fbpx
Home Blog Page 54

BANGLADESH KNITWEAR RANKSTHE LEADING SOURCE FOR EUROPEAN UNION

World’s 2nd largest garment exporter Bangladesh has become the number one knitwear garment exporter to European Union (EU), with an impressive $9 billion export in the first three quarters of 2023. Bangladesh has overtaken global giant China as the leading knitwear garment exporter to the 27-nation economic bloc, EU market for the first time, both in dollar value and volume.
This significant milestone, observed from January to September 2023, follows Bangladesh’s prior dominance in denim

exports to the European markets. Eu-

rostat, the statistical office of the Europe­an Union, reports that Bangladesh’s knit­wear garment exports to EU reached an impressive $9 billion in the first three quarters of 2023. This narrowly edged out China, which exported $8.96 billion worth of knitwear during the same period.
Despite this accomplishment, both Ban­gladesh and China experienced declines in knitwear exports, with Bangladesh wit­nessing a 20.94% decrease from the previ­ous year. This dip is attributed to sluggish demand amid high inflation in the EU. Similarly, China, the world’s largest appar­el exporter, faced a 21.51 % decline in the same period.

In terms of weight, the EU’s import from Bangladesh was 571 million kilograms and it was 442 million kgs from China. The EU’s clothing sourcing in volume from Bangla­desh exceeded that of China for the first time in 2022. Last year, EU’s clothing import from Bangladesh reached 1.33 billion kgs against 1.31 billion kgs from China.
In terms of value, however, the clothing import was $7.3 billion less than China’s. The cotton apparel market in the US was worth $47.50 billion in 2022, giving Ban-

gladesh a share of 14.55 percent in the

year. In 2022, the volume of the EU’s cloth­ing imports from Bangladesh exceeded those from China. However, in terms of value, Bangladesh fell short by $7.3 billion compared to China.
The significance of Bangladesh as a sourcing destination is further evident in its top-ranking position for denim sourcing in the USA in 2020, surpassing Mexico. While Bangladesh briefly secured the top spot for ‘cotton apparel’ sourcing in the USA during Janu­ary-June 2023, a slight setback occurred in the subsequent months due to Vietnam’s rebound in exports.

Eurostat data reveals a downturn in the European Union’s knitwear sector, experienc­ing a 17.71% decline amounting to €31.94 billion in the January-September period com­pared to the previous year.Sluggish demand for apparel products in the EU led to a 17.66% year-on-year decline in apparel exports to the region, totaling €13.69 billion. China’s exports also declined by 20.17% to €17.12 billion in the same period.
Despite a decline in apparel exports to the United States by 23.33% year-on-year to $5.78 billion, Bangladesh continues to outperform its competitors in the face of a shrinking global apparel market.

How RMG industry weathered the storm amidst global economic slowdown

Bangladesh’s readymade garment (RMG) sector is expanding amid the global economic slowdown, said the country’s apparel manufacturers.

They also said that they not only weathered the storm but also emerged stronger, reaffirming their position as a leader in sustainable and responsible fashion.

According to data from the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), since 2018 1,168 RMG factory units have become members of the trade body, where 565 factories became permanent members and 603 factories obtained provisional membership.

Among those units, nearly half of these came in the past two years, as in 2022 and 2023, 596 factories became members of the BGMEA cumulatively, where 278 factories became permanent members and 316 factories received provisional membership.

In 2023 alone, 264 factories – 130 permanent and 134 provisional – received membership of the BGMEA, the data also said.

In the period of last six years, the sector earned export earnings of $32.92 billion in 2018, $33.07 billion in 2019, $27.47 billion in 2020, $35.81 billion in 2021, $45.7 billion in 2022, and $47.38 billion in 2023.

“This isn’t just a statistic; it is a testament to the entrepreneurial spirit that fuels our industry,” said BGMEA President Faruque Hassan in a statement.

He also said that amid the slowdown in the global economy and the consumer fatigue in the global retail landscape, this accomplishment stands as a monument to the incredible adaptability of the entrepreneurs.

“As the export growth in the past few years suggests an upward trend in the industry’s expansion, new members are joining our BGMEA family,” Hassan also said.

He also said that they have seen the devastation caused by the COVID-19 pandemic when they lost orders worth $3.6 billion all of a sudden, non-payment, discounts, deferred payment, and shipment plagued the industry.

“Such an unprecedented time we all went through; there was no clear indication about how long it take for the world to recover from the pandemic, how worse the impact would be on the global economy and our trade, and how long we could hold our breath and stay afloat,” the BGMEA chief stated.

He said that their priority was to ensure the safety of the workforce.

The expedited vaccination program for the workers as per the instruction of the prime minister was a very timely initiative for the economy to turn around.

There were challenges and critics, but the indomitable spirit of the industry and resilience prevailed. While the pandemic initially took its toll on exports, the RMG export declined by a massive $6 billion in FY20, compared to FY19.

Challenges

However, he acknowledged that during the past few years, a good number of factories have also closed down due to various challenges.

“These were the impact of the pandemic, the post-pandemic impact on the global freight system and supply chain, the Russia-Ukraine war, and resulting global inflation,” he added.

However, the Israel-Hamas war, the Red Sea crisis, and the fight against inflation are the latest additions and still glaring.

As the advanced economies are taking measures to control inflation, which has pushed the mortgage rate up as well, affecting consumers spending power and retail sales, he added.

According to the industry insiders, during the time, new investors and some established large players joined the race to expand their business.

They also said that some prominent players like Badsha Group of Industries, Pacific Jeans Group, Ha-Meem Group, Sadma Group, and Beximco invested in 2023 to expand their factories.

Among them, Badsha Group has invested Tk800 crore in its Pioneer Denim at Madhabpur, Habiganj, to set up a state-of-the-art unit with a target of $700 million export earnings a year, Badsha Mia, founder of the group told Dhaka Tribune in December last year.

They are building 2 seven-story structures for production, two sheds for storage facilities, and three sheds for dyeing and washing plants while the construction of a five-story research and development building is almost completed.

Moreover, he said, the factory unit will create 15,000 new jobs, its present workforce is roughly 25,000 when it begins large-scale production this year.

যুক্তরাজ্যে পোশাক রপ্তানির পরিমাণে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ

পরিমাণের দিক থেকে যুক্তরাজ্যে পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। তবে, যেসব আন্তর্জাতিক বাজার থেকে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকরা কম মূল্য পেয়ে থাকেন তার মধ্যে যুক্তরাজ্য একটি।

বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবরে বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যে ১৭৮ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন কেজি ও চীন ১৫৯ দশমিক ২৫ মিলিয়ন কেজি পোশাক রপ্তানি করেছে।

গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির পরিমাণ কমেছে ৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ, একই সময়ে চীনের কমেছে ১১ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

২০২২ সালে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৩২ দশমিক ৬৮ মিলিয়ন কেজি, যেখানে চীনের ছিল ২২২ দশমিক ৮৩ কেজি।

কিন্তু, গত বছর যুক্তরাজ্যে খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর সামগ্রিক পোশাক আমদানি কম ছিল। কারণ করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ভোক্তারা উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে ভুগছেন।

গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে ব্রিটিশ খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডের তৈরি পোশাক আমদানি ১২ দশমিক ১৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬০৪ দশমিক ২০ মিলিয়ন কেজিতে।

এদিকে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা ব্রিটিশ খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর কাছ থেকে সর্বনিম্ন দাম পেয়েছে। এর অন্যতম কারণ বাংলাদেশিদের চালানে কম দামি পণ্য ছিল। বিপরীতে চীন ও তুরস্কের মতো অন্যান্য দেশ বেশি দামের পোশাক রপ্তানি করে ভালো মূল্য পেয়েছে।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তুলনা মূল্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের গড় দাম চীনের চেয়ে ২১ দশমিক ৩৯ শতাংশ, তুরস্কের চেয়ে ৩২ শতাংশ ও ভারতের চেয়ে ২৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ কম।

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান এক বিবৃতিতে বলেন, ‘যদিও এই তথ্য প্রতিযোগিতার প্রমাণ দেয় না, তবে বাজারের মধ্যম-উচ্চমূল্য পণ্যে ক্যাটাগরিতে আমাদের অনুপস্থিতিকে তুলে ধরে। মধ্যম-উচ্চমূল্যের পণ্য রপ্তানির জন্য আমাদের কৌশল নির্ধারণ করা উচিত।’

তিনি জানান, যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানিতে আর্থিক মূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশের অংশ ২৩ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ২৮ শতাংশ। মানে এই বাজারে আমাদের এখনো সুযোগ আছে।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা খরচ, সময়মতো ডেলিভারি এবং মান ধরে রেখে আমাদের অবস্থান সুরক্ষিত করতে পেরেছি, যা যুক্তরাজ্যের বাজারে প্রতিযোগিতায় আমাদের এগিয়ে রেখেছে।’

যুক্তরাজ্যে গার্মেন্টস চালানের মূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশ চীনের খুব কাছাকাছি। গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যে ৩ দশমিক ০১ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে, যা ২০২২ সালের একই সময়ের তুলনায় ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশ নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি।

অন্যদিকে গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে মূল্যের দিক থেকে যুক্তরাজ্যে চীনের তৈরি পোশাক রপ্তানি ২১ দশমিক ০১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারে।

মহামারির আগে ২০১৮ সালে যুক্তরাজ্যে পোশাক আমদানির পরিমাণ ছিল ১৬ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার এবং ২০১৯ সালে ছিল ১৬ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। ২০২০ সালে করোনা মহামারি শুরু হলে আমদানি ১৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছিল।

এরপর ২০২১ সালে যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানি আরও কিছুটা কমে ১৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।

তবে, ২০২২ সালে সেখানে পোশাক আমদানি বাড়তে শুরু করে। সে বছর আমদানির পরিমাণ ১৭ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। যদিও এখনো পরিমাণের দিক থেকে করোনার আগের সময়ের চেয়ে কম।

আশা করা হয়েছিল ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির ধারা ২০২৩ সালেও অব্যাহত থাকবে। কিন্তু, যুক্তরাজ্যের বিশ্বব্যাপী পোশাক আমদানি জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে মূল্যের দিক থেকে ১৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ কমে ১২ দশমিক ০৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

বর্তমানে মূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশ যুক্তরাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক সরবরাহকারী। যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির পরে বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানি গন্তব্য যুক্তরাজ্য।

আশা করা যায়, মূল্যের দিক থেকেও বাংলাদেশ শিগগিরই এই বাজারে চীনকে ছাড়িয়ে যাবে।

বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) তৈরি পোশাক রপ্তানিতে চীনকে ছাড়িয়ে গেছে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্রে ডেনিম রপ্তানিতে শীর্ষে আছে।

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি ক্রমাগত কমছে

যুক্তরাষ্ট্রে গত কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশটির খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো বাংলাদেশ থেকে পোশাক কেনা কমিয়ে দিয়েছে।

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক ও অন্যান্য স্বল্প প্রয়োজনীয় পণ্যে ক্রেতারা খরচ কমিয়েছেন। ফলে দেশটির দোকানগুলোতে পুরোনো পণ্য জমে যায়। এটি বাংলাদেশের একক বৃহত্তম রপ্তানি গন্তব্য।

ব্ল্যাক ফ্রাইডে, সাইবার মানডে ও ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে নভেম্বর ও ডিসেম্বরে বিক্রি কিছুটা বেড়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেল অফিসের (ওটেক্সা) তথ্য অনুসারে, দেশটিতে ক্রেতাদের খরচ কমে যাওয়ায় গত বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি ২৪ দশমিক ৯১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারে।

বস্ত্র ও তৈরি পোশাক এক সঙ্গে বিবেচনায় নিলে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি ২৫ দশমিক ৪১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ছয় দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলারে।

চীন, ভিয়েতনাম, ভারত ও পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশ থেকেও এই সময়ের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাকের চালান কমেছে। এটি ২২ দশমিক ৪০ শতাংশ কমে হয়েছে ৭২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার।

যুক্তরাষ্ট্রে প্রধান সরবরাহকারী দেশগুলোর মধ্যে চীন থেকে পোশাকের চালান ২৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমে ১৫ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলার ও ভিয়েতনাম থেকে ২২ দশমিক ৬৮ শতাংশ কমে ১৩ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।

ভারত থেকে পোশাকের চালান ২১ দশমিক ৫৩ শতাংশ কমে চার দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার ও পাকিস্তান থেকে ২৮ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ কমে এক দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।

করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে উচ্চ মূল্যস্ফীতি হওয়ায় গত বছর সারা বিশ্বে মানুষ কম খরচ করেছেন।

শাশা ডেনিমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদ দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার আশঙ্কায় গত বছরের মাঝামাঝি বিদেশি খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো তাদের পরিকল্পনা পরিবর্তন করেছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কেটে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো স্থানীয় সরবরাহকারীদের কাছে খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। আশা করা যায়, শিগগির যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের চালান আবার বাড়বে।’

নভেম্বরের চালান থেকে আগস্ট ও সেপ্টেম্বরের চালান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। সেসময় রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে স্থানীয় পোশাক কারখানাগুলোয় উত্পাদন কম হয়েছিল। মজুরি বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিকরা আন্দোলন করায় সে সময়ও উৎপাদন কমে যায়।

‘গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে পোশাকের চাহিদা কম ছিল’ উল্লেখ করে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘আশা করা হচ্ছে, আগামী ফেব্রুয়ারি বা মার্চ থেকে এর চাহিদা বাড়বে। কেননা, বছর শেষে উৎসবগুলোয় পণ্যের মজুদ অনেক কমেছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রেতাদের প্ল্যাটফর্ম ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশনের (এনআরএফ) প্রধান অর্থনীতিবিদ জ্যাক ক্লেইনহেঞ্জ বিবৃতিতে জানান, অক্টোবর ও নভেম্বরে ক্রেতারা খরচ অনেক কমিয়েছেন। তবে এর আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় পণ্য ও পরিষেবায় খরচ বেড়েছে পাঁচ দশমিক দুই শতাংশ।

মানুষ পরিষেবাগুলোয় খরচ বাড়িয়েছেন। এটি করোনা মহামারির আগের অবস্থায় ফিরে আসছে।

ব্যক্তিগত আয় আগের বছরের তুলনায় সাত শতাংশ বেড়ে যাওয়ায় তা ক্রেতাদের কেনাকাটা বাড়াতে সহায়তা করছে বলেও এনআরএফের তথ্যে জানা গেছে।

ডেনিম বাজারে বাংলাদেশ শীর্ষে, বাড়ছে বিনিয়োগ

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) শীর্ষ ডেনিম সরবরাহকারী হওয়ায় বিশ্ববাজারে আরও বেশি রপ্তানির জন্য এই খাতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে।

২০১৭ সাল থেকে বাংলাদেশ ইইউয়ে শীর্ষ ডেনিম রপ্তানিকারক দেশ। এই অঞ্চলে প্রতি তিন জনের একজন বাংলাদেশে উৎপাদিত ডেনিম প্যান্ট পরেন।

তবে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় সাড়ে ৬৪ বিলিয়ন ডলারের ডেনিমের বিশ্ববাজারে আধিপত্য বিস্তারে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা তাদের সক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। বর্তমানে স্থানীয় রপ্তানিকারকরা বিশ্বব্যাপী প্রায় পাঁচ বিলিয়ন ডলারের ডেনিম পণ্য সরবরাহ করছেন।

২০২৬ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী ডেনিমের বাজার ৭৬ দশমিক এক বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি বছরে চার দশমিক আট শতাংশ হারে বাড়বে।

স্থানীয় উদ্যোক্তারা ডেনিম খাতে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। দেশে ইতোমধ্যে ৪২টি আধুনিক কারখানা আছে। এ থেকে প্রতি বছর ৯০ কোটি মিটারের বেশি ডেনিম কাপড় উৎপাদন সম্ভব।

প্রায় এক দশক আগেও ১২টি কারখানায় ডেনিম উৎপাদনে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল আট হাজার কোটি টাকা। তবে গত কয়েক বছরে ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ডেনিম সরবরাহে বাংলাদেশ প্রতিবেশী চীনকে ছাড়িয়ে গেছে।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) তথ্য অনুসারে, আগামী পাঁচ বছরে ৭০ কোটি ডলারের ডেনিম রপ্তানির লক্ষ্য নিয়ে হবিগঞ্জে দুটি কারখানার জন্য দেড় হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও ভারত, জাপান, চীন, লাতিন আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্য বাংলাদেশি ডেনিমের ক্রমবর্ধমান গন্তব্যস্থল।

এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ডেনিম জিন্স সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের প্যাসিফিক জিন্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ এম তানভীর দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘২০২৩ সালের তুলনায় এ বছর ডেনিম উৎপাদন ১২ শতাংশের বেশি বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।’

তিনি টেলিফোনে ডেইলি স্টারকে জানান, চলতি বছরে ডেনিমের চাহিদা গত বছরের তুলনায় ভালো। এ বছর এর রপ্তানি বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।

ফ্যাশনে পরিবর্তন এবং ডেনিম আরও নরম ও আরামদায়ক হওয়ায় বিশ্বব্যাপী এর চাহিদা বাড়ছে।

বিটিএমএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মনসুর আহমেদ ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ইতোমধ্যে ডেনিমের নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করায় এ খাতে নতুন বিনিয়োগ ও পুনর্বিনিয়োগ চলমান আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত ১০ বছরে বেশিরভাগ কারখানা প্রতিষ্ঠিত হলেও আন্তর্জাতিক খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর চাহিদার কারণে আমাদের সক্ষমতা বাড়াতে হচ্ছে।’

তার মতে, স্বল্প সময়ে সরবরাহ করা সম্ভব হয় বলে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ডেনিমের চাহিদা অনেক।

বিটিএমএর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘বর্তমানে ডেনিম খাতে ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ আছে।’

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ ইইউতে সাড়ে ৮৮ কোটি ডলারের ডেনিম রপ্তানি করেছে।’

২০২২ সালে ইইউয়ে ডেনিম চালান থেকে আয় হয়েছে এক দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২১ সালে এর পরিমাণ ছিল এক দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার। এমনকি, ২০২০ সালের করোনা মহামারির বছরেও বাংলাদেশ থেকে ইইউয়ে ডেনিম রপ্তানির পরিমাণ ছিল এক দশমিক শূন্য দুই বিলিয়ন ডলার।

একইভাবে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রেও ডেনিম রপ্তানি বেড়েছে।

গত বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবরে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৫৫ কোটি ৬০ লাখ ৮০ হাজার ডলারের ডেনিম রপ্তানি করেছিল।

ডেনিম এক্সপার্টের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবেল আরও বলেন, ‘২০২২ সালে ডেনিম রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৯৪৩ দশমিক ৭০ মিলিয়ন ডলার, ২০২১ সালে ছিল ৭৯৮ দশমিক ৪২ মিলিয়ন ডলার ও ২০২০ সালে ছিল ৫৬ কোটি ১২ লাখ ৯০ হাজার ডলার।’

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী ডেনিমের ব্যবহার বহুগুণ বেড়েছে। এটি দেশে এর উৎপাদন ও রপ্তানি বাড়িয়ে দিয়েছে।’

তিনি জানান, ডেনিম এখন নিটওয়্যার আইটেমগুলোতেও ব্যবহার করা হচ্ছে।

Investment rises as Bangladesh conquers the world of denim

Bangladesh has conquered the global denim market by becoming the top supplier of the popular garment item to both the EU and US, with local investors continuing to pour in funds to capitalise on further growth in global markets.

Bangladesh has been the top denim exporter to the EU since 2017, with one out of three people in the continent donning denim pants produced in the country.

But given that worldwide demand is growing, businesses are looking to enhance their capacity in order to grab a bigger slice of the $64.5 billion global denim market. Local exporters currently supply denim products worth nearly $5 billion worldwide.

The global denim market is projected to rise to $76.1 billion by 2026, growing at a rate of 4.8 per cent annually, according to various estimates.

As such, local entrepreneurs have invested nearly Tk 25,000 crore in the denim segment of the primary textile sector, which already has 42 modern mills capable of supplying over 900 million metres of denim fabrics each year.

Around a decade ago, investment in the denim sector, which had around 12 mills, stood at Tk 8,000 crore. Yet, over the past few years, Bangladesh has overtaken China in denim supply to both the EU and US markets.

A local mill has invested Tk 1,500 crore to establish two denim mills at Habiganj, targeting to export denim worth $700 million over the next five years, according to data of the Bangladesh Textile Mills Association (BTMA).

Apart from the EU and US, the Indian, Japanese, Chinese, Latin American and Middle Eastern markets are emerging as rising export destinations for denim from Bangladesh.

Syed M Tanvir, managing director of the Chattogram-based Pacific Jeans Ltd, one of the largest suppliers of denim jeans in Asia, said they were aiming to increase denim production by more than 12 percent this year compared to 2023, when they produced 45 million pairs of denim jeans for export.

“The outlook for denim in 2024 is better than last year, so the export of denim items is expected to grow this year,” Tanvir told The Daily Star over the phone.

Demand for denim has been rising worldwide because of changes in fashion and because denim is more flexible and comfortable, he said.

Monsoor Ahmed, chief executive officer of the BTMA, said that fresh investment and re-investment in the sector was continuing as Bangladesh had already proven itself as a reliable source for denim fabrics.

Despite the fact that most mills were established over the past 10 years, they have had to increase their capacity due to demand from international clothing retailers and brands, he said.

He added that shorter lead times were a major contributing factor to the rise of the local denim industry as local millers can source fabrics on short notice.

Currently, investment in the denim sector amounts to more than Tk 25,000 crore, according to the BTMA CEO.

Bangladesh exported denim goods worth $885 million to the EU in the January-September period of 2023, said Mohiuddin Rubel, director of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), citing data from Eurostat.

In 2022, earnings from denim shipments to the EU stood at $1.56 billion. In 2021, it amounted to $1.18 billion. Even during the Covid-19-affected year of 2020, denim exports from Bangladesh to the EU stood at $1.02 billion.

Similarly, denim exports from Bangladesh to the US also surged.

In the January-October period last year, Bangladesh exported denim worth $556.08 million to the US. In 2022, it amounted to $943.70 million while it was $798.42 million in 2021 and $561.29 million in 2020, said Rubel, also additional managing director of Denim Expert.

BGMEA President Faruque Hassan said the use of denim increased manifold worldwide, which has driven local production and export.

For instance, denim is also used in knitwear items now, he added.

Focus on value addition in RMG industry needed to enhance global competitiveness: BGMEA chief

The ready-made garment industry of Bangladesh needs to focus more on value addition in order to sustain and further enhance its global competitiveness, said Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association President Faruque Hassan.

‘In the garment industry, the accessories and packaging industry is one of the major means for value addition. Accessories and packaging materials play a vital role in enhancing the overall appeal and perceived value of garments,’ he said

Faruque made these comments while speaking at the opening ceremony of the 13th edition of Garment Accessories and Packaging Exposition 2024 in Dhaka on Thursday.

The event, organised by the Bangladesh Garments Accessories and Packaging Manufacturers and Exporters Association, aims to showcase advancements in technology and innovations in garment accessories and packaging within the apparel industry.

AHM Ahsan, vice-chairman, Export Promotion Bureau, and Mohammad Hatem, executive president, BKMEA, also spoke at the opening ceremony.

In his speech, Faruque said that the accessories and packaging industry in Bangladesh had the potential to carve out a niche for itself by producing high-quality, innovative and sustainable materials.

He stressed the importance of investment in research and development to create unique and aesthetically pleasing accessories, which can significantly contribute to the overall value of the final products.

By doing so, the accessories industry can help Bangladesh’s garment sector establish itself as a hub for not just manufacturing but also for creative and value-added design, he added.

RMG workers protest lay-offs in Savar

Workers of a readymade garment (RMG) factory in Dhaka’s Savar staged a demonstration against the dismissal of their jobs without any notice.

The workers of Anlima Textile Limited staged the demonstration on the Dhaka-Aricha Highway on Tuesday morning.

Later, officers from Industrial Police-1 and Savar Model police station rushed to the spot and managed to bring the situation under control at around 2:30pm. 

According to the agitating workers, the factory authorities have been dismissing the workers illegally at different times and were not paying money to the dismissed workers. 

The workers talked to the factory about the matter and alleged that he behaved poorly with them. 

They told this correspondent that one of their colleagues was laid off without any notice on Monday. When they protested the matter and went to talk to the General Manager (GM) Golam Kibria of the factory, he misbehaved with them. 

Later, the workers started protesting in front of the factory. 

A worker, requesting anonymity, said the workers protested a few days ago when hundreds of workers were fired at different times. At that time, the owners said that no more workers would be fired. 

Assistant Vice President (HR & Admin) of the factory Md Qayyum said many people have quit their jobs due to lack of work in the factories. “No one was unfairly fired. According to the rules, a worker was fired yesterday (Monday) for destroying clothes.”

ABM Rashidul Bari, assistant superintendent of police of Industrial Police-1, said the factory owners assured the workers of fulfilling their legitimate demands after discussions with them.

“After the assurance at noon, the workers calmed down. The factory authorities claim that the GM was beaten up by the workers. The workers say the GM beat them. However, no injury marks were seen on anyone’s body,” he added. News Sources : dhakatribune

RMG factory workers protest in Savar over dismissal of co-workers

A readymade garment factory in Savar on the outskirts of the capital had to close its operations early after at least 500 of its workers on Tuesday (16 January) staged demonstration in protest against “unfair dismissal of their co-workers.”

Workers of Anlima Textile Limited, located in the Ulail area of Savar along the Dhaka-Aricha highway stopped working and started protesting on the factory premises at around 9am.

As the authorities failed to calm down the protesters, they announced the closure of operations for the day at around 2:30pm. They also assured the workers that they along with BGMEA officials would sit with them about their allegations at 11am today.

Md Qayyum, assistant vice president (HR Admin) of the factory, told The Business Standard (TBS), “Due to the workers’ agitation, the factory was declared closed for the day at around 2:30pm. After the announcement, the workers left the factory premises at around 3pm.”

He further said, “Initially, it was decided that we would sit the workers. But the decision is not confirmed yet by the management.”

The agitating workers alleged that factory authorities have been firing many of their co-workers without following due procedures for the past few days and without paying their wages and other benefits.

They have also accused the general manager of the factory, Golam Kibria, of misbehaving with the workers.

However, Md Qayyum denied these complaints. “The allegation of unfair dismissal of workers is not correct. Many workers have resigned due to lack of work in factories. I can assure that all those who have resigned have been paid all their fair dues including service benefits.”

He also alleged that the angry workers of the factory had beaten up general manager Golam Kibria.

The factory’s knit section has been suffering from an order crisis since last November, Md Qayyum said.

“Like many other factories, we have an order crisis going on. Many workers resigned due to lack of overtime payments. Because it is difficult for them to live on a basic salary. But there is no lack of sincerity from our side, even during the election, we have paid the salary of the workers on 4 January instead of the 7th in the new salary structure,” he added.

Nasreen Akhtar, swing operator of the factory, told TBS, “For the last few months, many workers have been fired unfairly. Those who are being fired are not being given any service benefits.”

“Two workers of the swing branch were sacked this [Tuesday] morning too,” she added.

Rahman, quality inspector of the finishing section of the factory, told TBS, “15/20 days ago, workers protested in the factory over the same issue. The factory authorities verbally assured the workers that no one would be fired. But this [Tuesday] morning, a worker was not allowed to enter the factory. When the workers spoke to the general manager about the issue, he misbehaved with the workers and assaulted the workers. Later, the angry workers stopped work around 9am and started protesting.”

He said 3 months ago there were 1,200-1,300 workers in the factory, now that number has come down to around 400-500 due to the “layoffs.”

There are rumours more workers will be fired as 2 out of 4 swing floors of the factory will be closed soon, he added

17 Bangladeshi firms join world’s biggest textile fair Heimtextil

Seventeen companies from Bangladesh are showcasing their products at the four-day Heimtextil, one of the world’s largest textile and home textile fairs held at Frankfurt in Germany.

Over 2,800 exhibitors from around the world are scheduled to take part in the show that began on January 9, according to a press release from the Messe Frankfurt, the fair’s organizing company.

Bangladeshi companies include ACS Textiles (Bangladesh) Ltd, Karupannya Rangpur Ltd, Towel Tex Ltd, and Zaber & Zubair Fabrics Limited.

The Export Promotion Bureau has occupied a pavilion at the exhibition where six Bangladeshi companies will showcase their products.

The rest 11 are taking part in the show under private arrangement.

The 2024 edition of Heimtextil is introducing the carpets and rugs segment this time, where over 240 exhibitors from different countries of the globe, including Bangladesh, India, Egypt, Belgium, China, Greece, Italy and Turkey, will exhibit their goods.

RMG BANGLADESH NEWS