fbpx
Home Blog Page 19

Transparency in the Textile Industry: A Call for Honest Reporting

The textile and garment industry in Bangladesh has long been a cornerstone of our economy, employing millions and contributing significantly to our national GDP. However, as we navigate the challenges of a global market, transparency in reporting and communication has become more crucial than ever. This is a call to industry leaders, media personnel, and all stakeholders involved to commit to honest and accurate reporting for the sake of our industry, our workers, and future generations.

The Importance of Accurate Reporting

In recent years, there has been a growing concern about the accuracy of the information being disseminated within our industry. Whether it’s reports on profit margins, order volumes, or working conditions, the discrepancies between what is reported and the reality on the ground have become a matter of significant concern.

Employees in our industry are not oblivious to the actual conditions. They are acutely aware of the profit margins, order statuses, and the true state of affairs. When the reports they hear do not align with their lived experiences, it breeds skepticism and distrust. This disconnect between reality and reporting can lead to demoralization, reduced productivity, and strained relationships between workers and management.

The Risks of Misrepresentation

Misrepresenting facts or exaggerating conditions can have serious repercussions for our industry. Not only does it create unnecessary panic and uncertainty among employees, but it also undermines the trust that is essential for a healthy working environment. Trust is the foundation of any successful organization, and when that trust is broken, it can be incredibly challenging to rebuild.

Moreover, inaccurate reporting can also damage our industry’s reputation on a global scale. In a world where consumers and international partners are increasingly concerned about ethical practices, transparency is no longer just a matter of internal importance—it’s a competitive advantage.

A Call to Action

As we face a challenging year with a decline in exports, we must seize the opportunity to build a stronger, more transparent industry. The global recognition of Professor Yunus and his brand image presents us with a unique chance to elevate the “Made in Bangladesh” label to new heights. However, this will only be possible if we commit to honesty and integrity in our reporting.

I am confident that the hardworking people in our Ready-Made Garment (RMG) sector will overcome these challenges and lead our industry to positive growth in the coming year. But for this to happen, we must ensure that the information being shared—whether through official channels or the media—is accurate and reflective of the true state of our industry.

Building a Stronger Industry Through Trust

As someone deeply involved in both the educational and professional aspects of the textile industry, I have seen firsthand the concerns and frustrations that arise from the discrepancies between reported information and reality. These concerns are not just limited to workers—they extend to students and future professionals who are observing the industry with a critical eye.

It is time for us to bridge the gap between perception and reality. By committing to honest communication, we can build a stronger, more resilient industry that not only meets the challenges of today but is also prepared for the opportunities of tomorrow.

I urge all industry leaders, including those in the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), and the Bangladesh Garment Buying House Association (BGBA), to prioritize transparency in their reporting. Let us work together to create a culture of honesty that will benefit our industry, our workers, and future generations.

May Allah SWT bless us all as we strive to build a brighter future for the textile and garment industry in Bangladesh.

MD Sala Uddin
Director, Reaz Garments
Head of Operations, Bunon

Fourth issue of Economic Intelligence Bangladesh launched with focus on RMG

Barriers at customs and a threatening energy crisis were identified as the biggest hurdles to smooth transition for the country’s largest export sector, readymade garments, as Bangladesh primes for graduation from least developed country (LDC) status in November 2026.

The findings were revealed in the newly-launched fourth issue of the Economic Intelligence Bangladesh (EIB), a product of The Business Standard in collaboration with DataSense, with a focus on RMG.

The latest issue titled RMG: Racing Against Odds includes an in-depth survey that explores current challenges and those beyond the country’s graduation from the least developed country (LDC) status expected in November 2026.

Carried out in June 2024, the survey brings together the perspective of 20 leading RMG Enterprises collectively employing around 250,000 workers, about half of which are female.

Additionally, the issue reviews policy supports and incentives offered by successive governments that propelled the growth of the industry since its inception.

According to case studies conducted by our reporters, ESG compliance and automation are being adopted at increasing rates in the local industry, often with demotivating feedback.

This issue incorporates insights from research firm DataSense showing how the LDC graduation may impact the RMG sector beyond 2026, where Bangladesh needs to look at factors like price negotiation capability, lead time management, and shipment failure.

To access the latest issue of Economic Intelligence Bangladesh, visit the EIB website.

বৈশ্বিক ক্রেতাদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়ায় উজ্জীবিত পোশাক শিল্প

যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস পোলো, গ্যাপ, এক্সপ্রেসের মতো বড় কোম্পানিগুলো তাদের তাদের পোশাক সংগ্রহের পরিমাণ বাড়িয়েছে। এমনকি কোরিয়ার পোশাক ব্র্যান্ড বিওয়াইসি’র মতো নতুন কোম্পানিও এ খাতে যুক্ত হচ্ছে।

সম্প্রতি রাজনৈতিক অস্থিরতা সত্ত্বেও কিছু বৈশ্বিক ফ্যাশন ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে তাদের পোশাক সংগ্রহ বাড়িয়েছে। পোশাক খাত সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, ড. মুহম্মদ ইউনূস দেশের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ায় বাংলাদেশের ব্র্যান্ড ইমেজে বেড়েছে। 

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস পোলো, গ্যাপ, এক্সপ্রেসের মতো বড় কোম্পানিগুলো তাদের তাদের পোশাক সংগ্রহের পরিমাণ বাড়িয়েছে। এমনকি কোরিয়ার পোশাক ব্র্যান্ড বিওয়াইসি’র মতো নতুন কোম্পানিও এ খাতে যুক্ত হয়েছে।

বাংলাদেশের জায়ান্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক হাসান দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে (টিবিএস) জানান, তার কোম্পানির সবচেয়ে বড় ক্রেতা হলো ইউএস পোলো। ইতোমধ্যে তারা ইউএস পোলোর কাছ থেকে প্রত্যাশার চেয়েও বড় ফরমায়েশ পেয়েছে। তাদের উৎপাদন ক্ষমতার ৪০ শতাংশই দখল করে আছে ইউএস পোলো। 

তিনি আরও বলেন, জুলাই মাসে ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় তিনি তার কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের ইউএস পোলোর ঢাকা কার্যালয়ে পাঠান এবং তাদেরকে বাংলাদেশে চলমান পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন। তাদের এ যোগাযোগের কারণে ক্রেতারা আস্থা রাখেন এবং আরো ফরমায়েশ পেতে সহায়তা করেন।

স্প্যারো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শোভন ইসলাম বলেছেন, তাদের তিনজন ক্রেতা ইতোমধ্যেই তাদের ফরমায়েশ বৃদ্ধি করেছেন। ইউএস পলো এবং গ্যাপ তাদের নিয়মিত ক্রেতা। অপরদিকে আরেক ক্রেতা এক্সপ্রেস দেউলিয়া অবস্থা কাটিয়ে ওঠার পর তারাও তাদের অর্ডার বাড়িয়েছে।   

মাসকো গ্রুপের সিনিয়র ম্যানেজার (মার্চেন্ডাইজিং) মো. শরাফত হোসেন সোহেল জানিয়েছেন, বাংলাদেশ থেকে প্রথমবারের মতো পণ্য সংগ্রহ করতে আগ্রহী একটি শীর্ষ কোরিয়ান ব্র্যান্ড। ইতোমধ্যে তারা মাসকোর কাছে তাদের পণ্য সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। তিনি বলেন, “ওই ক্রেতার পক্ষ থেকে একটি দল এই সপ্তাহে আমাদের কার্যালয় পরিদর্শন করবে বলে জানিয়েছে।”

তিনি আরো বলেন, মাসকো গ্রুপ প্রতি মাসে বিশ্বের বিভিন্ন ব্যান্ডের জন্য  ১১ মিলিয়ন পিস গার্মেন্টস পণ্য তৈরি করে। তারা এখন পর্যন্ত কোনো চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়নি। ইতোমধ্যে কারখানাটি ইউরোপীয় দের জন্য পরবর্তী গ্রীষ্মের জন্য ফরমায়েশ নেওয়া শুরু করে দিয়েছে। 

ইন্ডাস্ট্রির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, তাদের কিছু ক্রেতা ইতিমধ্যে অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রতি তাদের আস্থা প্রকাশ করেছেন। তারা এই দেশের একটি সুন্দর ভবিষ্যতের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী।”

ক্রেতাদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি

অন্যান্য বিখ্যাত ব্র্যান্ড এবং ক্রেতাদের মধ্যে যেমন জি-স্টার র, এম এন্ড এস, এইচ অ্যান্ড এম এবং ইনডিটেক্স পণ্য সরবরাহে দেরি হওয়ায় কোনো জরিমানা আরোপ করেনি। 

ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে এইচঅ্যান্ডএম এবি কোম্পানিগুলোর সুইডিশ বিক্রেতারা বাংলাদেশি সরবরাহকারীদের জানিয়েছেন, আন্দোলনের কারণে বন্ধ থাকা কারখানাগুলোর কাছে তারা কোনো ছাড় চাইবেনা।  

এইচঅ্যান্ডএম-এর একজন শীর্ষ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে টিবিএসকে বলেন, “আমাদের সংগ্রহ পরিকল্পনায় কোনো পরিবর্তন হয়নি এবং আমরা কোনো অর্ডার সরিয়ে নিচ্ছি না।”

এইচঅ্যান্ডএম-এর সাথে সুর মিলিয়ে, ইনডিটেক্সের ঢাকা কার্যালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, তাদের ব্যবসা স্বাভাবিকভাবে চলছে এবং এখন পর্যন্ত কোনো অর্ডার স্থানান্তর বা ছাড়ের চাপ দেওয়া হয়নি।

তবে কিছু রপ্তানিকারক চলমান পরিস্থিতি নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন। প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, বৈশ্বিক ব্র্যান্ড এবং ক্রেতাদের প্রতিনিধিরা কিছুটা উদ্বিগ্ন কারণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখনো সম্পূর্ণ স্বাভাবিক নয়। তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, এ পরিস্থিতির কারণে ভবিষ্যতে ফরমায়েশ অন্য কোথাও চলে যেতে পারে। তবে তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, অস্থায়ী সরকার ক্রেতাদের আশ্বস্ত করার জন্য বার্তা দেবে। 

কিছু রপ্তানিকারক ফরমায়েশ হারাতে পারে

শিল্প সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বেক্সিমকো এবং নাসার মতো কিছু কোম্পানি তাদের ফরমায়েশ হারাতে পারে। কারণ উৎখাত হওয়া সরকারের সঙ্গে এসব কোম্পানির সম্পর্ক ও এদের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ থাকায় তাদের থেকে ফরমায়েশ সরিয়ে নেওয়া হতে পারে। 

সম্প্রতি এক আলোচনায় থাকা হামিম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক একেএ আজাদ জানিয়েছেন যে বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কারণে তাদের প্রায় ২০% অর্ডার ইতোমধ্যেই অন্য প্রতিযোগী দেশে চলে গেছে।

শিল্প নেতারা তিনটি প্রধান চ্যালেঞ্জের কথা উল্লেখ করেছেন যা এখনও তাদের তাড়া করছে। সেগুলো হলো বিদ্যুৎ ও গ্যাসের ঘাটতি, বন্দরে এবং বিমানবন্দরে কনটেইনার জট।

যদি অস্থায়ী সরকার এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়, তবে পোশাক শিল্প বৈশ্বিক বাজারে তাদের শেয়ারও বাড়াতে সক্ষম হবে বলে তারা আশা করেন।

Apparel exports to EU decline by 4.98% in H1‘24

The import of apparel items from Bangladesh by European Union (EU) countries declined by 4.98% in value to 8.72 billion euros in January-July (H1) 2024, which was 9.18 billion euros in the mentioned period of 2023, according to the recent data of the Eurostat, the statistical office of the EU. 

Most of the major apparel suppliers to the EU faced negative growth due to lower demand caused by high inflation and global economic turmoil.

Moreover, exporters said that Bangladesh has been severely hit because of the erosion of its competitive advantages due to high utility costs, disruptions in gas and energy supplies, and a recent wage hike. 

The Eurostat data stated that the RMG imports by the EU from different countries in H1 of 2024 fell by 6.03% to 38.47 billion euros, which was 40.94 billion euros in the same period of 2023. 

The data also shows an overall reduction of 4.98% in Bangladesh’s apparel exports was slightly better than the global average decline of 6.03% in the EU’s apparel imports.

According to exporters, global inflation and rising interest rates reduced consumer demand, which led to a stockpile of products in retail outlets of EU buyers and prevented them from placing newer orders. 

Among the major competitors of Bangladesh, the data showed that apparel imports by the EU from China in January-June of 2024 declined by 7.23% to 9.16 billion euros, which was 9.88 billion euros in H1 of 2023.

However, China remained as the top apparel exporter to the EU in terms of value but Bangladesh’s position remained unchanged as the highest RMG exporter in the market in H1 of 2024 in terms of volume. 

Apparel imports by the EU from Turkey in H1 of 2024 also witnessed a negative growth of 10.95% to 4.59 billion euros, which was 5.15 billion euros in the same period of 2023. 

India’s RMG exports to the EU in January-July of 2024 fell by 4.53% to 2.32 billion euros compared with those of 2.43 billion euros in H1 of 2023, the EU data stated.

Fetching a negative growth of 6.16%, Vietnam exported apparel items worth 1.7 billion euros in H1 of 2024, lower from 1.81 billion euros in the mentioned period of 2023. 

Bangladesh’s knitwear exports to the EU in the first half of 2024 stood at 4.98 billion euros while those of China were 4.51 billion euros.

Bangladesh’s woven garment exports to the EU in January-June of 2024 stood at 3.74 billion euros against China’s exports of 4.65 billion euros in the period.

Mohammad Hatem, president of the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), said that one of the main reasons Bangladesh is lagging behind is because of the lead time.

He also said that factories have been unable to utilize their entire production capacity due to the continuous power and gas problems and they have also had difficulties in obtaining raw materials on time, which has resulted in delays of an extra 20 to 25 days in the production and shipment of the goods.

Bangladesh had seen negative growth in the US and UK markets in addition to the EU market, he went on saying that although figures from the Export Promotion Bureau may have indicated development, actual results were quite different.

The exporters also said that they hope that the exports would recover in the coming months if the political situation stabilizes.

Fetching a negative growth of 20.65%, Bangladesh earned 17.38 billion euros from the EU countries, the EU, the largest export destination of Bangladesh for its apparel items, which was 21.91 billion euros in 2022.

RMG industry grapples with backlogs, eyes future growth

Sparrow Group, a high-value clothing manufacturer exporting primarily to the USA and Europe, faced significant buyer pressure just a week ago due to concerns over Bangladesh’s questionable human rights situation, widespread student protests, and violence.

However, this week, the atmosphere has changed, and Managing Director Shovon Islam is now busy managing buyer relations and ramping up production with overtime.

Speaking with The Business Post, Shovon Islam said, “Many buyers were considering shifting their orders away from Bangladesh, even in the first week of the uprising. But now, they are satisfied with the current situation.”

“Interim government Chief Advisor Professor Muhammad Yunus is a globally respected leader, particularly in the Western community. Western buyers believe Yunus will be able to ensure stability in Bangladesh, allowing them to do business with us without fear,” he added.

Since the end of last year, Bangladesh has experienced ongoing violence, leading to multiple factory shutdowns. During the recent student quota reform movement and mass uprising, readymade garment factories were closed for at least 10 days in July and August.

According to the National Board of Revenue (NBR), Bangladesh recorded $3.1 billion in export earnings in June and $3.19 billion in July from clothing exports. Exporters expect August earnings to be similar to those of July.

Shovon, also a director of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), said, “Our export volumes will be sluggish over the next three months as we received fewer orders in the past two months. However, we hope that from the first quarter of next year, Bangladesh’s RMG sector will see a big jump in orders.”

BGMEA’s push for economic recovery

Since September last year, Bangladesh has been plagued by regular violence, including worker and political unrest, a controversial “dummy” election, and a crackdown on the opposition by the ousted prime minister Sheikh Hasina. These events dominated global headlines.

As a result, Western buyers reduced their orders, severely impacting the economy, which was already grappling with a forex reserve shortage.

Amid this turmoil, Bangladesh saw widespread student protests starting from July 1, escalating into violence on July 15 when the Awami League, along with its affiliates and law enforcement, attacked protesting students. Lethal weapons were used against unarmed demonstrators, resulting in at least 650 casualties, according to the UN Human Rights Council.

The protests eventually evolved into a demand for the end of the authoritarian Sheikh Hasina regime, leading to her resignation and flight to India on August 5. Professor Yunus subsequently took charge as the interim government’s chief advisor.

Although law and order state in the country was critical in the first week following the August 5 revolution, the situation is now almost under control, and the interim government is working to establish greater stability.

TEAM Group Managing Director Abdullah Hil Rakib said, “Currently, almost all factories are operating at full capacity. Due to the recent revolution, we lost approximately 10 to 13 per cent of work orders. However, we are dealing with a significant backlog as production was halted for at least 10 days.

“On Sunday, I had to confirm an air shipment to ensure timely delivery, despite incurring a financial loss of $1,50,000,” he added.

What exporters are doing?

Bangladesh’s economy, particularly in terms of private sector employment and foreign currency earnings, is heavily reliant on the apparel sector. This industry, which employs around 40 million people, contributes approximately 84 per cent of the country’s export earnings.

To recover from the recent challenges, exporters, particularly through the sector’s apex body BGMEA, are taking action on multiple fronts.

Exporters have identified their key challenges as paying workers, ensuring on-time delivery, maintaining buyer confidence, and securing uninterrupted power and energy supplies.

A group of BGMEA leaders has already met with the chief advisor, placing demands that include a soft loan to cover workers’ August salaries and an uninterrupted power supply. According to business leaders, Muhammad Yunus assured them that he and his administration would do everything possible to revive the economy and business.

In addition, exporters are maintaining regular communication with buyers and brands to secure more orders.

TAD Group Managing Director Ashikur Rahman Tuhin said, “We have yet to hear of any buyers cancelling orders. Our key challenge now is to clear backlogs and ensure on-time delivery, which will help restore buyer confidence.

“To achieve this, we need an uninterrupted power supply, and we trust the new government will address this.”

Sparrow Group’s Managing Director Shovon Islam added, “Professor Yunus is well-regarded in Western communities, and policymakers in these regions are looking to reduce their dependency on China. If Bangladesh can ensure stability and a reliable power supply, a significant volume of orders could shift from China to Bangladesh.”

News Sources : businesspostbd

সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় কাজে ফিরলো ২০ হাজার শ্রমিক

নরসিংদীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় চৌয়ালা শিল্প এলাকার আন্দোলনরত শ্রমিকরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। আজ (রোববার, ১৮ আগস্ট) সকালে সেনাবাহিনীর ২৮ ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন রকিবের মধ্যস্থতায় টেক্সটাইল শিল্প মালিক সমিতি ও আন্দোলনরত শ্রমিকদের মধ্যকার সভায় দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে তারা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে নেয়।

পরে সন্ধ্যায় চৌয়ালা শিল্প এলাকার ৩০০ ফ্যাক্টরির ২০ হাজার শ্রমিক কাজে যোগদান করে। আজ রাত ৯ টার দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান ক্যাপেন রাকিব। 

জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে চৌয়ালায় ইয়ামিনের একটি টেক্সটাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজন শ্রমিক মারা যায়। এরপর থেকে শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবি নিয়ে কর্মবিরতি পালন করছিলো। তাদের দাবিগুলো ছিলো, প্রতিটি কারখানায় অটো সার্কিট ব্রেকার স্থাপন, দুর্ঘটনায় আহত হলে চিকিৎসার সুব্যবস্থা, আন্দোলনকারী শ্রমিকদের উপর অহেতুক নির্যাতন, মামলা বা হয়রানি না করা, প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য একটি ক্লিনিক ও অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা, শুক্রবার সকাল ৮ টা থেকে  থেকে বিকাল  ৫টা পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখা ও নির্ধারিত সময়ে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা। 

চৌয়ালা শিল্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নান্নু আলী খান বলেন, ‘সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় শ্রমিকরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। সন্ধ্যায় তারা নিজ নিজ ফ্যাক্টরিতে কাজে যোগদান দিয়েছে। বর্তমানে সকল ফ্যাক্টরি চালু রয়েছে।’

সেনাবাহিনী জানায়, নরসিংদীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এই  ইউনিট দেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সাথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের কাজ করে যাচ্ছে । যার মধ্যে সংখ্যালঘু এলাকা ও মন্দির, সকল থানা, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই সমূহ) এবং সাধারণ জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

এছাড়াও নরসিংদীতে শ্রমিক অসন্তোষ নিরসন  থেকে শুরু করে  যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর এই ইউনিট অগ্রগণ্য ভূমিকা রাখছে।

BGMEA urges NBR to address customs, bond problems

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has urged the National Board of Revenue (NBR) to address issues regarding customs and bonds.

A BGMEA delegation, led by Acting President Khandoker Rafiqul Islam, met with the new Chairman of the NBR Md Abdur Rahman Khan, said a press release.

The meeting, held at the NBR office in Dhaka today (19 August), discussed various issues related to customs and bonds, especially problems and hassles being faced by garment entrepreneurs. 

They requested NBR’s assistance in resolving the issues. 

The BGMEA delegation included Vice Presidents Arshad Jamal (Dipu), Abdullah Hil Rakib, Directors Asif Ashraf, Md Imranur Rahman, Mohammad Sohel Sadat, Ashikur Rahman (Tuhin), Rajiv Chowdhury, Md Mohiuddin Rubel and Md. Nurul Islam. Executive President of BKMEA Mohammad Hatem was also present in the meeting. 

During the discussion, the BGMEA delegation called upon the NBR to simplify and speed up customs related services, especially for speedy clearance of imported raw materials, machinery and equipment, to facilitate seamless and smooth running of the overall operations of the garment industry. 

They said customs related processes have considerable impact on the export-import activities of the garment industry as these problems lead to increase in production costs in the industry, causing unnecessary delays in business processes. 

In the face of a global economic recession, decline in global demand and spending for apparel products, and increase in the industry’s production costs, it is essential to simplify, expedite and ensure hassle-free customs processes to maintain the competitiveness of the industry, they added.

The BGMEA leaders requested the NBR Chairman to take immediate measures to address the challenges. The BGMEA delegation also recommended the formation of a task force with Customs Houses and Bond Commissionerates to resolve the prevailing issues related to customs and bonds in the apparel industry, particularly to make customs related services faster and easier. 

Referring to the significant contribution of the garment industry in the socio-economic development of Bangladesh, the NBR Chairman assured the BGMEA delegation that the NBR would provide all-out support to the garment industry for sustainable growth of the garment industry. 

The NBR chairman said he had already directed the concerned authorities to make customs related services faster and easier to ensure a congenial business environment. 

He said if a business-friendly environment is created, it would lead to an increase in trade, investment and new employment. 

He also said the National Board of Revenue will seriously consider the recommendations of the BGMEA delegation.

News Sources : tbsnews

Apparel industry upbeat with positive gesture from global buyers

Some global fashion brands have increased their sourcing from Bangladesh despite the recent political turmoil in the country centring on the quota reform movement that eventually ousted the Sheikh Hasina-led government.

Industry insiders say brands from Europe, America and East Asian countries increased their orders thanks to exporters having maintained their communications with brands and gone into overdrive during political turmoil since mid-July to meet export deadlines.

Taking over as the head of the interim government by Nobel laureate Professor Muhammad Yunus elevated the brand image of Bangladesh, they feel.

While US brands US Polo, Gap and Express are among the big names that are increasing their sourcing from Bangladesh, Korean Brand BYC is a new entrant.

Talking with The Business Standard, Giant Group Managing Director Faruque Hassan said US Polo is the largest buyer of his company and has already increased orders beyond their expectation. The total orders from US Polo occupied about 40% of their capacity, he said.

The leading apparel exporter said during internet blackout imposed by the ousted regime in July, he sent top officials of his company to the US Polo office to explain the situation prevailing in Bangladesh at that time. The visit helped retain the buyer’s confidence and win more orders, he explained.

Another leading exporter Shovon Islam, managing director of Sparrow Group, said three US buyers have already increased their orders.

US Polo and Gap are regular buyers and another US buyer Express has also increased its sourcing after the brand comes from bankruptcy, he said.

Md Sharafat Hussain Sohail, senior manager (merchandising) at Masco Group, got an inquiry from a top Korean brand willing to source from Bangladesh for the first time.

“A team on behalf of that buyer has booked a schedule to visit our office this week,” he added.

He said Masco Group makes about 11 million pieces of garments every month for their buyers. They have not faced any challenge so far, he said, adding that his firm is working to supply for next summer in the EU market.

The industry insiders said some of their buyers have already expressed trust in the leadership of Prof Yunus. They are very hopeful of a better future for the country.

Good gestures from buyers

Most of the other reputed brands and buyers like G-Star Raw, M&S, H&M and Inditex are not imposing any penalty for delayed shipments due to disruptions caused by the recent unrest.

Swedish retailer H&M AB told its suppliers in Bangladesh that it will not seek discounts due to delays that might occur after factories were shut down by deadly protests, according to Bloomberg.

Talking with TBS a top official of the retailer’s Bangladesh office, seeking anonymity, said, “Our sourcing strategy hasn’t changed and we are not moving away anything (orders).”

Echoing with H&M, Inditex Dhaka office top official said their business is going normal and there is no shift in orders or pressure for discount yet.

Some exporters, however, are a bit worried about the ongoing situation as protests are still going on. Pacific Jeans Group Managing Director Syed Mohammad Tanvir said representatives of global brands and buyers are somewhat concerned as the political situation is not completely normal yet.

“In this situation, some future orders may move elsewhere,” he said, sharing his concern and hoping that the interim government would send a message reassuring the buyers.

Some exporters may lose orders

The industry insiders mentioned that some companies like Beximco and NASA may lose orders because of the recent revelation of financial sector irregularities linked to the ousted regime.

In a recent discussion, Hameem Group Managing Director AK Azad told TBS that about 20% of their orders already moved to other competitive countries due to the current law and order situation.

Industry leaders cited electricity and gas shortages, and container congestion at ports and airports as major challenges that are haunting them.

If the interim government addresses the problems, the apparel industry will be able to increase its global market share, they hoped.

সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় কাজে ফিরলো ২০ হাজার শ্রমিক

নরসিংদীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় চৌয়ালা শিল্প এলাকার আন্দোলনরত শ্রমিকরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। আজ (রোববার, ১৮ আগস্ট) সকালে সেনাবাহিনীর ২৮ ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন রকিবের মধ্যস্থতায় টেক্সটাইল শিল্প মালিক সমিতি ও আন্দোলনরত শ্রমিকদের মধ্যকার সভায় দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে তারা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে নেয়।

পরে সন্ধ্যায় চৌয়ালা শিল্প এলাকার ৩০০ ফ্যাক্টরির ২০ হাজার শ্রমিক কাজে যোগদান করে। আজ রাত ৯ টার দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান ক্যাপেন রাকিব। 

জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে চৌয়ালায় ইয়ামিনের একটি টেক্সটাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজন শ্রমিক মারা যায়। এরপর থেকে শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবি নিয়ে কর্মবিরতি পালন করছিলো। তাদের দাবিগুলো ছিলো, প্রতিটি কারখানায় অটো সার্কিট ব্রেকার স্থাপন, দুর্ঘটনায় আহত হলে চিকিৎসার সুব্যবস্থা, আন্দোলনকারী শ্রমিকদের উপর অহেতুক নির্যাতন, মামলা বা হয়রানি না করা, প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য একটি ক্লিনিক ও অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা, শুক্রবার সকাল ৮ টা থেকে  থেকে বিকাল  ৫টা পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখা ও নির্ধারিত সময়ে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা। 

চৌয়ালা শিল্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নান্নু আলী খান বলেন, ‘সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় শ্রমিকরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। সন্ধ্যায় তারা নিজ নিজ ফ্যাক্টরিতে কাজে যোগদান দিয়েছে। বর্তমানে সকল ফ্যাক্টরি চালু রয়েছে।’

সেনাবাহিনী জানায়, নরসিংদীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এই  ইউনিট দেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সাথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের কাজ করে যাচ্ছে । যার মধ্যে সংখ্যালঘু এলাকা ও মন্দির, সকল থানা, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই সমূহ) এবং সাধারণ জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

এছাড়াও নরসিংদীতে শ্রমিক অসন্তোষ নিরসন  থেকে শুরু করে  যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর এই ইউনিট অগ্রগণ্য ভূমিকা রাখছে।

TERROT to exhibit sustainable technologies at Febratex 2024

Terrot Textilmaschinen GmbH announced its participation in Febratex 2024, the premier event for the textile industry in Brazil and across Latin America.

Febratex has established itself as an essential gathering for industry professionals, offering a platform to explore the latest technological innovations, trends, and business opportunities.

TERROT to exhibit sustainable technologies at Febratex 2024

This year’s event, Terrot will proudly exhibit the Pilotelli JVCE-4 machine, demonstrating the commitment to advancing textile technology and supporting the industry’s growth. We look forward to engaging with fellow professionals and showcasing our cutting-edge solutions.

Industry professionals are invited to visit the TERROT TEXTILMASCHINEN STAND 43, SECTOR 01 RUA 03 CORNER RUA 07.

A highlight will be live demonstrations of our single-jersey machine JVCE-4-3.0 tubular frame from the prestigious Pilotelli product line.

 Machine model is celebrated for its high production capabilities in outerwear textiles. It excels in knitting single-jersey fabrics, including plain single (up to E44), piqué or two-thread fleece. Machine specifications at Febratex: Diameter: 32“ | Gauge: E36 | Number of feeders: 96.

Martin Vorsatz, Managing Director of Terrot Textilmaschinen GmbH, said, “We are thrilled to announce Terrot’s participation at Febratex 2024, an event that promises to provide new impulses and insights for the textile industry. We eagerly anticipate the opportunity to connect with our valued customers and partners, industry experts, and all interested parties. Our vast experience and technical expertise will unquestionably bolster Terrot’s standing in the global market. We are certain that our circular knitting machines will consistently uphold the highest standards and surpass our customers’ expectations.”

For over 160 years, Terrot has been a premium partner to the textile industry worldwide. With its Terrot and Pilotelli product lines, the company is present in 120 countries. The innovative circular knitting machines offer the most flexible solutions for different customer requirements.

The trademark and Unique Selling Points of Terrot are highly efficient, durable and particularly versatile circular knitting machines with the focus on high-quality products and services. The product range extends from the finest single and double jersey circular knitting machines to highly develop electronic double jacquard machines.

Top manufacturers and well-known brands from all over the world produce their knitted fabrics for sports, leisure and fashion industries on Terrot machines.

Mattress covers, home and technical textiles, including those for the medical and automotive sectors, are also produced on Terrot circular knitting machines. A network of more than 50 qualified sales agencies guarantees the worldwide contact and professional support of customers, the service of existing machines, the supply of spare parts as well as the commissioning of new machines.

Established in 2005, Santoni Shanghai Knitting Machineries Co., ltd. offers a full range of innovative textile knitting products and solutions to its customers. With two decades of journey, its business expanded with multidimensional organic growth and through acquisitions.

Today Santoni Shanghai owns several circular knitting machines brands, particularly JingMei for the large diameter, Hengsheng for the mid and SOOSAN for the small diameter before adding up Terrot and Pilotelli, both focused on large diameter production.

Fueled by this enormous combination of capabilities Santoni Shanghai aims to take the experience of its customers to a different level with the development of the ecosystem that offers a Knitting Platform for the intelligent manufacturing plant, “Materialliance” a portal connecting designers and makers, an Innovation Lab, C2M solutions like the recently launched “MyKnit” program, and Textile Automation offerings.

RMG BANGLADESH NEWS