fbpx
Home Blog Page 44

ফেব্রুয়ারিতে ৪৪৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ৪৪৯ কোটি মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হওয়ার কথা জানিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)।

দেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো ফেব্রুয়ারিতে এত তৈরি পোশাক রপ্তানি হলো। তথ্যে জানা গেছে, আগের বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় এটি ১৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেশি।

এর আগে, জানুয়ারিতে পোশাক রপ্তানি ৪৯৭ কোটি ডলার হওয়ায় তা নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। চলতি বছরের প্রথম দুই মাসে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৯৪৭ কোটি ডলার।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের হিসাবে জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে তিন হাজার ২৮৬ কোটি ডলার। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চার দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘এটি অবশ্যই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে অনেক সমস্যা মোকাবিলা করতে হচ্ছে। ২০২৪ সাল আমাদের জন্য ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ এনে দিয়েছে।’

LEED certification: 2 more factories in Bangladesh recognised as ‘green’

Two more factories in Bangladesh have earned Leadership in Energy and Environmental Design (LEED) certification from the United States Green Building Council (USGBC), according to the BGMEA.

With this, the number of green factories in the country rose to 211.

Among the newly certified factories, Pretty Composite Textiles Limited secured a Platinum rating, with a score of 81 and Union Sportswear Limited secured a Gold rating with 69 points.

In a letter, BGMEA President Faruque Hassan said these additions elevated Bangladesh’s total to an impressive 211 LEED Green Factories, solidifying the country’s position as a global leader in sustainable manufacturing. 

“With 80 platinum and 117 gold-certified factories, our industry is demonstrating exceptional dedication to eco-friendly practices,” he said.

He further said, “This commitment extends beyond Bangladesh’s borders, earning us international recognition. We are now home to 54 of the top 100 LEED Green Factories globally, including 9 out of the top 10, and 18 out of the top 20.”

He also mentioned that Bangladesh boasts the top two highest-rated LEED Green Factories in the world.
   
“Despite all the difficulties and challenges in the local and international arena, this remarkable accomplishment highlights our vision and continued commitment to sustainability, while showcasing the immense potential of Bangladesh as a leader in responsible manufacturing. This recognition opens doors for future investment and partnerships, propelling our nation’s sustainable future,” said Faruque Hassan.

LEED is the most widely used green building rating system in the world. Available for virtually all building types, LEED provides a framework for healthy, efficient, and cost-saving green buildings. LEED certification is a globally recognised symbol of sustainability achievement and leadership.

Before awarding the LEED certification, the USGBC considers several criteria, such as transformation performance, energy, water, and waste management. 

The best performers are rated with platinum, followed by gold and silver.

Bangladesh is the global leader with the highest number of green industries, where 80 are platinum-rated, 117 are gold-rated, 10 are silver, and four are without any rating.

The country has been receiving the certificate since 2001.

আয় কমেছে ১৩ শতাংশ পোশাককর্মীর

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ভুগছেন ৫০ শতাংশ পোশাক শ্রমিক। এর ফলে ১৩ শতাংশ তৈরি পোশাক কর্মীর আয় কমেছে এবং চাকরির নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে। ছুটি ও অনুপস্থিতি বেড়েছে ২৩ শতাংশ শ্রমিকের। এ ছাড়া দক্ষতা কমেছে ৮ শতাংশ শ্রমিকের।

গতকাল বুধবার পোশাক শ্রমিকদের জীবনে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত বিষয়গুলোর প্রভাব নিরূপণ এবং ট্রেড ইউনিয়নের করণীয় নির্ধারণ শীর্ষক জরিপে এ ফলাফল উঠে এসেছে। জরিপটি চালিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস)।

আয় কমেছে ১৩% পোশাককর্মীররাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই সংলাপে আরো বলা হয়, জলবায়ুর প্রভাবে  পোশাক শ্রমিকদের প্রায় শতভাগ রোগে আক্রান্ত। গরমে দুর্ভোগ বেড়েছে শতকরা ৬৫ ভাগের, বৃষ্টিপাত ও জলাবদ্ধতায় নাকাল শতকরা ৪২ ভাগ এবং ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় দুর্ভোগের শিকার শতকরা ২০ ভাগ।

গবেষণা ও জাতীয় সংলাপের মূল উদ্দেশ্য ছিল তৈরি পোশাক শিল্পে সবুজ সামাজিক সংলাপ উন্নয়নে ট্রেড ইউনিয়নের সক্ষমতা বৃদ্ধি। বিলসের উপপরিচালক ও প্রধান গবেষক মনিরুল ইসলাম প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।

প্রতিবেদনটি তৈরিতে টঙ্গী ও গাজীপুর এলাকার ১৬০টি তৈরি পোশাক কারখানার ৪০২ জন শ্রমিকের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করা হয়। সরকার, মালিকপক্ষ, ট্রেড ইউনিয়ন ও তৈরি পোশাক শ্রমিকরা এ সংলাপে অংশগ্রহণ করেন।

এতে আরো দেখা যায়, পোশাক অঞ্চলগুলোতে কাজ করেন এমন শ্রমিকদের প্রায় ৯৯ শতাংশ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে স্থানান্তরিত হয়ে এসেছেন। এর মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শতকরা ৩৬ শতাংশ স্থানান্তরিত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তাঁরা মূলত বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়, ফসল উৎপাদন না হওয়া, কীটপতঙ্গের আক্রমণ বৃদ্ধি, উৎপাদনশীলতা হ্রাস ইত্যাদি কারণে স্থানান্তরিত  হন। এ ছাড়া ৭ শতাংশ নদীভাঙনের কারণে স্থানান্তরিত হয়েছেন।

পরিবেশদূষণের অবস্থা পর্যালোচনায় দেখা যায়, পোশাক শ্রমিকদের মতে পানিদূষণ শতকরা প্রায় ১৮ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে, বায়ুদূষণ বেড়েছে শতকরা প্রায় ৬৪ ভাগ।এর ফলে তাঁদের শতকরা ২১ ভাগের মাথা ব্যথা, শতকরা ১৪ ভাগের মাথা ঘোরা, শতকরা ২০ ভাগের ক্লান্তি এবং শতকরা ২৫ ভাগের শ্বাসকষ্ট বেড়েছে বলে জানা যায়।

জাতীয় সংলাপে বক্তারা জানান, তৈরি পোশাক শিল্পে পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিরসনে সরকার, স্থানীয় সরকার, মালিকপক্ষ ও ট্রেড ইউনিয়নকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। তাঁরা শ্রমিকদের সামাজিক ও পরিবেশগত মানদণ্ড তৈরি করতে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে কাজ করার প্রয়োজন রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। বিলসের নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক আবু তাহের।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. রাজা মিয়া, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব নাজমুল হক, পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. মির্জা আসাদুল কিবরীয়া, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক ডা. বিশ্বজিত রায়, জি আই জেড স্টাইল প্রকল্পের কমিশন ম্যানেজার ড. মাইকেল ক্লদে, আন্তর্জাতিক জলবায়ু অর্থ বিশেষজ্ঞ মো. জাকির হোসেন খান প্রমুখ।

Home textiles registers positive YoY export earnings growth first time in 17 months 

After about one and half years, Bangladesh home textile exporters have experienced a piece of good news, that the sector has finally bounced back to the positive trend in the year-on-year (YoY) export growth.

According to data disclosed by the Export Promotion Bureau (EPB) on Monday (4 March), exports of home textiles products posted a 9.9% YoY growth to $84.61 million in February this year, while the earnings were $77 million in the same month of last fiscal year.

Before this, the sector had last experienced a YoY growth 18 months ago.

The sector export earnings have been experiencing YoY negative growth since September 2022.

The EPB data mentioned that home textiles export earnings posted an 18.44% YoY negative growth to $84.96 million in September 2022. 

After that, the earnings were declining every month.   

Speaking to The Business Standard, Rashed Mosharraf, executive director of Zaber & Zubair Fabrics Ltd, said, “Home textile sector exports have been declining following the economic recession due to the Russia-Ukraine war since February 2022.

“Besides that, one of our major competitors Pakistan, is also getting an advantage over Bangladesh, due to currency exchange rates,” he added.

“Despite all the challenges, we are trying to shift some orders from other suppliers to countries like India and China, which also gave them positive feedback,” he said.

“Considering the order situation, the march onward for home textile export will be better than the last six months’ trends.”

The sales in the global market are also gradually improving, he added.

He also attributed the growth to getting orders from other markets. 

Belwari Jamdani Fest by Blucheez celebrating tradition, elegance and craftsmanship

Belwari, the prestigious Jamdani brand by Blucheez, is proud to host the Belwari Jamdani Fest on 3rd and 4th March at Banani, celebrating the exquisite craftsmanship that defines Bangladesh.

Figure 1: Belwari Jamdani Fest by Blucheez celebrating tradition, elegance and craftsmanship.

In 2 days program the attendees will know to sheer elegance of Belwari Jamdanis firsthand, gaining insight into the meticulous weaving techniques and the rich symbolism embedded within traditional Jamdani motifs.

The festival is also showcasing the diverse thread counts utilized in Jamdani weaving, each contributing to its unique intricacy and beauty.

Furthermore, visitors can observe the specialized tools wielded by Jamdani artisans in crafting these masterpieces, while benefiting from enlightening sessions led by industry experts dedicated to the art of Jamdani.

Dr. Md Kamruzzaman, the Founder of Blucheez expressed, “Hosting the Belwari Jamdani Festival is a testament to our cultural heritage and the unwavering dedication of our artisans in perfecting the craft of Jamdani weaving.”

Figure 2: The festival is also showcasing the diverse thread counts utilized in Jamdani weaving, each contributing to its unique intricacy and beauty.

In this regard, Simeen Zaman, Co-founder added, “It’s a celebration of our identity and the profound legacy of Jamdani.” Complementing the festival, Blucheez is delighted to unveil its Eid Collection, a fusion of tradition and contemporary allure, now available for purchase online and at Blucheez outlets.

আলিবাবার সহযোগিতা নিতে চায় বিজিএমইএ

দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক শিল্পকে বৈশ্বিক ডিজিটাল মার্কেট প্লেসে নিতে কাজ করছে বিজিএমইএ। এ লক্ষ্যে বৈশ্বিক রিটেইল ও ই-কমার্স জায়ান্ট, আলিবাবা’র সহযোগিতা নিতে চান বিজিএমইএ নেতারা। আলিবাবার একটি প্রতিনিধিদল আজ সোমবার (৪ মার্চ) বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এর সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে দেখা করে। এ সময় এ বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়।

এ সময় আলিবাবা প্রতিনিধিদলে ছিলেন গ্লোবাল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার, ড্যানিয়েল ঝু; গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপের প্রধান, টিম সং; সেলস প্ল্যানিং এবং অপারেশন, লু ফ্যান এবং বাংলাদেশের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার, নাসরি মা। বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ এর সহসভাপতি (অর্থ) খন্দকার রফিকুল ইসলাম, সহসভাপতি মো. নাসির উদ্দিন, পরিচালক আবদুল্লাহ হিল রাকিব, ট্রেডেশি লিমিটেডের চেয়ারম্যান রাজীব হোসেন, ট্রেডেশি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাদাব এম পারভেজ এবং প্রাগমা সিস্টেমস-এর সভাপতি কামরুল মিনা।

বৈঠকে বর্তমান বৈশ্বিক অনলাইন বাজারের পরিস্থিতি, পরিবর্তনশীল প্রবণতা এবং অনলাইন মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশি পোশাক খাতের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়। উভয়পক্ষ আলিবাবার অনলাইন প্ল্যাটফর্মের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য ব্যবসার সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে সম্ভাব্য সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা করে।

এ সময় বিজিএমইএ নেতারা বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকদের সক্ষমতা আরো বাড়ানোর জন্য আলিবাবা থেকে প্রযুক্তিগত জ্ঞান ভাগাভাগি এবং প্রশিক্ষণের উদ্যোগগুলোকে সম্পৃক্ত করে একসাথে কাজ করার অনুরোধ করেন।

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘বৈশ্বিক বাণিজ্যে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখা এবং নতুন সুযোগগুলোকে পুঁজি করে বাজারের প্রবণতার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। বাংলাদেশের পোশাকখাতের ভার্চুয়াল মার্কেটপ্লেসে অপার সম্ভাবনা রয়েছে, সে সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।’

ফারুক হাসান বলেন, ‘আলিবাবার সাথে কৌশলগত সহযোগিতা, বিশেষ করে বাংলাদেশী প্রস্তুতকারক এবং চূড়ান্ত ভোক্তাদের (বিটুসি) মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসার পথ প্রশস্ত করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।’

বাংলাদেশের পোশাক খাতের ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য বিজিএমইএ-এর চলমান প্রচেষ্টার প্রেক্ষিতে আলিবাবা প্রতিনিধিদলের এই সফর। বিজিএমইএ এর আগে পোশাকখাতে চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ চিহ্নিত করার জন্য একটি গবেষণা প্রকল্প হাতে নিয়েছিল, যার ফলাফল সংগঠনটি গত ২৫ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করে। ভার্চুয়াল মার্কেটপ্লেসের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো স্থানীয় টেক্সটাইল শিল্পকে বৈশ্বিক সাপ্লাই চেইনে একীভূত করা এবং অনলাইন ক্রয়ের দিকে স্থানান্তর করা। গবেষণা প্রতিবেদনে বাংলাদেশের পোশাক খাতকে ডিজিটালাইজ করার জন্য বাজারের সম্ভাবনা এবং সেক্টরের প্রস্তুতি চিহ্নিত করা হয়েছে।

Injecting $18b more into non-cotton apparel may fetch $42b by 2032: Study

Bangladesh’s non-cotton apparel exports have the potential to surge to $42 billion by 2032 through developing a comprehensive value chain and reducing reliance on imports with an additional investment of $18 billion, according to a study.

The country’s current non-cotton apparel export is valued at $15.6 billion, which is lower than cotton apparel exports, although it is increasing rapidly in the global trade, said the study titled “Beyond Cotton: A Strategic Blueprint for Fibre Diversification.”

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), which conducted the study with the support of Indian research firm Wazir Advisors Pvt Ltd, unveiled it at a press conference held at its headquarters at Uttara in the city.

Over the past five years, there has been a notable surge in global non-cotton fibre production, accounting for 78% share of the total fibre production, the study mentioned, saying that in contrast, cotton fibre production has faced a decline during the same period.

The study found that Bangladesh’s cotton apparel exports exhibited a high concentration, primarily focusing on four categories including t-shirts, jerseys, and woven trousers that collectively command a significant 63% share.

As Bangladesh approaches graduation from the least developed country status in 2026 and the government and industry leaders are negotiating to extend the duty-free market access to the global market up to 2032, the country should aim to achieve a sustained double-digit growth rate in non-cotton apparel exports, aspiring to increase the earnings to $42billion, it said.

To realise the vision, the report recommended developing a dedicated policy for the non-cotton industry, encompassing a clearly defined vision, mission, and actionable points that specifically address the key challenges of insufficient technical know-how and limited upstream capacities.

It also estimated that an investment of approximately $18 billion in the area of yarn, fabric and garment manufacturing will be required to forge a fully integrated value chain that aligns with the aspirations set for the vision 2032.

Of the investment, $ 4.6 billion will be required for fibre, filament and yarn manufacturing, $9.2bn for fabrics manufacturing and $4.2bn for apparel manufacturing with $0.5 million for sewing machines, the report said.

The new investment will create additional employment of over 18 lakh, it said.

The report also identified lack of technical know-how and limited upstream capacities as the key challenges for establishing a non-cotton value chain in Bangladesh.

Varun Vaid, business director of Wazir Advisors Pvt Ltd, presented the key findings of the study at the press conference.

He pointed out the global trend of using non-cotton fibres, which accounts for 75% of garment production, while in stark contrast, Bangladesh’s local apparel makers primarily utilise cotton fibres, at a rate of 71%.

Talking with TBS Varun Vaid said if the country can create a comprehensive value chain for non-cotton apparel that will be helpful to increase its share to 40% by 2032.

BGMEA President Faruque Hassan said, “We want to take the global market share of locally-made apparel to 12% from the existing 7.87% through using the non-cotton fibre as the prices of the products made with man-made fibre were higher than the cotton-made items.”

The choice of consumers has also been changed and they prefer durable and sustainable products, he said.

Faruque Hassan said a concept that Bangladesh mainly produced basic garment items is not true anymore as the country now produces high-value items like jackets, with per-unit prices exceeding $100.

The BGMEA president said the use of non-cotton fibre in garment production in Bangladesh increased to 29% from 25% over the last three years.

Diversification of fibre does not mean the production base is shifted from cotton fibre. The local garment exporters are making cotton garments and they can increase the volume of non-cotton garments to grab more markets at better prices, said Faruque Hassan.

The BGMEA president said following the LDC graduation the government could not provide cash incentives for the sector but the government incentive would be needed in different forms in establishing a non-cotton value chain in the country.

Regarding the recent price hike of power, Faruque Hassan said it would increase the cost of production, fuel inflation and hamper the growth of the apparel sector.

He urged the government to withdraw the electricity price hike decision.

Bangladesh’s apparel exports reached $46.99 billion in fiscal year 2022-23, according to Export Promotion Bureau data.

তন্তুর পোশাকের রপ্তানি বেড়ে ২৯ শতাংশ

দেশে গত তিন বছরে কৃত্রিম তন্তুর পোশাকের রপ্তানি ২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৯ শতাংশ হয়েছে বলে এক সমীক্ষায় তথ্য তুলে ধরেছে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও  রপ্তানি খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ। গতকাল রবিবার  ‘বিয়ন্ড কটন এ স্ট্র্যাটেজিক ব্লুপ্রিন্ট’ শীর্ষক এক সমীক্ষা প্রকাশ করেছে সংগঠনটি।

প্রকাশিত সমীক্ষার ফলাফল অনুসারে, স্থানীয় তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা কৃত্রিম তন্তুর পোশাকে দর ভালো পাওয়ায় এ খাতের পোশাক রপ্তানি বাড়ছে, একই সঙ্গে উদ্যোক্তাদের আগ্রহও বেড়েছে। এতে বলা হয়, কৃত্রিম তন্তুর পোশাকের বৈশ্বিক বাজার ৭৫ শতাংশ।এর বিপরীতে বাংলাদেশ ৭৫ শতাংশ তুলার পোশাক রপ্তানি করে।

গতকাল ভারতীয় গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ওয়াজির অ্যাডভাইজার্স প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যাবসায়িক পরিচালক বরুণ বৈদ রাজধানীর পূর্বাচলে বিজিএমইএ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করেন। দুই বছর  ধরে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে উজির অ্যাডভাইজার্স প্রাইভেট লিমিটেড এই সমীক্ষা পরিচালনা করে।

বিশ্বব্যাপী কৃত্তিম তন্তুর পোশাকের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশের নন-কটন ফাইবার ব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে।সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশ নন-কটন ফাইবার শিল্পে এক হাজার ৮০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করলে ২০৩২ সালের মধ্যে চার হাজার ৬০০ কোটি  ডলারের নন-কটন গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি করতে সক্ষম হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, কৃত্রিম তন্তু ব্যবহার করে বিজিএমইএ স্থানীয়ভাবে তৈরি পোশাকের বৈশ্বিক বাজার হিস্যা বর্তমান ৭.৮৭ শতাংশ থেকে ১২ শতাংশে নিয়ে যেতে চায়। কারণ তুলার তৈরি পোশাকের চেয়ে এসব পণ্যের পোশাকের মূল্য বেশি।

তিনি বলেন, এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ফ্যাশনেও পরিবর্তন এসেছে।কারণ ভোক্তারা সুতির আইটেমগুলোর চেয়ে নন-কটন পোশাক বেশি পছন্দ করে। এর স্থায়িত্বও বেশি। তাই সম্প্রতি নন-কটন ফাইবার আমদানি বেড়েছে। তুলার বৈচিত্র্যের অর্থ এই নয় যে উৎপাদনের ভিত্তিটি তুলা ফাইবার থেকে সরানো হয়েছে।

ফারুক হাসান বলেন, স্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারকরা বেশির ভাগ সুতি পোশাক তৈরি করছেন।এর ফলে বাজার বড় হলেও ভালো দামের জন্য এবার কৃত্রিম তন্তুর পোশাকের পরিমাণ বাড়াচ্ছেন।

News Sources :kalerkantho

RMG industry central for economy but sustainability, ethics must be prioritised: Salman F Rahman

Prime minister’s private industry and investment adviser Salman Fazlur Rahman on Tuesday emphasised the apparel industry’s critical role in the country’s economic growth and underscored the importance of continuous innovation and sustainable practices.

“The apparel industry is pivotal in Bangladesh’s economic growth and development. However, to sustain this momentum, we must prioritise sustainability and ethical practices,” he said while speaking at the Sustainable Apparel Forum (SAF) 2024.

Towards a sustainable and competitive apparel industry in Bangladesh and beyond, the Sustainable Apparel Forum (SAF) 2024 emphasised promoting decent work that focuses on a more ethical, equitable, and environment-friendly industry.

The Bangladesh Apparel Exchange, in partnership with ILO-IFC Better Work Bangladesh and in collaboration with GIZ and WaterAid, organised the SAF 2024 in Dhaka and convened government officials, industry leaders, and national and international partners to chart a path towards a more ethical and environmentally conscious future.

Highlighting the role of international cooperation, ambassador and Head of Delegation of the European Union to Bangladesh, Charles Whiteley, reaffirmed the EU’s commitment to supporting Bangladesh’s efforts towards sustainability.

“Development cooperation plays a crucial role in promoting ethical practices, environmental conservation, and social inclusion within the apparel industry,” Whiteley noted.

Circular economy, sustainable solutions, fair prices, ethical consumption — all in the mix at the Sustainable Apparel Forum — are vital to ensure that all stakeholders benefit from the green transition, he said.

As the second largest RMG exporter with over four million people employed in the sector, Bangladesh plays a critical role in the global apparel supply chain.

The SAF 2024 was designed to bring together industry stakeholders this year to foster dialogue, share best practices, and drive action towards a more sustainable future in the apparel sector.

The forum started with an opening session and a discussion on “Vision Bangladesh 2024 and Beyond: Sustaining Achievements and Competitiveness of the Apparel Industry,” highlighting Bangladesh’s ambitious vision to solidify its position as a global leader, while addressing emerging challenges.

Avijit Chowdhury, executive member (additional secretary) of Bangladesh Investment Development Authority (BIDA), emphasised the importance of development cooperation in achieving sustainable growth.

He reflected, “Collaboration between government, industry, and international partners is essential to address the apparel industry’s challenges and drive meaningful change.”

At the heart of the Sustainable Apparel Forum (SAF) 2024, lies a commitment to promoting decent work and sustaining achievements and competitiveness within the industry.

Tuomo Poutiainen, Country Director, ILO, emphasised the importance of creating safe and dignified working conditions for all workers.

“Decent work is fundamental to sustainable development. By prioritising fair wages, safe working environments, and opportunities for career advancement, we can ensure the well-being of workers and the long-term success of the industry,” Poutiainen said.

Miran Ali, vice-president of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), stressed the need for sustainability to remain competitive in the global market.

“Sustainability is not just a moral imperative; it’s also a business imperative. By adopting eco-friendly practices and ethical standards, we can enhance our competitiveness and secure a prosperous future for the industry,” he added.

Providing a voice for workers, Mesbahuddin Ahmed, president of the National Coordination Committee for Workers’ Education (NCCWE), called for greater empowerment and representation.

“Workers are the backbone of the apparel industry. It’s crucial that their voices are heard, and their rights protected,” Ahmed said.

Amirul Haque Amin, president of the IndustriAll Bangladesh Council, said, “Tripartism, coupled with the involvement of international buyers, is very important for fostering harmony and sustainability within the apparel industry.”

“Through collaboration and innovation, we’re shaping a future where sustainability and competitiveness go hand in hand in Bangladesh’s apparel industry,” said Mostafiz Uddin, Founder & CEO of Bangladesh Apparel Exchange.

Starting in the morning, SAF 2024 included nine sessions with keynotes, presentations and plenary sessions on Vision Bangladesh 2024 and Beyond; Behind the Seams: Decent Work Conditions and Livelihood in the RMG Industry: Perspectives on the Roles of Women Workers and Supervisory Practices; Future Opportunities in Sustainable Innovation; Sustainable use of Water in the Apparel Sector: Challenges, Opportunities and Ways Forward; Energy Sustainability: Navigating the Transition for Apparel and Textile Manufacturing in Bangladesh.

More than 500 people joined the forum. Ten booths from the ILO-IFC Better Work Bangladesh programme showcased the apparel industry’s good practices, depicting the core areas of services: assessment, advisory and training.

As the SAF 2024 concluded, stakeholders were urged to translate discussions into concrete actions.

With recommendations ranging from enhancing worker empowerment to promoting sustainable practices, the forum set the stage for a transformative journey towards a more ethical, equitable, and environmentally sustainable apparel industry in Bangladesh and beyond.

Bangladesh-India has immense scope to grow together: BGMEA

Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) President Faruque Hassan emphasised the immense potential for collaboration between Bangladesh and India as trading partners, particularly in the textile and apparel sectors to grow together.

Speaking at the “Building Resilient Value Chains – India as Global Sourcing Destination” discussion organised by the Indian Ministry of Textiles and the Consortium of the Export Promotion Councils in New Delhi on Wednesday (28 February), Faruque highlighted the synergies between the strengths of both nations.

India, being strong in textile segments, and Bangladesh, with a proven capability in apparel manufacturing, present a great opportunity for mutual growth, said a press release today. 

“As we are pursuing a higher growth vision, the exchange of knowledge, expertise, technologies, and closer cooperation among our nations would create a win-win situation for us,” remarked Faruque.

The panel discussion was moderated by Girish Menon, Managing Director, Stride Partners, and joined by a diverse range of industry experts including Mohammad Hatem, Executive President, Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), VipinTiwari, Senior Managing Director, Target Sourcing Services; Nitin Prasad, Managing Director- India, PVH Corp; YatinKirori, Global Chief Representative, Bestseller; and Asker Laubjerg, COO, KAS Group Asia.

Faruque underscored the need for a regional value chain, suggesting an integrated network of ‘raw material supply,’ ‘production networks,’ and ‘marketing networks.’ 

“We need to set up a ‘collaborative supply chain’ so that we can complement our capabilities and strengths and grow together,” he added.

“The RMG industry of Bangladesh is making significant investments in machine, technology, and skills to enhance the competitiveness of Bangladesh’s ready-made garment industry in the global market,” said the BGMEA president.

Investment in cutting-edge technologies aims not only to reduce costs and enhance efficiency, but also to promote sustainable practices with the apparel in Bangladesh, thus positively impacting the environment, he further remarked.

RMG BANGLADESH NEWS