পোশাক শ্রমিকদের জন্য শতকরা ৯ ভাগ বেতন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ বছর আগের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বছর ৫% ইনক্রিমেন্টের সঙ্গে নিম্নতম মজুরির ৪% যুক্ত করা হলো। ডিসেম্বর থেকেই এটি কার্যকর হবে।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির খবর জানান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন।
উপদেষ্টা বলেন, “মালিক শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে বেতন-ভাতা নিয়ে গার্মেন্টে যে অস্থিরতা ছিল তা আর থাকবে না।”
পোশাক খাত নিয়ে দেশে-বিদেশে নানান ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে উপদেষ্টা সাখাওয়াত বলেন, “সেগুলো পাশ কাটিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এই খাতকে এগিয়ে নিচ্ছে। সরকারের এই সিদ্ধান্তে মালিক-শ্রমিকরা একমত বলে জানিয়েছেন শ্রমিক নেতারা।”
জানা যায়, আজকের বৈঠকে এক পর্যায়ে শ্রমিকপক্ষের প্রতিনিধিরা ইনক্রিমেন্ট ১০% দাবি করেন। তবে মালিকপক্ষ দিতে চান ৮%। পরে সবার সম্মতিক্রমে ৯% ইনক্রিমেন্টের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়। এ বিষয়ে মালিক, শ্রমিক ও সরকারপক্ষের প্রতিনিধিরা এক যৌথ ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন।
তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের সাধারণ ইনক্রিমেন্ট ৫% এর সঙ্গে আরও ৪% বাড়তি বেতন ঘোষণা করেছে শ্রম মন্ত্রণালয়। ডিসেম্বর মাসের বেতনের সঙ্গে তারা এই বাড়তি বেতন পাবেন বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, সামগ্রিক বিষয় বিবেচনা করে পোশাক খাতের শ্রমিকদের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট ৯% বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৫% ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতিবছর যেটি বাড়ানো হয়। আর বাকি ৪% ইনক্রিমেন্ট দিতে মালিক ও শ্রমিক পক্ষ মিলে সম্মত হয়েছে। ডিসেম্বরের বেতনের সঙ্গেই শ্রমিকরা এই বাড়তি মজুরি পাবেন।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান শ্রম উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন।
এসময় শ্রম উপদেষ্টা বলেন, শুধু অভ্যন্তরীণ নয়, দেশের বাইরে থেকেও তৈরি পোশাক নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। বিভিন্ন দেশের সংবাদপত্রে খবর প্রচারিত হচ্ছে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাকের ক্রেতাদের সরিয়ে আনার এখনই সময়। শ্রমিকরা অনেকে না বুঝে আন্দোলন করছে। আবার অনেক জায়গা থেকে উস্কানিও আসছে।
তিনি আরও বলেন, ডিসেম্বরের মাসে যাদের বাৎসরিক ইনক্রিমেন্ট হওয়ার কথা তারা ৯% বাড়তি মজুরি পাবেন। আর যাদের ডিসেম্বরে ইনক্রিমেন্ট হওয়ার কথা নয়, তারা ৪% বাড়তি মজুরি পাবেন। পরবর্তী নতুন মজুরি কাঠামো ঘোষণার আগ পর্যন্ত এই বাড়তি মজুরি পেতে থাকবেন শ্রমিকরা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত শ্রম সচিব এ এইচ এম শফিকুজ্জামান বলেন, গত সেপ্টেম্বরে সরকার, মালিক ও শ্রমিকপক্ষ মিলে তৈরি পোশাক খাতের শ্রমমান উন্নয়নে যে ১৮ দফা নির্ধারণ করেছিল, সেখানে ১৮তম দফাতে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের বিষয় ছিল। সে অনুযায়ী শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি করে দেওয়া হয়। এই কমিটি নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ১৫ দিন বাড়তি সময় নিয়ে সুপারিশ করেছে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল আক্তার বলেন, ‘পাঁচটি বৈঠকের পরে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তিনি শ্রমিকদের কাজে ফিরে উৎপাদন বজায় রাখা এবং দেশি-বিদেশি কোনো ষড়যন্ত্রে পা না দিতে আহ্বান জানান।
Bangladesh’s exports saw a growth of 11.76% in 5 months from July-November of FY2024-25 compared to the same period of the previous fiscal year.
According to the data of the Export Promotion Bureau (EPB), Bangladesh exported goods worth $ 19.9 billion in the July-November period of the current FY 2024-25, of which 80.97% are readymade garment products.
Bangladesh’s share of apparel exports into the US market decreased by 3.33% year-on-year in the January-October period.
The apparel export share of the Chinese decreased by 1.06% in the US market. India and Vietnam’s apparel exports in the US market grew by 2.68% and 3.93% respectively during this period.
Bangladesh’s ready-made garment (RMG) exports have been growing, and the country is the second-largest exporter of RMGs in the world. Vietnam is Bangladesh’s competitor in the global market and their share rising in the US market indicates the country (Vietnam) is getting an additional advantage, said businessmen of this sector.
In the financial year 2022–2023, Bangladesh’s RMG exports reached $47 billion, up from $42.6 billion in the previous year. In the period from July 2023 to May 2024, RMG exports increased by 2.86% to $43.85 billion.
Bangladesh’s earnings from merchandise exports witnessed a positive growth of 15.63% year-over-year (YoY) to $4.11 billion in November in the ongoing FY25.
This was $3.56 billion in the same period of last fiscal year.
In November, the readymade garment (RMG) sector, the highest export earner of the country, bagged $3.3 billion, fetching a positive growth of 16.25% YoY against 2023, which was $2.84 billion last year, according to the Export Promotion Bureau (EPB) data published on Wednesday.
The state agency provided this data, reflecting real-time shipment updates as per Asycuda World from the National Board of Revenue (NBR).
According to EPB data, Bangladeshi exporters shipped goods worth $19.9 billion, which was $17.81 billion in the first five months of FY24.
This was YoY growth of 11.76% in July-November of FY25.
In that period, export earnings from almost all major sectors witnessed positive growth.
Breakdown
EPB data also stated that in the July-November period, the RMG sector earned $16.11 billion from its global destinations, which was 12.34% higher than the $14.34 billion earned in FY24.
In this period, knitwear earned $8.95 billion, 12.23% higher than $7.97 billion, and woven earned $7.17 billion, 12.48% higher than $6.37 billion in FY24.
In this period, knitwear earned $8.95 billion, 12.23% higher than $7.97 billion, and woven earned $7.17 billion, 12.48% higher than $6.37 billion in FY24.
After repeated narrow growths for a long time, home textiles saw a positive growth of 5.03% to $326.83 million in the July-November period of FY25, up from $311.19 million in the same period last fiscal.
In the first five months of FY25, export earnings from agricultural products increased by 8.34% to $495.38 million, up from $457.25 million in the same period last fiscal year.
Export receipts from jute and jute goods experienced negative growth of 9.99% to $341.70 million, down from $379.62 million in July-November of FY24, EPB data stated.
Leather and leather goods experienced positive growth of 7.61% to $466.39 million, up from $433.42 million in the first five months of FY24.
Another potential export sector, engineering products, fetched a positive growth of 5.70% to $205.80 million, up from $194.71 million in last FY.
Behind the growth
EPB vice chairman Anwar Hossain said that the significant dynamics behind the growth were peak season for RMG shipment (holiday, Christmas, Black Friday, Thanks Giving), completion of backlog orders, year-end inventory management, 1% growth in developed countries, and 2% growth in developing countries, as per Unctad.
Hossain further said that although private investment was sluggish, the economy was not at standstill, and the growth indicated a favourable situation.
Talking to Dhaka Tribune, Mohiuddin Rubel, former BGMEA director, said that the global economy is gradually improving, which accelerated the purchasing practices of the consumers of the export destinations, which impacts exports.
“Moreover, we have the capacity and infrastructure to meet the buyer’s demands. It’s proven. For this, buyers also supported us during our transitional period,” he added.
He also said that buyers trusted and were committed to Bangladeshi manufacturers. They hoped that exports would remain positive in the coming days as the country was also regaining stability.
Another former director of the BGMEA, Shams Mahmud, said that the growth happened riding on the growth of some top exporters, as firm financial footing allowed them to perform well. However, small factories are struggling and lack the economic resilience to absorb shocks.
He also said that the apparel sector has made significant progress after addressing the unrest in two major industrial zones—Ashulia and Gazipur. However, factories in the Ashulia industrial belt continued to face challenges securing direct orders. The buyers remain hesitant to place orders in this zone due to concerns over the lingering effects of recent unrest.
As a result, these factories are now compelled to sustain their production primarily through subcontracting arrangements, he added.
According to the EPB, the revised export earnings in FY24 was $44.47 billion, which was $55.28 billion in mismatched data.
The global toy market is poised for extraordinary growth, with projections by the market analysis firm Statista estimating its value will soar from $102.8 billion in 2023 to approximately $150 billion by 2032. Despite this booming market, Bangladesh remains an underdog in the sector. However, with proper policy support and entrepreneurial initiatives, the country’s toy industry has the potential to become a leading foreign exchange earner, second only to the ready-made garments (RMG) industry.
Many Bangladeshi businesses have yet to recognize the export potential of the toy industry. Interestingly, several global fashion retailers who already source garments from Bangladesh also run toy lines. This overlap presents an untapped opportunity for Bangladeshi manufacturers. According to the Export Promotion Bureau (EPB), the country’s toy exports reached $77 million in the last fiscal year, serving about 88 countries. While this is a notable achievement, it pales compared to China, which dominates the industry with an 86% global market share, exporting $88.58 billion worth of toys in 2023 alone.
Bangladesh’s toy manufacturing industry, like its RMG sector, produces items tailored to buyer specifications. The toy sector encompasses four primary categories: metal-based, wooden-based, plastic-based, and fabric-based products. However, foreign companies in Bangladesh currently dominate toy exports, with local firms contributing only a small portion.
Leading Exporters and Success Stories
One of the key players in Bangladesh’s toy export market is Sonic (Bangladesh) Limited, a subsidiary of the Hong Kong-based Sonic Group. Operating from the Uttara Export Processing Zone in Nilphamari, Sonic produces over one million die-cast scale models each month, including replicas of international rally-winning cars. These models are primarily exported to European countries like Spain, Germany, and Italy, along with Japan. In 2023, Sonic’s exports totaled $43.17 million, making it the largest toy exporter in Bangladesh.
Another noteworthy company is Cupcake Exports Ltd, a subsidiary of the US-based Cupcake Group. This fabric-based toy manufacturer started operations in 2019 and has grown from employing 65 workers to over 600. Despite challenges like the COVID-19 pandemic and geopolitical tensions, the company’s export value is expected to reach $2.5 million this year. However, the absence of dedicated toy buyer offices in Bangladesh forces companies like Cupcake Exports to conduct business abroad, adding logistical hurdles.
Challenges and Barriers to Growth
While Bangladesh’s toy sector shows promise, several challenges hinder its growth. One major obstacle is the lack of buyer offices within the country, making it difficult for manufacturers to secure large-scale orders. Exporters also face barriers in obtaining the certifications required for producing licensed toys, which are in high demand among international retailers. For instance, companies like Disney require compliance with the Better Work program to manufacture licensed products. Although Bangladesh’s RMG and footwear sectors are part of this program, the toy industry is yet to be included.
Packaging and product testing are additional challenges. Exporters must import packaging materials to meet buyer specifications, and samples often need to be sent abroad for quality testing, increasing production costs and lead times. Addressing these bottlenecks could significantly enhance the competitiveness of Bangladeshi toy manufacturers.
Learning from the RMG Sector
Bangladesh’s RMG sector offers valuable lessons for the toy industry. The expertise gained in dealing with international buyers, managing supply chains, and meeting global standards can be leveraged to scale toy exports. Many established fashion brands that source garments from Bangladesh, such as Walmart and Inditex, also feature toy lines, providing a ready market for local manufacturers.
Policy Support: A Critical Fact
Industry leaders emphasize the importance of government support in realizing the toy sector’s potential. Kamruzzaman Kamal, Marketing Director at PRAN-RFL Group—a key exporter of plastic toys—believes that targeted policies could help Bangladesh emerge as a significant player in the global toy market. PRAN-RFL has already expanded its exports to several countries, producing low-cost toys and tricycles. The company aims to diversify its portfolio by introducing higher-end products for the export market.
To compete with global giants like China, Bangladesh must address wage competitiveness and labor-intensive production. According to Dr. Mashrur Reaz, founder of the think tank Policy Exchange of Bangladesh, rising wages in China are prompting its gradual exit from the low-cost toy market. This shift creates an opportunity for Bangladesh to capture a significant share of the market, provided the right policies are implemented. Dr. Reaz estimates that the sector could generate up to $10 billion in annual exports with proper investment and policy alignment.
Capitalizing on Emerging Trends
The global toy market is not limited to traditional toys; it also includes electronic toys, educational kits, action figures, and board games. Diversifying into these segments could unlock new opportunities for Bangladeshi manufacturers. Engaging with licensing giants like Disney and securing Better Work certification for the toy industry could attract both foreign and local investment.
Additionally, strengthening infrastructure for product testing and certification within Bangladesh would reduce dependency on foreign facilities, streamlining operations and boosting competitiveness. Developing a skilled workforce for the toy industry, much like the initiatives undertaken in the RMG sector, is another critical step.
A Way Forward
With a strategic approach, Bangladesh’s toy industry could replicate the success of its RMG sector. By fostering collaboration between the government, local manufacturers, and international buyers, the sector can overcome existing challenges and establish itself as a key player in the global market. Addressing barriers such as certification, packaging, and testing, while leveraging the expertise gained from the RMG sector, will be instrumental in this journey.
The global toy market’s rapid growth presents an unparalleled opportunity for Bangladesh. With the right mix of policy support, innovation, and entrepreneurial effort, the country can transform its toy industry into a major foreign exchange earner, driving economic growth and enhancing its global standing.
A recent survey by the Bangladesh Institute of Development Studies (BIDS) has revealed that 40% of the country’s ready-made garment (RMG) businesses are grappling with delays in opening letters of credit (LC) due to a shortage of US dollars.
Moreover, RMG stakeholders are also struggling with customs-related issues, with 60% of survey respondents reporting mismatches in harmonised system (HS) codes during raw material imports.
The study, conducted in June on 63 firms with focus group discussions with RMG suppliers and stakeholders, also highlighted issues such as high bank charges and delayed payments from buyers.
The findings were shared today (8 December) on the second day of the “Annual BIDS Conference on Development 2024” during a session titled “Technology, Supply Chain, and Employment in Firms.” The conference is being held at a city hotel and will continue till 10 December.
During the session, Monzur Hossain, research director at BIDS, presented a paper titled “Supply Chain Dynamics for Sustainable RMG Growth in Bangladesh” and outlined seven recommendations for the sector.
Nearly half of the respondents (46%) in the survey recommended lowering bank transaction costs, while others emphasised introducing telegraphic transfers (TT), maintaining a uniform USD exchange rate, standardising LC charges across banks, reducing tax rates, and adopting advanced technologies.
Monzur also emphasised on the importance of effective supply chain management to meet buyers’ lead time requirements, stating that simply paying minimum wages is insufficient for business sustainability.
The report also noted that Bangladesh faces extended lead times due to its geographic location and reliance on transshipment hubs such as Singapore and Malaysia. Unlike Bangladesh, competitors like China, India, and Cambodia benefit from greater self-sufficiency in shipping logistics, the report stated.
The session, moderated by Sajjad Zohir, executive director of the Economic Research Group (ERG), also highlighted the challenges in sourcing materials promptly from foreign suppliers, as per the reports findings.
Technological efficiency gains could impact 18 lakh jobs
A 50% increase in technological efficiency could result in the loss of approximately 18 lakh jobs in Bangladesh, with the textile and ready-made garment (RMG) sector being the most impacted, according to another paper presented during the same session.
The findings of this study titled “How would technological progress impact employment in the manufacturing sector of Bangladesh? An empirical projection” were based on the Solow growth model.
The model, also known as the Solow-Swan model, is a neoclassical economic model that analyses how a country’s output changes over time.
Presenting the paper, Farhin Islam, a research associate at BIDS, revealed that 10 lakh job losses are expected in the RMG sector alone.
The study also identified other vulnerable sectors, including leather goods, food products, furniture, pharmaceuticals, and plastic and rubber manufacturing.
Speaking to The Business Standard, Farhin clarified, “We found this assuming there is no growth in the manufacturing sector.”
However, the study also revealed that, if the manufacturing sector grows by 10%, with a 50% rise in technological efficiency, the total job creation by 2025, could surpass the losses, creating over 20 lakh jobs.
The study projected job growth in sectors such as food processing, paper products, coke and refined petroleum, non-metal mineral products, and computer and electronics manufacturing.
“The unemployment we forecast will be much lower with labour-augmenting technology rather than labour-replacing technology,” she said, emphasising the need to upskill the labour force.
“If we can skill up the workforce, we can boost output while preserving jobs,” Farhin added, urging the government to implement more measures for workforce development.
Session participants also stressed the social implications of technological adoption.
During the session, BIDS Director General Binayak Sen highlighted the importance of gender-based employment research in understanding the broader impact of technological advancements on the labour force.
In light of the upcoming EU and global North regulations, Bangladesh’s RMG industry has been proactive. BGMEA is taking the lead as the parent organization for Bangladesh RMG sector. The BGMEA has established the Responsible Business Hub (RBH) within our premises, which plays a pivotal role in preparing the industry in adapting to these changes. The RBH focuses on capacity-building through targeted trainings, ensuring that factories are well-equipped to meet the stringent sustainability requirements. Additionally, the Hub is committed to continuous monitoring of factories, helping them to not only comply with but also exceed the upcoming regulations.
Moreover, BGMEA’s Digital Data Disclosure Platform, which has yet to be launched, is a groundbreaking tool designed to facilitate industry-wide data collection on environmental, social, and governance (ESG) metrics. This platform is set to become an essential resource for tracking and reporting on sustainability practices across the industry, ensuring transparency and accountability.
Our engagement in circular economy initiatives is another critical area of focus. BGMEA is actively participating in the SWITCH2CE Project by UNIDO, which supports the transition to a circular economy in the garment sector. We are also involved in the CREATE project, led by Aalborg University, which is aimed at fostering innovation and sustainable practices in textile production.
BGMEA’s Sustainability Strategic Vision 2030 is our roadmap for aligning the RMG sector with the Sustainable Development Goals (SDGs) and the national priorities of Bangladesh. This strategic vision emphasizes the importance of sustainable growth and reinforces our commitment to environmental stewardship, social responsibility, and economic resilience.
Bangladesh’s leadership in green manufacturing is evident in our achievement of having the highest number of LEED Certified factories in the world, with 230 certifications, including 92 Platinum and 124 Gold-rated factories. This accomplishment underscores our progress in enhancing green manufacturing capabilities, which not only contributes to environmental sustainability but also strengthens the global competitiveness of our textile and garment industry.
আফগানিস্তানে জাফরানকে সমীহ করা হয় ‘রেড গোল্ড’ বা ‘লাল স্বর্ণ’ হিসেবে। যেমন, পাটকে এদেশে বলা হয় ‘সোনালি আঁশ’।
গত শনিবার সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ জানায়, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আফগানিস্তানে জাফরানের বাম্পার ফলন আশা করা হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এই দামি ফসল বিদেশে বিক্রি করে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় থাকা আফগানিস্তান প্রচুর আয় করবে বলেও আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জাফরান উৎপাদনে ইরানের পর প্রতিবেশী আফগানিস্তান অবস্থান দ্বিতীয়। গত জুনে বেলজিয়ামভিত্তিক খাদ্য-পানীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল টেস্ট ইনস্টিটিউট আফগানিস্তানের জাফরানকে ‘বিশ্বসেরা’ হিসেবে আখ্যা দেয়। গত নয় বছর ধরে দক্ষিণ এশিয়ার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটি এই তকমা ধরে রেখেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি মসলা জাফরানের প্রতি কেজির দাম দুই হাজার ডলার।
এ বছর আফগানিস্তানে জাফরান পাওয়া যেতে পারে ৫০ টন। গত দুই বছরে সেখানে জাফরান উৎপাদন প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। আফগান সরকার ও দেশটির ন্যাশনাল স্যাফরন ইউনিয়ন জাফরান রপ্তানি বাড়ানোর চিন্তা করছে।
আফগানিস্তানের শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আবদুলসালাম জাওয়াদ আখুন্দজাদা সংবাদমাধ্যমটিকে বলেন, ‘এ বছর জাফরানের ফলন ভালো হয়েছে। গত নয় মাসে ৪৬ টন জাফরান রপ্তানি হয়েছে।’
যারাই জাফরান রপ্তানির সিদ্ধান্ত নেবেন আফগান সরকার তাদের সহায়তা দেবে বলেও জানান তিনি।
আফগানিস্তানের শুষ্ক আবহাওয়া জাফরান চাষে উপযুক্ত। সেখানে জাফরান চাষ অন্তত দুই হাজার বছরের পুরোনো। দেশটির প্রায় ৯০ শতাংশ জাফরান চাষ হয় হেরাত অঞ্চলে। জাফরান সংগ্রহ শুরু হয় অক্টোবরে। তা চলে নভেম্বর পর্যন্ত।
গত সপ্তাহে হেরাতে আন্তর্জাতিক জাফরান বাণিজ্যকেন্দ্র খোলা হয়েছে।
আফগানিস্তান ন্যাশনাল স্যাফরন ইউনিয়নের প্রধান মোহাম্মদ ইব্রাহিম আদিল সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছেন, বিশ্বমান বজায় রাখতে জাফরান বাণিজ্যে জড়িত সবাইকে এক ছাদের নিচে আনতে এই বাণিজ্যকেন্দ্র খোলা হয়েছে। জাফরান চাষিরাও এখান থেকে তাদের পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।
আফগানিস্তানের জাফরান মূলত রপ্তানি হয় ভারতে। এরপর রপ্তানি হয় সৌদি আরব ও আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশে।
ন্যাশনাল স্যাফরন ইউনিয়নের হিসাবে জাফরান প্রতি অর্থবছর আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে ১০০ মিলিয়ন ডলার যোগ করে। এই খাতে শ্রমিকদের প্রায় ৯৫ শতাংশ নারী।
Founded by Shriya Suri and Isha Suri in April 2021, Cosset Clothing was established with a mission to bridge the gap between style and sustainability while addressing the disconnect between consumer preferences and the fabrics commonly used in garment production.
The brand aims to redefine the narrative of natural, sustainable fashion, catering to individuals in their ’20s to ’40s who seek high-quality, premium styles. By prioritising sustainable fabrics, Cosset Clothing appeals to a growing demographic of conscious consumers looking for fashion that aligns with both their aesthetic and ethical values.
With an extensive range of co-ords sets, dresses, shirts and trousers, knitwear, sweatsuits for women and shirts, shorts, co-ords and sweatsuits for men, the brand’s ethos centres around merging vibrant colours and timeless silhouettes that focus on comfort and longevity.
Cosset Clothing’s dedication to sustainability is evident in its small-batch production model, which consciously moves away from the fast fashion model toward mindful and intentional creation. With prices starting at Rs. 1,499 and going up to Rs. 14,900, each piece reflects ethical sourcing and eco-friendly practices, offering options for various occasions. The use of coconut and pearl buttons adds a subtle touch of eco-conscious luxury, further highlighting the brand’s commitment to sustainability and craftsmanship.
Going forward, Shriya and Isha have ambitious plans for Cosset Clothing’s future, with a focus on expanding both womenswear and menswear collections. They aim to cater to diverse market segments globally, utilising both online and offline channels to reach a broader audience. Their vision is to grow Cosset into a global brand, introducing new product lines that resonate with a wider range of consumers while staying true to their core values of sustainability and premium quality.
গাজীপুরের কালিয়াকৈরের মাহমুদ জিনস কারখানার উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মো. রাফি মাহমুদের ওপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়ী সংগঠন। পাশাপাশি ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শাস্তি ও সব শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্যও দাবি জানিয়েছে সংগঠনগুলো।
আজ শনিবার এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনগুলো এ ঘটনার জন্য ‘শ্রমিক নামধারী কিছু দুষ্কৃতকারীকে’ দায়ী করে বলেছে, উদ্যোক্তার ওপর এ আক্রমণ এই শিল্পের উদ্যোক্তাদের হতবাক করেছে এবং এ ঘটনা আগামী দিনে উদ্যোক্তাদের কেবল নিরুৎসাহিতই করবে না; বরং ভবিষ্যতে সম্ভাব্য বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সিদ্ধান্তের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, তারা ব্যবসায়ী সমাজের পক্ষ থেকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে, তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে। একই সঙ্গে দেশের রপ্তানির প্রধান খাত পোশাকশিল্পসহ সব শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়।
সংগঠনগুলো বলেছে, পোশাকশিল্পসহ সার্বিক অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করার জন্য একটি মহল অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছে। তাদের দ্রুত চিহ্নিত করা জরুরি। আইনের সঠিক প্রয়োগ করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বাংলাদেশ একটি নতুন যাত্রা শুরু করেছে—এ কথা উল্লেখ করে বলা হয়, দেশ গড়ার এ গুরুত্বপূর্ণ সময়ে পোশাকশিল্প, অন্যান্য শিল্পসহ জাতীয় অর্থনীতির অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে সরকারকে শিল্প সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সুরক্ষা অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। নতুবা শিল্পের সুরক্ষা নিশ্চিত না করা হলে এ দেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ), বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন (বিইএফ), বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ), বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই), বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাকসেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএপিএমইএ) এবং বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইয়ুথ লিডারস অ্যাসোসিয়েশনের (বায়লা), লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এলএফএমইএবি) পক্ষ থেকে এ যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়।