fbpx
Home Blog Page 18

পোশাক শিল্পে সহজ শর্তে ঋণ চাইলেন ব্যবসায়ীরা, সহযোগিতার আশ্বাস অর্থ উপদেষ্টার

দেশের পোশাক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সকল ধরনের সহযোগিতা করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ। দিনভর পোশাক শিল্প খাতের বিভিন্ন সংগঠনের সাথে বৈঠক শেষ এ কথা জানান তিনি। এদিকে বর্তমান প্রেক্ষাপটে সহজ শর্তে ঋণের দাবি করেন ব্যবসায়ীরা।

দেশের প্রধান রপ্তানি খাত পোশাক শিল্প। তবে জুলাই আন্দোলন ও আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগে এই শিল্পে কয়েক দিনেই ক্ষতি হয়েছিলো প্রায় কয়েক হাজার কোটি টাকা। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিলো ব্যবসায়ীরা। তবে আকস্মিক বন্যায় ফের ক্ষতির মুখে এই শিল্পের সাথে জড়িতরা।

সংকট কাটিয়ে কিভাবে আবার ঘুরে দাঁড়ানো যায় তাই নিয়ে দিনভর অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে কয়েক দফায় বৈঠক করেন পোশাক খাতের শীর্ষ ব্যবসায়ীরা। এফবিসিসিআই, বিকেএমইএ, বিজেএমইএসহ এই শিল্পের সাথে জড়িত সংগঠনের নেতারা তাদের দাবি তুলে ধরেন। দ্রুত ও সহজ শর্তে এ মূহূর্তে ১ হাজার ৮০০ থেকে ১ হাজার ৯০০ কোটি টাকা ঋণ প্রয়োজন বলে জানান তারা।

বিজেএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘চলমান পরিস্থিতিতে আমাদের কারখানাগুলো ১৬ দিন যাবত প্রোডাক্টশন করতে পারেনি। যার ফলে আমাদের আগামী মাসে ক্রাইসিস দেখা দিতে পারে। ১ বছরের মধ্যে পে ব্যাক করার শর্তে আমরা উপদেষ্টার কাছে একটা স্ফট লোন চেয়েছি।’ 

এদিকে ব্যবসায়ীরা জানান, বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের বেশিরভাগ কারখানাগুলো রয়েছে নিরাপত্তাহীনতায়। তাই অনেকেই তাদের ক্রেতা হারাচ্ছেন। এছাড়াও বন্যার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে অনেক কার্গো আটকে আছে জানিয়ে সেগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান ব্যবসায়ীদের।

বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘আমরা আমাদের সমস্যাগুলো তুলে ধরেছি। এনবিআরের সমস্যা, এলসি সমস্যাগুলো তুলে ধরেছি। বিশেষ করে ইসলামী ৬ ব্যাংকের যে এলসির জন্য পে মার্জিন চাওয়া হচ্ছে সেগুলো উপদেষ্টার কাছে তুলে ধরা হচ্ছে এইটা অর্থ সচিবের মাধ্যমে ঠিক করা হবে।’

এফবিসিসিআই সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, ‘এয়ারপোর্টের থেকে একটা স্যাম্পল কালেক্ট করতে ৭ থেকে ১০ দিন সময় লাগে এইসব সমস্যা তার কাছে তুলে ধরা হয়েছে।’

বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমকে জানান, ব্যবসায়ীদের দাবি দাওয়া নিয়ে গভর্নরের সাথে কথা বলে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তাদের সাথে আলোচনা করে অনেক সমস্যার কথা পেয়েছি। সেগুলো বেশি বড় কিছু না। আগের সরকার এইগুলো ইগনোর করেছে। এখন আমরা সমাধান করার চেষ্টা করবো।’

এদিকে সকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনারের সাথে বৈঠক করেন অর্থ উপদেষ্টা। জানান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিদেশে পাচার হওয়া টাকা দ্রুত ফেরাতে সহযোগিতা করবে যুক্তরাজ্য সরকার।

পোশাক খাতে ১৯০০ কোটি টাকার সফট লোন চায় বিজিএমইএ

সাম্প্রতিক সময়ে রপ্তানি খাতের মন্দাভাব কাটিয়ে উঠতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ১৮০০-১৯০০ কোটি টাকা সফট লোন চেয়েছেন তৈরি পোশাক শিল্পমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। 

আজ মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) আগারগাঁওয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) কার্যালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বিজিএমইএর সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম সাংবাদিকদের একথা জানান।

খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘শুধুমাত্র তৈরি পোষাক খাতের জন্য আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আনুমানিক ১৮০০-১৯০০ কোটি টাকা সফট লোন চেয়েছি। গত ৪৫ দিনের মধ্যে আমাদের ১৬-১৭ দিন প্রোডাকশন বন্ধ ছিল।পাশাপাশি বন্যার কারণেও চার-পাঁচ দিন এক্সপোর্ট করা যায়নি। অনেকগুলো কারণে শুধুমাত্র এই সেক্টরের জন্য সহায়তা চেয়েছি।’

বিজিএমই সভাপতি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশ পরিবর্তিত পরিস্থিতির কারণে আমাদের ফ্যাক্টরিগুলো প্রায় ১৬ দিন রান করতে পারেনি। এই কারণে আমরা একটি সফট লোনের জন্য মাননীয় উপদেষ্টার কাছে অনুরোধ করেছি।একটা মাসের জন্য যদি একটা সফট লোন দেওয়া যায়। এই লোন ইন্টারেস্টসহ এক বছরের মধ্যে আমরা ফেরত দিয়ে দেব। এ ছাড়া আরো ছোট ছোট কিছু ইস্যুও ছিল। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, আমরাও এই সরকারের সঙ্গে কাজ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।এটার পাশাপাশি আমাদের আরেকটি ইস্যু ছিল যে আগে আমরা ছয়টি লোনের কিস্তি ফেল করলে আমাদের ক্লাসিফাইট করত, পরে এটা পরিবর্তন করে তিনটাতে নেমে এসেছে আমরা এটাকে আবারও ৬টা করতে বলেছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এটা আবার তিনটা করতে পারবেন। তিনি অত্যন্ত পজিটিভ আমাদেরকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন এবং আমরাও তাকে সব ধরনের সহযোগিতার করবো বলে আশ্বস্ত করেছি। বাংলাদেশের এক্সপোর্ট অনেক দ্রুত বাড়বে। আমরা আশা করছি আমাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে এবং আমাদের সবার সহযোগিতা থাকলে বিদেশি বায়ারদের আস্থা বাড়বে।আমরা বিশ্বাস করি যে অনেক বেশি বিজনেস বাংলাদেশে মুভ করবে।’

BGMEA seeks Tk1,800-1,900 crore loan from interim govt to recoup recent losses

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has sought a Tk 1,800-1,900 crore soft loan from the interim government to recoup from the recent losses.

“We have asked the interim government for the soft loan just for the ready-made garment sector,” BGMEA President Khandaker Rafiqul Islam told reporters following a meeting with Interim Government Finance Advisor Dr Salehuddin Ahmed at Economic Relations Department (ERD) office in Agargaon today (27 August).

He also said that production was off for at least 16-17 days out of the last 45 days. Also due to the ongoing flood, exports have been halted for four-five days.

“We have asked for a loan for this sector due to many reasons. The soft loan amount we sought for is equivalent to one month’s salaries of all employees of this sector. We will pay back this loan with interest within a year,” he added.

He also said, “There were also some other minor issues. He [finance adviser] assured us that by working with this government we can take the country forward. Besides, he said their loans are now being classified if any entrepreneur fails to pay three installments in a row which was earlier six installments.

“We’re demanding to make it six installments again. the government can again revert back to three installments when the situation is normal.”

Regarding the future of the sector Khandaker Rafiqul Islam also said, “We hope that our economy will turn around and if we all cooperate, the confidence of foreign buyers will be strengthened. We believe that many more businesses will move toward Bangladesh.”

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি এসএম মান্নান (কচি) দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসার কারণে সভাপতির দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়ে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন বিজিএমইএ বোর্ডকে। এ প্রেক্ষিতে শনিবার (২৪ আগস্ট) রাজধানীর একটি হোটেলে বিজিএমইএর পরিচালনা পরিষদের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিজিএমইএ মহাসচিব মো. ফয়জুর রহমান প্রেরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এসএম মান্নান (কচি) এর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে বিজিএমইএর সভাপতি করা হয় খন্দকার রফিকুল ইসলামকে, যিনি ২০২৪-২০২৬ মেয়াদে এসএম মান্নান (কচি) এর নেতৃত্বাধীন বিজিএমইএ বোর্ডে সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে ছিলেন। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সহ-সভাপতি থেকে সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্ব নিলেন আব্দুল্লাহ হিল রাকিব এবং পরিচালক থেকে সহ-সভাপতির দায়িত্ব নিলেন আসিফ আশরাফ।

১ম সহ-সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, সহ-সভাপতি আরশাদ জামাল (দীপু), সহ-সভাপতি (অর্থ) মো. নাসির উদ্দিন, সহ-সভাপতি মিরান আলী, সহ-সভাপতি আসিফ আশরাফ ও সহ-সভাপতি রকিবুল আলম চৌধুরী।

The rise of nearshoring in the textile industry

The global textile industry is witnessing a significant transformation, driven by the increasing trend of nearshoring. Nearshoring refers to the practice of relocating production closer to the company’s home market or the end consumer. This shift is not only reshaping supply chains but also offering several advantages, such as shorter lead times, reduced transportation costs, and improved responsiveness to market demands. As companies seek to navigate the complexities of a post-pandemic world, nearshoring has emerged as a strategic response to the challenges posed by global supply chains.

  1. The drivers behind nearshoring

Several factors have contributed to the rise of nearshoring in the textile industry:

  • Global Disruptions: The COVID-19 pandemic exposed vulnerabilities in global supply chains, causing delays, shortages, and increased costs. These disruptions highlighted the risks associated with long supply chains that rely heavily on distant production hubs, particularly in Asia.
  • Rising Costs in Traditional Hubs: The cost advantages that once made countries like China and Bangladesh attractive for textile production are diminishing. Rising labor costs, environmental regulations, and trade tensions have prompted companies to reconsider their sourcing strategies.
  • Sustainability and Ethical Concerns: Consumers and regulators are increasingly demanding more sustainable and ethically produced goods. Nearshoring allows companies to exercise greater control over their production processes, ensuring compliance with environmental and labor standards.
  • Technological Advancements: Advances in automation and digitalization have made it feasible to produce textiles closer to end markets without sacrificing cost efficiency. Technologies like 3D knitting and robotic sewing are enabling manufacturers to produce high-quality goods with minimal human intervention.
  1. Impact on the supply chain

The shift towards nearshoring is fundamentally altering the dynamics of the textile supply chain:

  • Shorter Lead Times: One of the most significant advantages of nearshoring is the reduction in lead times. By bringing production closer to the end consumer, companies can respond more quickly to market trends and demand fluctuations. This agility is particularly crucial in the fast-paced fashion industry, where trends can change rapidly. Shorter lead times also enable companies to reduce inventory levels, minimizing the risk of overproduction and waste.
  • Reduced Transportation Costs: Nearshoring can lead to substantial savings in transportation costs. Shipping goods over shorter distances is not only cheaper but also faster, further enhancing the ability to respond to market demands. Additionally, reducing reliance on long-haul shipping reduces the environmental impact, aligning with sustainability goals.
  • Improved Supply Chain Resilience: Nearshoring helps companies build more resilient supply chains. By diversifying production locations and reducing dependence on distant suppliers, companies can mitigate the risks associated with global disruptions, such as natural disasters, political instability, or pandemics. This resilience is becoming increasingly important as companies seek to safeguard their operations against future uncertainties.
  • Enhanced Collaboration and Innovation: Proximity between design teams and production facilities fosters better collaboration and innovation. Nearshoring allows for closer communication and faster feedback loops, leading to more efficient problem-solving and product development. This proximity also enables companies to experiment with smaller production runs and more frequent releases, catering to the growing demand for customization and limited-edition products.
  1. Challenges and considerations

While nearshoring offers numerous benefits, it also presents challenges that companies must navigate:

  • Cost Considerations: Nearshoring can be more expensive than traditional offshoring due to higher labor and production costs in closer markets. Companies must carefully weigh these costs against the benefits of shorter lead times and increased agility.
  • Capacity and Infrastructure: Not all nearshoring destinations have the capacity or infrastructure to handle large-scale production. Companies may need to invest in local facilities or partner with local suppliers to build the necessary capabilities.
  • Cultural and Regulatory Differences: Nearshoring often involves working in new markets with different cultural norms and regulatory environments. Companies must invest in understanding these differences and adapting their operations accordingly.

Author: Rohit Dev Sethi, Managing Director, ColossusTex

The future of nearshoring in the textile industry

The trend of nearshoring in the textile industry is likely to continue as companies seek to build more resilient, agile, and sustainable supply chains. However, the success of nearshoring will depend on the ability of companies to balance cost considerations with the need for speed, flexibility, and innovation. As technology continues to evolve, nearshoring may become even more attractive, enabling companies to produce high-quality goods closer to their customers while maintaining competitive pricing. In this dynamic landscape, nearshoring is poised to play a pivotal role in shaping the future of the textile industry.

U.S. Cotton Trust Protocol grower enrollment surges 35% in 24CY

The U.S. Cotton Trust Protocol announced continued program expansion for the fifth consecutive year – both in enrolled growers and planted acres. Planted cotton acres enrolled increased to 2.1 million acres, up 31% from 2023. This growth is driven by a 35% increase in enrolled growers for the 2024 crop year (CY), demonstrating a strong commitment to sustainability within the cotton industry.

US-Cotton-Trust-Protocol-Grower-Enrollment-2024
Figure: The U.S. Cotton Trust Protocol announced continued program expansion for the fifth consecutive year.

“We are proud to see a steady increase in grower enrollment for the Trust Protocol for a fifth consecutive year, reflecting a continued commitment to sustainability within the cotton industry,” said Daren Abney, U.S. Cotton Trust Protocol Executive Director.

“It is a collective effort that brings more responsibly produced cotton into the market, providing brands and retailers with greater access to sustainable sourcing options,” Daren Abney added.

With the increase of 35%, enrollment for 2024 now totals 1,327 growers participating in the Trust Protocol. Enrolled acres for the 2023 crop year resulted in a yield of 1.9 million bales of cotton. The expanded acreage for 2024 will further enhance the availability of sustainable cotton in the market.

“We look forward to supporting our brand and retailer members in their increased uptake of Trust Protocol Cotton and driving value back to our growers,” said Abney.

The Climate Smart Cotton Program also made strides toward its goal of enrolling at least 1,650 farming entities, including 330 from historically underserved communities. In 2024, 1,340 Trust Protocol farming entities applied for Level 1 of the Climate Smart Cotton Program with 282 from historically underserved communities. These farming entities represent 444,000 acres.

Growers who are participating in Level 1 of the Climate Smart Cotton Program can now also apply for participation in Level 2. This provides the opportunity to receive additional financial risk-share for implementing Climate Smart Practices Changes into their operations that will allow for improved soil health, increased drought and flood resilience, and reduced greenhouse gas emissions.

The Trust Protocol’s core values include a commitment to U.S. cotton’s legacy of authenticity, innovation and excellence, environmental stewardship, caring of people, and personal and corporate integrity. The program currently has more than 2,000 supplier members and over 40 companies and their brands including Ralph Lauren, Gap Inc., Levi Strauss & Co., Carhartt and J. Crew.

To learn more about the Trust Protocol and how to become a member, visit TrustUSCotton.org.

The U.S. Cotton Trust Protocol is a voluntary sustainability program for U.S. cotton growers and a traceability platform for all U.S. cotton. It is the only system that provides quantifiable, verifiable goals and measurements and drives continuous improvement in six key sustainability metrics – land use, soil carbon, water measurement, soil loss, greenhouse gas emissions, and energy efficiency. It is also the world’s first sustainable cotton fiber program to offer article-level supply chain transparency to all members.

Bangladesh’s RMG sector seeks solution of disruptions happening for floods

The ongoing flash floods affecting 77 upazilas across 11 districts in Bangladesh have significantly disrupted the ready-made garment (RMG) sector, with exporters facing severe logistical challenges. The floods have completely cut off Chattogram port from the rest of the country, causing a backlog of containers and raising concerns about meeting export deadlines.

Exporters have voiced their worries over the disconnection of both rail and road links between Dhaka and Chattogram, which has severely impacted their business operations. Md Absar Hossain, Managing Director of Top Star Fashions Ltd and a Director of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) in Chattogram, highlighted the urgent need for government intervention.

                                                       Figure: RMG supply chain has been disrupted by flood.

 “Vehicles cannot move on the Dhaka-Chattogram highway, particularly in Feni and Cumilla, due to the floods. Products for export and import are piling up, leading to significant financial losses. We urgently need government support to clear the water from the highways and resume normal operations,” Absar stated.

The flood’s timing has exacerbated challenges for the RMG sector, which was already recovering from previous disruptions. Md Mohiuddin Rubel, Additional Managing Director of Denim Expert Limited and a BGMEA Director, expressed concerns about the escalating costs and damages due to the ongoing crisis. He emphasized the need for proactive measures to mitigate the impact of such natural disasters, including developing alternative routes and strengthening crisis management teams.

In response to the crisis, industry leaders have urged the government to explore alternative routes for transporting goods. Mohammad Hatem, Executive President of the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), called for the use of the Pangaon river port and Mongla port as backup options to ensure timely shipments.

“Buyers are pressuring us to deliver products by air, as the floods have rendered roadways impassable. This will significantly impact our export earnings, but alternative shipment routes through Pangaon and Mongla ports could help mitigate the disruptions,” Hatem explained.

BGMEA President Khandoker Rafiqul Islam also noted the challenges posed by the flooding, particularly after a month-long disruption caused by the nationwide student movement. He expressed hope that transportation on the Dhaka-Chattogram highway would resume soon, allowing business operations to return to normal.

Despite these difficulties, the RMG sector remains focused on maintaining its global competitiveness. Industry leaders are hopeful that government support and strategic planning will help them navigate the current crisis and continue to meet export demands.

Although the global apparel market has seen a slight decline, Bangladesh remains the world’s second-largest clothing exporter, with the RMG sector accounting for 84.58% of the country’s total export earnings in the fiscal year 2022-23. The commitment of the industry to maintain its global competitiveness is evident, even in the face of natural calamities.

As the industry is going through this difficult period, the collective efforts of RMG exporters, industry associations, and government bodies will be crucial in ensuring that Bangladesh continues to thrive on the international stage. 

Walmart crisis hitting Bangladesh apparel sector

US retail giant Walmart is radically reducing the cost of its apparel items or canceling apparel orders in an attempt to sell off its leftover as shoppers shift their focus toward food amidst the rising inflation. As a result, one of Walmart’s main readymade garment (RMG) sourcing countries – Bangladesh is seeing work orders worth billions of dollars canceled.

Walmart crisis hitting global apparel
Figure: “The increasing levels of food and fuel inflation are affecting how customers spend,” Walmart’s Chief Executive, Doug McMillon, said. Courtesy: Matt Rourke/Associated Press

Walmart’s executives said the retailing giant has emptied most of its summer collections ahead of the back-to-school season – which has started in big parts of the South – and the forthcoming holiday period, reports FreightWaves.

Bangladeshi RMG leaders opined that they have witnessed that Walmart has been dipping its apparel orders in terms of both number and volume in garment factories for the last couple of weeks.

Textile millers who are providing fabrics for Walmart say that they also facing a scarcity of orders. While a Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) leader said to media that Walmart had already annulled some orders. And it also suspended shipments of some orders ready for delivery and paused those in process.

Meanwhile, the cost of garment production has increased by at least 20 percent due to the abnormal increase in fuel oil prices. Garment factory owners are unable to find ways to cope with the increased costs.

The factory owners say that the prices of garments currently in production are fixed at least two months in advance. The agreement was made according to the situation at that time. But in the meantime, the cost has increased due to the sudden increase in the price of fuel oil. There is no opportunity to propose a new price increase in the production stage. As a result, they have to produce clothes at a loss.

Walmart said the shoppers are focusing on essentials like food and gasoline due to skyrocketing inflation and high gas prices. The announcement comes after the company announced reduced profit projections for fiscal year 2023.

“The increasing levels of food and fuel inflation are affecting how customers spend, and while we’ve made good progress clearing hardline categories, apparel in Walmart U.S. is requiring more markdown dollars,” Walmart CEO Doug McMillon said in a statement.

5 ways textile manufacturers can reduce their environmental impact

The textile industry’s environmental impact is a long-standing subject of scrutiny, with parties ranging from concerned consumers to government officials chiming in to suggest how to make meaningful, positive changes. Here are five ways textile manufacturers could stimulate progress.

Pilled-of-folded-textile
Figure 1: Piled of folded textile

Reduce the use of toxic processes

One option for textile manufacturers to make improvements is to analyze which processes cause the most harm to the planet and look for ways to alter or remove them. Researchers at Aalto University came up with a non-toxic method of making waterproof, breathable textiles. It involves working with a carnauba wax coating.

The team also determined that textile manufacturers could use their method to dye and waterproof the materials simultaneously. The multitasking aspect of this technique could also support environmental gains by reducing the resources used during production.

Investigate recycled textile creation options

A growing number of textile companies turned to recycled materials to lessen their environmental impacts. One company makes nylon from recycled fishing nets, while another focuses on post-consumer cotton and polyester. Waste is not going away, and these forward-thinking businesses want to make new things from it.

It’s not just the textiles that help the environment through recycling. Some brands say their processes for working with the textiles reduce water usage by 98% while cutting carbon dioxide emissions by 90%. These new textiles are not yet widespread, but they could become more popular once people know they exist. Many conscious consumers are eager to help the planet by choosing eco-friendly apparel, and this is one way to do that.

Assorted-textile
Figure 2: Close up photo of assorted textile

Stop participating in the fast fashion trend

The rise of fast fashion concerns apparel that textile makers churn out quickly to meet ever-fluctuating consumer trends. There’s a related shift away from clothing made to last, too. Many fast-fashion retailers expect people to wear the garments a few times, then discard them. That short cycle means there is no need to focus on high-quality items that last for years.

Consider that while the traditional clothing industry has two cycles per year, fast fashion has 50. That’s nearly a new cycle for every week of the year. This shift means that people buy more garments but don’t wear them as often. Textile manufacturers could make an honest effort to bow out of the fast-fashion craze. Many companies in the United States and elsewhere offer ethically sourced clothing that opposes the throwaway culture of fast fashion.

Improve wastewater-related practices

The textile industry is a substantial wastewater producer, especially during the coloring and finishing steps associated with clothing. To put the matter into perspective, consider that the industry uses about 100 to 200 liters of water for every kilogram of the produced item. One option is to recycle the wastewater. One project in a Pakistani textile factory used a membrane bioreactor and reverse osmosis to do that, making the water suitable for reuse during fabric rinsing.

Another possibility is to remove contaminants like dyes from the wastewater before it leaves a factory and contributes to pollution. A doctoral student recently explored various methods of achieving that goal. Her experiments cleaned the wastewater while reducing energy expenditure and chemicals used. Many options are not ready for widespread use, but textile manufacturers should stay abreast of advancements and be prepared to adopt them when possible.

Develop fabrics that shed less

Textile manufacturers can also help the planet by engineering fabrics that are less likely to drop plastic microfibers during the washing cycle. A research team found that the water volume used during a wash cycle was one of the primary factors causing the release of those particles. Their statistics showed that a delicate wash cycle shed 800,000 more fibers than a standard washing setting. That outcome contributes to increased plastic pollution in our oceans.

The scientists showed that previous research indicated that the washer’s spin speed, the number of times the drum changed direction or the pauses in a cycle could cause fabric shedding too. However, this new work indicates delicate cycles trigger the undesired effect even more. These conclusions mean that by creating textiles that do not require delicate washes and are less likely to shed, manufacturers cut down on the planet’s pollution.

A commitment to change sparks impressive results

The five actions on this list are things manufacturers can do at the factory level. Other factors — such as government regulations or supply chain shortages — could cause the textile sector to gradually operate in ways that support the environment.

Regardless of the methods used, the all-important first step for a textile factory to take is to pick a plan of action. Then, they must stick to it. Many companies make vague promises about improvements they’d like to enact at some point, but they stop short of specifics. When businesses determine what’s in their power to do and commit to following through, they’ll be on the right path for solving a pressing problem in the fashion sector.

Sources : textiletoday

ক্রয়াদেশ বাতিল ও কাটছাঁট করছে পোশাকের ক্রেতারা

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি আমদানি বাবদ বর্তমান বৈদেশিক মূল্য পরিশোধের দায় প্রায় ২.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। দ্রুত এই দায় পরিশোধে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বাজেট সাপোর্টের জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছে এক বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রদানের অনুরোধ জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। গতকাল বুধবার জ্বালানি মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেকের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে। এ সময় জ্বালানি উপদেষ্টা বিশ্বব্যাংকের কাছে এই অনুরোধ জানান।

বিদ্যুৎ-জ্বালানি আমদানির বকেয়া ২২০ কোটি ডলারএ সময় উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, বর্তমান সরকার একটি দৃঢ় ম্যান্ডেট নিয়ে এসেছে। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সম্পর্কিত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ (সংশোধিত ২০২১)-এর অধীনে চলমান কার্যক্রম স্থগিত করেছেন। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (সংশোধিত) আইন, ২০২৩-এর ৩৪ক ধারায় সরকার কর্তৃক বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্য নির্ধারণের ক্ষমতা স্থগিত করেছে। প্রয়োজনে এ আইন দুটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সংশোধন বা বাতিলের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

এখন থেকে সব ধরনের ক্রয়প্রক্রিয়ায় পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন, ২০০৬ ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮-এর বিধানাবলী ব্যবহার করা হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধির পরিকল্পনা প্রণয়ন বেগবান করা হবে বলেও তিনি জানান।

বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক নতুন দায়িত্বের জন্য অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, তাঁরা বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে আন্তরিক। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বাজেট সহায়তার ব্যাপারে প্রস্তাব পেলে তাঁরা আন্তরিকতার সঙ্গে বিবেচনা করবেন।

মতবিনিময়সভায় বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. হাবিবুর রহমান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম, অর্থসচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

RMG BANGLADESH NEWS