fbpx
Home Blog Page 6

তৈরি পোশাক খাতের বিদেশি ক্রেতারা ফিরতে শুরু করেছেন

তৈরি পোশাকের বৈশ্বিক ক্রেতারা আগামী মৌসুমের কার্যাদেশ নিয়ে বাংলাদেশের বাজারে ফিরতে শুরু করেছেন। সম্প্রতি দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন ও প্রধান শিল্প অঞ্চলগুলোতে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে এক মাসেরও বেশি সময় ধরে পোশাক শিল্পে অচলাবস্থা ছিল।

স্থানীয় পোশাক ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় পশ্চিমা ক্রেতারা এখন কারখানা পরিদর্শন ও উৎপাদনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছেন। তারা বলেন, পশ্চিমা ক্রেতারা আগামী শরৎ ও শীত মৌসুমের জন্য কার্যাদেশ বা অর্ডার দিচ্ছেন।

এনভয় লিগ্যাসির চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আসন্ন মৌসুমের কার্যাদেশ প্রবাহে বড় ধরনের কোনো চ্যালেঞ্জ আমি দেখছি না। তারা এখান থেকে অর্ডার সরায়নি।’

তিনি জানান, তবে উৎপাদনে বিলম্ব হওয়ায় অনেক কারখানাকে এয়ার শিপমেন্টে যেতে হচ্ছে। এতে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে। সরবরাহকারী ও খুচরা বিক্রেতা উভয়ের জন্য স্থিতিশীল উৎপাদনের পরিবেশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরের শুরুতে শ্রমিক বিক্ষোভের সময় প্রধান শিল্প অঞ্চলগুলোর পোশাক কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যায়। এতে কিছু গ্রীষ্মকালীন অর্ডার ইতোমধ্যে বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে চলে গেছে।

কুতুবউদ্দিন আহমেদ বলেন, তারল্য সংকট, মার্কিন ডলার সংকট ও গ্রাহকের টাকা পরিশোধের সক্ষমতা কমায় কিছু ব্যাংক ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারছে না। এতে পোশাক ব্যবসায়ীরা বিপাকে পড়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইউরোপের একজন ক্রেতা জানান, ‘অস্থিরতার কারণে তাদের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ থেকে কোনো অর্ডার অন্য দেশে স্থানান্তর করেনি।’

তিনি আরও বলেন, ‘উৎপাদন ব্যবস্থার উন্নতি হচ্ছে, কিন্তু এখনো কিছুটা অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে। কারণ শ্রমিক অসন্তোষের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত কারখানাগুলো নিয়ে আমাদের সদরদপ্তর উদ্বিগ্ন।’

তিনি জানান, ক্রেতারা অর্ডারের পরিমাণ কমানোর পরিকল্পনা না করলেও সামগ্রিক পরিমাণ হয়তো আগের পর্যায়ে পৌঁছাতে পারবে না। কারণ যেকোনো অস্থিরতার কিছু নেতিবাচক পরিণতি থাকে।

ডেকো লিগ্যাসি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কল্পন হোসেন বলেন, ‘শিল্পাঞ্চলগুলোতে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এসেছে এবং কারখানাগুলো উৎপাদন শুরু করেছে। আমরা ক্রেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছি।’

কল্পন হোসেনের কারখানা সেপ্টেম্বরে ২৩ দিন এবং অক্টোবরে ৫ দিন বন্ধ ছিল। ফলে দৈনিক ৮০ হাজার পিস ট্রাউজার ও জ্যাকেট উৎপাদন কমে যায়, যার বাজারমূল্য ৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার।

তিনি বলেন, ‘ক্রেতারা স্থিতিশীলতা চায়, কারণ তাদের সময়মতো পণ্য চালান ও মুনাফা নিশ্চিত করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, স্থিতিশীল ব্যবসা ও রাজনৈতিক পরিবেশ অব্যাহত থাকলে আগামী মৌসুম ব্যবসার জন্য ভালো হবে বলে আশা করছি।

অনন্ত গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ জহির বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমার কোনো ক্রেতা কার্যাদেশ বাতিল করেনি।’

তিনি বলেন, আমি আশাবাদী আগামী মৌসুমগুলো ভালো যাবে। কারণ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় ক্রেতারা এখন অর্ডার বাড়াচ্ছেন।

শ্রমিক অসন্তোষ মূলত ঢাকার আশপাশের শিল্পাঞ্চলকে কেন্দ্র করে হয়েছে। ফলে অন্যান্য এলাকায় অবস্থিত পোশাক কারখানাগুলোর উৎপাদন অনেকটাই সচল ছিল।

দেশ গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিদ্যা অমৃত খান বলেন, ঢাকার অন্যান্য শিল্পাঞ্চলের তুলনায় চট্টগ্রামের পরিবেশ তুলনামূলকভাবে শান্ত থাকায় আগামী মৌসুমের জন্য আমার ওয়ার্ক অর্ডার রয়েছে।

তিনি বলেন, ক্রেতাদের আস্থা ধরে রাখতে স্থিতিশীলতা ও স্বাভাবিক ব্যবসায়িক পরিবেশ ধরে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার একটি পোশাক প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, শিপমেন্ট বিলম্বের কারণে ক্রেতারা ছাড় দাবি করছেন।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও তীব্র প্রতিযোগিতা ছাড়াও পোশাক প্রস্তুতকারক ও টেক্সটাইল মিল মালিকদের সামনে অন্যান্য চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে স্বাভাবিক গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ।

লিটল গ্রুপের চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম বলেন, গ্যাস সংকট ও লোডশেডিংয়ের কারণে তাদের সুতা উৎপাদন ৫০ শতাংশ কমে গেছে। আশুলিয়ায় তার মিলে প্রতিদিন ২৪ হাজার পাউন্ড সুতা উৎপাদন হলেও এখন তা ১২ হাজার পাউন্ডে নেমে এসেছে।

তার মতে, গার্মেন্টস অর্ডার বৃদ্ধির সাথে সাথে সুতার চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। সে ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত গ্যাস সরবরাহ একটি বড় বাধা হতে পারে।

ক্লথস আর আসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কিয়াও সেইন থাই ডলি বলেন, শ্রমিক অসন্তোষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।

তিনি বলেন, ‘তবে এখন আমরা ও ক্রেতারা উভয়ই আশাবাদী হতে চাই।’

বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সদ্য সাবেক সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, অস্থিরতার কারণে শরতের পোশাক উৎপাদনে প্রভাব পড়েছে।

তিনি বলেন, পুনরুদ্ধার হওয়া ব্যবসায়িক পরিবেশ ও সময়সীমা পূরণে অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিশ্রুতির বিষয়ে আশ্বস্ত করতে বিজিএমইএ আগামী সপ্তাহে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে একটি বৈঠক করবে।

Rights advocates criticise fashion brands for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers’ basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC).

One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting for higher wages, 40,000 workers remain at risk of arrest due to repressive legal charges brought against them through blank arrest warrants, it said in a recent statement.

Campaigners, labour rights advocates, and trade union representatives have launched an international campaign condemning the inaction of fashion brands and calling for the 36 legal cases against worker groups and protesters to be dropped.

Anne Bienias, a lead campaigner for the Clean Clothes Campaign, is urging brands to take swift action: “Brands such as H&M and Zara have a responsibility to ensure that complaints against unnamed protesters cannot be used to intimidate workers and their representatives”.

“The refusal of brands to support union-backed wage demands despite extreme poverty, and their lack of willingness to get these cases dropped, illustrates who profits from the status quo and who doesn’t. Brands clearly do,” Bienias said in the statement.

The CCC has linked 45 fashion brands to suppliers who filed charges in 36 cases against garment workers in Bangladesh and has been pressuring these brands for the past year to ensure the cases are dropped.

While some brands have taken initial steps to ensure suppliers drop false allegations, one year on, all brands and suppliers have failed to follow through, and not a single case has been cleared.

The Clean Clothes Campaign is launching a new action tracker to expose which brands are linked to the outstanding warrants, including H&M, Zara, Next, Matalan, Levi’s, Bestseller, and more.

Campaigners hope this tool will shed light on the industry’s complicity and ensure brands follow through with suppliers to get the charges fully dropped.

The launch of this new coordinated effort to apply pressure on brands coincides with the anniversary of last year’s widespread wage protests in Bangladesh.

Police and the military cracked down on protesting workers who expressed dissatisfaction over the disappointing outcome of the long-awaited minimum wage negotiations.

As a result of the violent police response, four workers lost their lives, hundreds were severely injured, and 131 were arrested.

Kalpona Akter, president of the Bangladesh Garment & Industrial Workers Federation, said: “In an industry where union repression is rife, getting the cases dropped is just a first but very necessary step toward creating an industry where workers can live a decent life off their wages, and where barriers to freedom of association are removed. We won’t live in fear. We are calling for living wages that support our families.”

Why US buyers still find Bangladesh among top apparel sources

Without the duty-free benefits, Bangladesh has been able to remain the third largest source of apparel for the USA. As China’s grip weakens and brands look beyond Vietnam, can Bangladesh sustain its share in the American market? The latest US International Trade Commission report suggests Bangladesh is well on its way.

American buyers view Bangladesh as a promising sourcing alternative to China and Vietnam and find it one of a few countries that can compete with China in some clothing categories, according to the USITC report published on 30 August.

It acknowledges Bangladesh’s success in export growth in the US market despite having no market preference or duty breaks as offered by most other destinations including the European Union.

In 2023, the US was Bangladesh’s largest single-country export market for apparel, totalling $7.1 billion and representing 17.4% of exports, while exports to the EU, another important destination for Bangladesh’s exports, totalled $18.8 billion, it says.

Between 2013 and 2023, Bangladesh saw increased exports to its top destinations, growing by 51.5% in the United Kingdom, 31.9% in Canada, and 123% in Japan, finds the report that prepared country-specific profiles of the apparel industries in Bangladesh, Cambodia, India, Indonesia, and Pakistan for the US Trade Representative.

US imports of apparel from Bangladesh increased by 92% from $4.8 billion in 2013 to $9.2 billion in 2022 before dropping in 2023. Still, Bangladesh remains America’s third largest source of apparels.

“Apparel exports from Bangladesh have no preferential duty access to the US market,” it says, stating US apparel imports from Bangladesh were on average subject to a 16.9% applied duty in 2023.

It mentions duty-free market access offered to Bangladesh’s apparel by several significant trade partners such as the EU, Japan and Canada through their Generalized System of Preferences or similar programmes.

As such, the US is the only country in the top 10 destination markets for Bangladesh apparel that does not offer preferential market access, the report points out.

Though the report speaks highly of Bangladesh’s growing strength in apparel exports, an Indian newspaper Business Standard makes a negative campaign about Bangladesh’s largest export sector. In a news item on 21 October, it says that “concerns rise over the garment sector in Bangladesh”. While highlighting “India’s growing credibility as a preferred apparel sourcing destination”, it quotes the USITC report out of the context, saying, “Brands are more willing to source high-value or fashion items from India compared to less politically stable countries…”

However, nowhere in the section of the USITC report that deals with Bangladesh’s scenario was any reference to political stability or any concern about Bangladesh’s apparel industry as referred to in the Indian newspaper’s report headlined “US buyers turn to India for apparel as Bangladesh faces growing concerns.”

The US trade commission’s report highlights how Bangladesh’s largest export industry grew considerably during 2013-23, increasing by more than 60% from $24.1 billion to $39.8 billion, consistently accounting for 82-86% of all exports.

US imports accounted for almost 50% of Bangladesh’s total apparel exports in the early 1990s, which fell to 17.4% in 2023 as the “Bangladesh industry identified new destination markets and exports shifted to countries offering duty-free access for apparel.”

Still, it points out, Bangladesh accounts for 9% of total US apparel imports in 2023, an increase from 6% in 2013, with knit apparels having more robust growth than woven. During the period, share of MMF garments also rose from 17% to 25.3% of US imports of apparel from Bangladesh.

It refers to major shifts in US apparel sourcing from its two largest suppliers in Asia during the period, with its share of imports from China falling by 16.8%, while that from Vietnam rising by 7.8%.

Jointly, the five profiled countries saw their share growing from 21.3% to 27% of total US apparel imports.

The USITC says in recent years, the number of apparel brands and retailers that source from Bangladesh as well as the volume each firm sources from the country both marked an increase.

By 2022-23, says the report, 80% of brands and retailers reported increased sourcing from Bangladesh, and more than 20% of respondents reported sourcing more than 30% of their orders from this country – both shares had increased significantly from the 2017-19 period.

It cites aspects that have made Bangladesh a low-cost apparel supplier. Though low labour costs are often stated, factors such as low input costs as a result of domestic sourcing as well as economies of scale, industry subsidies, and duty-free access to large non-US destination markets also help Bangladesh’s apparel makers keep cost of production low.

Bangladesh’s competitive strength in vertical integration and domestic production of textiles also result in lower trade costs.

Owing to these advantages, Bangladesh is one of the few countries that can compete with China on a cost basis for large orders of bulk items, and viewed as a promising sourcing alternative to China and Vietnam, it compares.

It identifies two critical government actions – bonded warehouses and separate credit lines – behind Bangladesh’s readymade garment industry’s rapid growth with lower costs and higher competitiveness. Export-oriented firms also benefit from tax incentives paid by the Bangladeshi government. “The government, however, is said to be rolling back some of these tax incentives and it is unclear whether this will affect the sector’s costs and competitiveness,” it mentions.

Bangladesh’s apparel industry has large factories that have the capacity to fill big orders, reducing the overhead cost per item and increasing economies of scale, the USITC report says, citing one US brand that sees Bangladesh as the only country other than China that can make sweaters at scale.

It also highlights the industry’s efforts to partly alleviate the vulnerability to global shocks by gradually moving from concentration in basic apparel categories towards a wider variety of higher value-added and higher-priced items.

The competitiveness of Bangladesh’s apparel industry lies in its ability to provide high-quality, low-cost apparel for the value and low-mid markets as well as its increased access to locally produced inputs.

Despite 56.3% increase in wages for the lowest-grade RMG workers in the latest review of minimum wage in January 2024 from the 2018 levels, Bangladesh is reported to have one of the lowest minimum-wage rates for apparel workers in the world, which some observers have attributed to low unionisation rates, the USITC report says.

Though wages in the apparel industry are reportedly higher on average than wages in other manufacturing sectors in Bangladesh, some viewed the practice of a five-year review might keep workers’ wages low compared to inflation.

Though Bangladesh’s apparel industry has improved in workplace safety standards, it still struggles with social responsibility, particularly regarding labour issues. “US buyers have noted that news coverage of violations of labour standards can deter companies from sourcing from Bangladesh,” it warns.

ইইউতে কমেছে পোশাক রপ্তানি

বাংলাদেশ থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) গত এক বছরে তৈরি পোশাক রপ্তানি ৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ কমেছে। ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্টের তুলনায় ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত একই সময়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পোশাক আমদানি ক্যালেন্ডার বছরের প্রথম আট মাসে ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ কমেছে। ইইউর আমদানির সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মোট আমদানি ৬১ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে কমে ৫৯ দশমিক ৩২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হয়েছে। ইইউর সবচেয়ে বড় রপ্তানিকারক চীনের পোশাক রপ্তানি ৪ দশমিক ১০ শতাংশ কমে ১৫ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। তুরস্কের রপ্তানি ৭ দশমিক ৫২ শতাংশ কমে ৬ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার এবং ভারতের ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ কমে ৩ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। ভিয়েতনামের রপ্তানি ২ দশমিক ০৯ শতাংশ কমে ২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।

অন্যদিকে দক্ষিণ এশিয়ার পাকিস্তানে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন। কম্বোডিয়ার ইউরোপীয় ইউনিয়নে রপ্তানি ১২ দশমিক ৭৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং মরক্কোর ৬ দশমিক ০৯ শতাংশ বেড়েছে। বিজিএমইএ সাবেক পরিচালক মো. মহিউদ্দিন রুবেল জানান, ইইউর অন্যতম শীর্ষ পোশাক সরবরাহকারী বাংলাদেশের ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্টের তুলনায় ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ কমেছে। সারাবিশ্ব থেকে ইইউতে সার্বিকভাবে পোশাক রপ্তানি কমেছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি ইইউর শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশ চীনে কমছে ৪ দশমিক ১০ শতাংশ।

BGMEA forms 10-member supporting committee to assist administrator

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has formed a 10-member supporting committee to assist its newly-appointed administrator in updating its voter list to conduct the upcoming board election.

The supporting committee was announced as per Section 18 (2) of the Trade Organization Act, 2022, said a notice issued by BGMEA Administrator Md Anwar Hossain today (24 October). 

The members of the supporting committee are Shahidullah Azim of Classic Fashion Concepts Ltd, Miran Ali of Misami Garments Ltd, Asif Ashraf of Urmi Garments Ltd, Shams Mahmud of Shasha Garments Ltd, Enamul Haque Khan Bablu of Ananta Clothing Ltd, M Mohiuddin Chowdhury of Clifton Fashion Ltd, Rezwan Selim of Softex Cotton Pvt Ltd, ANM Saifuddin of MS Wearing Apparel Ltd, Shihabouddoza Chowdhury of Amity Designs Ltd, and Sharif Zahir of Ananta Apparels Ltd.

Earlier on 20 October, the government dissolved the current board of directors of BGMEA and appointed Export Promotion Bureau (EPB) Vice Chairman Md Anwar Hossain as the administrator.

The administrator has been tasked with holding a free and fair election within 120 days and then hand over responsibilities to the newly elected body.

On August 24, Designtex Group Managing Director Khandoker Rafiqul Islam was elected as the president of BGMEA following the resignation of SM Mannan Kochi.

Kochi was elected BGMEA president on 14 March for the 2024-26 term. 

The association’s board elected Rafiqul president to complete the remaining term.

টি-শার্ট ১২ টাকা ও প্যান্ট ৭২ টাকায় রপ্তানি!

দেশে ডিমের চেয়ে কম দামে টি-শার্ট রপ্তানি হচ্ছে। নানা কারসাজির পরও গরিবের আমিষ হিসেবে পরিচিত ডিমের দাম দাঁড়িয়েছে প্রতিটি প্রায় ১৪ টাকা। আর প্রতিটি টি-শার্ট রপ্তানি হচ্ছে ১১ সেন্ট বা দেশীয় মুদ্রায় মাত্র ১২ টাকায়। এ তথ্যে অনেকেই হয়তো বলবেন, যে দেশে ফুটপাতেও ২০০ টাকার নিচে কোনো টি-শার্ট পাওয়া যায় না, সে দেশ থেকে এত কমদামে এই পণ্য কিভাবে রপ্তানি হতে পারে?  বিষয়টি অবিশ্বাস্য হলেও বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) পর্যবেক্ষণে এমনটাই জানা গেছে।

গোয়েন্দারা মনে করছেন, এর সঙ্গে অর্থপাচারের নিবিড় সম্পর্ক আছে। বিএফআইইউয়ের আরো পর্যবেক্ষণ দেশ থেকে টি-শার্টের পাশাপাশি প্যান্ট রপ্তানি হয়েছে প্রতিটি ৬৬ সেন্ট বা দেশীয় মুদ্রায় মাত্র ৭২ টাকায়। অর্থপাচারে বড় রপ্তানিকারকদের ব্যাপক দুর্নীতির পর এবার অখ্যাত প্রতিষ্ঠান ‘এমআই ট্রেডিং’-এর এই ঘটনা সামনে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের কাছ থেকে আমদানি-রপ্তানির ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করছে।

Australia’s Mosaic leaves 22 RMG exporters in limbo over $20m dues

The Australian fashion retailer Mosaic Brands Ltd has put 22 Bangladeshi apparel exporters in a difficult position by not paying $19.93 million for apparel products sourced from them.

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has already contacted the Australian High Commission in Dhaka twice to address the issue and is planning to send another letter soon, according to documents seen by TBS.

Bangladeshi exporters have been doing business with Mosaic for years under sales contracts that require payments to be made within 120 days after the bill of lading is submitted. 

However, despite receiving the goods, the brand has not paid Bangladeshi exporters for several months, citing financial difficulties. Now the buyer is asking the exporters for discounts of up to 60%, said the affected exporters.

On 6 October, BGMEA asked its members to report any payment issues or business challenges with Mosaic Brands by October 14.

After getting feedback, the apex trade body will reach out to the Bangladesh mission in Australia, the ministries of finance and foreign affairs, as well as the Bangladesh Bank and the National Board of Revenue, to take necessary action in this regard.

According to the BGMEA, of the nearly $20 million owed by Mosaic, $15.20 million worth of goods have already been shipped, while $4.72 million worth remains with the exporters.

The affected exporters are Big Boss Corporation Ltd, Active Composite Mills Ltd, Savar Sweaters Ltd, Padma Satel Arab Fashion Ltd, Sultana Sweaters Ltd, Oasis Fashion Ltd, FNF Trend Fashion Ltd, Fabrica Knit Composite Ltd, NRN Knitting & Garments Ltd, Smug Sweaters Ltd, Bhuyan Warmtex Pvt Ltd, Fine Sweaters Ltd, Hera Sweaters Ltd, Hydroxide Knitwear Ltd, Mega Denim Ltd, Men’s Fashion Ltd, Asrotex Group, Reaz Knitwears Ltd, Impress Newtex Composite Textiles Ltd, Pretty Sweaters Ltd, Raiyan Knit Composite Ltd and AST Knitwear ltd.

According to the Mosaic Brands Ltd website, the company, formerly known as Noni B Limited, is one of the largest speciality fashion retailer groups in Australia. Its brands include Millers, Rockmans, Noni B, Rivers, Katies, Autograph, W. Lane, Crossroads, and Beme, with around 1,000 stores across the country.

Exporters told TBS that in October 2024, the company announced plans to wind down several of its brands — Rockmans, Autograph, Crossroads, W. Lane, and Beme — while only Millers, Noni B, Rivers, and Katies would remain active. 

However, the company said it would continue selling goods from the closing brands until Black Friday, they added.

Jabed Hossain Bhuiyan, director of Padma Satel Arab Fashions Ltd, told TBS, “We have been doing business with this buyer [Mosaic] for the past two years. The goods exported in February this year were due for payment in June, but the buyer has yet to make those payments. As a result, we have reduced our shipments to them.”

“Mosaic requested more time for payment due to financial difficulties, but we did not accept the request,” he added.

“The Australian fashion brand owes us around $2.84 million, including $1.63 million for goods and $1.20 million worth of inventory,” Jabed added.

“We have been doing business with Mosaic for the past 10 years, but in the last two years, some payments have been delayed due to their declining credit rating,” said an official from Big Boss Corporation Ltd, on condition of anonymity.

“The brand now owes us $3.09 million, which includes $1.63 million for shipped goods and the remaining amount for goods prepared for them,” he added.

BGMEA’s former director, Mohiuddin Rubel, told TBS that if the buyer continues to delay payments, these exporters may face difficulties in maintaining their business due to overdue Export Permits (EXP). 

He urged all exporters to be cautious about the credit ratings of their buyers when conducting business.

Unemployment fears rise as 80% of RMG owners adopt automation

Eighty per cent of garment factory owners in Bangladesh plan to invest in automated machinery within the next two years. Automation in the sector is expected to grow by over 13% during this period.

Despite the increase in efficiency and projected production increases of up to 22%, concerns about rising unemployment persist.

Out of an average of 2,250 workers per factory, only 500 are expected to be directly involved with automation processes, leaving many jobs at risk, according to data from a research.

The research was presented by LightCastle Partners at a dialogue held at a hotel in the capital’s Gulshan today.

The event was organised by LightCastle Partners, an international business consultancy firm, in partnership with Policy Exchange Bangladesh.

Dr M Masrur Reaz, chairman of Policy Exchange Bangladesh, moderated the dialogue, where industry leaders and experts addressed the challenges of automation.

In his opening remarks, Kazi Faisal Bin Seraj, country representative of The Asia Foundation, stressed the need for collective action to future-proof the ready-made garments (RMG) industry.

Zahedul Amin, co-founder and director of LightCastle Partners, delivered a keynote presentation titled “Future-Proofing RMG: Tackling Automation for Sustainable Growth and Worker Wellbeing.”

He emphasised the need for a balanced approach, combining industry competitiveness through automation with the safeguarding of workers via upskilling and reskilling programmes.

The event emphasised the need for urgent action to address the potential impacts of automation on the workforce, calling for recommendations that ensure sustainable growth while protecting the livelihoods of garment workers.

Zahedul Amin shared findings from recent research showing that 93% of garment operators in Bangladesh are willing to work with automated machines, with 70% of female workers expressing interest in gaining new skills for operating modern machinery.

Professor Dr Engineer Ayub Nabi Khan, vice-chancellor of BGMEA University of Fashion and Technology (BUFT), Shams Zaman, country manager of PricewaterhouseCoopers (PwC) Bangladesh, and Habibullah N Karim, founder and CEO of Technohaven Company Limited, also spoke at the event.

They discussed strategies for maintaining the RMG sector’s resilience in the face of technological change, such as prioritising the adoption of new technologies, improving occupational safety, and implementing upskilling and reskilling programmes to transition workers into new roles.

The panellists also underscored the importance of integrating circular economy principles to reduce carbon emissions and implementing strategies to ensure long-term job security for those affected by automation.

These initiatives are essential in protecting workers and helping Bangladesh continue its growth as a leading global exporter of ready-made garments.

Bangladesh is the second-largest exporter of ready-made garments globally, with $47 billion in exports in the 2023 fiscal year, according to data from the Export Promotion Bureau. The RMG sector contributed 10.35% to the country’s GDP in 2023, employing 4.1 million workers, 60% of whom are women.

RMG workers stage demo on Dhaka-Aricha highway demanding wage hike

A group of garment workers blocked Dhaka-Aricha highway in Ashulia for over two hours today (23 October) with 14-point demands including a wage hike.

Workers from SDS International Limited, located in Ashulia’s Nayarhat area, blocked the highway from 12:25pm to 2:50pm, causing severe traffic congestion.

Following negotiations facilitated by the police, the workers lifted the blockade.

The workers’ demands included a Tk380 incentive, a Tk1,000 attendance bonus, payment for shoes, blankets, and bags, improved food quality, and an end to night shifts.

Ishaq, a factory worker, alleged that the owner, who operates four factories in Bangladesh, pays a uniform wage of Tk24,500 to workers in his other factories but not to those at SDS International. 

He also claimed that promised benefits, such as blankets, shoes, and bags, were not being provided to the workers.

Another worker stated that the factory management was deducting Tk12,500from the promised Tk24,500 salary. He also alleged that the benefits offered by the main owners were not reaching the workers.

The workers vowed to continue their protests until their 14-point demands were met.

The factory management was unavailable for comment regarding the workers’ demands and complaints.

Complete normalcy returns to RMG sector

Complete normalcy has returned to the country’s garments sector as almost all factories are open now.

All factories are open in Narayanganj, Gazipur and Dhaka Metropolitan area, according to a garment sector situation update released by the chief adviser’s press wing.

A minor crisis was reported in 3 factories at Savar-Ashulia, Narayanganj and Gazipur.

Currently, only one factory, as per rule 13/1, out of 401 is closed throughout the Savar-Ashulia area, the situation update said.

RMG BANGLADESH NEWS