দেশের তৈরি পোশাক খাতের অত্যাবশ্যকীয় কাঁচামাল তুলা ও সুতা। তুলার জন্য বাংলাদেশের বরাবরই বিদেশনির্ভরতা থাকলেও স্পিনিং মিলগুলোর কল্যাণে স্থানীয় উৎপাদকরাই সুতার চাহিদার বড় অংশ সরবরাহ করছেন। তবে উৎপাদন খরচ বাড়ার পাশাপাশি গ্যাস সংকটে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার কারণে সাম্প্রতিক সময়ে ভারত থেকে সুতা আমদানি বেড়েছে। পাশাপাশি দেশটি থেকে তুলা আমদানিও উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুসারে, এ বছরের এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে দেশটি থেকে বাংলাদেশে ১০৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলারের তুলা রফতানি করা হয়েছে। যেখানে আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৭২ কোটি ৭১ লাখ ডলার। এ সময়ে বাংলাদেশে ভারতের তুলা রফতানি বেড়েছে ৪৯ দশমিক ২০ শতাংশ। একইভাবে ম্যান মেড স্ট্যাপল ফাইবার রফতানি বেড়েছে ২৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এ বছরের এপ্রিল-আগস্ট সময়ে ভারত ৬ কোটি ২৪ লাখ ডলারের ম্যান মেড স্ট্যাপল ফাইবার রফতানি করেছে, যেখানে এর আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৮৬ লাখ ডলার। এছাড়া এ সময় ভারত থেকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের কাঁচামাল হিসেবে ট্যানিং বা ডায়িং এক্সট্রাক্টসের রফতানিও বেড়েছে ১৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, এ বছরের জুলাই-আগস্ট সময়ে দেশে ২৮৩ কোটি ৫০ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক খাত সম্পর্কিত পণ্য আমদানি হয়েছে। যেখানে আগের বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ২৫০ কোটি ৪২ লাখ ডলার। এর মধ্যে তুলায় ৬৪ কোটি ডলার, সুতায় ৫৫ কোটি, টেক্সটাইল পণ্যে ১২ কোটি ৬৮ লাখ, স্ট্যাপল ফাইবারে ২২ কোটি ৪৩ লাখ এবং ডায়িং ও ট্যানিং পণ্য আমদানিতে ১৫ কোটি ১৪ লাখ ডলার ব্যয় হয়েছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রতিটি ক্যাটাগরির পণ্যেই আমদানি বেড়েছে।
এদিকে খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্থানীয় স্পিনিং মিলগুলোর উৎপাদন কমে যাওয়ার পাশাপাশি ভারত থেকে তুলা ও সুতা আমদানির ক্ষেত্রে বেশকিছু সুবিধাও আছে। যেমন ভারত থেকে স্থলবন্দরের মাধ্যমে ট্রাক দিয়ে সহজে পণ্য পরিবহন করা যায়। তাছাড়া অন্যান্য দেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে যে পরিমাণ কার্যাদেশ দেয়া হয়, সেটি একবারেই আমদানি করতে হয়। কিন্তু নিকট প্রতিবেশী হওয়ায় ভারত থেকে কার্যাদেশ দেয়া পণ্য একবারে না এনে আংশিকভাবেও নিয়ে আসা যায়। এতে আমদানিকারকদের ওপর অর্থের চাপও কমে যায়
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক উৎপাদনকারী বাংলাদেশ, ভারতকে বাইপাস করে মালদ্বীপের মাধ্যমে বিশ্ববাজারে তার টেক্সটাইল পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে ভারতের বিমানবন্দর ও বন্দরের কার্গো রাজস্বের সম্ভাবনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
ভারতীয় ব্যবসায়িক পত্রিকা, উন্নয়নের বিষয়ে সচেতন তিনজনের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদন করেছে যে বাংলাদেশ সমুদ্রপথে মালদ্বীপে তার টেক্সটাইল রপ্তানিকে পুনরায় রুট করছে এবং তারপরে এইচএন্ডএম এবং জারা সহ তার বৈশ্বিক গ্রাহকদের কাছে আকাশপথে কার্গো প্রেরণ করছে।
এমএসসি এজেন্সি (ইন্ডিয়া) প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দীপক তিওয়ারি ফোনে মিন্টকে বলেন, “আগে, বাংলাদেশী পণ্যগুলি ভারতীয় বিমানবন্দরের মাধ্যমে পাঠানো হত, কিন্তু এখন তারা অন্য স্থান থেকে শিপমেন্টের পথ পরিবর্তন করছে।”
“এই পরিবর্তনের অর্থ হল ভারতের বিমানবন্দর এবং বন্দরগুলি এই কার্গোগুলি পরিচালনা করার জন্য পূর্বে অর্জিত রাজস্ব হারাবে,” তিনি বলেছিলেন।
ভূমধ্যসাগরীয় শিপিং কোম্পানি (MSC) একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্বব্যাপী কন্টেইনার শিপিং কোম্পানি।
টেক্সটাইল রপ্তানির পুনর্নির্দেশ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক দুর্বল করতে পারে এবং লজিস্টিক ও অবকাঠামো প্রকল্পে সহযোগিতামূলক সুযোগগুলি হ্রাস করতে পারে, সংবাদপত্রটি বলেছে।
এটি ভারতের সীমান্ত দিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের রপ্তানি থেকে উৎপন্ন ব্যবসার পাশাপাশি বন্দর এবং ট্রানজিট ফি থেকে ভারতের রাজস্বকেও হুমকি দিতে পারে, এতে বলা হয়েছে।
একজন ব্যক্তি বলেন, এই ইস্যুটি নিয়ে ভারত সরকার বাংলাদেশের টেক্সটাইল রপ্তানি নিশ্চিত করার জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ সমাধান খুঁজছে- যা আয়তনে উল্লেখযোগ্য এবং বাংলাদেশে ভারতীয় উৎপাদন কেন্দ্রগুলির সাথে যুক্ত- ভারতীয় স্বার্থের জন্য উপকারী থাকে।
“এই বাংলাদেশী টেক্সটাইল রপ্তানির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতীয় কোম্পানিগুলির মালিকানাধীন বা পরিচালিত সুবিধা বা কারখানাগুলিতে উত্পাদিত হচ্ছে,” প্রথম ব্যক্তি বলেছিলেন।
বাংলাদেশের বস্ত্র শিল্প তার রপ্তানির ৮০ শতাংশ এবং জিডিপিতে ১৩ শতাংশ অবদান রাখে।
“বিষয়টি সরকারের নজরে রয়েছে। আমরা বর্তমানে ভারতে এর প্রভাব পর্যালোচনা করছি,” দ্বিতীয় ব্যক্তি বলেছিলেন।
শিল্প বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়েছেন যে বাংলাদেশ তার সরবরাহ শৃঙ্খলে বৃহত্তর নিয়ন্ত্রণ পেতে এবং ভারতের বিমানবন্দরগুলিতে বিলম্ব এড়ানোর মাধ্যমে শিপমেন্টের সময়সীমা পূরণ করতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে, মিন্ট বলেছে।
“এই নতুন রুটটি উন্নত নির্ভরযোগ্যতার সাথে বাংলাদেশকে একটি কৌশলগত সুবিধা প্রদান করে, যা আন্তর্জাতিক পোশাক বাজারে কঠোর সময়সীমা পূরণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ,” বলেছেন ভারতের মাল্টিমোডাল ট্রান্সপোর্ট অপারেটর সমিতির সভাপতি অরুণ কুমার৷
“এছাড়াও, ভারতীয় বন্দরগুলির উপর নির্ভরতা এড়ানোর মাধ্যমে, বাংলাদেশ তার সরবরাহ শৃঙ্খলের উপর বৃহত্তর নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করছে,” ভারতে সমুদ্র, রেল এবং সড়ক নেটওয়ার্ক জুড়ে নিরবচ্ছিন্ন, দক্ষ পরিবহন সমাধানের পরামর্শদাতা সংস্থার প্রধান বলেছেন।
কুমার ব্যাখ্যা করেছিলেন যে টেক্সটাইলগুলিকেও পচনশীল পণ্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়েছিল এবং সময়মতো সেগুলি সরবরাহ করতে ব্যর্থতার ফলে চালান প্রত্যাখ্যান করা হয়। একটি নির্দিষ্ট ঋতুর জন্য গার্মেন্টস দেরিতে ডেলিভারি হলে তাদের মূল্য হারায়।
ভারতীয় টেক্সটাইল রপ্তানিকারকদের বাংলাদেশের রপ্তানি পুনঃরুটিং সম্পর্কে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি ছিল।
অ্যাপারেল এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের ইস্টার্ন রিজিয়নের নির্বাহী সদস্য অনিল বুচাসিয়া ফোনে মিন্টকে বলেন, “এতে পড়ার কিছু নেই।”
তিনি বলেন, “ভারতীয় বিমানবন্দরগুলি ইতিমধ্যেই যানজটে রয়েছে এবং আমরা বাংলাদেশী টেক্সটাইলগুলিকে ভারতীয় বিমানবন্দরগুলির মধ্য দিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ করার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছি।”
ঘটনাবলীর বিষয়ে অবগত তৃতীয় ব্যক্তি পরামর্শকে প্রত্যাখ্যান করেছেন যে এই পদক্ষেপটি আগস্টে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার সাথে যুক্ত ছিল, যিনি বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।
গত অক্টোবরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (বাংলাদেশ) তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।
“শেখ হাসিনার আশ্রয়ের প্রতিক্রিয়া হিসেবে সরকার এটাকে দেখছে না। টেক্সটাইল বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড, তাই তারা অবশ্যই তাদের টেক্সটাইল রপ্তানি বাড়াতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে,” তৃতীয় ব্যক্তি বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতে, FY24-এ বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি 4.34 শতাংশ কমে $44.47 বিলিয়ন হয়েছে।
বৃহত্তর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ প্রতিফলিত করে তৈরি পোশাকের চালান কমে যাওয়ায় এই পতনের জন্য দায়ী করা হয়েছে।
Workers from five ready-made garment (RMG) factories in Savar and Gazipur went on strike today, demanding annual pay raises, increased bonuses, and allowances.
Three factories in Savar and two in Gazipur witnessed demonstrations that disrupted production, pushing management towards negotiations.
In Gazipur’s Konabari area, workers of Islam Group and Tusuka Group, owned respectively by former DNCC mayor Atiqul Islam and former AL lawmaker Fayzur Rahman Badal, staged peaceful protests starting at 8am.
The workers of Islam Group listed 21 demands, including the dismissal of specific managers and Human Resources staff, a 5% annual pay hike, Tk1,000 attendance bonuses, and other allowances.
Tusuka Group workers presented 16 demands, including a 10% annual pay hike, attendance bonuses, maternity leave, and certain religious holidays.
Security forces, including the Bangladesh Army, Border Guard Bangladesh, Rapid Action Battalion, and police, were deployed to monitor the protest.
Assistant Superintendent of Police Dipak Chandra Majumder of Gazipur Industrial Police-2 later confirmed that Islam Group management agreed to the workers’ demands by midday, and most workers left the scene.
However, Tusuka Group’s management continued negotiations with its employees to resolve their grievances.
Meanwhile, in Savar’s Hemayetpur area, workers from Neo Fashion Limited of Vertex Group, Standard Group’s The Civil Engineers Oven Ltd and The Civil Engineers Wash Ltd, launched protests over various demands.
Neo Fashion Limited workers presented a 26-point demand, which included compensation for a female worker who was injured on-site on Thursday evening.
Workers claimed that the injured employee was not given prompt medical attention, leading to the demands for better safety and compensation.
Neo Fashion management initially declared a holiday today to calm the protests and later agreed to 18 out of 26 demands after negotiations.
Additionally, workers at Standard Group’s factories in Hemayetpur demanded the dismissal of specific personnel.
The management had previously agreed to dismiss certain employees following earlier protests but had not yet announced these decisions directly from top-level leadership, leading to renewed unrest among workers.
In October, Standard Group management had temporarily closed the factory under Section 13(1) of the Bangladesh Labour Law amid ongoing protests but reopened it after a reconciliation meeting on 31 October, agreeing to most demands.
Despite prior settlements on issues such as night-shift allowances, attendance bonuses, and cashing out unused leave, the recent demonstrations reflect ongoing tensions and unmet expectations among RMG workers.
As of the latest update, workers had vacated the premises in both Savar and Gazipur, with regular work anticipated to resume soon in most factories.
The owners were unavailable for comment and they have not issued any statements.
An environmentally friendly method to produce waterproof coatings from waste textiles has been developed by a research team at Cornell University. Juan Hinestroza, who is the Rebecca Q. Morgan ’60 Professor of Fiber Science and Apparel Design in the College of Human Ecology, spearheaded the development of this method. This technology addresses two significant challenges that the garment industry faces: reducing the amount of waste produced by textiles and minimizing the use of potentially harmful chemicals in the treatment of fabrics.
The fashion industry faces a significant challenge in the form of textile waste, as the average amount of clothing that is discarded by everyone in the United States is between 80 and 100 pounds. Through the process of repurposing old garments into useful materials, the team at Hinestroza works toward the goal of reducing waste and preventing clothing from being cast into landfills. By utilizing metal-organic frameworks (MOFs) that are produced from waste polyester and spandex, this method facilitates the transformation of these materials into superhydrophobic (water-repellent) coatings without the utilization of any potentially hazardous chemicals.
As a result of their durability, fluorinated finishes are extensively used in today’s waterproof coatings. These finishes are harmful to both human health and the environment. The solution developed by the Cornell researchers, on the other hand, offers a more secure alternative by upcycling waste textiles, hence decreasing the requirement for “forever chemicals.” The newly created coating is also capable of retaining its water-resistant features even after being washed and worn several times, which ensures that the products that have been coated are both long-lasting and functional.
The clothing industry is going to be forever changed as a result of this innovation. There is now the ability for brands and manufacturers to adopt waterproofing technologies that are beneficial to the environment without compromising functionality. There is a growing demand among consumers for environmentally responsible fashion, which is correlated with the possibility of using recycled materials for high-performance finishes in a variety of products, including footwear, outdoor gear, and everyday clothing.
The transition to circular fashion, in which materials that have been discarded are reintroduced into the production cycle, is also encouraged by this method so that it can be implemented. For a long time, the fashion industry has been condemned for its “take-make-dispose” paradigm, which is seen to be wasteful. The work of Hinestroza demonstrates how upcycling may give a sustainable alternative, thereby lowering the environmental impact that the business has. This innovation provides a path forward by striking a balance between durability, performance, and environmental responsibility. This is particularly important because the garment sector is coming under growing pressure to embrace sustainable methods.
পণ্য রপ্তানির তথ্যে গরমিলের বিষয়টি সামনে আসার আগে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছিল, গত ২০২৩–২৪ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিক জানুয়ারি-মার্চে ১ হাজার ৩৮১ কোটি মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। তার বিপরীতে কাঁচামাল আমদানি হয়েছিল ৩৮৪ কোটি ডলারের। তখন প্রকৃত পোশাক রপ্তানি হয়েছিল ৯৯৭ কোটি ডলার বা ৭২ দশমিক ২০ শতাংশ।
অবশ্য পণ্য রপ্তানির তথ্য সংশোধনের পর উঠে এসেছে, ওই প্রান্তিকে (তৃতীয়) তৈরি পোশাকের প্রকৃত রপ্তানি কমে ৫৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। কাঁচামাল আমদানির তথ্য ঠিক থাকলেও পণ্য রপ্তানি কমে যাওয়ার কারণে পোশাক খাতে প্রকৃত রপ্তানি কমেছে ৪০৮ কোটি ডলার।
তৈরি পোশাক খাত নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ দুটি ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণে প্রকৃত পোশাক রপ্তানিতে গরমিলের তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এতে দেখা যায়, রপ্তানির তথ্য সংশোধন করায় গত দুই অর্থবছরের (২০২২-২৩ ও ২০২৩-২৪) সাত প্রান্তিকে তৈরি পোশাক খাতের প্রকৃত রপ্তানি কমেছে। মূলত পোশাক রপ্তানি থেকে তুলা, সুতা, কাপড় ও সরঞ্জামের আমদানি ব্যয় বাদ দিয়ে নিট বা প্রকৃত রপ্তানির হিসাব করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অনেকে প্রকৃত রপ্তানি আয়কে পোশাক খাতের মূল্য সংযোজন হিসেবেও অভিহিত করে থাকেন।
রপ্তানি আয় বাড়িয়ে দেখানোর কারণে গত ২০২২-২৩ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর–ডিসেম্বর) তৈরি পোশাক রপ্তানিতে মূল্য সংযোজন এক লাফে ৫১ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। তার পরের পাঁচ প্রান্তিকে মূল্য সংযোজন ৭০ থেকে ৭২ শতাংশের মধ্যে ঘুরপাক খায়। তখন পোশাকশিল্পের অনেক উদ্যোক্তা বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। কারণ, তার আগের ছয় প্রান্তিকে পোশাক রপ্তানিতে মূল্য সংযোজন বেশির ভাগ সময়ই ছিল ৫১ থেকে ৫৭ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিক এপ্রিল-জুনে ৮৮৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছিল। ওই প্রান্তিকে কাঁচামাল আমদানির পরিমাণ ছিল ৩৮০ কোটি ডলার। তার মানে সর্বশেষ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকে পোশাক রপ্তানিতে মূল্য সংযোজন ছিল ৫০৪ কোটি ডলার বা ৫৭ শতাংশ।
সামনের দিনগুলোতে মূল্য সংযোজন কমবে বলে আমাদের আশঙ্কা। তার কারণ, প্রণোদনা হ্রাস করার পর অনেকে সুতা আমদানিতে মনোযোগী হচ্ছেন। কারণ, প্রতি কেজি বিদেশি সুতা ব্যবহারে ২০-৩০ সেন্ট কম লাগছে। তা ছাড়া গ্যাস–সংকটের কারণেও অনেক উদ্যোক্তা সুতা ও কাপড় আমদানিতে মনোযোগী হচ্ছেন।
—মোহাম্মদ হাতেম, সভাপতি, বিকেএমইএ।
বাংলাদেশ ব্যাংক গত জুলাইয়ে হঠাৎ প্রকৃত পণ্য রপ্তানির ভিত্তিতে লেনদেনে ভারসাম্যের তথ্য প্রকাশ করে। এর ফলে পণ্য রপ্তানির হিসাবে বড় গরমিলের তথ্য উঠে আসে। তখন বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছিল, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) দীর্ঘদিন ধরে রপ্তানির হিসাব প্রকাশ করলেও সে অনুযায়ী আয় দেশে আসছে না। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা যাচ্ছে, এত পণ্য রপ্তানি হয়নি। তাই আয় বেশি আসার যৌক্তিকতা নেই। সে জন্য প্রকৃত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে প্রতিবেদন তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
তারপর টানা তিন মাস পণ্য রপ্তানির হিসাব প্রকাশ করা বন্ধ রাখে ইপিবি। যাচাই-বাছাই শেষে চলতি মাসে আবার সংস্থাটি রপ্তানির তথ্য প্রকাশ করতে শুরু করেছে। রপ্তানির তথ্যে গরমিলের বিষয়টি সামনে আসার আগে ইপিবি জানিয়েছিল, গত অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে (জুলাই-মে) পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৫ হাজার ১৫৪ কোটি ডলার। তবে চলতি অক্টোবর মাসে সংস্থাটি জানায়, গত অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৪ হাজার ৪৪৭ কোটি ডলারের। তার মানে গত অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসেই ৭০৭ কোটি ডলারের রপ্তানি বেশি দেখিয়েছিল ইপিবি। একইভাবে পোশাক রপ্তানির হিসাবও বেশি দেখানো হয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট ৩ হাজার ৬১৩ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। এই রপ্তানি তার আগের অর্থবছরের তুলনায় ৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ কম। আলোচ্য অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে বরাবরের মতো যুক্তরাষ্ট্রেই সর্বোচ্চ ৬৬২ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। এ ছাড়া জার্মানিতে ৪৫২ কোটি, যুক্তরাজ্যে ৪২০ কোটি, স্পেনে ৩৩৮ কোটি ও ফ্রান্সে ২০২ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়।
জানতে চাইলে নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমানে প্রকৃত পোশাক রপ্তানির যে তথ্য দিচ্ছে, সেটি বিশ্বাসযোগ্য। যদিও সামনের দিনগুলোতে মূল্য সংযোজন কমবে বলে আমাদের আশঙ্কা। তার কারণ প্রণোদনা হ্রাস করার পর অনেকে সুতা আমদানিতে মনোযোগী হচ্ছেন। কারণ, প্রতি কেজি বিদেশি সুতা ব্যবহারে ২০-৩০ সেন্ট কম লাগছে। তা ছাড়া গ্যাস–সংকটের কারণেও অনেক উদ্যোক্তা সুতা ও কাপড় আমদানিতে মনোযোগী হচ্ছেন।’ এসব সমস্যার বিকল্প সমাধান না থাকলে মূল্য সংযোজন আরও কমবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
China’s capacity to adapt to shifting local and global markets was demonstrated by the significant shifts that occurred in the country’s trade, manufacturing, and investment sectors in the year 2024. An in-depth analysis of significant events that have had an impact on China’s economy is presented in the following paragraphs, with particular attention paid to the expansion of China’s trade with other countries, changes in tariffs, trends in manufacturing, and investment reforms.
In the period beginning in January 2024 and ending in August 2024, China’s foreign commerce in products had a modest growth of 3.7% year on year. China’s tenacity in the face of global economic problems is demonstrated by the country’s rate of growth, which is 4.27 trillion dollars. The total value of exports rose by 1.1% to $2.31 trillion, while the value of imports rose by 6.1% to $1.96 trillion. The facts presented here shed light on China’s active participation in international commerce, which has enabled the country to preserve its position as the market leader in spite of ongoing hurdles such as geopolitical worries and disruptions in supply chain operations.
Even while the statistics on trade was favorable, there were indications that the industrial sector in China was under pressure. Over the course of August 2024, the Purchasing Managers’ Index (PMI) had a little decline, falling from 49.4 in July to 49.1 in August. As a result of this decline, it appears that the industry will continue to decrease, as a PMI that is below 50 implies that activity is decreasing. The slump was caused by a number of factors, including a decrease in demand and the uncertainty of the global economy. These factors had an effect on the levels of output and exports in essential industries. Nevertheless, by the middle of the third quarter of 2024, conditions in China’s manufacturing sector started to recover, which reversed the earlier decline in the PMI. The sluggish progress is a reflection of the efforts that Chinese companies have been making to stabilize their operations. These efforts have been aided by initiatives taken by the government that are aimed at growing domestic demand and improving industrial efficiency. This improvement does not change the fact that challenges such as fluctuating pricing of raw materials and unanticipated demand from outside continue to exist.
Concurrently, the logistics industry in China saw growth in August 2024, which was driven by increased demand. The logistics industry, which is an essential aspect of the architecture of the nation’s supply chain, has been significantly contributing to the maintenance of the overall economy, particularly in light of the fact that the demand for e-commerce and consumer products continues to be a significant factor. This growth in logistics is indicative of a rebound in domestic transportation and warehousing operations, both of which are essential for guaranteeing the consistent flow of goods both inside China and beyond its borders.
A significant shift in China’s policy was announced in September 2024, when the country announced that it would no longer impose limits on foreign investment in its manufacturing sector. This action is a component of a more comprehensive plan to further open its economy to international activity, with the goal of attracting money and expertise from businesses which are located in other countries. It is anticipated that the relaxation of these constraints will stimulate innovation and bring about an increase in the global competitiveness of Chinese manufacturers, hence stimulating increased collaboration between local and international entrepreneurs.
On the diplomatic front, China also introduced a policy of zero-tariff treatment in September 2024 for 98% of taxable commodities coming from Least Developed Countries (LDCs) with whom it maintains diplomatic links. This particular policy was implemented in September 2024. China’s commitment to promote global economic inclusion is shown by this project, which aims to expand economic links with poor nations and emphasizes China’s economic inclusion efforts. As a result of China’s efforts to reduce trade barriers, less developed countries (LDCs) are gaining more access to China’s enormous market, which is creating reciprocal advantages through improved trade relations.
A dynamic combination of trade expansion, industrial issues, and regulatory changes is reflected in China’s economic patterns in the year 2024. While the manufacturing sector continues to meet obstacles, the overall increase in foreign trade and logistics, coupled with the loosening of investment restrictions and the zero-tariff policy, indicate China’s resilience in navigating both local and global economic landscapes. These initiatives are aimed at bolstering China’s economic resilience and ensuring that it continues to maintain its position as the leader in the global market.
In recent months, there has been a surge in rumors, misinformation, and negative campaigns aimed at Bangladesh’s ready-made garments (RMG) and textile industries. Competing countries have seized on isolated incidents of labor unrest to create a distorted image of the sector. This could potentially amplify unrest among Bangladeshi workers and affect the country’s position in the global garment market. However, these narratives overlook the significant progress the industry has achieved over the years in areas such as compliance, ethical standards, and worker welfare.
In recent months, there has been a surge in rumors, misinformation, and negative campaigns aimed at Bangladesh’s ready-made garments (RMG) and textile industries. Competing countries have seized on isolated incidents of labor unrest to create a distorted image of the sector. This could potentially amplify unrest among Bangladeshi workers and affect the country’s position in the global garment market. However, these narratives overlook the significant progress the industry has achieved over the years in areas such as compliance, ethical standards, and worker welfare.
Who is benefiting from the instability of the garment industry in Bangladesh?
The recent unrest in Bangladesh’s garment industry has received extensive coverage in the domestic media as well as in the global media, especially in Bangladesh’s competing neighboring countries. After the fall of the previous government, labor unrest and protests broke out in the Savar-Ashulia region over some of the workers’ demands. Incidents like vandalism of factories, car vandalism with fire connections and road blockades took place. Garment factories in the Ashulia-Savar region remain closed for some time. But the continued labor unrest despite the acceptance of all the 18-point demands of the workers points to something else. Certainly, neither owners nor the workers and as a whole people of Bangladesh, ultimately benefited from this labor unrest, however, several demands of the workers are going to be met.
In recent times, reports related to the fact that India is going to benefit the most as a result of the instability of the garment sector in Bangladesh have been published in well-known media such as ‘The Business Standard’, ‘Times of India’, ‘Economic Times’ and ‘The Indian Express’. ‘Bangladesh’s Loss May Become India’s Gain’, a report published recently by Indian media on the instability of Bangladesh’s garment industry begins with this line. Mahua Venkatesh, the author of the report published in India’s trade media ‘The Secretariat’, mainly highlights the recent unrest in Bangladesh’s garment factories and how India can take advantage of this unrest.
Recently, a garment manufacturing company in Tirupur, Tamil Nadu, India, received a $54 million new garment production order. As the reason for this, they said, this work order came to them because of the instability of the garment industry sector in Bangladesh. India’s garment exports increased by 11.9 percent to $1.26 billion in August this year compared to August last year. India is now on its way to achieving high potential growth in the readymade garment sector. If those concerned in the garment sector of Bangladesh cannot reduce the volatility of this industry, there is a possibility that the garment industry will be handed over to India in the near future.
A bright future ahead
Bangladesh’s RMG and textile sector stands resilient in the face of propaganda and misinformation. It continues to be a global leader in ethical production, sustainability, and worker welfare. As buyers from around the world reaffirm their commitment to sourcing from Bangladesh, it is clear that the industry’s positive trajectory is unstoppable.
For foreign buyers seeking quality, compliance, and competitive pricing, Bangladesh remains one of the most reliable and forward-thinking apparel production hubs in the world. With continued investment in green factories, ethical practices, and worker empowerment, the country’s RMG industry is well-positioned to thrive in the years to come.
Commitment to ethical labor practices
The Bangladesh RMG industry is renowned for its dedication to improving working conditions. Over the last decade, there has been an industry-wide commitment to worker safety and welfare, driven by both government regulations and international buyer requirements. Many factories now hold internationally recognized certifications such as WRAP (Worldwide Responsible Accredited Production), OEKO-TEX, and LEED (Leadership in Energy and Environmental Design). These certifications ensure that factories operate under strict labor, environmental, and safety standards.
One standout example is the Accord on Fire and Building Safety, initiated after the 2013 Rana Plaza incident. This legally binding agreement between global brands and trade unions has led to the inspection of over 2,000 factories and the remediation of critical safety issues. Today, Bangladesh boasts some of the safest factories in the world, with more than 500 LEED-certified facilities, making it a leader in green garment production.
Foreign buyers’ confidence in Bangladesh
Contrary to the negative propaganda, foreign buyers have consistently expressed their confidence in Bangladesh’s RMG sector. Brands like H&M, Zara, and Kmart Australia continue to source a significant portion of their apparel from Bangladesh, citing the country’s dedication to quality, compliance, and sustainable practices.
Kmart Australia, for example, recently acknowledged the strong partnership it has maintained with Bangladeshi manufacturers. A representative from their sourcing team stated, “Bangladesh has become a strategic partner in our global supply chain. The factories we work with are fully compliant with international labor standards and are deeply committed to improving worker welfare. The level of transparency and dedication to ethical production we see here is unmatched in many parts of the world.”
Similarly, the Ethical Trading Initiative (ETI) has praised Bangladesh’s garment industry for its commitment to fair wages and safe working conditions. Buyers from Europe and North America frequently note the country’s ability to maintain high standards of production while adhering to strict timelines, even in the face of global challenges such as the COVID-19 pandemic.
Worker welfare and training initiatives
Bangladesh’s garment sector has also invested heavily in training and upskilling its workforce. Numerous programs have been launched in collaboration with international organizations such as the International Labour Organization (ILO) and brands themselves. These initiatives focus on empowering workers through education, providing health benefits, and offering opportunities for career advancement.
Factories are increasingly adopting worker-centric programs such as health and safety training, grievance mechanisms, and leadership training for women, who make up the majority of the workforce in the industry. Brands like H&M have initiated programs specifically aimed at empowering female workers, providing them with skills and leadership opportunities within the workplace.
The role of the media and propaganda
While it is true that no industry is without challenges, the recent attempts to vilify Bangladesh’s RMG sector are largely unfounded. Competitor countries may seek to gain an edge in the global market by casting doubt on Bangladesh’s achievements, but the facts speak for themselves. Daily newspapers such as The Daily Star and New Age have extensively reported on the sector’s positive developments, highlighting the efforts of industry leaders to maintain compliance and promote sustainability.
Furthermore, global trade publications have also praised Bangladesh for its resilient and adaptable garment industry. A recent article in Apparel Resources highlighted how Bangladeshi factories have swiftly adapted to rising demands for eco-friendly and sustainable production processes, making the country a preferred sourcing destination for environmentally conscious buyers.
The Canadian fashion and apparel industry has steadily emerged as a vibrant and influential sector on the global stage, combining innovation, sustainability, and cultural diversity. As of 2023, the industry is estimated to have generated a revenue of US$17.85bn, and revenue is expected to show an annual growth rate of 12.47% until 2027, resulting in a projected market volume of US$28.56 billion. Despite being often overshadowed by traditional fashion capitals like Paris, Milan, and New York, Canada’s unique blend of creativity and conscientiousness has allowed it to carve out a distinct identity in the global fashion scene.
From luxury outerwear tailored to the country’s cold climate to cutting-edge sustainable fashion practices, Canadian designers and brands have built a reputation for combining practicality with high-end design. These various kinds of clothes have often been influenced by the predominant upper-class fashions of western Europe, notably United Kingdom and France, as well as the geographical realities of living in Canada. One of the most defining characteristics of Canadian fashion is its emphasis on sustainability and ethical production. As the global demand for environmentally conscious fashion grows, Canadian designers have been at the forefront of this movement, incorporating eco-friendly materials, promoting slow fashion, and ensuring fair labor practices. Many Canadian brands prioritize sustainability as a core value, reflecting the country’s growing awareness of environmental issues. This emphasis has helped Canadian fashion stand out on the international stage and has also attracted a global consumer base that values ethical fashion choices.
The Canadian fashion industry is also defined by its top-tier apparel brands, which have gained international recognition for their craftsmanship and unique aesthetic. There are many brands, successfully operating in Canada, few of them are being discussed here.
Lululemon has transformed from a local Vancouver yoga brand into a worldwide activewear giant, recognized for its stylish, performance-driven clothing. From gropcore to outdoor to luxury fashion, this list of the best Canadian brands couldn’t be complete without including one of the giants of the industry – Lululemon athletica inc. Korean company, Youngone’s factories have been producing large quantity Lululemon garments in Bangladesh. The multinational athletic apparel retailer headquartered in British Columbia was founded in 1998 as a retailer of yoga pants and other yoga wear, but it has quickly expanded to also sell athletic wear, lifestyle apparel, accessories, and personal care products, and cementing itself as one of the best athleisure brands in the world.
Canada Goose, a global leader in luxury outerwear, is known for its high-performance jackets that blend functionality with style. This brand perfectly presents Canada’s stereotypically rugged and cold climate. In fact, Canada Goose does equip arctic explorers in insanely cold temperatures, nevertheless this Canadian brand has been gaining footholds in in lifestyle markets all over North America and Europe.
Aritzia offers a mix of sophisticated, contemporary women’s fashion and has found considerable success in both Canada and the United States, catering to a younger, fashion-forward demographic. When it comes to the best Canadian brands for women, Aritzia tops the list as the go-to destination for women looking to elevate their wardrobe. The Vancouver-based fashion retailer offers a curated collection of must-have clothing, accessories, and outerwear that mix classic and contemporary styles. With a focus on empowering women and creating a sense of community, Aritzia is all about helping users look and feel your best.
Offshoot of outdoor gear brand Arc’teryx, the Veilance line is a vision of minimalistic technical apparel. Utilitarian strands run throughout the line, which blends aspects of a performance brand with highly articulated fits, culminating in superior specimens of function. The range of apparel is branded in North Vancouver and in many ways the city’s rainy and mountainous climate is the ideal inspiration, and therefore for the perfect birthplace for Arc’teryx Veilance. This brand also presents Made in Bangladesh garments.
Luxury outerwear brand Sentaler has also made its mark, particularly in the high-fashion market, with elegant designs worn by international celebrities like Prince Harry’s wife Meghan Markle and Princess of Wales, Kate Middleton.
Vegan accessories brand Matt and Nat began in 1995, when its founders became inspired by the MAT(T)erial and NATure they were surrounded by in stunning Montreal. Matt & Nat is renowned for its vegan leather accessories, exemplifying Canada’s dedication to sustainable and cruelty-free fashion.
Roots is a very familiar Canadian brand that has a special position in the apparel industry. The brand with the beaver has been epitomizing Canadian cozywear for decades. Roots Corporation is a publicly held Canadian brand that sells apparel, leather bags, small leather goods, footwear, athletic wear, and home furnishings. The company was founded in 1973 in Toronto, Ontario. In 2015, Roots was sold to Searchlight Capital Partners LP, an American investment firm. The company’s design centre and leather factory are in Toronto, Ontario. Roots reportedly has approximately 2,000 employees in Canada. Roots factories exist globally including in Bangladesh.
The early days of Hudson’s Bay Company were astonishingly in 1670, when it received an official co-sign from the British magistrate to be established as “The Governor and Company of Adventurers of England trading into Hudson’s Bay.” HBC initially existed as a series of fur trading outposts and has since evolved into a chain of iconic department stores. Founded on 2 May 1670, the Hudson’s Bay Company opened its first department store in 1881 in Winnipeg, Manitoba. HBC’s iconic colored stripes have been used most famously across wool blankets and also a coveted Converse collaboration. It is the flagship brand of the Hudson’s Bay Company (HBC), the oldest and longest-surviving company in North America as well as one of the oldest and largest continuously operating companies in the world.
Speaking as a fashion-loving Canadian, there is almost nothing better than stylish, well-made outerwear—and that’s exactly what Séda specializes in. Using premium materials from Italy, the new brand blends modern and classic designs in their line of heirloom-worthy coats and jackets.
Lav & Kush Lifestyle is another awesome clothing brand in Canada that makes women’s loungewear and dresses, sweaters, tops and more. We love that they’re committed to ethical practices and use sustainable materials to make all of their clothing. This Vancouver clothing store is renowned for luxurious loungewear.
There are many other brands operating out of Canada. These brands have played a critical role in elevating the Canadian fashion industry’s profile on the world stage, positioning it as a source of innovation and responsible production.
In conclusion, the Canadian fashion industry is a growing powerhouse defined by its commitment to sustainability, cultural diversity, and high-quality design. With leading brands making waves internationally and a growing export market, Canadian fashion is well-positioned to continue its upward trajectory in the global fashion landscape.
Ridan Mahbub, The Apparel Digest’s Representative for North America, is an ILOT (International Leader of Tomorrow) scholarship receiver and pursuing a Bachelor of International Economics at the University of British Columbia (UBC), Vancouver, Canada.
Human civilization relies on textiles for fashion, industry, and culture. Dyeing fabrics gives them brilliant hues, which is intriguing. Dyeing textiles is an integral part of textile manufacture and has been practiced for thousands of years throughout cultures. Dye history, processes, and effects in textiles and other industries will be examined in this article.
Egyptian, Chinese, and Indian civilizations practiced textile dyeing since 2600 BCE. These cultures dyed their garments with plant, mineral, and insect dyes. Ancient Egypt and India revered indigo for its vivid blue colour, which symbolized monarchy and prosperity. The Aztecs utilized cochineal, a crimson insect dye, and colonial Europe valued it.
Colour in textiles has always expressed significance. Purple from the murex snail was reserved for emperors and high-ranking officials in ancient Rome. From wedding dresses to ceremonial robes, traditional Indian textile hues symbolized culture and religion.
Textile colour became more accessible as dying technology improved. Synthetic dyes revolutionized the textile business in the 19th century. Synthetic dyes increased colour variety, production speed, and colour fastness, making colourful textiles more affordable and accessible.
Natural dyes come from plants, animals, and minerals. Once the main way to colour textiles, these dyes are now largely employed in niche industries like organic and eco-friendly fashion due to their narrow colour range, lower colour fastness, and greater production costs.
Planted dyes come from leaves, roots, fruits, and flowers. Turmeric dyes yellow, while madder root dyes red. – Animal-based dyes: Insect-derived cochineal and mollusk-derived Tyrian purple are examples. Mineral-based dyes: Some ancient cultures dyed textiles with minerals. Reddish tones were typically achieved with ochre, an iron oxide.
Traditional crafts, artisanal manufacture, and environmentally concerned consumers who want non-toxic materials still prefer natural dyes. In 1856, William Henry Perkin discovered synthetic dyes, which are now standard in textile production. Perkin’s discovery of mauveine, the first synthetic dye, revolutionized dyeing by allowing brilliant, long-lasting colours at a fraction of the expense of natural dyes.
Acid dyes are used for wool and silk. Their brilliant hues are less effective on plant-based textiles. Reactive dyes work well on cellulose-based textiles like cotton and linen. These dyes chemically link with fabric for colour fastness and durability. Direct dyes are water-soluble dyes that perform well with cellulose fibres and can be applied directly to fabric without a mordant. Disperse dyes, used for polyester, are insoluble in water and require heat or pressure to cling to cloth.
Synthetic dyes allow for a wide range of colours, tints, and effects, enabling fashion and textile design breakthroughs. Synthetic dyes pollute water and produce chemical waste, which has raised interest in sustainable dyeing.
This procedure totally submerges fabric in a dye bath to evenly dye the fibres. Controlling dye bath temperature, time, and agitation produces diverse effects. Industrial textile production uses immersion dyeing.
Tie-dye resist-dying involves tying or binding fabric before dyeing. Due to dye resistance, knotted sections provide dramatic colour contrasts. The 1960s counterculture popularized this method, which has ancient Indian and Japanese textile roots.
Another resist-dyeing method is batik, which uses wax in elaborate patterns. Beautiful, complex designs come from waxed areas resisting dye. Indonesians employ batik to make magnificent ceremonial robes.
Modern textile manufacture uses printing to add dyes in patterns. Screen printing uses a mesh screen to apply dye in regulated areas, while digital printing prints high-resolution, full-colour images directly onto cloth.
Colour shapes fashion trends, consumer behaviour, and the worldwide textile market. Designers employ colour to express mood, creativity, and trends, while buyers choose clothes depending on their personal style or cultural importance. Colour forecasters like Pantone predict fashion’s biggest colour trends each year. These forecasts affect haute couture, mass-market clothes, home textiles, and interior design. Colour in textiles is utilitarian as well as fashionable. Some medical fabrics are color-coded for hygiene, while high-visibility workwear is coloured in bright neon hues for safety.
Synthetic dyes have revolutionized the textile business but brought environmental problems. Fabric dye effluents contaminate rivers and ecosystems worldwide, making the textile dyeing business a major water polluter. Chemicals used in synthetic dye manufacture can harm workers and the environment.
Sustainable dyeing processes include non-toxic, biodegradable dyes, water-saving dyeing, and closed-loop dye waste recycling are becoming more popular. Some companies are also employing microbes to make natural colours or producing environmentally friendly synthetic dyes.
Dyeing textiles is an art and science with a long history that affects fashion and textiles. Colour has always shaped how we express ourselves through fabric, from natural dyes to manufactured dyes. The industry must reconcile the requirement for brilliant, durable colours with the growing need for sustainable, ecologically responsible operations. Textile dyeing will continue to influence how we dress, decorate, and engage with the world, whether through conventional or cutting-edge processes.
দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি আয়ের উৎস তৈরি পোশাক খাত। কিন্তু বিগত আওয়ামী সরকারের আমল থেকেই এই খাতের রপ্তানিতে দেখা যাচ্ছে নিম্নমুখী প্রবণতা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বা এপ্রিল-জুন মাসে তৈরি পোশাক থেকে মোট রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮৮৩ কোটি ৭১ লাখ ডলার, যা আগের প্রান্তিক বা জানুয়ারি-মার্চ সময়ে আসা রপ্তানি আয়ের তুলনায় ৩৬.০২ শতাংশ কম। জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে এক হাজার ১৭৭ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের রপ্তানি আয় এসেছিল এই খাত থেকে।
খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অর্থনৈতিক টানাপড়েনে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ (ইইউ) পশ্চিমা দেশগুলোতে। ফলে ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে পোশাক কেনা কমিয়েছেন ওই সব দেশের নাগরিকরা। এই দেশগুলো বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির বড় বাজার হওয়ায় রপ্তানির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পুরো খাতে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির শীর্ষ গন্তব্য ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।বড় রপ্তানি বাজারের মধ্যে আরো রয়েছে—জার্মানি, যুক্তরাজ্য, স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, ইতালি, কানাডা ও বেলজিয়াম। এই ৯টি দেশ থেকে বাংলাদেশ আরএমজি বা তৈরি পোশাক থেকে ৬৩৫ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছে, যা মোট আরএমজি রপ্তানির ৭১.৯৭ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়, তৈরি পোশাকের নিট রপ্তানি (আরএমজি রপ্তানি মূল্য থেকে কাঁচামাল আমদানি মূল্য বিয়োগ করে নির্ধারিত) ছিল ৫০৪ কোটি ডলার বা মোট আরএমজি রপ্তানির ৫৭ শতাংশ।
চলতি অর্থবছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে যে আয় দেশে এসেছে, এর মধ্যে নিটওয়্যার এগিয়ে আছে।আলোচ্য সময়ে নিটওয়্যার থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৪৭৪ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। অপরদিকে ওভেন থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৪০৮ কোটি ৯১ লাখ ডলার। গতকাল সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে তৈরি পোশাক খাতের জন্য কাঁচামাল আমদানি করা হয়েছে ৩৭৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের। এ সময় রপ্তানি করা হয়েছে ৮৮৩ কোটি ৭১ লাখ ডলারের পোশাক।অর্থাৎ আলোচ্য সময়ে তৈরি পোশাক খাতের কাঁচামাল আমদানি বাদ দিয়ে নিট রপ্তানি আয় হয়েছে ৫০৪ কোটি দুই লাখ ডলার। জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে নিট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৫৮৯ কোটি ২৩ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে নিট রপ্তানির পরিমাণও কমেছে।