fbpx
Home Blog Page 23

Bangladesh retains 2nd largest RMG exporter ranking

Bangladesh has kept its position as the world’s second largest readymade garment (RMG) manufacturer in global RMG trade last year, according to the latest data published by the World Trade Organization (WTO) last Thursday.

In the report titled “World Trade Statistics 2023: Key Insights and Trends”, the WTO also said that Bangladesh’s RMG exports were worth $38 billion, although it was 15.55% lower than total export of 2022, which was $45 billion.

Moreover, Bangladesh’s global share of  RMG exports also witnessed a decline to 7.4% in 2023, which was 7.9% in 2022. In 2021, the share was 6.40% which experienced a significant leap in 2022.

However, data from the Export Promotion Bureau (EPB) says Bangladesh exported RMG goods worth $47.39 billion in 2023, but according to the WTO report, it was $38 billion.

This led to the recent and major discrepancy that was found among the export data of the Bangladesh Bank and the EPB.

The export earnings published by the WTO did not correspond with that of the EPB and a discrepancy of around $9 billion was also uncovered.

Top RMG players

Among the major RMG exporters, China remains the largest exporter of the RMG products in the global market with a 31.6% market share and the country exported RMG goods worth $165 billion in 2023.

Vietnam,  Bangladesh’s arch rival in RMG export, has lagged significantly behind this year.

The Southeast Asian country secured third position with a market share of 6% and exported apparel items worth $31 billion in 2023.

In 2023, Turkiye exported apparel items worth $19 billion and secured the 4th position with a market share of 3.6% where India obtained 5th position with a market share of 3% and exported apparel items worth $15 billion, said the WTO data.

Among the major importers of the RMG goods, the European Union remained at the top with 35.8% of global share, imported apparel goods worth $203 billion, where the USA is second, with 15.7% of share and imported $89 billion in 2023.

Japan imported clothing worth $26 billion in 2023, with a global share of 4.5%, where the UK imported $21 billion (3.8% share) and South Korea imported $13 billion with a 2.3% global share.

Regarding the merchandise trade, the WTO report said that in 2023, the lingering effects of high energy prices and inflation weighed heavily on demand for energy-intensive manufactured goods. World merchandise trade volume fell by 1.2% after a 3.0% expansion in 2022.

Trade contraction was sharper in value terms, recording a 5% decline, due to reduced volumes, lower prices for primary commodities, and exchange rate fluctuations. Despite the decline, the value of merchandise trade was 25% above 2019 levels.

In 2023, world trade in goods and commercial services fell on average by 2% to $30.5 trillion, on a balance of payments basis. Trade in goods declined by 5% whereas services trade took an opposite trajectory, increasing by 9%.

As a result, the share of goods in global trade decreased from 77.8% in 2022 to 75.3% in 2023, while the share of services reached 24.7%, up from 22.2%, said the WTO data.

Some four years after the beginning of the Covid-19 pandemic and its resulting impact on trade, this breakdown between goods and services mirrors the situation in 2019.

Now textile millers seek policy support to mitigate protest-induced losses

The textile millers in Bangladesh sought policy support from the government to address the losses incurred during the quota reform movement-led violence, like other two major trade bodies of the apparel and textile sectors. 

They said that they have faced several unintended business losses such as being unable to procure raw materials on time, not being able to sell their products as the export-oriented RMG sector was closed, and being also unable to ensure timely delivery due to the unexpected crisis of the last 2 weeks.

In this situation, they have to arrange the wages for the workers of the textile sector for July through bank loans and they demand those loans for a period of 1 year at a maximum interest rate of 2%.

Mohammad Ali Khokon, president of the Bangladesh Textile Mills Association (BTMA), sought these considerations in a letter sent to Finance Minister Abul Hasan Mahmood Ali and Bangladesh Bank Governor Abdur Rouf Talukder on July 31.

Along with a loan for wages, he also asked for a loan at the same interest rate (2%) for the same time period (1 year) to pay the gas and electricity bills for the current month of July.

“We are not asking for any incentive but rather the above claim is a loan to be paid back by the owners over a period of one year. We believe that the backward linkage industry, the main driving force of the RMG industry, can rebound soon if those issues are addressed properly,” he added.

He also said that it has become extremely difficult for latent export-oriented backward linkage industries, which are continuously incurring losses, to repay the term loan installments at this time. 

“In such a situation, we urge you to take necessary measures to postpone the payment of installments by making all term loans interest-free for the next 6 months,” he added.

He also urged us to take necessary measures to settle the issue of timely payment of Accepted/Matured bills by respective LC-issuing commercial banks against yarn and fabric supplied by BTMA member mills through back-to-back LCs. 

“If the bill is received, the member mills will be relieved to some extent from the working capital crisis required to run their operations,” he added.

He also said that the backward linkage industry has suffered a lot as mills remained closed most of the time due to the volatile situation in the last two weeks. 

Moreover, cancelled purchase orders, reduced production, absentee workers in the mills, and non-availability of raw materials in the supply chain have left the sector in a tough situation. 

“We believe that this ongoing situation in the country will be resolved soon under the visionary leadership of the prime minister and if the above proposals are implemented quickly, the economic development of the country will be accelerated,” he added.

According to the BTMA, 519 spinning mills, 930 weaving mills and 322 dyeing-printing-finishing mills in the country are members of this apex trade body of the textile sector. The total investment in this sector in the last four decades is more than $22 billion.

About 86% of the country’s total export earnings in the last financial year was earned from the textile and apparel sector of which BTMA members are suppliers of about 70%. 

BTMA’s member mills currently supply about 90% of the yarn required in the knitwear sector and 45% in the weaving sector of the country’s RMG industry. Moreover, denim, home textiles and terry towels source 100% of their yarn demand from domestic sources.

ব্যাপক চাহিদার মধ্যে এয়ার ফ্রেইটে পণ্য পাঠাতেও চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন পোশাক রপ্তানিকারকরা

সাম্প্রতিক সময়ের ইন্টারনেট বন্ধ থাকা ও কারফিউয়ের ঘটনায় উৎপাদন ও পণ্যের জাহাজীকরণ ব্যাহত হয়েছে, এতে চালানের লিডটাইম (বায়ারদের আদেশ থেকে শুরু করে পণ্য পৌঁছানো পর্যন্ত সময়) কমে আসছে তৈরি পোশাকের রপ্তানিকারকদের। এরমধ্যে একাধিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন তারা। এমনকী বিমানযোগে পণ্য পাঠানোর (এয়ার ফ্রেইটে) ব্যয়বহুল উপায় বেঁছে নিয়েও স্বস্তির পথ পাচ্ছেন না। এয়ার ফ্রেইটের চাহিদা হঠাৎ করে এভাবে বেড়ে যাওয়ায় আকাশপথে চালান পাঠাতেও হিমশিম দশা।  

ব্যবসায়ীরা বলছেন, চালান না হওয়া পণ্য ও কনটেইনারের জট তৈরি হওয়ায় বিমান ও জাহাজে পণ্য পরিবহন – উভয় ক্ষেত্রেই একই ধরনের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে তাঁদের। এমনকী কিছু বায়ার সাতদিন পর্যন্ত ডেডলাইন বাড়ানোর পরেও লিডটাইম পূরণ করতে তারা পারছেন না।  

পোশাক শিল্পের সংশ্লিষ্টরা জানান, বিপুল পরিমাণ কার্গো বা পণ্যের কারণে ইতোমধ্যেই ‘ওভারলোডেড’ অবস্থা ঢাকার বিমানবন্দরে। পরিস্থিতি এমন যে, কার্গোবাহী ফ্লাইট যথেষ্ট না থাকায় কিছু পণ্য রাখা হয়েছে নির্দিষ্ট কার্গো এরিয়ার বাইরে। 

কিউট ড্রেস ইন্ডাস্ট্রির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ এইচ এম মুস্তাফিজ টিবিএসকে বলেন, “আমাদের কানাডিয়ান বায়ারের পাঠানো ছোট একটি কনসাইনমেন্ট ঢাকা বিমানবন্দর থেকে খালাস করতেও এখন সমস্যা হচ্ছে। গত ২৭ জুন এই পার্সেল আসে; যদিও এতে থাকা পোশাক পণ্যগুলোর প্রাইস টিকেট লাগানোর পরে, ২০ জুলাইয়ের মধ্যেই সেগুলো বায়ারের কাছে ফেরত পাঠানোর কথা ছিল।” 
এখন ওই বায়ার যত দ্রুতসম্ভব পণ্যগুলো পাঠানোর চাপ দিচ্ছে বলেও জানান তিনি। 

মুস্তাফিজ বলেন, “কানাডার ওই বায়ারের সাথে আমাদের কথাবার্তা হয়েছে, তারা আরও দুই সপ্তাহ সময় হয়তো বাড়াতে পারে। তা নাহলে ব্যয়সাপেক্ষ এয়ার শিপমেন্টে (বিমানযোগে) পাঠাতে হবে।”  

তারই মত অভিজ্ঞতার কথা জানান, স্প্যারো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শোভন ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমার পণ্যগুলো খালাসের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরে যাই, যেগুলো গত ১৫ দিন ধরে সেখানে স্তূপাকারে রাখা হয়েছে।’

‘হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গিয়ে বিপুল পরিমাণ পণ্য স্তূপাকারে রাখা অবস্থায় দেখি। দীর্ঘ লাইনে আরও অনেক ট্রাকও অপেক্ষা করছিল।’ তিনি যোগ করেন যে, ক্লিয়ারিং ও ফরোয়ার্ডিং এজেন্টদের (সিঅ্যান্ডএফ) সাম্প্রতিক ধর্মঘটের কারণে এয়ারপোর্টের স্বাভাবিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটেছে, এছাড়া কারফিউয়ের মধ্যে অনেক এয়ারলাইন তাদের ফ্লাইট পরিচালনা বাতিলও করেছে।

শোভন টিবিএসকে বলেন, রপ্তানি পণ্য সাধারণত ঢাকা বিমানবন্দর থেকে পাঠাতে সাত দিন সময় লাগে; আর সেখানে আসা পণ্যগুলি ছাড়তে কমপক্ষে ১৫ দিন সময় লাগে। ফলস্বরূপ, এখন খোলা জায়গায় এবং এমনকি রাস্তায় পণ্যের স্তূপ হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কবির আহমেদ জানান, কার্গো এরিয়ায় জায়গার অভাব এবং কার্গোবাহী এয়ারলাইনের অভাবসহ বেশকিছু কারণেই পণ্যের স্তূপ জড়ো হয়েছে। ডিসেম্বরের শেষদিক থেকে পোশাক রপ্তানিকারকরাও সময়মতো পণ্যের চালান পাঠানোর জন্য ব্যাপক চাপের মধ্যে আছেন। 

কবির বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের পর থেকে ঢাকা বিমানবন্দরে রপ্তানিযোগ্য কার্গোর লোড বিপুলভাবে বেড়ে গেছে। টার্কিশ, এমিরেটস, কাতার ও সৌদি এয়ারলাইনের মতো বিভিন্ন এয়ার ফ্রেইটার বাংলাদেশে তাঁদের কার্যক্রম সীমিত করায় বিমানবন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং সক্ষমতাও অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছে।

‘ডেডিকেটেড কার্গো ফ্লাইট না থাকায়, আমাদের প্রায়ই পণ্য পাঠানোর জন্য যাত্রীবাহী ফ্লাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়,’ যোগ করেন তিনি। 

তুসুকা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরশাদ জামাল বলেন, ভারতের চেয়ে বেশি ভাড়া দিয়েও ঢাকা থেকে ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। বায়ারদের লিডটাইম পূরণে ৮০ হাজার পিস পোশাকপন্য এয়ার ফ্রেইটের মাধ্যমে নিজস্ব খরচে ইউরোপে পাঠিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এতে তাঁদের প্রায় ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা লেগেছে বলে জানান তিনি। 

শীর্ষ একটি এয়ারলাইন অপারেটর জানিয়েছে, ঢাকা বিমানবন্দরের পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাচ্ছে, এমনকী গতকাল তাদের উড়োজাহাজ পার্ক করাতেও সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে।

বাড়ছে ভারত হয়ে রপ্তানি

কবির আহমেদ বলেন, এই পরিস্থিতিতে পণ্য পাঠানোর জন্য ভারতের বিমানবন্দরগুলো ব্যবহারে বাধ্য হচ্ছেন অনেক রপ্তানিকারক। ‘ভারতের বিমানবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্য পরিবহনের পরিমাণ অনেকটা বেড়েছে। চলতি বছরের জুনে যা পৌঁছেছে প্রায় ১৪ হাজার টনে। আগে প্রতি মাসে এটা ১৫০ থেকে ২০০ টন পর্যন্ত হতো’ – বলে জানান তিনি।

তিনি আরও জানান, চলতি মাসে চার্টার বা ভাড়ায় চালিত দুটি বিমানের বাংলাদেশ থেকে কার্যক্রম শুরুর কথা রয়েছে। যা পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য কিছুটা হলেও সহায়ক হবে। আগামী বছরের জুনে ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল চালুর কথা রয়েছে, তারপর এই পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে।

বাংলাদেশের নিট পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সমিতি- বিকেএমইএ’র নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেছেন, লিডটাইম পূরণে শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক মাইক্রো ফাইবার গ্রুপ কিছুদিন আগে তাঁদের পণ্য সমুদ্রপথে দুবাই পাঠায়, সেখান থেকে তা বিমানযোগে মূল গন্তব্যে পাঠানো হয়। ‘চট্টগ্রাম বন্দর ও ঢাকা বিমানবন্দরে কনটেইনার জটের যে পরিস্থিতি, তাতে রপ্তানিকারকটি এই উপায় বেঁছে নিতে বাধ্য হয়’- বলে জানান তিনি।

ঢাকা থেকে বিমানযোগে পণ্য পাঠানোর খরচ

শিল্পের অভ্যন্তরীণরা জানান, ঢাকা থেকে ইউরোপে প্রতি কিলোগ্রাম কার্গো বিমানে পাঠানোর খরচ পাঁচ মাস আগের ২ ডলার থেকে বেড়ে ৬ ডলারে পৌঁছেছে। একইভাবে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য নির্ধারিত চালানের জন্য এয়ার ফ্রেইট খরচ গেল ডিসেম্বরের ৩ ডলারের তুলনায় প্রতি কিলোগ্রামে বেড়ে সাড়ে ৭ থেকে ৮ ডলার হয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে যে খরচ তার চেয়ে অন্তত ১ ডলার কম দর চাইতে পারে ভারতের এয়ারলাইনগুলো। প্রতিবেশী দেশটির বিমানবন্দরগুলো দিয়ে এয়ার শিপমেন্ট বাড়ার এটাই প্রধান কারণ। তবে এসব বিমানবন্দরে পণ্য নিতে অতিরিক্ত ১,৬০০ কিলোমিটার সড়কপথে পরিবহনের প্রয়োজন হয় বলে জানান তিনি।  

ঢাকা থেকে এয়ারফ্রেইটের খরচ বেশি যেকারণে

নাম না প্রকাশের শর্তে একজন রপ্তানিকারক বলেন, প্রতি কেজি কার্গো হ্যান্ডলিংয়ের জন্য বাংলাদেশ বিমান নেয় ১৮ সেন্ট, ভারতে যা হলো ১১ সেন্ট। কবির আহমেদ জানান, এখানে এয়ারলাইনগুলো অতিরিক্ত আরও ৪ থেকে ৫ সেন্ট নেয়, যাতে মোট খরচ দাঁড়ায় ২৪ থেকে ২৫ সেন্টে। 

বাংলাদেশ থেকে প্রতি কিলোগ্রাম পণ্যের এয়ারফ্রেইটের খরচ যেখানে প্রায় ৬ ডলার, সে তুলনায় ইউরোপের গন্তব্য অনুযায়ী ভারতে তা ৩ থেকে ৪ ডলার।

ওই রপ্তানিকারক জানান, বেনাপোল স্থলবন্দর থেকে কলকাতা, নয়াদিল্লি বা মুম্বাইয়ে পণ্য পরিবহনের অতিরিক্ত হ্যান্ডলিং খরচ দেওয়ার পরেও ভারতীয় কার্গো এজেন্টদের মাধ্যমে পাঠাতে প্রতি কিলোগ্রামে সর্বোচ্চ ১ ডলার পর্যন্ত সাশ্রয় করা যায়। 

গত ১৮ জুলাই থেকে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ ছিল দেশে, যা পাঁচদিন পরে চালু হয়। আর ১৯ জুলাই রাত থেকে কারফিউ জারি করা হয়, যা এখন দেশের কিছু কিছু জায়গায় শিথিল করা হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে সরকার এসব পদক্ষেপ নেয়, এই আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় প্রায় ২০০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে জানা গেছে। 

Knitwear manufacturers seek policy support to mitigate loss from closure during protests

The knitwear manufacturers in Bangladesh sought policy support from the government to address the losses incurred during the quota reform movement-led violence. 

Saying that they cannot overcome the crisis without government support, they also sought loans at a 2% interest rate for a year.

Mohammad Hatem, executive president of the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), stated that the sector was hit hard by the violence of the last 2 weeks.

He also said that they have to pay workers next week and if the wages are not paid on time, a vested interest group may take advantage of it. In this regard, they sought bank loans mainly to pay workers wages to deal with the financial crisis and this is not an incentive. 

Industry insiders said that around Tk5,000 to Tk6,000 will be required for one month’s wages of the workers in the garment industry along with electricity and gas bills.

Usually, the manufacturers only get payment when the foreign shipments reach and the document comes to the bank. But due to the quota reform movement, the shipment was not possible against the orders received from the buyers. 

Moreover, many shipments have to be resent through air which led to an increase in cost, said the industry insiders.

Mohammad Hatem also demanded that the central bank should postpone the installments of ongoing loans of the industry for the next six months (till January 2025). 

Regarding the port, he said that due to the situation in the last two weeks, the port authorities could not release the containers arriving at Chittagong and other ports on time which has resulted in container congestion, which may take a month, month and a half to normalize. 

However, the port authorities levied port demurrage charges to clear the containers. He urged the authority not to levy port charges from July 15 to August 30 to protect the businesses.

He also said that the members of the BGMEA will get a demurrage waiver as compensation for their economic losses due to the recent unrest. He demanded the same facilities for the BKMEA members also.

Meanwhile, the BKMEA sent a letter to Finance Minister Abul Hasan Mahmood Ali on July 28 seeking four-point proposals including low-interest loans, several policy assistance, a one-month waiver of container discharge delay charges due to port congestion, and demands for speedy full rollout of internet services.

As the conflict escalated due to the quota reform movement, a curfew was imposed from midnight on July 19. Later, the government declared a general holiday and after four days, when the curfew relaxed, the factories in the country started operations from July 24 to the port operations.

BGMEA said that the loss to this industry during the days of closure was Tk11,500 crore. Moreover, there has been a loss of Tk3,000 crore to the washing and backward linkage sector, according to the industry insiders.

অর্থমন্ত্রীকে চিঠি, ক্ষতি কাটাতে সহজ শর্তে ঋণ চান বস্ত্রকল-মালিকেরা

কোটা সংস্কার আন্দোলন ও পরবর্তী সহিংসতার জেরে যে ক্ষতি হয়েছে, তা কাটিয়ে উঠতে সরকারের কাছে সহজ শর্তে ঋণ চেয়েছে বস্ত্রকল-মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)। অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর কাছে লেখা চিঠিতে তারা এ দাবি করেছে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রায় দুই সপ্তাহের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যে অধিকাংশ সময় বস্ত্র কারখানাগুলো বন্ধ থাকায় রপ্তানি খাতের অনেক ক্ষতি হয়েছে। ক্রয়াদেশ বাতিল হয়ে যাওয়া, উৎপাদন কমে যাওয়া, কারখানায় শ্রমিকদের অনুপস্থিতি ও কাঁচামালসংকটে বস্ত্র কারখানার মালিকেরা কঠিন সময় পার করছেন। এর মধ্যে শ্রমিকদের গত জুলাই মাসের বেতন পরিশোধের সময় এসে গেছে।

বিটিএমএর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বর্তমানের কঠিন পরিস্থিতি বিশেষভাবে বিবেচনায় নিয়ে চলতি মাসের বেতন পরিশোধে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ সুদহারে এক বছর মেয়াদে ব্যাংক ঋণ দেওয়া হলে কারখানাগুলোর পক্ষে উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব হবে। তা না হলে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা দেওয়ায় ব্যত্যয় হতে পারে বলে মালিকদের আশঙ্কা।

জুলাই মাসের গ্যাস ও বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে একই হারে (২%) এক বছর মেয়াদে ঋণ দেওয়া হলে বস্ত্র ও পোশাক খাতের মালিকেরা উপকৃত হবেন বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, এটা প্রণোদনার আবেদন নয়; বরং তাঁরা ঋণ চাচ্ছেন এবং ধারাবাহিকভাবে এক বছরের মধ্যে তা পরিশোধ করা হবে।

একই সঙ্গে চলমান ঋণের কিস্তি স্থগিতের দাবি করেছে বিটিএমএ। চিঠিতে বলা হয়েছে, ক্রমাগত লোকসানে থাকা প্রচ্ছন্ন রপ্তানিমুখী ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পের পক্ষে এখন মেয়াদি ঋণের কিস্তি পরিশোধ করা কঠিন। এ অবস্থায় সব মেয়াদি ঋণ আগামী ছয় মাসের জন্য সুদবিহীন করে কিস্তি পরিশোধ স্থগিত রাখার দাবি করেছে তারা।

বিটিএমএর সদস্যভুক্ত কারখানাগুলো ব্যাক-টু-ব্যাক এলসির মাধ্যমে সরবরাহকৃত সুতা ও কাপড়ের বিপরীতে তৈরি পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট এলসি প্রদানকারী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যেসব বিল গ্রহণ করেছে, তা যথাসময়ে পরিশোধের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করা হয়েছে। এই বিলের অর্থ পাওয়া গেলে সদস্য কারখানাগুলো কার্যক্রম পরিচালনায় প্রয়োজনীয় চলতি পুঁজির সংকট থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাবে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, এই প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য সচল রেখে কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের গতি ত্বরান্বিত করতে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্প চালু রাখাই বিটিএমএর মূল লক্ষ্য।

বিটিএমএর প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন স্বাক্ষরিত চিঠিতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, তার প্রশংসা করা হয়েছে।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, কোভিড-১৯-পরবর্তী বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার পর রাশিয়া-ইউক্রেন ও ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিতে সংকট তৈরি করেছে। এ কারণে ক্রমাগতভাবে বস্ত্র খাতের রপ্তানি ক্রয়াদেশ কমছে। সেই সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কিছু কারণেও উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। গ্যাসসংকট, প্রায় ২৫০ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি, শ্রমিকদের ৭০ শতাংশ মজুরি বৃদ্ধি, ব্যাংক ঋণের সুদহার বৃদ্ধি, গৃহীত বিল পরিশোধ না হওয়া, চলতি পুঁজির ঘাটতি এবং তুলা ও অন্যান্য কাঁচামাল আমদানিতে এলসি খুলতে ব্যাংকের অনীহা, সর্বোপরি নগদ সহায়তা কমানো, এসব কারণে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কমছে। এ কারণে শিল্পের উদ্যোক্তারা অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছেন।

বিটিএমএ বস্ত্র খাতের বৃহত্তম সংগঠন। ৫১৯টি স্পিনিং মিল, ৯৩০টি উইভিং মিল ও ৩৬৬টি ডাইং-প্রিন্টিং-ফিনিশিং মিলের অন্তর্ভুক্ত। গত চার দশকে এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২২ বিলিয়ন বা ২ হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলার।

EU postpones partnership deal discussion with Bangladesh

A new partnership pact between Bangladesh and the European Union faces setback as the EU postponed negotiations on grounds of the current unrest in the country, a spokesperson said Wednesday.

“In the light of the prevailing situation, the first round of negotiations on the Partnership and Cooperation Agreement envisaged for September has been postponed with no later date fixed as yet,” said Nabila Massrali, a spokesperson for the EU, in reply to an email from The Financial Express.

Meanwhile, regarding Bangladesh’s current situation, EU High Representative Josep Borrell in a statement on 30 July expressed Brussels’ highly critical view of the government response to the protestors against job quotas that left reportedly over 200 people dead, including students and children.

Mr Borrell in a letter to Bangladesh representative and former Foreign Minister Dr A.K. Abdul Momen MP expressed his grave concern at the announcement of a “shoot-on-sight policy” and unlawful killings perpetrated in recent days in Bangladesh.

“I am also deeply concerned by the killings of law-enforcement officers, violence, torture, mass arrests and damage to property that have taken place,” said Mr Borrell, who represents a continental bloc which is Bangladesh’s largest export market, especially for readymade garments.

“These acts must be thoroughly investigated and those responsible brought to justice. There must be full accountability for the numerous instances of use of excessive and lethal force by the law-enforcement authorities against protesters and others, including journalists and young children. The thousands arrested must receive due process,” the EU High Representative said in forwarding the grouping’s demands.

“We will follow closely the actions of the authorities in the context of this crisis and, with the fundamentals of EU-Bangladesh relations in mind, expect all human rights to be fully respected,” he added.

EU countries as a group are the largest trading partner of Bangladesh as the country supplied apparel and other textile products worth US$23.8 billion in last calendar year of 2023.

As a Least Developed Country (LDC), Bangladesh gets duty-free facilities from the EU over the years under the “EBA-everything but arms” scheme.

Bangladesh has sought cooperation in enhancing trade, economic and developmental relations with the European Union, now that Dhaka is doing the spadework for trade in a competitive global regime after the country’s LDC graduation in 2026.

The cooperation between the EU and Bangladesh is designed to contribute to the sustainable development of Bangladesh and its fight against poverty.

After repeated attempts, this correspondent failed to get a comment from the government side on the developments. Phone calls made to Additional Secretary and Europe Wing Chief at the Economic Relations Division (ERD) Uttam Kumar Karmaker and a message sent on Wednesday evening received no replies yet.

Meanwhile, analysts say the delay in talks could affect EU support for Bangladesh at a time when the country is grappling with economic crisis, soaring inflation, lower foreign-exchange reserves and a higher unemployment rate.

The recent protests led by students were against impugned quotas in government jobs and quickly spiralled into violence, reportedly killing more than 200 people, injuring thousands and shutting the country for days as curfew was imposed, the army called out and telecoms disrupted.

The restrictions have been eased since last week and the offices started their function as in previous days on 9am-5pm timings, in the process of a rebound from the turmoil.

Prime Minister Sheikh Hasina and opposition parties have both blamed each other for the outbreaks of violence, with the main opposition Bangladesh Nationalist Party (BNP) alleging an increasingly authoritative rule in recent years.

বাংলাদেশ থেকে পোশাকের ক্রয়াদেশ বাতিল হবে না

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন বিদেশি ক্রেতারা। তবে বাংলাদেশ থেকে পোশাকের ক্রয়াদেশ বাতিল করা হবে না বলেও আশ্বাস দেন তাঁরা। গতকাল সোমবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ কার্যালয়ে বায়ার্স ফোরামের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে এসব কথা জানান বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি।

তিনি জানান, দেশে ইন্টারনেট সেবা পুরোপুরি সচল করাসহ নিরবচ্ছিন্ন সেবা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বিদেশি ক্রেতারা।কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতায় গত ১৮ জুলাই রাতে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ হয়। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারের ক্রেতাদের সঙ্গে বন্ধ ছিল যোগাযোগ। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে বলেও জানান খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি বলেছেন, ‘চার-পাঁচ দিন বন্ধ থাকার কারণে আমরা যদি পণ্যটা যথাসময়ে রপ্তানি করতে না পরিনি, তার পরও বিদেশি বায়াররা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন তাঁরা ক্রয়াদেশ বাতিল করবেন না, কোনো ডিসকাউন্টও দেবেন না বলে আমাদের আশ্বস্ত করেছেন।’

কোটা আন্দোলনে তৈরি পোশাক খাতে পণ্য জাহাজীকরণে বাধা, উৎপাদন ব্যাহত এবং ইন্টারনেট বন্ধ থাকায় বহির্বিশ্বের সঙ্গে দেশের যোগাযোগ বন্ধ ছিল। এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে আস্থা ফেরাতে বায়ার্স ফোরামের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন বিজিএমইএ নেতারা।

জানা যায়, চার দিন কারখানা বন্ধ থাকায় উৎপাদন ব্যাহত ও বহির্বিশ্বে যোগাযোগ বিছিন্ন থাকায় ক্রেতাদের মধ্যে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে।এ সময় বিশ্ব মিডিয়ায় আন্দোলনের সহিংস চিত্র ফলাও করে প্রচার করা হয়েছে। এতে চরম ভাবমূর্তির সংকট তৈরি হয়েছে। বৈঠকে বিষয়গুলো নিয়ে ক্রেতাদের কাছে বিস্তারিত উপস্থাপন করা হয়।

বৈঠকে উপস্থিত ব্যক্তিরা জানান, গত ১৯ থেকে ২২ জুলাই চার দিন পোশাক কারখানা ও রপ্তানি সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল। ২৩ তারিখ  কারখানা খুললেও ওই রপ্তানি ৬০ শতাংশের কম ছিল।

ফলে পাঁচ দিনে পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানি হারিয়েছে সাত হাজার ৪০০ কোটি টাকা। তবে তৈরি পোশাক খাতে তাঁদের যে আর্থিক ক্ষতি হয়েছে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে ভাবমূর্তির।

তাঁরা বলেন, ‘পাঁচ দিন ইন্টারনেট বন্ধ ছিল। এতে ভাবমূর্তি  ক্ষুণ্ন হয়েছে। এটাকে মিটিগেট করতে ক্রেতাদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছি। এরই মধ্যে ক্রেতাদের সঙ্গে বৈঠক করতে কম্পানির প্রতিনিধি যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়েছে।’ তিনি জানান, অনেক রপ্তানিকারক ভাবমূর্তি সংকট উত্তরণে এখন ইউরোপ ও আমেরিকার ক্রেতাদের সঙ্গে সশরীরে বৈঠক করছেন।

ইন্টারনেটের গতি, চালানে দেরি ও বন্দরজট নিয়ে উদ্বেগ পোশাক খাতের ক্রেতাদের

আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড, বায়ার ও খুচরা বিক্রেতারা বাংলাদেশি সাপ্লায়ারদের সঙ্গে বৈঠকে ৩টি বিষয়ে প্রাথমিক উদ্বেগের কথা তুলে ধরেছেন — ধীরগতির ইন্টারনেট, সময়মতো পোশাকের চালান পৌঁছানো ও চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারজট।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহে উদ্ভূত সমস্যা নিয়ে মতামত সংগ্রহের জন্য সোমবার (২৯ জুলাই) ঢাকার উত্তরা কার্যালয়ে এক বৈঠকের আয়োজন করে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষ শুরু হলে জুলাইয়ের তৃতীয় সপ্তাহের পর থেকে দেশে ইন্টারনেট পরিষেবা সাময়িকভাবে সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রাখা হয়, মোবাইল ডেটা ১০ দিন পরে চালু করা হয় এবং চট্টগ্রাম বন্দর অন্তত পাঁচ দিনের জন্য প্রায় সম্পূর্ণ অচল থাকে।

ক্রেতারা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ইন্টারনেট চালু হলেও গতি এখনও স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরেনি। স্থবির গতির কারণে তারা অর্ডার নিশ্চিতকরণের নথিপত্র সংযুক্ত করতে, চালান ও বিল পরিশোধের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে পারছেন না।

যদিও বায়ার ও ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিরা বৈঠক নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেননি, টিবিএস অন্তত চারজন ক্রেতার সঙ্গে কথা বলেছে যারা নিশ্চিত করেছেন, তারা অর্ডার বাতিল বা ছাড় দাবি করবেন না। পরিস্থিতি সরবরাহকারীদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে বলে স্বীকার করছেন তারা।

ক্রেতারা পোশাক পণ্যের সময়মতো চালান নিশ্চিত করতে এবং রপ্তানিকারকদেরকে মূল কার্যালয়ের সঙ্গে নির্বিঘ্ন যোগাযোগের সুবিধার্থে উচ্চগতির, নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট ও ব্রডব্যান্ড পরিষেবা চালু করতে সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ চালিয়ে নিতে আহ্বান জানিয়েছেন।

একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডের একজন কান্ট্রি ম্যানেজার নাম প্রকাশ না করার শর্তে টিবিএসকে বলেন, ইন্টারনেট বিভ্রাটের কারণে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ার জন্য দেশের ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের সময় ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট সম্পর্কে সরকারের ব্যাখ্যা নিয়ে বিশ্বব্যাপী কর্মকর্তারা অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

বায়ারদের ফোরামে ৫০টির বেশি সদস্য থাকা সত্ত্বেও কেবল এইচঅ্যান্ডএম, এমঅ্যান্ডএস ও বেস্টসেলার-এর তিনজন ব্র্যান্ড প্রতিনিধি ফোরামের মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, উত্তরায় বিক্ষোভের বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবর শোনার পর বৈঠকে যোগ দেননি অনেক সদস্য।

ব্যবসার পরিস্থিতি

একটি বায়িং হাউজের বিজনেস ডেভেলপমেন্টের প্রধান টিবিএসকে বলেন, তাদের একজন ভারতীয় ক্রেতার সঙ্গে ২৫ মিলিয়ন ডলারের ব্যবসায়িক চুক্তি রয়েছে। তারা ১২–১৩ জুলাই বেনাপোল স্থলবন্দরের মাধ্যমে পণ্য পাঠিয়েছেন।

‘এখন ধীরগতির ইন্টারনেটের কারণে আমরা নথি পাঠাতে পারছি না,’ জানিয়ে তিনি বলেন, ইন্টারনেটের কম গতির কারণে আরও অনেক রপ্তানিকারক একই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।

এদিকে একজন শীর্ষস্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারক জানান, তিনি আগামী সপ্তাহে দুটি বড় মার্কিন ব্র্যান্ডের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করার পরিকল্পনা করেছেন, কারণ তাদের দিক থেকে আগামী গ্রীষ্মের মৌসুমে আরও অর্ডার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।

‘তবে এখন তারা এসব অর্ডার নিয়ে বিশেষ উচ্চবাচ্য করছেন না, কারণ তারা সরবরাহ চেইনের আরও বিভ্রাটের বিষয়ে উদ্বিগ্ন,’ বলেন তিনি।

এ উদ্যোক্তা আশা করছেন, তিনি মার্কিন ক্রেতাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে কথা বললে তাদেরকে বোঝাতে সক্ষম হবেন।

‘দেশের ভাবমূর্তি নিয়ে এখনো প্রশ্ন ওঠেনি’

বৈঠকের পর বিজিএমইএ সভাপতি এসএম মান্নান কচি বলেন, ক্রেতারা তাদের ইন্টারনেটের মান বাড়াতে এবং নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগের আহ্বান জানিয়েছেন।

ক্রেতারা বিক্ষোভের সময় ইন্টারনেট বিভ্রাটের প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছেন, এতে বিশ্বব্যাপী অফিসগুলোর সঙ্গে তাদের যোগাযোগ ব্যাহত হয়েছিল।

তবে কচি আরও বলেন, ক্রেতারা ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে দেশের ভাবমূর্তি নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। তারা ভবিষ্যতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে আগ্রহী।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো আশ্বস্ত করেছে, তারা সাম্প্রতিক সহিংসতা ও উৎপাদন বন্ধের কারণে ডিসকাউন্ট, এয়ার শিপমেন্ট বা কার্যাদেশ বাতিলের অনুরোধ করবে না।

এইচএন্ডএম আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক জিয়াউর রহমান টিবিএসকে বলেন, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের ফলে শিপমেন্ট বিলম্বের জন্য কোম্পানি কোনো ছাড় চাইবে না বা অর্ডার বাতিল করবে না, কারণ উদ্ভূত পরিস্থিতি রপ্তানিকারকদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে ছিল।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, এ ব্যাঘাতের কারণে প্রায় সাত হাজার ৪০০ কোটি টাকা উৎপাদন ক্ষতি, ১১ হাজার ৫০ কোটি টাকা মজুরি ক্ষতি এবং তিন হাজার কোটি টাকা ডাইং, ফিনিশিং ও ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পের ক্ষতি হয়েছে।

বিজিএমইএ-এর তথ্য অনুসারে, বাংলাদেশ প্রতিদিন গড়ে ১৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করে।  ১৮ জুলাই রাত থেকে শুরু হওয়া ইন্টারনেট ব্যাঘাতে পোশাক খাতের ৭৪০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে।  ব্ল্যাকআউটের কারণে পরদিন থেকে রপ্তানি বন্ধ ছিল।

সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সহিংসতায় প্রায় ১৫০ জন নিহত হয়েছেন। তবে গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, শিক্ষার্থী ও শিশুসহ প্রকৃত মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ২০০ হতে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এক বছরের আগের একই সময়ের তুলনায় ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জুলাই–মে সময়ে দেশের পোশাকের চালান ৫ দশমিক ২ শতাংশ কমে ৩৩.০৪ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।

Functional Textile Market estimates to reach $273.18 billion by 2031

The functional textile market is experiencing rapid growth and transformation, driven by advancements in technology, increased consumer demand for high-performance fabrics, and the expanding applications of these textiles in various industries. Functional textiles are designed to perform specific functions beyond the traditional properties of textiles, such as enhanced durability, protection, comfort, and aesthetics.

Functional Textile Market estimates to reach $273.18 billion by 2031

Market Summary:

The Global Functional Textile Market size was valued at USD 140.12 Billion in 2022 and is projected to reach USD 273.18 Billion by 2031, expanding at a CAGR of 7.7% during the forecast period 2023 – 2031.

Functional textiles serve many purposes besides covering the skin. They are specially manufactured fabrics with added properties, making them smart, protective, customizable, and flexible. These textiles can be controlled or adjusted as per the requirements of the end user. A single piece of functional textile can have more than one functional property, enabling it to serve multiple purposes.

Features of these functional clothing are added to the textile materials depending on their functionality requirements during the various stages of manufacturing. These stages include fiber, yarn fabric, and garment. The key focus during the production of functional clothing is on the integration of functional features rather than making them aesthetically pleasing.

Functional Textile Market: Trends

  • Sustainability

Sustainability is a significant trend in the functional textile market. Consumers and manufacturers are increasingly prioritizing eco-friendly materials and processes. The use of recycled fibers, biodegradable materials, and sustainable manufacturing practices is on the rise.

  • Integration of Technology

The integration of technology into textiles, such as wearable electronics and smart fabrics, is a growing trend. These textiles can monitor health metrics, adjust to environmental conditions, and enhance user comfort and safety.

  • Customization

Customization is becoming more prevalent in the functional textile market. Consumers and businesses are seeking tailor-made solutions that meet specific needs and preferences. This trend is particularly strong in the sportswear and healthcare sectors.

Future Outlook

The future of the functional textile market looks promising, with continued growth expected across various segments. Technological advancements, increased consumer awareness and expanding applications will drive market expansion. Sustainability and customization will remain key trends, shaping the development and adoption of functional textiles.

Manufacturers and industry stakeholders will need to focus on innovation, cost management, and regulatory compliance to capitalize on the opportunities in this dynamic market. Collaboration across the value chain, from material suppliers to end-users, will be crucial in driving the development of high-performance, functional textiles that meet the evolving needs of consumers and industries.

Competitive Landscape:

Key players operating in the market are DYNTEX, Fone Tai Enterprise Co., Ltd, Kelheim Fibres GmbH, Singtex Industrial Co. Ltd, and Toung Loong Textile Mfg. Co., Ltd, Trevira GmbH, Tiong Liong Industrial Co. Ltd, U-Long High-Tech Textile Co., Ltd.

These companies are considered as key manufacturers of Functional textiles based on their revenue, research development (R&D) activities, product offerings, regional presence, and supply chain management system. The players are adopting key strategies such as acquisition, collaborations, and geographical expansion where potential opportunities for the Functional Textile market.

Strategies for Manufacturers to Thrive in Evolving Apparel Industry

To effectively navigate the shifts and transformations in the apparel industry driven by retailers and trading offices over the next five years, manufacturers should consider the following initiatives:

1. Sustainability & Ethical Practices

– Adopt Sustainable Practices: Implement eco-friendly production processes, use sustainable materials, and reduce waste.

Transparency: Ensure transparency in the supply chain to build trust with consumers increasingly concerned about their purchases’ environmental and social impact.

2. Technology & Innovation

 Automation: Invest in advanced manufacturing technologies like automation and robotics to improve efficiency and reduce labor costs.

– Smart Factories: Develop smart factories with IoT (Internet of Things) to optimize production processes and real-time monitoring.

– Innovation in Materials: Explore new materials and textile technologies, such as biodegradable fabrics, smart textiles, and performance-enhancing materials.

3. Digital Transformation

– Digital Platforms: Utilize digital platforms for seamless communication and collaboration with retailers and trading offices.

– Data Analytics: Leverage big data and AI to analyze market trends, and consumer preferences, and optimize inventory management.

4. Agility & Responsiveness

– Flexible Production: Implement flexible manufacturing processes that can quickly adapt to changes in demand and fashion trends.

 Shorter Lead Times: Improve lead times through efficient logistics and production planning.

5. Collaborative Partnerships

– Retailer Partnerships: Strengthen partnerships with retailers to co-create products and align closely with market demands.

– Innovation Hubs: Collaborate with innovation hubs, universities, and research institutions to stay at the forefront of industry advancements.

6. Consumer-Centric Approach

– Quality Assurance: Maintain high-quality standards to build brand loyalty and reduce returns.

– Sustainable Branding: Promote sustainability and ethical practices as key brand values to attract conscious consumers.

7. Workforce Development

– Skill Enhancement: Invest in training and upskilling the workforce to handle advanced technologies and new production methods.

– Employee Welfare: Focus on improving working conditions and employee welfare to retain skilled labor and improve productivity.

8. Regulatory Compliance

– Stay Updated: Keep abreast of evolving regulations and standards in different markets to ensure compliance and avoid disruptions.

– Proactive Measures: Implement proactive measures to address potential regulatory changes related to sustainability, labor laws, and trade policies.

By adopting these initiatives, manufacturers can better align with the evolving demands of retailers and trading offices, ensuring resilience and competitiveness in the dynamic apparel industry.

Author: 

Sk. Mamun Ferdoush, GM (Marketing & Merchandising), MASCO GROUP

RMG BANGLADESH NEWS