The inability of Indonesia’s polyester sector to meet demand for the raw material called, Mono Ethylene Glycol (MEG), is causing problems. It is feared that downstream industries like textiles and others may suffer as a result of this issue.
Redma Gita Wiraswata, the Chairman of the Indonesian Fiber and Filament Yarn Producers Association (APSyFI), stated that the issue stemmed from erroneous estimations made during the policy-making process since MEG is scarce. Under typical circumstances, Indonesia needs 600,000 tons of MEG annually as a raw material for polyester.On the other hand, the production capacity of MEG in Indonesia is only 200,000 tons per year.However, in the last three years, Indonesia has only been able to produce about 50,000 tons of MEG per year. “As a result, we have to import MEG, mostly from Saudi Arabia,” said Redma.In general, one MEG producer is operating in the country, namely Polychem Indonesia. APSyFi received information that this year Polychem Indonesia does not yet have a MEG production plan. So, if MEG imports cannot be carried out and the supply of MEG domestically is nil, then all Polyester factories will automatically stop operating. Because MEG is one of the main raw materials for making Polyester.According to APSyFI admits, there is Permendag 36/2023, since last week MEG producers in Saudi Arabia have not wanted to send their products to Indonesia until there is further clarity on the rules. Therefore, currently, Polyester producers rely on the remaining MEG stock which will last for the next 3 weeks.”If this problem is not resolved soon, the Polyester factory will stop operating and lay off all its employees,” added Redman. Another impact is that the supply of Polyester as a raw material for the textile, bottle, and packaging industry will be sluggish, so the entire industry chain is forced to depend on imported raw materials.Indonesia has the potential to lose export foreign exchange of around US$ 600 million because 20% of the national Polyester production is sold abroad.
Furthermore, APSyFI has conveyed this problem to the government since December 2023 and actually, the government is very aware of this problem and the impact that will be generated. “However, until now there is no way out and solution,” he concluded.
The government has revised a circular cutting export subsidy rates, after negotiations with industry leaders, two weeks after the circular was issued.
The Ministry of Finance has issued a new notification with amendments on three issues – new markets, five products of the readymade garment sector and effective date.
According to the new circular, issued on Sunday, the government has reinstated Australia, India, and Japan as new markets which involve a cash incentive of 3%.
In the previous circular on January 30, the three were placed under the traditional market.
Moreover, the revised circular also changed the effective date to February 1, which was January 1- June 30 in the previous circular, issued on January 30.
The new circular also allowed cash incentives of a few apparel items which were previously placed in the list of items barred from enjoying cash incentives.
The apparels items include men’s or boys’ knitted or crochet shirt, men’s or boys’ knitted or crochet briefs and similar articles, knitted or crochet t-shirts, singlets and other vests, jerseys, pullovers, cardigans and similar articles, and men’s or boys’ suits, ensembles, jackets, blazers, trousers, etc.
According to data from the BGMEA, the items under five harmonized system (HS) codes of 6105, 6107, 6109, 6110, and 6203 contributed $25.95 billion in exports, or 46.71% of the total export figure for the last FY23 and 55.22% of the total RMG exports.
Earlier on January 30’s circular, the government revealed an extensive plan aimed at reducing export subsidies for all goods, marking a significant step towards aligning itself with the impending graduation from Least Developed Country (LDC) status in 2026.
According to the latest official data from the government, a substantial 65% of these cash incentives, amounting to nearly Tk5,000 crore, primarily benefit the garments and textiles industry.
The withdrawal of the cash incentive sparked a lot of discussion among experts, manufacturers, and stakeholders. It led to a debate among exporters, who are worried about how it may affect their bottom line.
The manufacturers also said that the withdrawal of cash incentives for value-added products contradicted the government’s focus on value addition.
They raised concerns about reduced incentives for high-value products like suits and blazers, and new markets could hinder product and market diversification and impact the global competitiveness of the sector.
The manufacturers also met with the finance minister and the prime minister to discuss restoring the cash incentives while BKMEA sent a letter to the prime minister on Sunday to suspend the notification of Bangladesh Bank in this regard.
Regarding the revision of the circular, Faruque Hassan, president of the Bangladesh Garment Manufacturers and the Exporters Association (BGMEA), told Dhaka Tribune that the revisions in the latest circular have brought some relief to the exporters.
He said that the timing of withdrawal is inappropriate, given the country’s challenges with depleted reserves and diminished remittances and that it will be better if the ongoing incentives continue till June.
He added that it is better that the government revised their major demands like reinstatement of Australia, Japan, and India into the new markets and allow the cash incentives of five apparel items, this will help the exporters.
Earlier, on February 4, leaders of the BGMEA, Bangladesh Textile Mills Association (BTMA) and Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA) met Finance Minister Abul Hassan Mahmood Ali seeking the restoration of the cash incentives citing that the cut in the incentive for exports would hurt their competitiveness in the global market.
The finance minister assured them that the government may review its decision to cut export incentives considering the move’s impact on the RMG industry.
According to the Bangladesh Bank, the government has been providing cash incentives for 43 export items to encourage their growth.
একটি সংকটাপন্ন পরিস্থিতি মোকাবিলা করে তৈরি পোশাক খাত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে মনে করছে ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্বে মূল্যস্ফীতি কমে আসা, বৈশ্বিক খুচরা পর্যায়ের দোকানগুলো বিভিন্ন উৎসবে তাদের শীতকালীন পোশাকের মজুত বিক্রি করে ফেলায় সামনে তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশ বাড়তে পারে বলে মনে করছেন তারা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, আন্তর্জাতিক সমস্যা কাটিয়ে উঠে চলতি বছরেই পোশাক খাতের ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। বহির্বিশ্বের কাছে আমাদের জাতীয় নির্বাচন একটি বড় বিষয় ছিল। সেটি কাটিয়ে উঠেছে বলে মনে করেন তারা।
পোশাক খাত সংশ্লিষ্ট এবং বৈশ্বিক ক্রেতাদের প্রতিনিধিরা জানান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের মতো রপ্তানি গন্তব্যের প্রধান দেশগুলোর খুচরা পর্যায়ের দোকানগুলো ব্ল্যাক ফ্রাইডে, সাইবার মানডে, ক্রিসমাস ডে ও বক্সিং ডের মতো বিভিন্ন উৎসবের কল্যাণে নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে প্রচুর পণ্য বিক্রি করতে পেরেছে।
জানতে চাইলে বিজিএমএ সাবেক সভাপতি সালাম মুর্শেদী বলেন, তিনটি প্রধান কারণে আমাদের পোশক খাতে সঙ্কটাপন্ন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন, করোনা মহামারি কাটিয়ে উঠতে না উঠতে ইউক্রেইন-রাশিয়া যুদ্ধ বাধে। এর পরপরই ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ আন্তর্জাতিক বাজারকে আরো অস্থির করে তোলে। সালাম মুর্শেদী বলেন, বর্তমানে লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে ইয়েমেনের বিদ্রোহী হুথি গোষ্ঠীর ক্রমাগত হামলায় এশিয়া থেকে ইউরোপ-আমেরিকাগামী জাহাজগুলো বিকল্প পথ ব্যবহার করছে। ঘুরপথে জাহাজ পরিচালনা করতে গিয়ে লাগছে বাড়তি সময় ও খরচ। প্রায় ৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে পণ্য পরিবহন খরচ। বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী সমুদ্র পথে ভেঙে পড়েছে সাপ্লাই চেইন। বিশ্ব অর্থনীতিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। যা আমাদের পোশাক রপ্তানিকে বার বার বাধাগ্রস্ত করছে। তবে দেশের জাতীয় নির্বাচন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পজিটিভ প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করছেন তিনি। এ ব্যবসায়ী নেতা বলেন, আমাদের জাতীয় নির্বাচন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি বড় প্রভাব বিস্তার করতে পেরেছে।
তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটি বড় চাপ ছিল। বর্তমান সরকার সেখানে সফলতার সঙ্গেই সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলও সন্তুষ্ট হয়েছে। তারা নিয়মিত শুভেচ্ছা বার্তা পাঠাচ্ছে। তবে যতটুকু সমস্যা রয়েছে- সেখানে সরকারের নীতি সহায়তার হাত বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।
ইউএস সেন্সাস ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে তৈরি পোশাকের দোকানগুলোতে বিক্রি ধারাবাহিকভাবে ঊর্ধ্বমুখী ছিল। এ বিক্রি ২০২৩ সালের জানুয়ারির মাসিক ১৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে নভেম্বরে ২১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। গত বছরের ডিসেম্বরে মার্কিন দোকানগুলোতে মাসিক বিক্রি হয়েছিল আনুমানিক ২৯ বিলিয়ন ডলার যা ২০২২ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ৯ শতাংশ বেশি।
ভারতীয় মার্কেট গবেষণা ফার্ম ওয়াজির অ্যাডভাইজরের মতে, ইয়ার-টু- ডেট হিসেবে ২০২৩ সালে পোশাক বিক্রয়ের পরিমাণ ২০২২ সালের তুলনায় ৬ শতাংশ বেশি ছিল। বৈশ্বিক থিংক ট্যাংক দ্য কনফারেন্স বোর্ড মার্কিন ভোক্তাদের মতে, ব্যয়ের অভিপ্রায় এবং মুদ্রাস্ফীতি, স্টকের দাম ও সুদহার নিয়ে তাদের দৃষ্টিভঙ্গির মাসিক মূল্যায়ন পরিচালনা করে। এটির সর্বশেষ সমীক্ষা অনুসারে, ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে আগের মাসের ১০২দশমিক শূন্য থেকে বেড়ে মার্কিন ভোক্তা আস্থা সূচক ১১০ দশমিক ৭ হয়েছে। আর এ সূচক ২০২২ সালের ডিসেম্বরের সূচকের চেয়েও কিছুটা বেশি। এদিকে যুক্তরাজ্যের বাজারেও খুচরা পর্যায়ে তৈরি পোশাকের বিক্রি বাড়ার কথা জানা গেছে।
চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক থেকে বৈশ্বিক ক্রেতাদের কাছ থেকে পোশাকের অর্ডার বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান। ইউরোপ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি হ্রাসের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিগত এক বছরে ব্র্যান্ডগুলো সফলভাবে তাদের মজুত বিক্রি শেষ করায় বাংলাদেশ থেকে তাদের পোশাকের সোর্সিং বাড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে। কিছু ক্রেতা ইতোমধ্যেই আমাদের রপ্তানিকারকদের সঙ্গে অর্ডার বাড়াতে আলোচনা শুরু করছে।
আন্তর্জাতিকভাবে মূল্যস্ফিতির অস্থিরতা কমে আসবে বলে মনে করেন বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সহসভাপতি ফজলে শামীম এহসান। তিনি বলেন, ২০২৪ সালে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর প্রত্যাশিত ১ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধিসহ মূল্যস্ফীতি ৩ দশমিক ২ শতাংশে হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। আমরা ২০২৪ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে দেশের পোশাক রপ্তানি বাড়তির পূর্বাভাস দেখতে পাচ্ছি। তিনি আরো মনে করেন, মুদ্রাস্ফীতি কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোক্তাদের পোশাকক্রয়ে আরো বেশি ব্যয় করার সম্ভাবনা রয়েছে।
নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতি : আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) নতুন এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে- তৈরি পোশাক খাতে পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতিতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। তবে অন্যান্য কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা বাড়ানো এবং সহিংসতা ও হয়রানির বিরুদ্ধে সুরক্ষার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি রয়েছে। আইএলওর প্রতিবেদনের শিরোনাম ‘পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি প্রতিরোধ এবং মোকাবিলা’। গত ২৪ জানুয়ারি জেনেভায় আইএলও সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে গবেষণার ফলাফল নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য (ওএসএইচ) ব্যবস্থা প্রাথমিকভাবে শ্রম আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও মর্যাদা উন্নীত করতে বাংলাদেশ সরকার জাতীয় পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যনীতি ২০১৩ এবং গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫ গঠন করেছে। শ্রম আইনের ১০৯ ধারা কর্মক্ষেত্রে নারীদের সুরক্ষা দেয়। এই আইন বলছে- সম্মতি ছাড়া কোনো নারীকে রাতে কাজ করতে বাধ্য করা যাবে না। কর্মক্ষেত্রে কোনো নারীর শালীনতা বা সম্মানে আঘাত করা হয়- এমন কোনো আচরণ থেকে বাধা দেয় এই আইনের ৩৩২ ধারা। প্রতিবেদনটিতে শ্রম আইনে পরিবর্তনের ফলে যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও নির্মূলে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরে প্রশংসা করা হয়েছে। ২০০৯ সালে হাইকোর্ট বিভাগ সরকারি-বেসরকারি সব কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য যৌন হয়রানি সংক্রান্ত নির্দেশিকা জারি করে। পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য কাঠামো কর্মক্ষেত্রে সহিংসতা ও হয়রানি প্রতিরোধে কার্যকর উপায় হিসেবে প্রমাণিত হচ্ছে বলে আইএলওর ওই প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
অনলাইন বাজারেও বাড়ছে পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা : বিজিএমইএ ও লাইটক্যাসলের যৌথভাবে প্রকাশিত গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, আগামী ২০২৭ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আফ্রিকার অনলাইন বাজারে তৈরি পোশাক বিক্রি করে বাংলাদেশের বাড়তি ৪৮ কোটি ৯০ লাখ ডলার আয়ের সম্ভাবনা আছে। গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত গবেষণায় এ তথ্য জানায়। প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়- তবে উল্লেখ করা সময়ের মধ্যে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের জন্য ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়ন করতে হবে। ‘ইস্টাবলিশিং এ ভার্চুয়াল মার্কেটপ্লেস ফর বাংলাদেশি অ্যাপারেলস’ শীর্ষক গবেষণায় আরো বলা হয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আফ্রিকার অনলাইন পোশাকের বাজার দাঁড়াবে ৩০৮ বিলিয়ন ডলারে। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরামর্শক প্রতিষ্ঠান লাইটক্যাসলের সহযোগিতায় ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) এ গবেষণা পরিচালনা করেছে। গবেষণা অনুসারে, ২০২৭ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন পোশাক বাজারের শূন্য দশমিক ২০ শতাংশ, ইউরোপীয় ইউনিয়নে শূন্য দশমিক ১০ শতাংশ ও আফ্রিকায় শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ পেতে পারে বাংলাদেশ। sources : sherpurnews
Apparel exports to the United States experienced a negative year-on-year growth of 25.07% to $7.29 billion in 2023, according to the most recent data from the Commerce Department’s Office of Textiles and Apparel (Otexa).
In 2022, Bangladesh exported apparel items worth $9.72 billion to the US, the single largest destination of the country’s RMG products, Otexa data said.
Securing the third position, Bangladesh has a 9.37% share in the apparel market of the North American country.
Almost all of the major apparel suppliers to the US faced negative growths due to the curtailed demands thanks to high inflation and economic turmoil emerged as the consequences of the ongoing Ukraine-Russia war.
In 2023, the overall apparel imports of the North American country plunged by 22.04% to $77.84 billion, lower from $99.85 billion in 2022, Otexa data stated.
In 2023, Bangladesh earned $866.08 million in January, $602.71 million in February, $665.20 million in March, $562.12 million in April, $614.69 million in May, $512.61 million in June, $745.80 million in July, $615.89 million in August, $594.43 million in September, $578.48 million in October, $433.56 million in November, and $498.31 million in December.
In terms of volume, Bangladesh RMG export to the US in 2023 also plunged by 27.94% to 2.25 billion square metres from 3.13 billion square metres in 2022, Otexa data stated.
According to their data, China and Vietnam occupied the first and the second highest positions respectively in the US market as of December 2023.
Among the other major suppliers, US apparel imports from China in 2023 experienced a negative growth of 24.98% to $16.31 billion from $21.75 billion in 2022. China has a market share of 20.96%.
Vietnam exported apparel items worth $14.17 billion in 2023, fetching a decline of 22.29% from $18.24 billion in 2022, claiming a market share of 18.21%, Otexa data stated.
Followed by Bangladesh, India secured the fourth position by exporting apparel items worth $4.47 billion in 2023, registering a negative growth of 21.42% from $5.69 billion in 2022. India has a market share of 5.74% in the US.
According to the Otexa data, the US RMG imports from Indonesia decreased by 25.19% to $4.19 billion while the imports from Cambodia fell by 23.58% to $3.32 billion in the same period, which made them the fifth and sixth with a market share of 5.38% and 4.27% respectively.
Faruque Hassan, president of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), said that the global garment industry was extremely unpredictable in 2023 since every country had curtailed imports owing to high inflation caused by the Russia-Ukraine war.
He also said that the main garment importer country, the United States, has reduced its consumption due to high inflation in 2023.
Bangladesh was not the only country to have negative growth in garment exports to the US market in 2023; other exporting countries had the same experience, he added.
However, he expressed optimism that the market would improve in the next few days and the US inflation and interest rates will remain stable, which might assist the market recover in the coming months.
টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী তাঁতের শাড়িকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) মঙ্গলবার এ স্বীকৃতি দেয়।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল বাসার মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) গেজেট প্রকাশ হয়।
এর আগে টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই স্বীকৃতি পেতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্পনকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরে আবেদন করা হয়। মঙ্গলবার জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম ই-মেইলের মাধ্যমে আবেদন ও প্রয়োজনীয় তথ্য-প্রমাণ পাঠান। বুধবার মন্ত্রণালয়ে হার্ড কপি জমা দেওয়া হয়।
ভারত সরকার এ মাসের শুরুতে টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্থানীয় পণ্য হিসেবে জিওগ্র্যাফিক্যাল ইন্ডিকেশন বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
দেশটির সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তাদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ১ ফেব্রুয়ারি এক পোস্টে বলে, ‘টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গ থেকে উদ্ভূত একটি ঐতিহ্যগত হাতে বোনা মাস্টারপিস। এর সূক্ষ্ম গঠন, স্পন্দনশীল রং এবং জটিল জামদানি মোটিফের জন্য বিখ্যাত– এটি এ অঞ্চলের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক।’
ওই ফেসবুক পোস্টের পর বাংলাদেশিরা সামাজিকমাধ্যমে প্রতিবাদ জানান। পরে ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ থেকে পোস্টটি সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে ভারতের সরকারি ওয়েবসাইটে জিআই পণ্যের তালিকায় এখনও টাঙ্গাইল শাড়ি পশ্চিমবঙ্গের পণ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত রয়েছে।
In the current landscape of the RMG manufacturing industry, profit margins typically hover around 7 per cent – 8 per cent per order, making it difficult for factories to support long-term sustainable operations. The industry’s narrow profit margins highlight the importance of efficiently covering expenses, including worker and management salaries, amidst various challenges such as the impact of Covid, the Russia-Ukraine war and a global economic slowdown. Operating under these conditions, factories strive to maintain functionality and financial stability.
As we look ahead, 2024 is believed to mark a resurgence for RMG factories, with the order scenario expected to return to normal. Despite this positive outlook, many factories are in the midst of expansion plans. However, the establishment of new factories involves arduous processes, consisting of at least two-year investment period that includes land acquisition, construction and order acquisition. This waiting period for orders to materialise poses a financial burden for both new entrants and established players, adding to the challenges faced by the industry during these demanding times.
The only answer is to increase efficiency and productivity in the manufacturing business to improve profit margins, while going for systematic expansion plans.
In the wake of productivity and efficiency improvement, Azim Group has opted for digital tools across its sewing floor and, as a result, its factories have realised 15 per cent increase in planning efficiencies and a 97 per cent faster turnaround in order confirmation. Prior to this, the capacity management and line planning teams in Azim Group lacked the pinpoint accuracy required to respond to the buyer’s latest changes. As a result, additional effort and regular reviews were needed from merchandising to ensure all teams had a unified approach to delivery.
How factories are tackling efficiency challenges?
Rizvi Fashions – a leading RMG company with US $ 100 million turnover – has 65 sewing lines, while it is aiming to increase lines to 75-80 by 2025 in the already operational factories. This way, the company will add at least 350-525 sewing machines more. While the maximum number of machines will be producing boxers and underwear, some lines would be dedicated to products such as lingerie and other knitted items.
Shakil Rizvi, MD, Rizvi Fashions, mentioned the need to improve the efficiency of management personnel in his factories to achieve targets, as the industry has traditionally focused on worker-level efficiency but missed out on increasing management-level efficiency.
“Measuring senior and top management performance and decision-making criteria is an area of improvement as they are the ones who are running the show,” shared Shakil, adding that the company has opted for automation in its sewing units to track the line and floor efficiency and has seen positive initial results. “2-3 per cent efficiency increment is what we have witnessed on sewing lines through our initial investment and we will accelerate these tech-driven efforts,” averred Shakil.
Endorsing the need for improving productivity and efficiency, Farhan Azim, Managing Director, Azim Group explained that in a highly competitive market, where a few cents can make or break a deal, the factories need to minimise costs to offer the best price to buyers which can effectively be done by increasing efficiency of workers on the production floor.
“A large portion of our overhead is worker salary. Hence, the logical step forward was to enhance the capacity of our workers so that we do not have to rely on redundant recruitment to increase capacity. Our highly proficient Industrial Engineering (IE) team provides extensive training to our production team to help them develop their capacities. As a result, our factories are performing at the highest levels of efficiency than ever before,” mentioned Farhan.
Further, in the wake of productivity and efficiency improvement, Azim Group has opted for digital tools across its sewing floor and, as a result, its factories have realised 15 per cent increase in planning efficiencies and a 97 per cent faster turnaround in order confirmation. Prior to this, the capacity management and line planning teams in Azim Group lacked the pinpoint accuracy required to respond to the buyer’s latest changes. As a result, additional effort and regular reviews were needed from merchandising to ensure all teams have a unified approach to delivery.
With minutes-based load versus capacity monitoring being accurately established on true actual line plans, Farhan believes that there are improvements across major KPI parameters including factory efficiency, planning efficiency, on-time-delivery and on-time T&A completion.
All departments are now using technology to create accurate, real-time reports and daily activity priorities, including KPIs. As a result, Azim Group has saved nearly six person days per month in time efficiencies – a 68 per cent time-saving in report generation.
Factory efficiency has consequently improved by 7 per cent; while Cut-to-Order, Ship-to-Order and Cut-to-Ship efficiencies have also improved by 0.37 per cent, 0.89 per cent and 1.36 per cent respectively.
The race for increasing visibility and efficiency across RMG industry in Bangladesh – especially the big groups – seems to be cracking success code amidst rising labour wages in the country. HAMS Group – that employs 12,000 workers across its factories – has also envisioned its factories to be completely driven by data in the near future to keep efficiencies on the highest side!
Shaifur Rahman, Senior Director, HAMS Group, commented that the group always needed to optimise efficiencies, while maintaining enhanced customer service by delivering smaller and increasingly complex orders on time. The group realised post-Covid that traditional ways will not be working out in the future and hence they needed to find solutions to important information siloed in different places across the business which drastically hampered the group’s productivity and efficiency in its RMG division.
“We have improved our efficiencies by 7 per cent after we went digital on our sewing floor recently,” commented Shaifur.
Even Norban Group – a vertically integrated knit-composite group – has stepped up digitalisation of its factories to better align Time and Action (T&A) priorities, connect more accurate planning and forecasting data, improve OTDP (On-Time Delivery Performance) and eliminate unnecessary firefighting across the business.
Shafiqul Alom Sumon, Director (Marketing and Merchandising), Norban Group, commented, “Our decision is to digitalise our operations by quickly identifying bottlenecks, reducing firefighting and providing the essential KPI monitoring and visibility we need to keep the business moving forward.”
The adoption of cutting-edge technology like advanced MES has yielded several benefits for the country’s promisingly growing apparel manufacturing company Dressmen Ltd.
According to Maashed Rumman Abdullah, Director, Dressmen, it has heightened awareness amongst production floor personnel, fostering a culture of accountability. Moreover, the streamlined processes and enhanced data management facilitated by MES have enabled a 30 per cent reduction in middle management, resulting in substantial cost savings. Additionally, the company has experienced a 4 per cent – 5 per cent increase in efficiency, enhancing its overall productivity – that’s a much-needed factor that buyers in today’s time consider while placing orders.
“Buyers today look at how sustainable and productive are you! Nobody is going to pay for non-productivity and non-compliant processes, which is why we are focusing on both these areas strongly,” mentioned Maashed.
Bangladesh’s apparel shipments to the United States, its single largest export destination in 2023, declined 25% year on year to $7.29 billion due to high inflation caused by the ongoing Russia-Ukraine war.
Bangladesh’s apparel exports to the US was $9.72 billion in 2022, according to the US Department of Commerce’s Office of Textiles and Apparel (Otexa) data.
The data also mentioned that the country’s overall apparel imports also declined 22.04 % year on year to $77.84 billion, while the import value was $99.86 billion a year ago.
In terms of volume, Bangladesh RMG export to the USA in 2023 also plunged about 28% to 2.25 billion square metres from 3.13 billion square metres in 2022, according to the Otexa data.
Talking to The Business Standard, Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association President Faruque Hassan said that the global apparel market was very volatile in 2023 as every country has reduced their imports due to high inflation driven by the Russia-Ukraine war.
He said that the largest apparel importer country – the US – also decreased their consumption due to the high inflation in 2023.
He said Bangladesh was not the only country which experienced negative growth in apparel export to the US market; every exporting country had the same experience in 2023.
The BGMEA president hoped that this market will be better in the coming days.
He also mentioned that the US inflation and interest would be stable, which may help the market rebound in coming months.
The share of Bangladeshi apparel in the US market was about 10% in in 2022, while it fell to 9.37% last year.
However, Bangladesh’s position remained unchanged as the third-largest apparel exporter to the US market after China and Vietnam, which occupied their positions with 20.96% and 18.21% share respectively.
The OTEXA data showed, in 2023, Chinese apparel export to the USA fell 10.83% to $16.32 billion from $21.75 billion a year ago.
Vietnam and India’s apparel exports in 2023 decreased 22.29% and 21.42% respectively.
Indonesia and Cambodia’s apparel export to the United States fell 25.19% and 23.58% respectively in the year.
Garment exporters and textile millers voiced their plea for the continuation of previous levels of export cash incentives and policy backing to enhance competitiveness, addressing the challenges posed by ongoing global events.
These appeals were articulated in separate meetings convened in Dhaka recently.
Faruque Hassan, President of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA); Mohammad Ali Khokon, President of the Bangladesh Textile Mills Association; and Mohammad Hatem, Executive President of the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association, collectively advocated for maintaining cash incentives during discussions with Finance Division Secretary Md Khairuzzaman Mozumder at the secretariat office in Dhaka.
This meeting was prompted by the Government’s circular last year, which reduced cash incentives on export receipts in preparation for the country’s transition to developing nation status.
Furthermore, in another meeting held at the secretariat, the BGMEA president, alongside State Minister for Commerce Ahasanul Islam, emphasised the necessity for extended policy support to bolster competitiveness in the industry
Over the course of the next five years, US retailer Walmart intends to construct or renovate over 150 stores in the US.
These initiatives help the communities in which they are implemented by representing a capital investment of millions of dollars in labor, supplies, and tax revenue.
By this initiative, tens of thousands of jobs will be created to support the retailer’s ambitions to rebuild 650 locations throughout 47 states and Puerto Rico over the course of the next 12 months.
Regarding these, John Furner, President and CEO, Walmart US said, “I’m excited to say the first two new stores under this initiative, both neighborhood markets, are set to open later this spring in Santa Rosa Beach, Florida and Atlanta, Georgia. We’re also finalising construction plans on 12 new projects we intend to start this year, along with converting one of our smaller locations to a Walmart supercenter.”
Additionally, the program will be created with sustainability in mind, incorporating reduced impact refrigerants, more energy-efficient lighting and equipment, and more.
According to the company’s website, Walmart is also working on creating a network of reasonably priced fast-charging stations for electric vehicles from coast to coast. This would enable Walmart workers and shoppers to own EVs more conveniently and easily.
Whether a customer is interacting with a store, Walmart.com, or one of their mobile apps, these newly constructed and renovated locations will make it easier to meet and beyond their expectations.
The National Council of Textile Organizations (NCTO) has expressed strong support for the US Administration’s recent initiative to combat “unfair trade practices,” attributing such practices to shutdown of eight manufacturing facilities over the past quarter.
Rachel Lawler announced the new enforcement strategy, aims to sustain the domestic textile industry on 1st February 2024.
Alejandro N. Majorkas, the secretary of homeland security, has released thirty-day action plan that addresses these behaviors.
The strategy emphasizes working with the private sector and other authorities to improve the UFPLA Entity List and make sure businesses are held accountable.
But NCTO express some critical issues like- immediate steps for all free trade agreement (FTA) enforcement and maximizing penalties, all Uyghur Forced Labor Prevention Act [UFLPA] enforcement and maximize penalties, and close the de minimis loophole that is facilitating millions of unchecked packages a day into our market and hurting our industry.
In this regard, Secretary Majorkas said, “We are determined to mobilize the US Customs and Border Protection, Homeland Security Investigations, and additional agencies to intensify crackdowns on illegal customs activities. This includes increased physical inspections and the application of advanced testing methods to identify violations, signifying an approach to protecting domestic textile production.”