fbpx
Home Blog Page 20

সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় কাজে ফিরলো ২০ হাজার শ্রমিক

নরসিংদীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় চৌয়ালা শিল্প এলাকার আন্দোলনরত শ্রমিকরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। আজ (রোববার, ১৮ আগস্ট) সকালে সেনাবাহিনীর ২৮ ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের ক্যাপ্টেন রকিবের মধ্যস্থতায় টেক্সটাইল শিল্প মালিক সমিতি ও আন্দোলনরত শ্রমিকদের মধ্যকার সভায় দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলে তারা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে নেয়।

পরে সন্ধ্যায় চৌয়ালা শিল্প এলাকার ৩০০ ফ্যাক্টরির ২০ হাজার শ্রমিক কাজে যোগদান করে। আজ রাত ৯ টার দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানান ক্যাপেন রাকিব। 

জানা যায়, গত মঙ্গলবার বিকেলে চৌয়ালায় ইয়ামিনের একটি টেক্সটাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজন শ্রমিক মারা যায়। এরপর থেকে শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবি নিয়ে কর্মবিরতি পালন করছিলো। তাদের দাবিগুলো ছিলো, প্রতিটি কারখানায় অটো সার্কিট ব্রেকার স্থাপন, দুর্ঘটনায় আহত হলে চিকিৎসার সুব্যবস্থা, আন্দোলনকারী শ্রমিকদের উপর অহেতুক নির্যাতন, মামলা বা হয়রানি না করা, প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য একটি ক্লিনিক ও অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা, শুক্রবার সকাল ৮ টা থেকে  থেকে বিকাল  ৫টা পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখা ও নির্ধারিত সময়ে শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা। 

চৌয়ালা শিল্প মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নান্নু আলী খান বলেন, ‘সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় শ্রমিকরা কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। সন্ধ্যায় তারা নিজ নিজ ফ্যাক্টরিতে কাজে যোগদান দিয়েছে। বর্তমানে সকল ফ্যাক্টরি চালু রয়েছে।’

সেনাবাহিনী জানায়, নরসিংদীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এই  ইউনিট দেশ বিনির্মাণে অত্যন্ত পেশাদারিত্বের সাথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের কাজ করে যাচ্ছে । যার মধ্যে সংখ্যালঘু এলাকা ও মন্দির, সকল থানা, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই সমূহ) এবং সাধারণ জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

এছাড়াও নরসিংদীতে শ্রমিক অসন্তোষ নিরসন  থেকে শুরু করে  যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর এই ইউনিট অগ্রগণ্য ভূমিকা রাখছে।

TERROT to exhibit sustainable technologies at Febratex 2024

Terrot Textilmaschinen GmbH announced its participation in Febratex 2024, the premier event for the textile industry in Brazil and across Latin America.

Febratex has established itself as an essential gathering for industry professionals, offering a platform to explore the latest technological innovations, trends, and business opportunities.

TERROT to exhibit sustainable technologies at Febratex 2024

This year’s event, Terrot will proudly exhibit the Pilotelli JVCE-4 machine, demonstrating the commitment to advancing textile technology and supporting the industry’s growth. We look forward to engaging with fellow professionals and showcasing our cutting-edge solutions.

Industry professionals are invited to visit the TERROT TEXTILMASCHINEN STAND 43, SECTOR 01 RUA 03 CORNER RUA 07.

A highlight will be live demonstrations of our single-jersey machine JVCE-4-3.0 tubular frame from the prestigious Pilotelli product line.

 Machine model is celebrated for its high production capabilities in outerwear textiles. It excels in knitting single-jersey fabrics, including plain single (up to E44), piqué or two-thread fleece. Machine specifications at Febratex: Diameter: 32“ | Gauge: E36 | Number of feeders: 96.

Martin Vorsatz, Managing Director of Terrot Textilmaschinen GmbH, said, “We are thrilled to announce Terrot’s participation at Febratex 2024, an event that promises to provide new impulses and insights for the textile industry. We eagerly anticipate the opportunity to connect with our valued customers and partners, industry experts, and all interested parties. Our vast experience and technical expertise will unquestionably bolster Terrot’s standing in the global market. We are certain that our circular knitting machines will consistently uphold the highest standards and surpass our customers’ expectations.”

For over 160 years, Terrot has been a premium partner to the textile industry worldwide. With its Terrot and Pilotelli product lines, the company is present in 120 countries. The innovative circular knitting machines offer the most flexible solutions for different customer requirements.

The trademark and Unique Selling Points of Terrot are highly efficient, durable and particularly versatile circular knitting machines with the focus on high-quality products and services. The product range extends from the finest single and double jersey circular knitting machines to highly develop electronic double jacquard machines.

Top manufacturers and well-known brands from all over the world produce their knitted fabrics for sports, leisure and fashion industries on Terrot machines.

Mattress covers, home and technical textiles, including those for the medical and automotive sectors, are also produced on Terrot circular knitting machines. A network of more than 50 qualified sales agencies guarantees the worldwide contact and professional support of customers, the service of existing machines, the supply of spare parts as well as the commissioning of new machines.

Established in 2005, Santoni Shanghai Knitting Machineries Co., ltd. offers a full range of innovative textile knitting products and solutions to its customers. With two decades of journey, its business expanded with multidimensional organic growth and through acquisitions.

Today Santoni Shanghai owns several circular knitting machines brands, particularly JingMei for the large diameter, Hengsheng for the mid and SOOSAN for the small diameter before adding up Terrot and Pilotelli, both focused on large diameter production.

Fueled by this enormous combination of capabilities Santoni Shanghai aims to take the experience of its customers to a different level with the development of the ecosystem that offers a Knitting Platform for the intelligent manufacturing plant, “Materialliance” a portal connecting designers and makers, an Innovation Lab, C2M solutions like the recently launched “MyKnit” program, and Textile Automation offerings.

পোশাকশিল্পের বৈশ্বিক বাজার দখলের সুযোগ খুঁজছে ভারত

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে বিশ্বে নিজেদের টেক্সটাইল পণ্যের বাজার বাড়িয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে ভারত। বর্তমানে চীনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম টেক্সটাইল পণ্য রপ্তানিকারক বাংলাদেশ। তবে ভারতীয়দের বিশ্বাস, বাংলাদেশে যদি অস্থিরতা চলতে থাকে তাহলে তারা বিশ্ববাজারে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে হিমশিম খাবে। আর সেই সুযোগটারই সদ্ব্যবহার করতে চায় ভারত।

এ বিষয়ে শনিবার (১৭ আগস্ট) একটি বিশদ প্রতিবেদন করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মিন্ট। তারা লিখেছে, ভারত হয়তো সহসাই বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের অবস্থানে চলে যেতে পারবে না। এর জন্য তাদের সক্ষমতা বাড়াতে হবে, পাশাপাশি সম্ভাব্য অন্য প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গেও লড়াই করতে হবে।

আমদানি-রপ্তানির তথ্য সরবরাহকারী এক্সিমপিডিয়ার হিসাব অনুসারে, ২০২২ সালে বিশ্বে পোশাক শিল্পের বাজার ছিল ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন (দেড় লাখ কোটি) মার্কিন ডলারের। এর মধ্যে শীর্ষ স্থানে থাকা চীনের দখলে ছিল ১৮২ বিলিয়ন ডলারের বাজার। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ ওই বছর ৪৫ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল। পঞ্চম স্থানে থাকা ভারত রপ্তানি করেছিল ১৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য। ভিয়েতনাম-তুরস্কের মতো দেশগুলোও ছিল তালিকার ওপরের দিকে।

অরবিন্দ লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান কুলীন লালভাই মিন্টকে বলেন, বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতের পোশাক খাতের জন্য একটি প্রতিশ্রম্নতিশীল মধ্যমেয়াদি সুযোগ তৈরি করেছে। কারণ, বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশ থেকে অন্যত্র যাওয়ার চিন্তা করতে পারে।

আনন্দ রথি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিংয়ের পরিচালক ভারত বিড়লাও বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশে যদি এই সংকট চলমান থাকে তাহলে স্বল্প থেকে মাঝারি মেয়াদে ভারতের পোশাক রপ্তানি ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে।

পোশাক প্রস্তুতকারক গোকালদাশ এক্সপোর্টস লিমিটেড জুন প্রান্তিকে তাদের বিনিয়োগকারীদের জানিয়েছে, ক্রেতারা চীনের বাইরে বিকল্প উৎপাদনকেন্দ্র খুঁজছেন। এটি ভারতের মতো বড় এশীয় সরবরাহকারীদের জন্য সুযোগ তৈরি করছে।

ইলারা ক্যাপিটালের টেক্সটাইল ও রিটেলের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং গবেষণা বিশ্লেষক প্রেরণা ঝুনঝুনওয়ালার মতে, বৈশ্বিক ক্রেতারা হয়তো বাংলাদেশকে পুরোপুরি প্রতিস্থাপন করতে পারবেন না বা অবিলম্বে বিকল্প খুঁজে পাবেন না। তবে তারা ‘সংকটে জর্জরিত’ দেশটির সঙ্গে অতিরিক্ত বড় ব্যবসা এড়াতে বিকল্প খুঁজতে পারেন যা তাদের ওপর নির্ভরতা কমাবে।

এ অবস্থায় ভারতের যেসব শহরে টেক্সটাইল পণ্য উৎপাদনের ভালো সক্ষমতা রয়েছে সেখানে নতুন ক্রয়াদেশ অনেকটা বেড়ে যেতে পারে। বিড়লার মতে, গুজরাটের সুরাট, তামিলনাড়ুর তিরুপুর, কর্ণাটকের ইলকাল এবং মধ্য প্রদেশের চান্দেরির মতো শহরগুলো বিশেষভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

রেমন্ডের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা অমিত আগরওয়াল সম্প্রতি মিন্টকে বলেছিলেন, যখনই রাজনৈতিক বা কোনো ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয় তখন মানুষজন আমাদের মতো একটি স্থিতিশীল বাজারে স্থানান্তরিত হওয়ার কথা ভাবে।

তিনি বলেন, ‘আগে বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো আমাদের কাপড় সেলাইয়ের জন্য বাংলাদেশে পাঠাতো। এখন এর একটি অংশ খুব দ্রম্নত আমাদের কাছে (ভারতে) আসতে পারে।’

Wrangler® to launch kidswear with Brand Machine Group

Global Denim Icon Wrangler® announces its partnership with leading licensing expert Brand Machine Group (BMG) to unveil an exclusive kidswear line launching from Autumn Winter 2024 season.

Leveraging Wrangler’s unparalleled heritage and BMG’s expertise in design and production, the collaboration is set to refresh children’s fashion, blending iconic Western style with contemporary flair.

Wrangler® to launch kidswear with Brand Machine Group
Figure: Wrangler® to launch kidswear with Brand Machine Group. Courtesy:Wrangler®. 

Renowned for its rich legacy deeply entrenched in the Western lifestyle, Wrangler® has long been synonymous with superior quality and timeless design. The brand’s commitment to crafting apparel that inspires strength and readiness for everyday life resonates across generations.

The debut collection will pay homage to Wrangler’s signature styles, renowned for their quality heritage denim. From classic jeans including iconic styles Texas and Greensboro reflecting the diverse heritage and spirit of the American West, to stylish tops and accessories, the range will encapsulate the essence of Wrangler’s pioneering will, offering retailers the opportunity to curate complete looks for young fashion enthusiasts.

Henry Blogg, Design Director at BMG said, “Building on our successful partnership with the Kontoor group, we saw an opportunity to expand our collaboration. Together with Wrangler, we aim to create a collection that captures the essence of Western fashion while infusing it with modern elements, ensuring that kids everywhere can embrace their adventurous spirit with style.”

Since its inception in 1947, Wrangler has solidified its place as an iconic denim brand, renowned for its durability, quality, and authenticity. The introduction of Wrangler authentic jeans marked a pivotal moment in American fashion history, captivating consumers with its rugged charm. Professional rodeo cowboys and cultural icons across the globe swiftly endorsed Wrangler for its reliability in the toughest of conditions. Through these milestones, Wrangler has remained a steadfast symbol of timeless style and unwavering craftsmanship.

Wrangler® and BMG collaboration marks an exciting chapter in children’s fashion, where tradition meets innovation to inspire the next generation of trendsetters. Stay tuned for the highly anticipated AW24 collection, set to make waves in the world of kidswear.

The collection will be available to retailers via BMG. For sales queries please contact: sales@brandmachinegroup.com

BMG is an international fashion brand owner and licensing specialist, housing a diverse and industry-leading portfolio of fashion, sports, and outdoor brands across adults and childrenswear clothing and accessories, including Penfield, Duchamp, Flyers, Peckham Rye, Ben Sherman, Elle Junior, Franklin & Marshall, Jack Wills, Juicy Couture, New Balance, Lee® kids, Wrangler kids and U.S. Polo Assn. With more than 40 years expertise, BMG specialises in global licensing and partners with recognised market leaders to manage a seamless and collaborative process of designing, manufacturing, and delivering quality product whilst championing the DNA of its brands. www.brandmachinegroup.com @brandmachinegroup

 Wrangler®, of Kontoor Brands (NYSE: KTB), has been an icon in authentic American style for 77 years. With a rich legacy rooted in the Western lifestyle, Wrangler is committed to offering superior quality and timeless design. Its collections for men, women, and children look and feel great, inspiring all those who wear them to be strong and ready for everyday life. Wrangler is available in retail stores worldwide, including flagship stores in Fort Worth and Greensboro, department stores, mass-market retailers, specialty shops, top western outfitters and online. For more information, visit Wrangler.com.

BMG is an international leader in fashion innovation which has established itself as a vertical manufacturer and global licensing specialist with over four decades of industry experience. Partnering with recognized market leaders, BMG manages a seamless and collaborative process of designing, manufacturing, and delivering quality products while championing the DNA of a diverse portfolio of brands. Spanning fashion, sports, outdoor and homeware including adult fashion, kidswear and accessories.

BMG’s portfolio of brands includes Wrangler Kids, U.S. Polo Assn. Penfield, New Balance Kids, Duchamp, Jack Wills, Flyers American Born, Lee Kids, Peckham Rye, Juicy Couture, Franklin & Marshall, Elle Junior and Ben Sherman.

BMG reaffirms its commitment to upholding sustainable and ethical business practices by ensuring full transparency throughout its global supply chain, aligning with the ETI Base Code.  

2 more RMG factories get LEED certification, total number now 226

Two more garment factories in Bangladesh have earned Leadership in Energy and Environmental Design (LEED) certification by the United States Green Building Council (USGBC), raising the total number of green factories in the country to 226.

According to Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), these factories are Saadatia Sweaters Ltd in Dhaka’s Ashulia and Executive Greentex Ltd in Gazipur’s Sreepur.

Saadatia Sweaters earned Platinum certification with a score of 91, while Executive Greentex earned Gold certification with a score of 69.

These additions bring the total number of LEED-certified factories in Bangladesh to 226, with 89 Platinum and 123 Gold-certified factories.

As a result, Bangladesh now boasts 60 out of the world’s top 100 highest-rated LEED Certified factories—a testament to the nation’s commitment to green manufacturing and sustainability, according to BGMEA.

The country has been receiving the certificate since 2001.

The council honours factories based on several criteria, such as transformation performance, energy, water, and waste management. The best performers are rated with platinum, followed by gold and silver.

“We have consistently prioritised sustainability in our operations, ensuring that our growth is aligned with global best practices and environmental stewardship”, said Mohiuddin Rubel, a director at BGMEA.

Bangladesh’s success in green growth is a positive stride towards achieving net zero. He added that this development is not just a result of industry efforts but also of the collaborative support from buyers, the government, and development organisations.

Rubel said, “This support has been crucial in driving the industry forward, helping us maintain our competitive edge while setting new benchmarks in sustainability.

“We are confident that, with continued partnership and dedication, the Bangladesh RMG industry will reach new heights of excellence, further solidifying its place as a global leader in sustainable and ethical manufacturing,” he added.

Mohiuddin Rubel said, “We look forward to building on this momentum and continuing our journey towards creating a more sustainable and environmentally responsible industry.”

দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানা এখন ২২৫ 

দেশে তৈরি পোশাক শিল্পে আরও দু‌টি কারখানা পরিবেশবান্ধব সনদ পেয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া প্রতিষ্ঠান দুটি হ‌লো- আশুলিয়া মোল্লা বাজা‌রের সাদাতিয়া সোয়েটারস লিমিটেড এবং গাজীপুর শ্রীপুরের এক্সিকিউটিভ গ্রীনটেক্স লিমিটেড।

বিজ্ঞাপন

বুধবার (১৬ আগস্ট) বাংলাদেশ পোশাক প্রস্ততকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। ফলে দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ালো ২২৫টি।

যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) এর পরিবেশবান্ধব সনদ পাওয়ার ৯টি শর্ত পরিপালনে মোট ১১০ নম্বরের মধ্যে কোনো কারখানা ৮০–এর বেশি পেলে ‘লিড প্লাটিনাম’, ৬০-৭৯ পেলে ‘লিড গোল্ড’, ৫০-৫৯ নম্বর পেলে ‘লিড সিলভার’ এবং ৪০-৪৯ নম্বর পেলে ‘লিড সার্টিফায়েড’ সনদ দেওয়া হয়।

সাদাতিয়া সোয়েটারস লিমিটেড প্লাটিনাম সনদ পেয়েছে। কারখানাটি ইউএসজিবিসি থেকে ১১০ নম্বরের মধ্যে পেয়েছে ৯১ নম্বর।

এক্সিকিউটিভ গ্রীনটেক্স লিমিটেড পেয়েছে গোল্ড সনদ। ইউএসজিবিসি থেকে প্রতিষ্ঠান‌টি ১১০ এর মধ্যে পেয়েছে ৬৯ নম্বর।

বিজিএমইএ তথ্যানুযায়ী, তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতে বর্তমানে লিড সনদ পাওয়া পরিবেশবান্ধব কারখানা বেড়ে হয়েছে ২২৫টি। তার মধ্যে ৮৯টিই লিড প্লাটিনাম সনদধারী। এছাড়া ১২৩টি গোল্ড, ১০টি সিলভার ও ৪টি কারখানা সার্টিফায়েড সনদ পেয়েছে।

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০ পরিবেশবান্ধব কারখানার ৯টিই বাংলাদেশে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বিশ্বের শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানার স্বীকৃতি লাভ করেছে গাজীপুরের কোনাবাড়ীর এসএম সোর্সিং। ১১০ নম্বরের মধ্যে কারখানাটি ১০৬ পেয়েছে। 

দেশের অন্য শীর্ষস্থানীয় পরিবেশবান্ধব কারখানাগুলো হচ্ছে- ময়মনসিংহের গ্রিন টেক্সটাইল, গাজীপুরের নিট এশিয়া ও ইন্টিগ্রা ড্রেসেস, নারায়ণগঞ্জের রেমি হোল্ডিংস ও ফতুল্লা অ্যাপারেলস, গাজীপুরের লিডা টেক্সটাইল অ্যান্ড ডাইং ও লিজ ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মানিকগঞ্জের তারাসিমা অ্যাপারেলস।

এছাড়া বিশ্বের ১০০টি পরিবেশবান্ধব সুবজ কারখানার মধ্যে ৫৬টি অর্থাৎ অর্ধেকের বেশি কারখানা বাংলাদেশে। 

পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তা সাজ্জাদুর রহমান মৃধার হাত ধরে ২০১২ সালে দেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার যাত্রা শুরু হয়।

Yarn Imports on the Rise: Bangladesh Grapples with Gas Shortage and Weakening Value Addition

xr:d:DAGA9URWQwo:13,j:1315474356368908267,t:24033005

Bangladesh’s clothing industry is facing a double punch. A shortage of natural gas is making it difficult for local factories to produce yarn, the essential thread used to weave fabric. This has forced garment makers to rely more on imports, which has increased by 13% compared to last year. The data paints a clear picture: in the last fiscal year (ending in June 2024), garment factories imported yarn worth $2.64 billion between July and April, compared to $2.34 billion during the same period the year before. This increase reflects the growing dependence on foreign yarn due to the gas crisis.

yarn vs cotton import

However, this increased reliance on imports comes at a cost. Not only does it strain Bangladesh’s foreign reserves due to the ongoing dollar crisis, but it also weakens the value addition of the country’s garment sector. Value addition refers to the extra worth created by local processing, and relying on imported yarn reduces the contribution of Bangladeshi factories to the final product. Recent cuts to government incentives for garment exports may further push companies towards cheaper foreign yarn, potentially hurting the local textile industry in the long run.

The gas supply crisis has become a major hurdle for Bangladesh’s garment and textile industries. These factories typically need a strong gas flow, around 8-10 pounds per square inch (PSI), to operate at full capacity.  Imagine needing a good flow of water to run your washing machine – that’s how important gas pressure is for these factories. Unfortunately, the reality is far from ideal.  According to the Bangladesh Textile Mills Association (BTMA), gas pressure often drops to a measly 1-2 PSI during the daytime. This significantly disrupts production, which often extends into the night hours in major industrial zones.  Think about trying to wash clothes with a mere trickle of water – that’s what these factories are facing. The low gas pressure has crippled production, forcing many mills to operate at a fraction of their capacity.  Industry owners report that 70-80% of factories are now running at around 40% of their potential.  This is a huge setback, and it’s only getting worse.

Rajib Haider, managing director of Outpace Spinning Mills Ltd., paints a grim picture.  He says they’ve been struggling with gas shortages for over a year, leading to a gradual decline in production.  However, the situation has intensified in the last month, causing production to plummet even further, below 40% of their capacity.  This highlights the urgency of finding a solution to the gas crisis.Then he added, “Despite having orders, spinning mill owners are concerned about meeting supply deadlines. If spinners fail to supply yarn on time, garment owners may be forced to import yarns. “

The impact of the gas crisis goes beyond just reduced production. Rajib Haider, the entrepreneur we heard from earlier, mentioned that these limitations have also driven up costs and reduced the cash flow for factories. This makes it difficult to pay workers their salaries and allowances on time.  Imagine a business struggling to keep the lights on – that’s the kind of financial strain many factories are facing.The Bangladesh Textile Mills Association (BTMA) shared additional details about the crisis.  According to their president, Mohammad Ali Khokon, some areas are hit particularly hard.  These include Tongi, Joydebpur, Sreepur, and several others.  These regions are crucial for textile and spinning production, and the lack of gas supply is severely impacting their operations.The garment industry, which relies heavily on textiles, is also feeling the pinch.  Apparel exporters acknowledge the challenges faced by their suppliers.  Mohammad Hatem, representing the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), highlighted disruptions in both gas and electricity supply.  These disruptions significantly affect garment factory operations as well.

He provided a specific example from the Narayanganj area.  Before the recent Eid holiday, gas pressure was practically non-existent.  While it has improved slightly to 3-4 PSI, it’s still not enough to run all the machinery at full capacity.  This lack of power translates to longer lead times, meaning it takes factories more time to complete orders.  One consequence of this is that many dyeing factories, a vital part of the garment production process, are only operating at half their capacity. This domino effect across the clothing industry paints a clear picture of the widespread disruption caused by the gas crisis.

A decline in government subsidies has demonstrably propelled the import of yarn.

To make matters worse for Bangladesh’s garment industry, a recent government decision has added another layer of complication. A central bank circular issued in late June slashed the cash incentive for local textile mills from 3% to 1.5%. This incentive was meant to encourage the use of domestically produced yarn. Six months ago, the incentive rate was even higher at 4%. Mohammad Hatem, an executive from the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), explained the additional wrinkle. The actual benefit for mills is even lower, around 1.2%, because it’s calculated based on a portion of the export price.

cotton price

Here’s the problem: Garment manufacturers pay for the yarn with the incentive factored in, but they don’t receive their own separate incentive until much later, sometimes a year or more afterwards. This creates a cash flow issue for garment exporters. Hatem fears that these complexities will push companies towards cheaper imported yarn. He worries that Bangladesh’s garment industry, known as RMG, could become overly reliant on imports, essentially turning it into an “import-dependent export industry.” This would undermine the government’s goal of promoting domestic production and weaken the overall competitiveness of the sector. Hatem’s statement highlights the urgent need for the government to revisit its policies and find ways to better support both textile mills and garment exporters.

Giant Group, a major player in Bangladesh’s garment industry, is another voice joining the chorus of concern. SM Majedur Rahim, a director at the company, shared their perspective. They typically import high-quality yarn, and right now, it’s 40-42 cents per kilogram cheaper than locally produced options. This price difference is significant, and even if the gap narrows to 20-25 cents, Giant Group says they’ll likely stick with imports.

Rahim explained the current market situation. The price of a common yarn type (30/1 count) used in knitwear has recently dropped to $3.20-$3.25 per kg domestically. However, Indian spinners are offering even better deals, with the same yarn priced at a much lower $2.90-$2.95 per kg. The cost advantage of imported yarn is clear, and garment exporters like Giant Group are naturally drawn to these savings. The Bangladesh Textile Mills Association (BTMA) offers a different perspective though. They argue that when you factor in production costs and the price of imported cotton (a key raw material), locally made yarn can actually be more competitive. This highlights the complex pricing equation at play, and the need to consider all aspects of the production cycle.

BTMA for old gas prices as supply issues continue

The Bangladesh Textile Mills Association (BTMA) has been vocal about the devastating impact of the gas crisis. Last month, they sent a strong message to Petrobangla, the state-owned oil and gas company, highlighting the severity of the situation.Their letter detailed how the gas shortage has crippled factory production.  In some member mills, the supply line pressure dropped to near zero. This caused significant damage to machinery and forced entire operations to a halt.  Imagine a car running on fumes – that’s the kind of gas pressure these factories were dealing with, and the consequences were dire.

The BTMA also pointed out a broken promise.  In January 2023, the price of gas per cubic meter was raised from Tk16 to Tk31.5 with the assurance of a steady gas supply.  However, despite paying the higher price, factories never received the expected gas flow.  This price hike without the promised improvement in service added insult to injury for the textile industry.Further adding to their frustration, the BTMA, at a press conference in January, called for a return to the previous gas price for textile industries. This request reflects the urgency of the situation. The industry believes a lower gas price would provide some relief until a long-term solution to the gas crisis is found.

Reference:https://www.tbsnews.net/economy/rmg/yarn-import-jumps-13-local-production-chokes-amid-gas-crisis-892851

ড. ইউনূস প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ায় বৈশ্বিক ক্রেতাদের মধ্যে আস্থা তৈরি হয়েছে: বিজিএমইএ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর নেতারা। তাঁরা প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, তিনি (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেওয়ায় পোশাকশিল্পে একটা ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে বৈশ্বিক ক্রেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ সম্পর্কে আস্থা তৈরি হয়েছে।

বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে সংগঠনের একটি প্রতিনিধিদল আজ বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রতিনিধিদলে ছিলেন বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, সহসভাপতি আরশাদ জামাল, মো. নাসির উদ্দিন, মিরান আলী, আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, রকিবুল আলম চৌধুরী, পরিচালক শহিদউল্লাহ আজিম, শোভন ইসলাম প্রমুখ।

বিজিএমইএ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, বিজিএমইএর সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম প্রধান উপদেষ্টাকে পোশাকশিল্পের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করেন।

বিজিএমইএর প্রতিনিধিদল উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তৈরি পোশাকশিল্পের ভাবমূর্তির যে ক্ষতি হয়েছে তা পূরণের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে তাঁর এক্স হ্যান্ডল (সাবেক টুইটার) থেকে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ক্রেতাদের উদ্দেশে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি পোশাক ক্রয়ের আহ্বান জানানোর অনুরোধ করেন। তাঁরা পোশাকশিল্পের বিদ্যমান সমস্যার সমাধান, বিশেষ করে ব্যবসার প্রতিবন্ধকতা অপসারণ, ব্যবসার প্রক্রিয়া সহজীকরণে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব দেন।

বিজিএমইএ প্রতিনিধিদলের উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দেশে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সব সরকারি প্রতিষ্ঠানে যেসব সংস্কার করা প্রয়োজন, তার সবই বর্তমান সরকার করবে।

প্রধান উপদেষ্টা টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাবে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেন বলে দাবি করেছে বিজিএমইএ।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বিজিএমইএ প্রতিনিধিদলকে আশ্বস্ত করে প্রধান উপদেষ্টা জানান, তাঁর সরকার পোশাকশিল্পকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য যা যা করা দরকার, সবই করবে। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টা তাঁর পরিচিতি ও বৈশ্বিক মিডিয়াকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড ইমেজকে উন্নত করা, বিশেষ করে পোশাকশিল্পের ব্র্যান্ডিংয়ের ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবেন বলেও আশ্বাস দেন।

Regenerative organic farming to create a sustainable textile trend

The list of sustainability terms continues to grow, thanks in part to retail companies and their marketing messages. The big one dominating today is regenerative agriculture paving the way towards sustainable textile industry.

Regenerative organic farming to create a sustainable textile trend

Regenerative organic farming/ agriculture

8% of greenhouse gas emissions worldwide are attributed to the garment sector, which mostly uses hard coal and natural gas to produce heat and power. By 2030, the industry’s greenhouse gas (GHG) emissions are predicted to increase by over 50% if no substantial improvements are made. More than 100% of the yearly CO2 emissions worldwide might be stored in the soil if farmers can increase soil health using regenerative agriculture techniques, according to recent statistics from the Rodale Institute. That equates to about 52 gigatonnes of CO2 annually.

Regenerative organic farming/agriculture is a term that rose to prominence in the 1980s, and generally refers to a rehab-focused approach to farming and food systems that aims to improve the longterm health of the soil, rather than degrading it. The purpose of Regenerative Agriculture is that farmers promote healthy soil practices and biodiversity including low or no tilling, planting cover crops, managing fertilizer use, and improving nutrient management.

Regenerative organic farming/ agriculture towards sustainability

In the scale from net zero to net positive, regenerative agriculture leans towards the net positive end. While achieving carbon neutrality involves balancing emissions with removals, regenerative practices actively contribute to carbon sequestration and storage in the soil. It is estimated that farming currently accounts for about one-quarter of all greenhouse gas emissions and erodes 24 Billion tonnes of topsoil a year. Moreover, the farming concept is attracting investors at a time when venture capital is increasingly difficult to come by.

Figure: Regenerative farming can create a sustainable alternative by finding an alternative source via reducing carbon emission and sustainable skeleton building towards holistic supply chain.

Because of its chemical-intensive procedures and resource-intensive processes, the textile sector is one of the biggest worldwide pollutants. Regenerative agriculture, on the other hand, provides a fix for this issue. Textile producers may lessen their carbon impact and support responsible land management by obtaining their raw materials from regenerative farms.

Wool is a good competitor for sustainable apparel that lasts customers decades, which is explained by another issue. However, traditional wool production is still not climate-friendly since, over a 100-year period, sheep release methane gas, which has a potency 28–36 times greater than that of CO2. Set stock grazing, which involves keeping animals in the same paddocks for extended periods of time and can cause desertification, biodiversity loss, and soil erosion, is a common practice in conventional wool farming. Regenerative wool may be able to absorb carbon from the environment and lessen the consequences of climate change, according to studies. To completely grasp the potential of regenerative wool to lower emissions, further thorough scientific investigation is necessary.

Regenerative organic cotton farming methods are being incorporated into supply chains by a few fashion designers. While organic and regenerative cotton farming both aim to grow crops without the use of synthetic pesticides, chemicals, or fertilizers, regenerative farming goes a step further and incorporates environmental restoration techniques. In general, both types of cotton are better for the environment than conventional cotton.

Regenerative agriculture shows up as a ray of hope for sustainability and constructive development when we consider the future of the textile sector. Brands may improve their supply chains and make a positive impact on the environment by using circular practices and regenerative sourcing. By supporting companies that use regenerative fabrics, we as customers can accelerate this transition. Let’s set out on this path together to create a more sustainable, ethical, and regenerative fashion industry.

Bangladesh RMG industry: beyond bond & BBLC – new financial paths needed

In these challenging times, I want to remind everyone of the importance of nurturing care, brotherhood, and genuine relationships. True unity doesn’t come from speeches, discussions, or videos—it comes from the deep, sincere connections we build with each other. May Allah make us people of true unity, removing artificiality and hypocrisy from our relationships, and replacing them with the strongest, most genuine ties.

Figure: Bangladesh RMG industry-beyond bond & BBLC – new financial paths needed.

I’ve walked a difficult path myself, especially during the caretaker government from 2006 to 2008, where I faced immense challenges with little support. Now, as we navigate the current turmoil, I urge those who have the means to be kind to those genuinely in need. My experience has shown me that political transitions often bring pressures that can overwhelm even the strongest businesses. The coming months and years may test us further, and I pray that Allah keeps us strong to face these challenges.

As someone who has witnessed the industry’s growth since childhood, experiencing its black and white sides, good times, and bad times, I believe it is imperative to research and implement alternatives to bond and BBLC facilities. The RMG sector is no longer just an industry; it is the lifeline for the livelihood and bread and butter of directly and indirectly 50 million people in this country, with many more relying on it in the future. No other sector can create such employment opportunities.

Therefore, we must think critically and secure not only the industry but also the future employment of our next generation. Today, I would like to share my thoughts on the past, present, and future of bond and BBLC policies. These policies have played a significant role in making this industry the second-largest exporter in the world, the highest employment sector, and the source of 82% of foreign earnings for the country.

Despite enduring immense challenges and pain over the past eight years, my love for the garment industry remains unwavering. From the struggles of 2008-2009 to recent betrayals, I’ve faced it all without bitterness. Even when support was absent, I continued to share good news and uplift others. The current crisis has only deepened my resolve to highlight the contributions of everyone in our community. Seeing your success fills me with pride and motivates me to share my experiences with the new generation.

This is a long discussion, so I have decided to publish it in parts. I am excited to share the first part of this article with you, our RMG textile students, employees, and owners. I also extend my thanks to Textile Today for providing a platform to share my thoughts.

The journey of the Bangladesh garment industry

The journey of the Bangladesh garment industry has been marked by remarkable milestones and significant challenges. Before delving into the role of BBLC and bonded warehouse facilities, it is essential to understand the industry’s early export processes and the transformation it underwent.

The early days: before bond and BBLC facilities

Back in 1978, when there were no facilities like BBLC and bonded warehouses, the first exports were achieved under challenging circumstances. Here are some notable milestones:

  • First export by Reaz Garments Ltd (1978)
    • Year: July-August 1978
    • Quantity: 10,000 pcs
    • Items: Men’s Shirts
    • Destination: France
    • Value: FF 130,000
    • Buyer: Hollander France (Country’s First Buyer)
    • Significance: Bangladesh RMG’s First Export
  • Second export (1979)
    • Quantity: 7,820 pcs
    • Value: US$ 5,610
    • Items: Ladies Blouse
    • Destination: USA
    • Buyer: Lloyds Mercantile Corp, NY
  • Third export by Reaz Garments Ltd (1979)
    • Quantity: 90,000 pcs
    • Value: FF 1,314,000 (BDT 8 million)
    • Items: Men’s Shirts
    • Destination: France
    • Buyer: Branbilla Cogros SA

During these initial exports by Reaz Garments Ltd, the process was cumbersome. Exporters had to submit the LC (Letter of Credit) to Bangladesh Bank, which would then issue an IMP (Import Permit) in favor of the exporter. Following this, fabric and trim LCs were opened with bank financing for a short period. Once the raw materials were shipped, exporters needed to submit shipping documents and obtain permissions from the Ministry of Textiles. At that time, all raw materials, including fabrics and cartons, were imported from Japan. This process was facilitated by supportive bureaucrats, bankers, and officials from the Ministry of Textiles, who recognized the vision of pioneering entrepreneurs.

There are a lot of names, but some notable figures who supported this process include:

  • Customs: Soiab Ahamed (before and after bond, past NBR Chairman and caretaker government advisor)
  • Customs:  Fakir Asraf (after bond)
  • Banker: Hayatur Rahaman (Was MD of Janata Bank, DGM in 1978)
  • Banker: Shajan Kabir (after 1980, founder of EXIM Bank)
  • Ministry of Textiles: Late Idrish Ali
  • CCI: Chakkam Babu

These individuals truly saw the vision of entrepreneurs who aimed to export their products and helped turn that dream into reality.

The transformation: introduction of BBLC and bonded warehouse facilities

In the late 1980s, the garment industry in Bangladesh was on the verge of an industrial transformation. The legendary Nurul Quader played a pivotal role in this transformation. By forming a joint venture with Daewoo of Korea, he initiated the first industrial revolution in the RMG sector. A visionary and freedom fighter, Nurul Quader leveraged his bureaucratic influence to innovate and convince the government to implement the policies of BBLC and bonded warehouses. This breakthrough laid the foundation for the industry’s rapid growth and development, ultimately making Bangladesh the world’s second-largest garment manufacturer.

While neighboring countries are increasing their exports by offering various facilities such as free land, 40% subsidies on electricity, and 50% subsidies on wages, we face numerous obstacles. Historically, dishonest traders exploited bond benefits during importation and engaged in BBLC (Back-to-Back Letter of Credit) encasement practices, tarnishing our image with banks and the NBR (National Board of Revenue). Although these practices have significantly decreased, their legacy still impacts government-level policymaking. This has hindered our ability to fully leverage beneficial policies that could otherwise enhance our industry’s growth.

To be continued…

In the following parts, I will delve deeper into the complexities and current challenges of the BBLC and bonded warehouse policies. I will also propose innovative financial management strategies, drawing on insights from successful garments industry owners and leaders, to help sustain and propel the future growth of Bangladesh’s garment industry.

RMG BANGLADESH NEWS