fbpx
Home Blog Page 69

খুলেছে আশুলিয়ার পোশাক কারখানা, কাজে ফিরেছেন শ্রমিকরা

এদিকে ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে আশুলিয়ার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে থানায় দায়েরকৃত মামলাগুলোতে আরও ৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন

ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে ঢাকার আশুলিয়ায় প্রায় দুই সপ্তাহ যাবত চলা পোশাক শ্রমিকদের টানা আন্দোলন ও শ্রমিক অসন্তোষের জেরে শেষ কয়েকদিন এই অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পোশাক কারখানা শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারায় ‘নো ওয়ার্ক, নো পে’র ভিত্তিতে বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকাল থেকে দুয়েকটি ব্যতিত আশুলিয়ার সকল কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে।

বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার বিষয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষের বার্তা পেয়ে সকাল থেকে কারখানাগুলোতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজে যোগদান করেছেন এই অঞ্চলের পোশাক শ্রমিকরা।

বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের বার্তা পেয়ে সকাল থেকে কারখানাগুলোতে কাজে যোগদান করেন পোশাকশ্রমিকরা; ছবি-টিবিএস

সকালে আশুলিয়ার জামগড়া, নরসিংহপুর, কাঠগড়া সহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এসব এলাকার অধিকাংশ কারখানার সামনে কারখানা খুলে দেওয়ার বিষয়ে নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

কারখানাগুলো খুলে দেওয়ায় সকালে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কারখানাগুলোতে প্রবেশ করেন শ্রমিকরা।

এসময় বিভিন্ন পোশাক কারখানার শ্রমিকরা জানান, অনেক কারখানা কর্তৃপক্ষ কারখানার গেইটে কারখানা খুলে দেওয়ার বিষয়ে গতকাল নোটিশ টানিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কারখানাগুলোর সংশ্লিষ্ট ইউনিটের সুপারভাইজাররা শ্রমিকদের মুঠোফোনে আজ থেকে কারখানা খোলা থাকার কথা জানিয়ে শ্রমিকদের কাজে যোগদান করতে বলেন।

পোশাক শ্রমিক মর্জিনা বলেন, “গতকাল রাতে সুপারভাইজার ফোন করে জানিয়েছে আজ থেকে কারখানা খোলা থাকবে, সকালে কাজে যোগ দিতে বলেছে। জানার পর আজ কারখানায় আসলাম।”

এছাড়াও বিভিন্ন পোশাক কারখানার সামনে ও গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে গত কয়েকদিনের মত আজও অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকার পাশাপাশি টহল দিতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। শান্ত রয়েছে শিল্পাঞ্চলের সার্বিক পরিস্থিতি।

আশুলিয়া শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম জানান, তাদের আওতাধীন সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাই এলাকায় ১ হাজার ৭৯২টি পোশাক কারখানার মধ্যে যেসকল পোশাক কারখানা গতকাল পর্যন্ত শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারায় বন্ধ ছিলো, একটি ব্যতিত তার সবগুলোই আজ খুলে দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, “একটিমাত্র কারখানা ছাড়া আজ বাকি সব কারখানায় কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে কিছু কারখানায় আংশিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শুধুমাত্র শ্রমিকরা কাজ না করায়, আশুলিয়ার নাবা নীট কম্পোজিট লিমিটেড কারখানাটি আজ বন্ধ রয়েছে। গত কয়েকদিনের মত আজও পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।”

এদিকে পোশাক কারখানাগুলো খুলে দেওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করে গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সারোয়ার আলম বলেন, “পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ার এই বিষয়টি স্বস্তিদায়ক। আমরা চাই আবার এই শিল্পাঞ্চলে পুরোনো কর্মচঞ্চলতা ফিরে আসুক। আশা করছি খুব শীঘ্রই আবারও সুন্দর পরিবেশ ফিরে আসবে।”

এসময় কারখানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় কোন নিরীহ শ্রমিক যেন হয়রানির শিকার না হন সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি লক্ষ্য রাখার আহ্বান জানিয়ে এই শ্রমিক নেতা বলেন, “কোন শ্রমিক হামলা, ভাঙচুর, নাশকতার সাথে জড়িত হতে পারে না। আমরা চাই যারাই এসব করেছে, তারা আইনের আওতায় আসুক। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আমাদের আহ্বান, কোন নিরীহ শ্রমিক যেন আবার এতে হয়রানির শিকার না হন, সে বিষয়ে আপনারা লক্ষ্য রাখবেন।”

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সাভার-আশুলিয়ার সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। কোথাও কোন শ্রমিক বিক্ষোভ কিংনা বিশৃঙ্খলার সংবাদ পাওয়া যায়নি।

কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৮

ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে আশুলিয়ার বিভিন্ন পোশাক কারখানায় হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে থানায় দায়েরকৃত মামলাগুলোতে গতকাল আরও ৮ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন বলে জানিয়েছেন আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস, এম কামরুজ্জামান।

সকালে দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে তিনি বলেন, কারখানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় নতুন করে আর কোন মামলা দায়ের হয়নি। তবে যেসব মামলা দায়ের হয়েছে (মোট ১৭টি), সেসব মামলায় গতকাল (সোমবার) আরও ৮ জন গ্রেপ্তার রয়েছেন। এ নিয়ে এসব মামলায় গ্রেপ্তারের মোট সংখ্যা ১৫ জন।

উল্লেখ্য, গতকাল সোমবার (১৩ই নভেম্বর) পর্যন্ত শ্রমিক অসন্তোষের মধ্যে আশুলিয়ায় বিভিন্ন পোশাক কারখানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় আশুলিয়া থানায় মোট ১৭টি মামলা দায়ের করে ক্ষতিগ্রস্ত কারখানাগুলোর কর্তৃপক্ষ।

পুলিশ সূত্র জানায়, ১৭টি মামলার মধ্যে ৪টি মামলায় মোট নামীয় আসামীর সংখ্যা ৬১ জন, বাকিরা অজ্ঞাতনামা।

১৭টি মামলায় মোট অজ্ঞাতনামা আসামীর সংখ্যা সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজারের মতো।  

RMG unrest: 16,000 accused in 34 vandalism cases in Ashulia, Gazipur

Approximately 16,000 people face accusations in a total of 34 cases filed in connection with the arson attacks and vandalism in various factories in Ashulia and Gazipur, amidst the ongoing RMG workers’ movement seeking an increase in minimum wages.

In Gazipur, over 12,000 individuals have been accused in around 22 cases related to arson attacks and vandalism during the RMG unrest in the past three weeks.

According to Gazipur Metropolitan Deputy Police Commissioner (DB North-Media) Mohammad Ibrahim Khan, some 122 people have been arrested in these cases as of Sunday (12 November). Among the accused, 107 have been named, while the identities of over 12,000 individuals remain unknown, with the majority believed to be garment workers.

With the filing of five new cases at the Ashulia police station, the total number of cases has reached 17 in connection with the vandalism of garment factories in Dhaks’ Ashulia.

“In total 5 new cases have been filed after the previous 12 cases. Out of 17 cases, 61 people have been named in 4 cases, rest are unnamed,” Additional Superintendent of Police (Savar Circle) Shahidul Islam told The Business Standard (TBS) on Monday (13 November).

ACT is one of many organisations in the last couple of months that have been advocating for an increase in minimum wages in Bangladesh. Photo: Collected

“Seven people have been arrested over unrest in Ashulia, and the number of accused in the 17 cases is estimated to be around 3,500 to 4,000,” he added.

Following the filing of these cases, RMG workers in Gazipur are living in apprehension of potential arrests. 

In four of the cases, the police are the plaintiffs, while in the rest, factory officials whose establishments suffered damage are the complainants.

Ibrahim Khan highlighted the unrest in Gazipur, stating, “Since the commencement of the RMG workers’ movement for increased minimum wages, various factories in Gazipur have experienced attacks, vandalism, and incidents of arson, leading to casualties, including the tragic death of a female worker in a factory fire.

“A total of 17 cases have been filed on behalf of the affected factory authorities, naming 107 individuals. By Saturday night, 122 arrests had been made, and the number of unknown accused surpassed 12,000.”

However, an alternate source suggested that the actual count of accused individuals in these cases may exceed 15,000.

Amidst the ongoing garment workers’ protests at Ashulia of Savar and in Gazipur, factory authorities on Sunday (12 November) suspended operations of 78 RMG factories employing approximately 300,000 workers, citing Article 13/1 of the labour law.

Fifty-two of these factories are located in Ashulia, 25 in Konabari of Gazipur, and one in the capital’s Uttara.

The move came after weeks of workers’ protests demanding a hike in the minimum wage, resulting in three deaths and numerous injuries.

On Monday (13 November) morning, some 58 garment factories remained shuttered in Ashulia.

Speaking to The Business Standard, Superintendent of Savar Industrial Police-1 Mohammad Sarwar Alam, said that the 58 factories remained shut in Ashulia under Section 13(1) of the Labor Act .

However, all other factories within the industrial area, workers and factory activities are functioning as usual.

The garments sector — the jewel in Bangladesh’s export crown, with exports reaching over $46.99 billion in the fiscal year 2023 — has been ravaged by weeks of protests recently. On 21 October, workers demanded that their minimum wage be increased from the existing Tk8,000 to Tk20,390 while the owners have proposed to increase it to Tk10,400.

On 30 October, at least two people were killed and about 40 injured in massive clashes between police and ready-made garment workers in several industrial areas in Ashulia, Savar, and Gazipur.

Following the weeklong clashes, the factory owners on 1 November agreed to pay higher minimum wages to garment workers than Tk10,400, which they proposed earlier.

Earlier on 7 November, the RMG wage board fixed the minimum wage for the sector at Tk12,500 after discussing with factory owners and workers’ representatives.

On 12 November, the labour and employment ministry published a gazette fixing the minimum wage for the sector at Tk12,500.

If anyone has any recommendations or objections regarding the wages, they have the opportunity to inform the Chairman of the Minimum Wage Board Liaquat Ali Molla in writing within the next 14 days, states the gazette published on Sunday (13 November). 

The board will make recommendations to the government after considering the objections or recommendations received within this period, the gazette said.

Wage board for EPZ workers formed

The government has formed a board to fix the minimum wage of employees of export processing zones (EPZs).

The Prime Minister’s Office issued a gazette notification in this regard on November 9.

This will be the first wage board under the Bangladesh EPZ Labour Act 2019, said Abu Syeed Md Anwar Parvez, executive director (public relation) of Bepza.

The last minimum wage board for the EPZ workers was formed in 2018, when the minimum monthly wage was fixed at Tk 8,200, he said.

Previously, Bepza used to form wage boards abiding by the prime minister’s instructions and in tune with workers outside of EPZs, he said.

He also said the wage board for workers outside of EPZs would be kept in mind during the declaration of minimum wage for EPZ workers.

This comes against the backdrop of brewing unrest among garment workers regarding their minimum wage.

There are eight EPZs around the country, employing a total of 480,235 workers in 449 industrial units.

Parvez added that a cumulative investment of around $6,534.56 million was made from home and aboard in over 30 sectors — including textiles, agro-based industries, chemicals, backward and forward linkage industries and electrical equipment and components — since 1983.

According to him, one economic zone is being established inside the Bangabandhu Sheikh Mujib Shilpa Nagar in Chattogram.

Besides, project plans for two more EPZs have been endorsed by the Executive Committee of the National Economic Council (Ecnec) recently.

The rest one is under process to send to the planning commission for approval of ECNEC, Parvez noted.

According to gazette notification a 11 members wage board comprising of Major General Abul Kalam Mohammad Ziaur Rahman, executive chairman, BEPZA, Ali Reza Mazid, member of BEPZA, Tanvir Hossain, executive director (investment protion), BEPZA, Morsheda Akhter, joint secretary of ministry of labour employment, Shahadat Mosharraf Khan, chairman of Bangladesh EPZ Investors’ Association, Syed M. Tanvir, MD of Pacific Jeans Limited, Najrul Islam, president of M/s GH Haewae Co. Ltd Workers welfare association and Mukta, organizing secretay of M/s SG Wicus (BD) Limited workers welfare association.

12,000 made accused in 17 cases over RMG factory vandalism in Gazipur

Over 12,000 people have been accused in 17 cases filed in connection with the arson attacks and vandalism in various factories in Gazipur amid the ongoing movement of RMG workers demanding an increase in minimum wages.

According to Gazipur Metropolitan Police Deputy Police Commissioner (DB North-Media) Mohammad Ibrahim Khan, some 122 people have been arrested in these cases as of Sunday (12 November).

Among the accused, 107 have been named, while the identities of over 12,000 individuals remain unknown while the majority of these unknown accused are garment workers. 

In four of the cases, the police are the plaintiffs, while in the rest, factory officials whose establishments suffered damage are the complainants.

Ibrahim Khan said, Since the commencement of the RMG workers’ movement for increased minimum wages, various factories in Gazipur have experienced attacks, vandalism, and incidents of arson, leading to casualties, including the tragic death of a female worker in a factory fire.

“A total of 17 cases have been filed on behalf of the affected factory authorities, naming 107 individuals. By Saturday night, 122 arrests had been made, and the number of unknown accused surpassed 12,000.”

However, an alternate source suggested that the actual count of accused individuals in these cases may exceed 15,000.

Following the filing of these cases, RMG workers in Gazipur are living in apprehension of potential arrests.

Meanwhile, the latest case of attack and vandalism in Gazipur city was registered in Konabari police station on Saturday 11 November) night. Tusuka Group Administrative Officer (Admin) Abu Saeed filed the case against workers involved in the assault, vandalism, and looting at Tusuka factory under Konabari police station. The case identified 24 individuals and accused an additional 200 whose identities remain unknown.

Tusuka Group MD Tarki Hasan said, “The 24 people involved in the attack and vandalism in the factory have been identifiedthrough CCTV footage within the premises. All those identified have been named in the statement as accused, and efforts are ongoing to identify others implicated in the incident.”

Konabari police station Officer-in-Charge (acting) KM Ashraf Uddani acknowledged that the case filing was delayed due to the late submission of the factory authorities’ statement.

Both police officials further noted the instances where aggrieved laborers allegedly attacked the police officers performing their duty to safeguard lives and property, resulting in injuries to 10 police officials. 

In response, the police lodged four cases at Konabari police station, with approximately 11,000 unknown individuals accused in these incidents.

BGMEA seeks adequate security to run RMG factories

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) has urged the government to identify those who are conspiring over the RMG industry and thus take action accordingly alongside providing adequate security to run the factories.

BGMEA president Faruque Hassan made the request at a press conference held at its office in the capital’s Uttara area on Sunday.

Faruque said, “We’ve noticed that despite the increase in wages, various factories are being vandalized in the name of movement. Following the announcement of fresh wages, some unidentified people unleashed destruction inside several factories.”

He said, “Our request before the government is to identify those who are plotting against this industry and thus taking necessary action. Alongside this, provide us with adequate security to run the industries.”

The BGMEA president said it is very sad that when the country’s RMG industry is struggling to survive under the two-way pressure of ‘global and financial’, then various subversive activities are going on surrounding the industry.

“Especially our peaceful laborers are being provoked and agitated. If this industry loses its existence for any reason, then millions of workers will become jobless, which is not at all desirable. It is important to remember that if this huge labour force becomes unemployed, then it would be very tough to ensure employment for them as no such sector is yet to emerge in the country as an alternate to the RMG sector,” he added.

Faruque said if the workers of the garment sector do not work or leave the factory without working or even vandalize the factory, then the factory authorities can keep the factory closed under Section 13 (1) of the Labor Act.

He said the authorities can keep the factory shut to protect the industry and assets until the workers put an end to vandalism of factories as well as the law enforcement agencies ensures adequate security.

The BGMEA president mentioned that every entrepreneur has the constitutional right to protect his or her industry and wealth from outsiders.

In his speech, Faruque highlighted various aspects of the RMG sector in the press conference. He said since there is less work volume in many factories while the buyers have stopped giving new work orders, so new recruitment has been stopped. “New appointments will be given when the situation is favorable,” he added.

He said that the owners usually have to pay the wages even if the factory is closed due to bank debt, cancellation of work orders or for any reason.

“Factories have been asked not to hire new workers as there is less work now.  At this moment, new recruitments will create an additional burden on the factories. If there is more work in a factory, then the authorities can ensure his or her work done from the factories which have less work. This will help the understaffed factories and thus help to strike a balance on the work of the factories. The overcapacity situation that has developed will be mitigated to some extent,” he said.

The BGMEA president alleged that propaganda is being made in the social media over the country’s RMG industry which is tarnishing the image of the industry and also the country. He also termed such activities as testament to sedition.

Regarding the wage hike in the RMG industry, Faruque said that they had announced in the press conference held on October 31, 2023, that all the factory owners would accept the new wage structure which would be announced by the government despite the adversities.

“We’ve accepted the declared wages. We’re determined to implement this new wage no matter how difficult it can be for us. Under the current circumstances, it will be very difficult for many of the entrepreneurs to implement this new wage structure considering the current reality of the garment industry,” he added.

The government recently announced a minimum wage of Taka 12,500 for the garment workers. But, the garment workers have continued their movement demanding a further increase in wages.

Faruque also made an ardent appeal to the RMG workers to return to their work sincerely and thus help increase the productivity. “You should work with sincerity and increase the productivity and thus help the industry to survive. If the industry remains good, then you will also remain good,” he said.

Garment sector sets worst example among industries

After the boom, there comes the gloom.

Big or small, industries in Bangladesh meet an almost identical fate. It happened with jute and tea, and now, a pall of gloom hangs over all manufacturing industries, including ready-made garment, the highest forex earning sector.

Why does a business slip from boom to gloom? There could be a host of reasons, but at the heart of most lies a lack of business innovation.

The challenge is in going to the next level following initial business successes, which is achieved mostly through common sense, intuition and hard work. But most stumble at that stage due to a lack of innovation and new ideas.

Technology has changed the business landscape for good, making research and development (R&D) the most crucial tool for businesses to survive and thrive. As per data from the Bangladesh Bureau of Statistics, the economy has recovered well from the slump years of 2019-20 and is edging closer in 2023 to pre-pandemic growth levels of 12.33 percent.

But the road to recovery has been achieved with little or no investment in R&D.

A recent study by the Centre for Policy Dialogue (CPD) reveals that businesses could not care less about technology, with the R&D expenditure of most standing at next to nothing.

The study, however, did not dwell much on the money that industries spend on R&D. One of the insights is that most firms in Bangladesh spend less than $4.54 (Tk 500) a year per worker on R&D.

Alarmingly, only five percent of large manufacturing industries spend what is ultimately a rather insignificant amount on R&D, while the rest do not even bother with that.

The number is even more shocking for the garment industry, where only two percent of firms spend on research and product innovation. Bangladesh is the world’s second-largest apparel exporter after China, with the sector contributing the most ($46.99 billion in FY2023) to national coffers.

Yet, for decades, a majority of the 4,000-plus garment factories have been limping along with skill sets more reminiscent of tailoring shops, such as cutting fabrics and making clothes. Thanks to the owners’ lack of appetite for market research, innovation, and product diversification-development, the sector could not yet graduate from one of the world’s cheapest clothing destinations to a high-end product market, where the profit pie is significantly bigger.

Just over two dozen manufacturers, according to industry insiders, have notched phenomenal growth through innovation and value-addition to products. They are no longer tailors but designers, developers, marketers and manufacturers of unique products for the world.

Sadly, the rest of the garment businesses are either barely surviving or nearing the prospect of going out of business. According to the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) and research organisation Mapped in Bangladesh, 450 factories have remained closed since the onset of the pandemic in 2020, while 1,500 others operate occasionally depending on availability of orders or sub-contracting jobs.

Outside Bangladesh, the road to business prosperity is traversed differently, with insights from painstaking research paving the way.

Armed with knowledge from R&D endeavours, smart entrepreneurs assess the market situation as well as strengths and weaknesses, decide how to develop themselves, find ways to achieve success, and research and innovate to sustain or build on that success.

Countries and companies that are most innovative and ruling the world continue to invest heavily on R&D to expand their knowledge base to ensure sustained growth and dominance over competitors.

Thanks to the owners’ lack of appetite for market research, innovation, and product diversification-development, the sector could not yet graduate from one of the world’s cheapest clothing destinations to a high-end product market, where the profit pie is significantly bigger.

Almost $2.5 trillion was invested worldwide in R&D in 2022 despite the ongoing economic downturn, according to a UN briefing.

Quite predictably, the world’s top two economies, US and China, are by far the two largest spenders on the segment, with R&D spending of around $680 billion and $550 billion respectively. Smaller countries with tech-heavy economies such as Japan, Israel and South Korea have also invested larger shares of their gross domestic product (GDP) into R&D.

The most valuable companies in the world—Amazon, Google’s parent company Alphabet Inc, Huawei, Microsoft, Apple, Samsung and Meta (formerly Facebook)—are also the most generous in their R&D expenditure as they seek to acquire knowledge faster than their competitors to stay well ahead in the race. Together, the seven tech-driven giants dished out $167.7 billion on R&D in 2020, with Jeff Bezos’ Amazon being the largest spender at $42.7 billion, which was around 11 percent of its net revenue.

In contrast, Bangladesh, whose national budget size is $70 billion for 2023-24, allocated only 0.03 percent of the GDP in the last fiscal year towards R&D, as per Planning Commission data. In contrast, Vietnam allocated 0.54 percent of its GDP to R&D, India 0.70 percent, and China 2.55 percent, according to World Bank statistics.

The R&D allocation itself is too meagre for an economy like Bangladesh, which has grown at a rate of over six percent for the last decade and will be transitioning from a least developed country to a developing country in 2026. As if it is not bad enough, there are reports that even this sparse allocation remains mostly unutilised every year.

Right now, Bangladesh’s economy is in dire straits due to the fallouts of the pandemic, the Russian invasion of Ukraine and weak governance in the banking sector. Research can give policymakers a deeper understanding of what fixes are needed to address structural vulnerabilities in the economy.

For the sake of economic growth and sustainable development, the sooner we do that, the better.

পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১২,৫০০ টাকা নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশ

তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের সর্বনিম্ন মজুরি ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশ করেছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।

রোববার (১২ নভেম্বর) নিম্নতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা স্বাক্ষরিত এ গেজেট প্রকাশ করা হয়। মজুরি নিয়ে কারও কোনো সুপারিশ বা আপত্তি থাকলে আগামী ১৪ দিনের মধ্যে ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লাকে লিখিতভাবে জানানোর সুযোগ রয়েছে বলে গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে পাওয়া আপত্তি বা সুপারিশ বিবেচনা করে বোর্ড সরকারের কাছে সুপারিশ করবে বলে গেজেটে জানানো হয়েছে।

এর আগে গত ৭ নভেম্বর কারখানা মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে আরএমজি মজুরি বোর্ড এ খাতের ন্যূনতম মজুরি ১২ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করে।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিক্ষোভরত পোশাক শ্রমিকরা গার্মেন্টস সেক্টরের সব শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা দাবি করেছেন।

তারা বিদ্যমান ৫০ শতাংশের পরিবর্তে ৬৫ শতাংশ বেসিক বেতন এবং ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ বার্ষিক ইনক্রিমেন্টও চেয়েছিলেন।

গেজেটে বলা হয়েছে, ন্যূনতম মজুরি সমন্বয় করে এক বছর কাজ করার পর শ্রমিকরা বার্ষিক ভিত্তিতে বেসিক বেতনের ৫ শতাংশ হারে বেতন বৃদ্ধি পাবে।

বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এবং বাংলাদেশ শ্রম বিধিমালা ২০১৫-এর সংশ্লিষ্ট ধারা ও বিধি অনুসারে এই খাতের কাজের সময়, ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা ঠিক করা হবে।

গ্রেড অনুযায়ী ন্যূনতম মজুরি

গেজেট অনুযায়ী, সহকারী অপারেটর বা গ্রেড-৫ কর্মীদের ন্যূনতম মজুরি হবে ১২ হাজার ৫০০ টাকা। এর মধ্যে মূল বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে ৬ হাজার ৭০০ টাকা, বাড়ি ভাড়া ৩ হাজার ৩৫০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ৭৫০ টাকা, যাতায়াত ভাতা ৪৫০ টাকা এবং খাদ্য ভাতা ১ হাজার ২৫০ টাকা।

এছাড়া গ্রেড-১ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি হবে ১৪ হাজার ৭৫০ টাকা। এর মধ্যে মূল বেতন ৮ হাজার ২০০ টাকা, বাড়ি ভাড়া ৪ হাজার ১০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ৭৫০ টাকা, ভ্রমণ ভাতা ৪৫০ টাকা এবং খাদ্য ভাতা ১ হাজার ২৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গ্রেড-২ কর্মীদের ন্যূনতম মজুরি হবে ১৪ হাজার ১৫০ টাকা। এর মধ্যে মূল বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ হাজার ৮০০ টাকা, বাড়ি ভাড়া ৩ হাজার ৯০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ৭৫০ টাকা, যাতায়াত ভাতা ৪৫০ টাকা এবং খাদ্য ভাতা ১ হাজার ২৫০ টাকা।

গ্রেড-৩ শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি হবে ১৩ হাজার ৫৫০ টাকা। এর মধ্যে মূল বেতন ৭ হাজার ৪০০ টাকা, বাড়ি ভাড়া ৩ হাজার ৭০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ৭৫০ টাকা, যাতায়াত ভাতা ৪৫০ টাকা এবং খাদ্য ভাতা ১ হাজার ২৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গ্রেড-৪ কর্মীদের ন্যূনতম মজুরি হবে ১৩ হাজার ২৫ টাকা। এর মধ্যে মূল বেতন ৭ হাজার ৫০ টাকা, বাড়ি ভাড়া ৩ হাজার ৫২ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ৭৫০ টাকা, যাতায়াত ভাতা ৪৫০ টাকা এবং খাদ্য ভাতা ১ হাজার ২৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

পোশাক খাতের অস্থিরতায় ক্রেতারা উদ্বিগ্ন, নতুন করে অর্ডার দিচ্ছে না: বিজিএমইএ

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, তৈরি পোশাক খাতে চলমান অস্থিরতা নিয়ে বিদেশি ক্রেতারা উদ্বিগ্ন এবং তারা আপাতত নতুন অর্ডার দিচ্ছে না।

রোরবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

ফারুক হাসান বলেন, ‘ক্ষতি যেটা হলো, ক্রেতারা অর্ডার হোল্ড করে রেখেছেন। এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে তারা নতুন করে অর্ডার দেবে না।’

‘আমরা তাদের [ক্রেতাদের] বোঝানোর চেষ্টা করছি যে শুধু ৫ শতাংশ কারখানা [অস্থিরতার কারণে] প্রভাবিত হয়েছে, আমরা সমাধানের চেষ্টা করছি।’

ফারুক আরও বলেন, নতুন মজুরি বোর্ড নির্বাচনের আগে কার্যকর করতে হবে, যাতে এর মধ্যে ভোটের ইস্যু চলে না আসে।

‘আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে [সরকারকে] এই বিষয়ে অবহিত করব,’ বলেন তিনি।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, রোববার পর্যন্ত ১৩০টি পোশাক কারখানা বন্ধ রয়েছে।

এ মুহূর্তে নতুন নিয়োগ কারখানাগুলোর ওপর বাড়তি বোঝা তৈরি করবে উল্লেখ করে ফারুক বলেন, ‘কোনো কারখানার যদি কাজ বেশি থাকে, তাহলে যে কারখানায় কাজ কম, সেখান থেকে কাজ করিয়ে নেবে। …এতে ভারসাম্য বজায় থাকবে এবং যে অতিরিক্ত সক্ষমতা তৈরি হয়েছে, তা কিছুটা প্রশমিত হবে।’

তবে চলমান অস্থিরতার কারণে কী পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে পারেননি বিজিএমইএ সভাপতি।

সংবাদ সম্মেলনে বিজিএমইএর সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Textile Xperts holds career summit at City University

Textile Xperts, a national-level group of the country’s textile and apparel professionals, organised “RMG and Textile Career Summit 2023” on 10 November to attract young talents. 

More than 500 textile engineering students, professionals and corporate leaders representing 87 institutions and corporate offices across the country joined the day-long programme at City University in Savar. 

Inaugurating the event, Brig Gen (Rtd) Prof Md Lutfor Rahman, vice chancellor of City University, said, “Skill development programmes are highly necessary for professionals and especially university students.”

He added that the career summit would help explore textile brains. 

At the summit, training sessions on five different topics were conducted for the youth’s skills development and to provide them with details about the RMG and the textile sector, alongside a networking opportunity with the corporate leaders. ​​​​​​

Imam Mehedi Hasan conducted the training on merchandising and supply chain management, while Engr Merajul Hasan Mobin conducted the training on career opportunity in industrial engineering and Ahamed Sorowar conducted the training on corporate behaviours and soft skills. 

Rehan Asif and Mizanur Rahman conducted the training on a masterclass of interview hacks and professional resume writing training respectively. 

Panel discussions on wet process, apparel manufacturing, fabric engineering and yarn engineering, marketing career opportunity were conducted by industry experts, including event convener Ahamed Sorowar, Muhammad Wahidul Alam, Shohag Sen, Md Shawkat Hossain Sohel. 

The Business Standard was the media partner of the event.

RMG BANGLADESH NEWS