuttered. Consequently, some summer orders have already been relocated to Bangladesh’s rivals.
On top of the lost production and missed work orders for small and medium-sized factories, Ahmed said manufacturers are struggling as some banks are unable to open letters of credit (LCs) due to a liquidity crisis, US dollar shortage and reduced loan repayment capability of their clients.
Requesting anonymity, a major European buyer said their company did not shift any work orders out of Bangladesh due to the unrest.
“Production facilities are improving but uncertainty remains and our headquarters is concerned about the factories that were affected by the labour unrest,” the buyer said.
Although buyers do not plan to reduce order quantities, overall volumes may not reach previous levels as any unrest has some negative consequences, he added.
“I have been meeting with buyers to assure them that normalcy has returned to the industrial zones and factories have resumed production,” said Kalpan Hossain, managing director of Dekko Legacy Group.
Hossain’s factories were shut down for 23 days in September and five days in October. This translated into a daily production loss of 80,000 pieces of trousers and jackets, valued at $4.8 lakh.
“Buyers want stability as they also need to ensure timely shipment of goods and profit,” he said.
If a stable business and political environment continues, it is expected that upcoming seasons will be good for business, Hossain added.
“None of my buyers have shifted work orders so far,” said Sharif Zahir, managing director of Ananta Group.
Zahir said he is hopeful that the upcoming seasons will be good as buyers are placing a significant number of orders now that normalcy has been restored.
The labour unrest was largely centred at manufacturing hubs around Dhaka. As a result, production at garment factories located in other areas was quite unscathed.
“I have work orders for the next seasons as the environment was relatively peaceful in Chattogram compared to other industrial zones in Dhaka,” said Vidiya Amrit Khan, deputy managing director of Desh Group.
To sustain buyers’ confidence, she said maintaining stability and a normal business environment are very important.
Requesting anonymity, a garment manufacturer from Rupganj upazila in Narayanganj said buyers are demanding discounts for their products due to shipment delays.
Apart from political stability and tight competitiveness, there are other challenges at the home front facing apparel manufacturers and textile millers. These include consistent gas and power supplies.
Khorshed Alam, chairman of Little Group, said his yarn production has declined 50 percent due to gas shortages and load shedding.
His Ashulia-based mill usually produces 24,000 pounds of yarn daily, but is now slumping to 12,000 pounds.
According to Alam, while the demand for yarn is increasing with the resurgence of garment work orders, inadequate gas supply remains a major obstacle.
Kyaw Sein Thay Dolly, managing director of Cloths R Us, said the labour unrest particularly hurt small and medium enterprises.
“Now both we and the buyers want to be optimistic,” she said.
Khandoker Rafiqul Islam, president of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), said the unrest impacted autumn garment production.
He said the BGMEA will hold a meeting with representatives of international retailers and brands next week to reassure them of the restored business environment and the association’s commitment to meeting deadlines.
যুক্তরাষ্ট্র সারা পৃথিবী থেকে তৈরি পোশাক আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, অন্য যেসব দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা পোশাক আমদানি করে, সেসব দেশের পোশাক রপ্তানিও কমেছে।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যে পরিমাণ পোশাক রপ্তানি হতো, ২০২৩ সালে এসে তা আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। তাহলে কি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা তৈরি পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছে? রপ্তানি-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনা মহামারির পর বিশ্বের অর্থনীতি নিম্নমুখী হওয়ার প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রেও পড়েছে। সেখানকার নাগরিকরা পোশাক কেনার চাইতে খাবার-দাবারসহ অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কেনার বিষয়ে জোর দিয়েছেন। তবে বাজারটিতে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো তৃতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মোট ৯ হাজার ৯৮৫ কোটি মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি করেছে। কিন্তু পরের বছর তা নেমে আসে ৭ হাজার ৭৮৪ কোটি মার্কিন ডলারে। চীন, ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, মেক্সিকো, হন্ডুরাস, পাকিস্তান ও দক্ষিণ কোরিয়া থেকে সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র পোশাক আমদানি করে। দেশটিতে রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। প্রথম স্থানে আছে চীন, আর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ভিয়েতনাম।
উদ্যোক্তারা যা বলছেন :রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রাইজিং গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং বিজিএমইএর সাবেক সহ-সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু ইত্তেফাককে বলেন, করোনা মহমারির পর যুক্তরাষ্ট্র সরকার সেখানে ভোক্তাদের প্রচুর অর্থ দিয়েছে। অবস্থার একটু উন্নতি হলে সেই অর্থ আবার তুলেও নিয়েছে। এতে জনগণের হাতে অর্থ কমে যায়। তারা ক্রয়ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার বাড়ানোর ফলে সেখানে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। মানুষ পোশাক কেনার চাইতে খাবার-দাবার, গাড়ির জ্বালানি প্রভৃতি খাতে বেশি পয়সা ব্যয় করেছে। মাহমুদ হাসান বলেন, অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হলে মানুষ সাধারণত কাপড় কেনা কমিয়ে দেয়। এক্ষেত্রে তাই হয়েছে।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক এবং ডেনিম এক্সপার্ট লি.-এর এএমডি মহিউদ্দিন রুবেল ইত্তেফাককে বলেন, করোনা মহামারির পর এমনিতেই বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে মন্দা শুরু হয়। এর হাওয়া যুক্তরাষ্ট্রেও লাগে। সেখানকার ক্রেতারা পোশাক কেনা কমিয়ে দেওয়ায় রপ্তানিও কমেছে। তিনি বলেন, করোনার পর পোশাক রপ্তানির যে কমতির ধারা তা ২০২৩ সাল পর্যন্ত বহাল ছিল। অবশ্য চলতি ২০২৪ সালে সে ধারা থেকে বেরিয়ে রপ্তানি কিছুটা ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির পরিসংখ্যান: যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড গার্মেন্টসের (ওটেক্সার) এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, দেশটিতে গত ১০ বছরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। তবে ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত পরিসংখ্যান বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে চীন প্রথম অবস্থানে থাকলেও এক দশকে তাদের পোশাক রপ্তানি কমেছে প্রায় অর্ধেক। আর সে জায়গায় ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশ তাদের অবস্থান তৈরি করেছে।
২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ছিল ৪ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার, সেখানে ২০২২ সালে এই রপ্তানি উন্নীত হয় ৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম অবস্থানে থাকা চীনের ২০১৪ সালে পোশাক রপ্তানি ছিল ২৯ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের। সেখানে ২০২৩ সালে এই রপ্তানি কমে দাঁড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলারে; অর্থাৎ এক দশকের মধ্যে রপ্তানি কমেছে প্রায় ৪৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার।
দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভিয়েতনামের ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি ছিল ৯ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের। সেখানে ২০২৩ সালে এই রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারে, অর্থাৎ গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রে ভিয়েতনামের রপ্তানি বেড়েছে ৫২ দশমিক ৯৬ শতাংশ। একই সঙ্গে ভারত, পাকিস্তান ও কম্বোডিয়ার মতো দেশগুলোরও রপ্তানি বেড়েছে। এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রে গত এক দশকে চীনের পাশাপাশি কমেছে দক্ষিণ কোরিয়া, মেক্সিকো, হন্ডুরাস ও ইন্দোনেশিয়ার পোশাক রপ্তানি। এর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানি ১৩ দশমিক ৩১ শতাংশ, মেক্সিকোর ২৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ, হন্ডুরাসের ৬ দশমিক ০৮ শতাংশ ও ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি কমেছে ১৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ।
সিআইটিআই রপ্তানি বাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করেনি, তবে দেশটির গণমাধ্যম দ্য হিন্দু বিজনেস লাইন বলছে, প্রতিবেশী বাংলাদেশে পোশাক খাতে অস্থিরতার কারণে ভারতে অর্ডার বাড়তে পারে। কারণ বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ পোশাক রপ্তানিকারক। অর্থাৎ, পোশাকখাতের অস্থিরতায় সরাসরি লাভবান হচ্ছে ভারতসহ বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিযোগী দেশগুলো।
ভারতের তামিলনাডু রাজ্যের কারুর এলাকায় একটি টেক্সটাইল রপ্তানিকারক কারখানায় কাজ করছেন নারী শ্রমিকরা। ছবি: শিভা শ্রাবাণান এস/ দ্য হিন্দু বিজনেস লাইন
পোশাকখাতে বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশ ভারতের রপ্তানি বাড়ছে। বাংলাদেশে পোশাকখাত যখন শ্রম অস্থিরতায় ভুগছে, তখন চাঙ্গা হয়েছে প্রতিবেশী দেশের বস্ত্র (টেক্সটাইল) ও পোশাকের রপ্তানি। গেল অক্টোবরে ভারত টেক্সটাইল রপ্তানি করতে পেরেছে প্রায় ১৮৪ কোটি ডলারের, যা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি হয়েছে।
অক্টোবরে ভারতের পোশাকখাতেও শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির মুখ দেখেছে। অক্টোবরে যা ৩৫ দশমিক ০৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ১২৩ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। সরকারি তথ্য উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে সংশ্লিষ্ট শিল্পজোট – কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি (সিআইটিআই)।
ফলে আগের বছরের একই মাসের চেয়ে গত অক্টোবরে ভারতের পোশাক ও টেক্সটাইল খাতের মোট রপ্তানি বেড়েছে ১৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ।
আর এপ্রিল-অক্টোবর সময়ে টেক্সটাইল রপ্তানিতে দেশটির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ০১ শতাংশ। একই সময়ে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৬০ শতাংশ।
সিআইটিআই প্রতিবেদনে বলেছে, ‘এসব অগ্রগতিতে আমরা উৎসাহবোধ করছি। বিশ্বস্তরে ভারতের পোশাক ও বস্ত্রখাতের প্রতিযোগী সক্ষমতা ও অদম্যতাকে তুলে ধরেছে এই ঘটনা।’
সিআইটিআই রপ্তানি বাড়ার কারণ ব্যাখ্যা করেনি, তবে দেশটির গণমাধ্যম দ্য হিন্দু বিজনেস লাইন বলছে, প্রতিবেশী বাংলাদেশে পোশাক খাতে অস্থিরতার কারণে ভারতে অর্ডার বাড়তে পারে। কারণ বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ পোশাক রপ্তানিকারক। অর্থাৎ, পোশাকখাতের অস্থিরতায় সরাসরি লাভবান হচ্ছে ভারতসহ বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিযোগী দেশগুলো।
এরমধ্যে ভারতের টেক্সটাইল শিল্প ফুলেফেঁপে উঠছে, যা আরও সম্প্রসারণের দুয়ারে রয়েছে বলে জানাচ্ছে বিজনেস লাইন। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের বিনিয়োগ সংস্থা– ইনভেস্ট ইন্ডিয়ার তথ্যমতে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশটির টেক্সটাইল খাত সাড়ে ৬ হাজার কোটি ডলারের রপ্তানি শিল্পে পরিণত হবে। ভারতের টেক্সটাইল বাজারের আকার ২০২২ সালের মূল্যায়ন অনুযায়ী সাড়ে ১৬ হাজার কোটি ডলারের, এরমধ্যে অভ্যন্তরীণ বিক্রি থেকে সাড়ে ১২ হাজার কোটি ডলার ও রপ্তানি থেকে ৪ হাজার কোটি ডলার আয় করেছিল দেশটি। তবে বিভিন্ন পূর্বাভাসে বলা হচ্ছে, বার্ষিক গড় ১০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি নিয়ে ২০৩০ সাল নাগাদ এই খাতের বাজার ৩৫ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছাবে।
ইতোমধ্যেই ভারতে কর্মসংস্থানের বৃহৎ উৎসে পরিণত হয়েছে টেক্সটাইল শিল্প। বর্তমানে সাড়ে ৪ কোটি কর্মীর যেখানে প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে। এছাড়া টেক্সটাইল নির্ভর বা সংশ্লিষ্ট খাতগুলোয় জীবিকানির্বাহের সুযোগ তৈরি হয়েছে আরও ১০ কোটি মানুষের। টেক্সটাইল শিল্পের জন্য তুলা উৎপাদন করছেন ৬০ লাখ কৃষক, সেই তুলা প্রক্রিয়াজাত করা ও বিপণনের ব্যবসাতেও আরও অন্তত ৪-৫ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।
বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকরা তৃতীয় দিনের মতো ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে বিক্ষোভে নেমেছেন।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) সকাল ৭টা থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চক্রবর্তী মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন তারা। সকাল ৯টায় গাজীপুর শিল্প পুলিশের উপপরিদর্শক রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সড়কে যৌথবাহিনী অবস্থান করছে।
গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুরের সারাবো এলাকায় বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শ্রমিকরা তাদের অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে। মহাসড়কের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিকল্প পথে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শ্রমিকরা জানান, বেতন পরিশোধ না করলে তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। যতদিন টাকা না পাবেন, ততদিন বাসায় ফিরবেন না।
The TNZ Apparels factory workers have joined work since Saturday morning. The factory was closed due to workers’ dissatisfaction with salaries and allowances for 23 days.
Other factories in the district is also seen normal. Earlier, as per the promises made by the TNZ Apparels factory authorities and the Ministry of Labor, all the workers’ salaries and allowances were paid last Thursday evening.
TNZ Apparels Limited group has five factories. Workers of these factories staged several protests demanding arrears of wages. Earlier, workers blocked the Dhaka-Mymensingh highway for three consecutive days from Saturday 9am to Monday 10 pm last week to demand the salary.
After the payment of salaries on Thursday, a notice was put up in front of the factory stating that the factory would be open from Saturday. As per that instruction, the workers joined work as usual from this morning.
TNZ Apparels Group Chairman Md. Hedayatul Haque said that the workers’ arrears were paid on Thursday. Apart from this, there are some other arrears, which will be paid by the 30th of this month. The workers have joined work peacefully since this morning.
Bangladesh’s textile and apparel industry, has grown remarkably, reaching record monthly exports of US $ 4.6 billion in November and December 2022. Bangladesh’s textile and garment exports, which were valued at US $ 29.8 billion in 2020, put it in third place internationally. Two years later, it reported exports of US $ 49 billion, a strong growth rate of 64 per cent.
The head of Vinatex, the biggest manufacturer of textiles and clothing in Vietnam, Le Tien Truong, credits this “Bangladesh phenomenon” to consistent investments made since 2018 in cutting-edge, effective production techniques. According to the U.S. Green Building Council, Bangladesh has 230 factories certified by LEED (Leadership in Energy and Environmental Design) as of August 2024, with 40 per cent of them achieving the esteemed LEED Platinum designation. Moreover, an additional 500 factories are currently pursuing comparable accreditation.
According to Truong, Bangladesh’s success is a result of its dedication to environmentally friendly production, as well as labour stability and productivity gains made possible by the availability of a reasonably priced labour pool. He believes that this is an important lesson for Vietnam, since, despite the country’s 13,000 businesses and more than 50,000 manufacturers, just 10 per cent of the 619 enterprises with LEED certification are in the textile and apparel industry.
The huge financial outlay needed to update factories and obtain green certifications presents a hurdle for Vietnamese companies. Ample manufacturing space, solar power installation, enough fresh air circulation, and green areas are essential components that are necessary for the productivity and well-being of employees.
With over 100 billion goods produced annually and over 90 million tonnes of solid waste generated, the textile and apparel sector is a major source of garbage that is expected to increase to 150 million tonnes by 2030. Of this garbage, only 20 per cent can be recycled. In response, big fashion retailers like Zara, Levi’s, Uniqlo, and H&M are establishing challenging sustainability goals. For example, Adidas wants half of its goods to be created from recycled materials, and H&M wants to source 30 per cent of its materials from recycled sources by 2025.
Even if there aren’t any laws requiring a certain per centage of recycled materials in textile items, green production is unavoidable, particularly in developed countries where laws are expected to be implemented shortly. In order to maintain the integrity of their supply chains, producers and purchasers are getting ready for these changes.
It is anticipated that Vietnam will take five to ten years to make the shift to green production. Truong underlines that Vietnam’s products run the risk of becoming outdated in a market that is getting more and more regulated by green standards if this transition is not started right now.
Vietnamese textile and apparel industries need to invest heavily in green and sustainable production methods now in order to ensure sustainable development over the next few decades. Recent efforts by Vinatex to upgrade energy efficiency and yarn manufacturing technologies have already resulted in a 15 per cent decrease in water usage during the dyeing process and a 20 per cent reduction in electricity consumption per kilogramme of yarn.
Vietnam’s garment manufacturing sector had remarkable growth in October, demonstrating endurance in a cutthroat international market and providing a major boost to the country’s economy. Indicating consistent sector growth, recent statistics from the industrial production index showed a 2% month-over-month increase in clothing output as compared to September.
Even more remarkable were the year-over-year statistics, which showed an incredible 18.1% increase in October 2024 over the same month the previous year. A strong 10.3 percent gain over the same period in 2023 was also demonstrated by cumulative data from January to October.
This expansion reaffirms Vietnam’s position as a key participant in the global apparel manufacturing market, propelled by robust global demand and its vast production capacity. According to reports, the industry has benefited from improved trade circumstances and a rise in foreign orders, giving it a competitive edge.
However, Bangladesh, a neighbouring country that has long been recognised as one of the biggest producers of clothing worldwide, poses a serious threat to the Vietnamese apparel industry. Because of its established supply chain and cheaper labour costs, Bangladesh’s apparel industry is nevertheless competitive and frequently appeals to buyers from other countries. Vietnam’s ability to innovate and deal with issues including growing production costs and supply chain dependence may be crucial to its future success as both nations compete for market dominance.
Manufacturing activities at the readymade garments (RMG) factory units at major industrial hubs like Savar, Ashulia, Gazipur, and the capital have returned to normal despite sporadic incidents.
Although there were no reports of massive unrest in Ashulia, Gazipur, and Savar, 12 factories were declared closed in the aforementioned areas due to workers’ protests demanding arrears for some particular factories, or factories belonging to some industrial groups.
According to sources, 10 factories were declared closed in Gazipur.
Among them, factories of the Beximco Group were declared closed as workers protested, demanding their October wages and started attacking nearby factories to coerce workers to join them, which disrupted work activities at the area.
Moreover, two factories of Doreen Group (Doreen Apparels Ltd and Doreen Garments Ltd), Apparel 21 Ltd, and Shadhin Garments Ltd were closed in Gazipur areas under Section 13(1) of Bangladesh Labour Act, which enforces the rule of “no work, no pay”.
Moreover, five factories of TNZ Group were also closed under general holidays.
The workers of TNZ garment factory recently withdrew their 55-hour and another 3-4 hours blockade on the Dhaka-Mymensingh Highway after the authorities assured them of their overdue wages by November 30.
Meanwhile, according to a source of the BGMEA, the wages and allowances of the workers and staff of the five factories of TNZ Group have been cleared for the month of September on Thursday between 06:00PM-06:30 PM.
The decision to lift the blockade was taken at 10:30pm on Monday after a tripartite meeting among factory owners, worker representatives, and Secretary of the Ministry of Labour AHM Safiquzzaman.
As decided at the meeting, the government will provide a total of Tk16 crore as a loan to TNZ Apparels.
Of this amount, Tk6 crore will come from the central fund and will be used to pay the first installment of wages.
The remaining Tk10 crore will be provided by the Ministry of Finance, which will cover the remaining dues. The factory owners will later repay this amount to the government.
Moreover, the workers will be paid a regular salary from the factory’s own income from December.
Following the meeting, the workers accepted the decision and lifted the blockade, allowing traffic to return to normal.
Meanwhile, Abdul Halim, a director of Basic Knitwear Limited of TNZ Group, was arrested and sent to jail for not paying wages to workers.
The judge ordered him to be sent to jail when he was produced in court from Basan police station on Wednesday afternoon.
In Savar and Ashulia, two RMG factory units were closed on Thursday where Saadatia Sweaters of Ashulia was on general holiday where Global Attire Ltd of Savar was closed under 13(1), said industry sources.
Meanwhile, no factory closures were reported in the Dhaka area on Thursday.
Moreover, during the protests, the Chittagong, Narayanganj, and Narsingdi area factories also witnessed zero factory closure incidents.
On Thursday, 99.50% of the 401 factories in Savar and Ashulia remained operational. In Gazipur, 98.85% of the 870 factories were functioning, and in the DMP area, 100% of 300 factories were operational.
Nationally, 99.43% of factories operated normally, or 2,077 out of 2,089.
Vietnam is home to one of the largest textile and garment industries in the world. The strategic location of the country, labour costs, a large port system and the ability to produce an array of high-value products makes it a key player in the sector.
As per the Vietnam Textile and Apparel Association (VITAS), Vietnam earned US $ 36.11 billion from garment and textile exports in the first 10 months of the year, marking a 9.86 per cent year-on-year growth. In October, export earnings surged by 10.7 per cent month-on-month, reaching US $ 3.86 billion.
Despite the increased expectations from major markets like the US and Europe, the garment and textile industry is optimistic about the impending holiday season. It is anticipated that the Christmas season will significantly boost export businesses’ revenue growth, particularly in the textile sector.
Vietnam is now in a favourable position, ready for the forthcoming holiday season, thanks to a reduction in inventory in major markets like the US, Japan, and Europe, a shift in orders from Bangladesh, China, and Myanmar to Vietnam, and a gradual increase in partner orders and consumer needs.
Chairman of the Board of Directors of the Vietnam National Textile and Garment Group (Vinatex), Le Tien Truong, stressed on the fact that Vietnam is benefiting from the political instability in competing neighbors- Myanmar and Bangladesh. Notably, garment industries have already secured orders for the second and third quarters seeing the promising opportunities in Vietnam.
As the year draws to a close, Vietnam’s textile exports are increasing, with growth accelerating recently, according to Vu Duc Giang, Chairman of VITAS. Emerging markets like ASEAN, Russia, and Canada are rapidly developing into exciting new frontiers for increasing production and exports, even as major markets like the US, EU, Japan, and China continue to fuel steady growth.
As the holiday season draws near, clothing manufacturers are working to satisfy the high expectations of their partners and customers by expanding their consumer bases, enhancing their product lines, and introducing new items with distinctive designs and materials.
Bangladesh needs to work more on updating its labour law, regulations and policies for ensuring decent working conditions in its garment sector and achieving sustainable development goals by 2030.
Even though Bangladesh is about to graduate from the least developed country (LDC) status, there is still a lot of work to be done in the apparel sector, said Nicolas Linus Ragnas Weeks, Ambassador of Sweden to Bangladesh.
“More precisely, policymakers should provide support to eliminate harassment and ensure timely salary payment, among others, which is crucial at this moment,” he told a knowledge sharing workshop at a city hotel on Wednesday.
The workshop titled ‘Productivity and Green Skills for the RMG Sector in Bangladesh’ was organised to disseminate the findings and outcomes of the skills and productivity activity area under the PROGRESS project.
Funded by the Embassy of Sweden and implemented by Swisscontact, the project began in October 2022 with the goal of fostering an inclusive, environmentally responsible, and competitive RMG sector.
The ambassador said the project aligns seamlessly with Bangladesh’s aspirations to become a resilient economy.
“By investing in green skills and empowering women, we are not only strengthening the workforce but also fostering a more equitable and sustainable society,” he noted.
This initiative reflects the shared commitment to the Sustainable Development Goals (SDGs) and believe that international cooperation is essential to achieving them, he added.
Speaking at the panel discussion, Sheikh HM Mustafiz, managing director of Cute Dress Industry Ltd. stressed on developing functional and effective complaints mechanisms to timely address labour-related issues.
Workers still come to the street to get salary in absence of a comprehensive grievance mechanism that includes coordinations among all agencies.
The workers’ unrest is tarnishing the image of the sector, he said, adding that sustainability cannot be achieved without addressing those issues.
He, however, stressed on deferring the graduation process for at least five years, saying the indicators of SDGs’ progress were prepared based on inflated and manipulated information.
Maria Stridsman, Head of Development Cooperation, Embassy of Sweden said investing in people and the planet is essential to addressing global challenges such as climate change and inequality.
And the PROGRESS project aligns perfectly with these values, by focusing on skill development, productivity enhancement, and environmental sustainability in the garment industry.
She expected that the project would establish an important precedent by demonstrating practical solutions and successful business cases where investing in sustainability benefits not only environmental health but also the profitability of manufacturers.
Mujibul Cezanne Hasan, country director, Swisscontact Bangladesh, in his opening remarks said through this project they aim to enhance green skills, improve productivity, and support the RMG sector in adopting sustainable production practices.
Rafiat Salman, senior manager, Skills & Productivity, PROGRESS, Swisscontact Bangladesh made a presentation on the project.
Professor Mohammad Abdul Momen Co-Founder and Director of Pride Group, Syeda Shaila Ashraf Corporate HR, Admin & IT Head, Renaissance Group, Sku Prodip Gabriel Manager Sustainability at H&M and Rajesh Veda CEO and managing director of Rajesh Veda Consulting, among others, spoke there.