fbpx
Home Blog Page 5

পোশাক রপ্তানি থেকে আয় কমেছে ৩৬ শতাংশ

দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি আয়ের উৎস তৈরি পোশাক খাত। কিন্তু বিগত আওয়ামী সরকারের আমল থেকেই এই খাতের রপ্তানিতে দেখা যাচ্ছে নিম্নমুখী প্রবণতা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বা এপ্রিল-জুন মাসে তৈরি পোশাক থেকে মোট রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ৮৮৩ কোটি ৭১ লাখ ডলার, যা আগের প্রান্তিক বা জানুয়ারি-মার্চ সময়ে আসা রপ্তানি আয়ের তুলনায় ৩৬.০২ শতাংশ কম। জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে এক হাজার ১৭৭ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের রপ্তানি আয় এসেছিল এই খাত থেকে।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অর্থনৈতিক টানাপড়েনে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ (ইইউ) পশ্চিমা দেশগুলোতে। ফলে ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে পোশাক কেনা কমিয়েছেন ওই সব দেশের নাগরিকরা। এই দেশগুলো বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির বড় বাজার হওয়ায় রপ্তানির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে পুরো খাতে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির শীর্ষ গন্তব্য ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।বড় রপ্তানি বাজারের মধ্যে আরো রয়েছে—জার্মানি, যুক্তরাজ্য, স্পেন, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস, ইতালি, কানাডা ও বেলজিয়াম। এই ৯টি দেশ থেকে বাংলাদেশ আরএমজি বা তৈরি পোশাক থেকে ৬৩৫ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার আয় করেছে, যা মোট আরএমজি রপ্তানির ৭১.৯৭ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়, তৈরি পোশাকের নিট রপ্তানি (আরএমজি রপ্তানি মূল্য থেকে কাঁচামাল আমদানি মূল্য বিয়োগ করে নির্ধারিত) ছিল ৫০৪ কোটি ডলার বা মোট আরএমজি রপ্তানির ৫৭ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে যে আয় দেশে এসেছে, এর মধ্যে নিটওয়্যার এগিয়ে আছে।আলোচ্য সময়ে নিটওয়্যার থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৪৭৪ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। অপরদিকে ওভেন থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৪০৮ কোটি ৯১ লাখ ডলার। গতকাল সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে তৈরি পোশাক খাতের জন্য কাঁচামাল আমদানি করা হয়েছে ৩৭৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলারের। এ সময় রপ্তানি করা হয়েছে ৮৮৩ কোটি ৭১ লাখ ডলারের পোশাক।অর্থাৎ আলোচ্য সময়ে তৈরি পোশাক খাতের কাঁচামাল আমদানি বাদ দিয়ে নিট রপ্তানি আয় হয়েছে ৫০৪ কোটি দুই লাখ ডলার। জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে নিট রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৫৮৯ কোটি ২৩ লাখ ডলার। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে নিট রপ্তানির পরিমাণও কমেছে।

পোশাক রপ্তানিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ


যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানিতে প্রতিযোগীদের চেয়ে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। চলতি ২০২৪ সালের প্রথম আট মাস জানুয়ারি-আগস্টে বাজারটিতে বাংলাদেশসহ শীর্ষ পাঁচ রপ্তানিকারক দেশেরই রপ্তানি কমেছে। তবে অন্যদের তুলনায় বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক বেশি কমেছে। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা চলতি বছরের প্রথম আট মাসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে সব মিলিয়ে ৫ হাজার ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক আমদানি করেছেন। এই আমদানি গতবছরের একই সময়ের চেয়ে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ কম।
অটেক্সার তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গত জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত আট মাসে মোট ৪৭১ কোটি ডলারের  তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছেন বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা। এই রপ্তানি গতবছরের একই সময়ের তুলনায় ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ কম। গতবছর একই সময়ে দেশটিতে ৭২৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ। বর্তমানে এই বাজারে বাংলাদেশ তৃতীয় সর্বোচ্চ পোশাক রপ্তানিকারক। তৈরি পোশাকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের বাজার হিস্যা এখন ৯ শতাংশ।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে চীন। তাদের দখলে রয়েছে পোশাকের ২১ দশমিক ১৮ শতাংশ বাজার হিস্যা। চলতি বছরের প্রথম আট মাসে ১ হাজার ৬৯ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে দেশটি, যা গতবছরের একই সময়ের চেয়ে ২ দশমিক ৯৮ শতাংশ কম।
এছাড়া মার্কিন বাজারে দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ভিয়েতনাম। যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ পাঁচ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক  দেশের মধ্যে ভিয়েতনামই দ্রুত ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। তারা আলোচ্য জানুয়ারি-আগস্ট আট মাসে ৯৫৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে, যা গতবছরের একই সময়ের ৯৬৬ কোটি ডলারের রপ্তানির চেয়ে ১ শতাংশ কম। অটেক্সার তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে চতুর্থ ও পঞ্চম শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক যথাক্রমে ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানিও কমেছে। গত জানুয়ারি-আগস্ট সময়ে ভারত রপ্তানি করেছে ৩২১ কোটি ডলারের পোশাক। তাদের রপ্তানি কমেছে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। অন্যদিকে ইন্দোনেশিয়ার রপ্তানি কমেছে ৭ দশমিক ১৬ শতাংশ। তাদের রপ্তানির পরিমাণ ২৬৮ কোটি ডলার।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রে গত ১০ বছরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৫৭ শতাংশ। ২০১৩ সালে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪৬৫ কোটি ডলার। ওই বছরের এপ্রিলে সাভারের রানা প্লাজা ধসের পর দেশটিতে পোশাক রপ্তানি কমে যায়। তবে চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে আবার অবস্থার পরিবর্তন হতে থাকে। চীনের ওপর নির্ভরতা কমানোর পাশাপাশি বাড়তি শুল্ক থেকে বাঁচতে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে ক্রয়াদেশ স্থানান্তর করে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। মাঝে করোনার ধাক্কার পর ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে বাজারে রেকর্ড ৯৭২ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করে বাংলাদেশ।

যদিও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আবার রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এ বছরের কোটা সংস্কার আন্দোলন, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান, বন্যা ও শ্রম অসন্তোষের কারণে টানা তিন মাস পোশাক খাতের উৎপাদন ও রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। 
তবে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার নিয়ে আশাবাদী  পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তারা। এ প্রসঙ্গে নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি নিত্যপণ্য নয় এমন পণ্যের বিক্রি কমেছিল। তার প্রভাবে আমাদের রপ্তানি কমেছিল। সাম্প্রতিক সময়ে অস্থিরতার কারণে বিদেশী ক্রেতারা কিছুটা শঙ্কার মধ্যে আছে।

তবে সুশাসন নিশ্চিত করা গেলে আমরা দ্রুতই ঘুরে দাঁড়াব। তিনি বলেন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর আমরা যুক্তরাষ্ট্রের বাজার নিয়ে আশাবাদী। তার মাধ্যমে আমরা যদি দেশটি থেকে কোনো ধরনের শুল্ক সুবিধা নিতে পারি, তাহলে আমাদের রপ্তানি বাড়বে।

Efficiency in denim washing and waste minimization

The denim manufacturing business stands at the crossroads between its iconic style and the urgent call for sustainability. While the demand for denim is rising daily, the environmental footprint of denim production is also growing accordingly. This, in turn, is the need of the hour not only for the planet but also for the longevity of the industry itself. Efficiency in denim washing increases and waste is minimized, hence reducing their impact on natural resources to a minimum.

This article looks at some of the innovative approaches and practices that are reordering the denim industry, transforming it into one that is much more eco-friendly, yet neither at the cost of quality nor style. 

Efficiency in denim washing and waste minimization
Figure: Efficiency in denim washing increases and waste is minimized, hence reducing their impact on natural resources to a minimum. Courtesy: Warptex

Smoothening out inefficiencies and waste are critical steps toward higher productivity and lower costs in manufacturing, service industries, and personal tasks. Following are strategies to improve efficiency and reduce wastage: 

  1. Lean Principles

Muda (Waste Elimination): Identify and eliminate any process that creates no value. Seven traditional sources of wastes are over-production, waiting, transport, extra processing, inventory, motion, and defects. 

Just-in-Time: Produce only what is needed in the quantity needed when it is needed to avoid wasteful unnecessary inventory and waste. 

Kaizen/Continuous Improvement: Encourage a culture of continuous, incremental improvements at all levels within the organization. 

  1. Process Optimization

Value Stream Mapping: Maps the whole process in order to find out the deadlocks, redundancy, and wastage of time. It will help in streamlining processes in order to avoid the useless steps. 

Automation: Automate the time and repeated activities so that human errors are minimized to save the valuable time of yourself and offer good resources utilization. 

Standard Operating Procedure: The main purpose of making a standardized procedure for any activity is to avoid the inefficiency in work due to different methods being applied. 

  1. Resource Management

Energy Efficiency: Utilize energy-efficient equipment and make proper lighting also reduce time when machines are on idle conditions to waste less energy. 

Waste of Material: Accurate measurement and design software ensures lessening the generation of wastes during production. Recycling material, where possible, also contributes to reduction in overall wastes. 

Labour Deployment: Human resources shall be utilized for the tasks that are best suited for their skills and without over- or under-deployment of resources. 

  1. Data-driven decision-making

Monitoring KPIs: Continuously monitor KPIs such as cycle times, production output, waste levels, and employee productivity to look out for processes inefficiencies. 

Predictive Maintenance: Design systems to monitor equipment health so that breakdowns can be predicted and prevented in advance, thus reducing downtime and costly fixes. 

  1. Employee Training and Involvement

Employee Skills Training: Trained employees on best practices, new tools, and means of efficiency will be more efficient. An educated staff will know how to identify and correct inefficiencies. Employee

Consulting: Engage employees in the efficiency process by encouraging them to suggest potential improvements.  

  1. Waste Prevention Programs

Reduce, Reuse, and Recycle: Implement a policy that adopts reducing usage of materials, reusing as appropriate, and recycling. 

Zero-Waste Goals: Have goals of minimizing or altogether eliminating wastes, especially in the food business or industries in manufacturing that over-utilize too much material.  

Author: Md. Saiful Islam Khan, GM (Washing), Denitex Limited (Armana Group).
  1. Supply Chain Optimization

Cooperation with Suppliers: Work with suppliers in optimizing raw material deliveries, avoiding over-ordering, and wasting less due to over-packaging. 

Logistics Management: Utilize proper forecasting models to ensure stock on hand at all times but avoid redundant inventory and losses from spoilage. 

  1. Technology and Tools

AI and Machine Learning: Using AI in big data processing for inefficiency identification or more accurate demand forecasting to help in resource planning. 

Digital Collaboration Tools: The usage of project management and/or communication software like Slack, Asana, and Trello makes it easier to coordinate everything within the team and minimizes probable delays.

With continuous process monitoring and optimization, new technologies, and a culture of continuous improvement, significant waste reduction and effectiveness can be achieved within an organization or by an individual. 

Energy and the Manufacturing Sector

Forrest Cookson, PhD

1.Problem: The manufacturing sector and in particular its largest component, the RMG (Readymade Garment) component, has grown over the years using two basic energy systems: (1) Taking electricity from the national grid; or (2) taking gas and generating the electricity for a particular factory. In both cases the enterprise establishs a standby system for periods when the basic system fails. This is typically generators using diesel oil as fuel. The frequency of outages has been so high that the costs of running the standby system has become significant.

The growth of the Bangladesh economy depends critically on an expanding volume of exports. Export growth will come largely from manufacturing. There is limited scope for exports of agricultural products other than shrimp nor non-IT services. To achieve this outcome the available energy supply must be efficient, stable, and good quality. This is one of the key problems that needs to be solved. It is unrealistic to expect Government services providing gas and power to significantly increase performance in the next five years. Government enterprises do not have a commitment to making profits resulting in poor performance. Nowhere is this more evident than in the energy sector.

This article focusses on one way to tackle the problem. There is much anguish over the difficulties of providing stable electricity supply to manufacturing. To so requires capital, proper experienced management, and a corruption free environment. These are not available.

  1. Situation: There are a significant number of power outages or periods of low gas pressure. These arise from: (1) the lack of foreign exchange to purchase fuel by the companies responsible for generating electricity from the failure of the Government to pay the providers of electricity or fuel. The shortage of skilled manpower due to misuse of the funding available for training mid-level officers. (3) The unwillingness to collect accurate data on losses. There are two short run problems: Availability of foreign exchange to pay for the fuel and providing sufficient capacity to unload LNG. As a consequence, despite adequate generating capacity inadequate fuel supply leads to outages. These shortages in gas and electricity result in reduced production or higher costs in the manufacturing sector.

There is a basic shortage of gas, the country’s favorite fuel. Chevron is essentially producing at the maximum rate consistent with good reservoir management but their gas fields will be finished in the early 2030s. The Government owned fields have been poorly managed and little increase in reserves has been achieved through drilling new wells. In addition, there are substantial losses from leakage in the transmission and distribution systems of gas and electricity.

The transmission system has been unable to provide electricity with steady frequency and voltage. This results in equipment loss or increased maintenance costs raising the cost of production.

The Government apparently decided to step away from serious exploration for natural gas. Many exploration opportunities were rejected and there was an unwillingness to raise gas prices to encourage exploration, forcing the economy to develop infrastructure for import of LNG. A limited amount of such infrastructure has been constructed and the import of LNG started. Changing the long run strategy for fueling the electricity system has not been seriously considered. Instead, the planners stayed with the status quo despite the recognition this would not work. This foolish, short-sighted policy is why we are in the mess of today.

It is unlikely that there will a sustainable resolution of the problems of the power system until there is an increase in exports providing foreign exchange. But exports cannot increase until the power system improves.

  1. Different approach: A new transmission-distribution company should be established that serves manufacturing organizations, particularly the RMG sector. This new transmission and distribution system would be separate from the existing one. Due to the geographical concentration of the RMG factories in a few areas much of the industry can be covered with a limited transmission system. Over time this new transmission system can be extended to Economic Zones when there is sufficient demand from a zone. Other major factories may be included.

This RMG focused transmission-distribution system should be privately owned and operated. Through international bidding an experienced company can be found. Perhaps with discussion with major garment buyers a short list can be established as the basis of the biding. As a loan will probably be required, a guarantee or actual equity participation might be obtained from an international financial institution.

The RMG companies should probably not be allowed to participate in the ownership of this company. This new company would construct a transmission-distribution system connected to the factories and Economic Zones and selected power generating companies. The Power Purchase Agreements would be between selected Power Generating companies and this new transmission-distribution company.

The price of electricity to the RMG factory, the Economic Zone or other allowed manufacturing sectors would be established from the actual costs. [purchase cost of the electricity plus the actual cost of the company and a reasonable target return on capital]. The Government should reserve the right to subsidize electricity sale price so RMG factories that produce garments using a particular type of fabric. This might take place as part of an industrial policy to promote a particular line of manufacturing. Subsidies can be introduced according to Government policy. Of course, one wants to avoid subsidies but this method at least is clearly controlled.

The new company would contract with several generating companies to purchase electricity according to agreed prices. As most customers will be exporters, an agreement will insure that sufficient foreign exchange is available from the export earnings to make the foreign exchange payments necessary. One can examine use of an L/C issued by this transmission institution in parallel with the export document where the power costs are excluded from the sales contract, the buyer being responsible for both.

The new transmission system will enable improvement of electricity to manufacturing industries as follows:

a. less variation in frequency
b. less variation in voltage
c. fewer power outages

  1. Conclusion

This note proposes a special transmission-distribution system for manufacturing industries. It would not necessarily cover the entire industry but over time the manufacturing facilities should be largely covered. Using a private company, probably foreign owned, to finance and operate this new system would provide a reliable, quality product.

One can be confident that the delivered power cost will be lower. The real advantage is the factories will be confident that they will receive quality electricity. In the early days of the new economy that emerged after 1990 there were developments in gas and power expansion through IPP and PSC contracts executed with foreigners. Complaints that the foreign investors would result in higher cost projects proved wrong. These early energy project provided Bangladesh with very cheap energy. But after 2000 the Government abandoned this approach. Costs rose.

One can expect considerable interest in such a project by foreign companies if there is international bidding. The TOR is readily prepared. To move forward with this project maps must be prepared of the areas where there is a concentration of RMG and other large industrial establishments. The gas and electricity requirements for each factory is established by asking the enterprise and by checking the billing records of purchases. Engineers should then be able to design the transmission-distribution network. This becomes a feasibility study prepared for contracting for consultants. On the basis of the consultants’ report an international tender is put out for a company to construct and operate this new transmission-distribution system.

When completed this system of power delivery will ensure good quality electricity to the manufacturing sector. We believe that the price of electricity will be lower yet will cover the costs. The system can also be extended to Economic Zones or Export Processing Zones when there is sufficient demand in a zone. The project as outlined does not deal with the delivery of natural gas to the factories.

পোশাক রপ্তানি ১০ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত করবে ভারত

পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ ভারত। কম মজুরির বিপুল শ্রমিক আর অবকাঠামো উন্নয়নের মধ্য দিয়ে পোশাক রপ্তানিতে দেশটি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। ইউরোপ-আমেরিকার পাশাপাশি এশিয়ার বাজারেও ভারতের রপ্তানি বাড়ছে। সম্প্রতি বস্ত্রশিল্পের জন্য একটি রোডম্যাপ বা পথনকশা তৈরি করেছে ভারত।দেশটির লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে এটিকে ৩৫ হাজার কোটি ডলারের শিল্পে উন্নীত করা। এ ছাড়া এই সময়ের মধ্যে বস্ত্রশিল্পে সাড়ে চার কোটি থেকে ছয় কোটি কর্মসংস্থান তৈরি করাও ভারত সরকারের লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন বস্ত্রমন্ত্রী গিরিরাজ সিং। ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছে, ভারতের বস্ত্রশিল্পের বর্তমান আকার ১৬ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। অর্থাৎ সরকারের লক্ষ্য আগামী ছয় বছরের মধ্যেই বস্ত্রশিল্পের আকার দ্বিগুণেরও বেশি বড় করা।

দেশে অস্থিরতার সুযোগে রমরমা ভারতের পোশাক রপ্তানি

বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকট আর পোশাকশিল্পের শ্রমিক অসন্তোষের জেরে ভারতের রপ্তানি বাজার রমরমা। ফলে দেশের তৈরি পোশাক খাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন এই খাতের দেশীয় উদ্যোক্তারা। আর এই শঙ্কা যে বাস্তবতায় রূপ নিচ্ছে সে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে উঠেছে সেপ্টেম্বরের রপ্তানির চিত্রে।

এতে দেখা যায়, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় সেপ্টেম্বরে ভারতের তৈরি পোশাকের রপ্তানি এক লাফে ১৭.৩ শতাংশ বেড়েছে।গতকাল সোমবার ভারতের ইংরেজি দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতের তৈরি পোশাক খাতের এই প্রবৃদ্ধি এমন এক সময় ঘটেছে, যখন অন্যান্য পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলো মন্দার সম্মুখীন হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি ও সরবরাহ চেইনে বিঘ্নসহ বৈশ্বিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সত্ত্বেও ভারতের রপ্তানি বৃদ্ধির পেছনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ভূমিকা রয়েছে।

ভারতীয় তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন অ্যাপারেল এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের (এইপিসি) চেয়ারম্যান সুধীর সেখরি বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে নানা সংকট আর অব্যাহত মুদ্রাস্ফীতির চাপ সত্ত্বেও ভারতের তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানির উচ্চ প্রবৃদ্ধির রেকর্ড হয়েছে।’

কেয়াররেটিংয়ের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে যদি আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা বছরের এক বা দুই-চতুর্থাংশের বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তাহলে রপ্তানিকারকদের সময়মতো ডেলিভারি নিশ্চিতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ‘এমন পরিস্থিতিতে ভারত ২০০ থেকে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের অতিরিক্ত মাসিক রপ্তানি আদেশ পেতে পারে।’

সুযোগকে কাজে লাগাতে ভারতীয় রপ্তানিকারকরা বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক মেলায় অংশ নেওয়ার ও ভারত টেক্স-২০২৫ আয়োজনের পরিকল্পনা করেছেন বলে জানিয়েছেন এইপিসি চেয়ারম্যান সুধীর সেখরি। সুধীর সেখরি জানিয়েছেন, ভারতীয় ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও ঐতিহ্য বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরার জন্য স্পেন ও নিউ ইয়র্কে আন্তর্জাতিক রোড শো আয়োজন করবে এইপিসি।

এইপিসি সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মিথিলেশ্বর ঠাকুর বলেন, ‘বর্তমানে ভারতকে পছন্দের সোর্সিং গন্তব্য হিসেবে দেখা হচ্ছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতীয় পোশাক রপ্তানির প্রবৃদ্ধি চমৎকারভাবে দুই সংখ্যার ঘর ছাড়িয়ে গেছে।’  

ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর করেছে এমন সব দেশে বাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্রবৃদ্ধির গতিপথকে উৎসাহিত করা হয়েছে। এফটিএ অংশীদার দেশগুলো এখন আরএমজির বাজার সম্প্রসারণ ও বৃদ্ধির পথ তৈরি করছে।

এদিকে সম্প্রতি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ এক সংবাদ সম্মেলনে স্বস্তির কথা বললেও গত দুই মাসের শ্রমিক অসন্তোষে উৎপাদন খাতে ৪০ কোটি মার্কিন ডলার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংগঠনটির সভাপতি।

এদিকে প্রচলিত বড় বাজারগুলোতে পোশাক আমদানি কমে আসছে। বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি-আগস্ট সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক আমদানি পরিমাণের দিক থেকে বেড়েছে ১.৫ শতাংশ। অথচ বাংলাদেশ থেকে কমে গেছে ৩.৮ শতাংশ। ভারত থেকে বেড়েছে ৭.৬ শতাংশ।

RMG value addition in April-June lowest in seven quarters

The ready-made garment sector saw only 57% value addition in the April-June quarter of FY24 – lowest in the past 21 months – mainly due to higher import costs of fabrics as continuing gas crisis hampered domestic spinning output, according to Bangladesh Bank data.

The RMG last experienced such a significant dip in value addition, or net export, at 51% during the July-September quarter of FY23.

The central bank report, published yesterday, stated that net export during the January-March quarter of FY24 was notably higher at 72.20%.

Stakeholders have questioned the Bangladesh Bank’s comparing the April-June data with the previous quarter’s “inflated” figure.

When asked about the sudden decline in net exports, Mohammad Hatem, president of the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), told The Business Standard that exports reported in the April-June period were relatively accurate. 

“However, we don’t think the January-March export data is accurate and reflects actual export activity. This is because our exporters did not export as much during that period,” he said.

“So, while net exports appear to have dropped significantly, we don’t believe the decline was as severe as reported,” he added.

According to the BB report, the import cost of raw materials – including cotton, synthetic/viscose  fibre, synthetic/mixed yarn, cotton yarn, textile fabrics and garment accessories – amounted to $3.8 billion in the April-June quarter, making up 43% of the total RMG export earnings.

As a result, net exports from this sector stood at $5.04 billion during the period, which was 14% lower than that of the preceding quarter ($5.89 billion) as well as 10% lower than that of April-June FY23 ($5.61 billion), the report states.

Total export earnings from Readymade Garments (RMG) stood at $8.84 billion in April-June which was 36% lower than that of the previous quarter ($11.77 billion) and 1.38% lower than the same quarter of the previous year ($8.96 billion).

Central bank export data show that net export was in the 50% range in the April-June quarters of FY21 and FY22.

The BKMEA president also mentioned that exports may decline in the coming months. 

“So far, I don’t see any possibility of RMG export growth in the coming months. Due to a prevailing nationwide instability, orders for products typically in demand for Europe’s winter, late winter, and early summer seasons have significantly dropped over the past three months. 

“As export orders continue to decrease, exports are naturally expected to decline over the next few months.”

Commenting on rising imports of raw materials for the RMG sector, Mohammad Hatem said, “Due to the gas crisis, we are unable to produce fabric domestically.”

He added that the reduction in incentives has also impacted the production of local raw materials like yarn. “As a result, the industry will need to import these items, which will inevitably increase total import costs,” he said.

The Bangladesh Bank report also highlighted that despite the global economic slowdown caused by geopolitical conflicts, the RMG sector performed relatively well due to the devaluation of the Taka.

However, RMG exports performance dropped in April-June of FY24 compared to previous year, reflecting weak global demand, the report states, adding that woven garments accounted for 38% of total export earnings.

The primary export markets for Bangladesh RMG were the US, Germany, the UK, and other European nations, which collectively generated $6.98 billion in revenue in the April-June period, though these markets saw a 6.56% and 2.43% drop compared to the previous quarter and the same quarter of the previous year, respectively, according to the report.

The BKMEA president noted that the previous Awami League government based various policies on inaccurate information, which led to the cancellation of several incentives under the pretence of Bangladesh graduating from the LDC list.

He emphasised that the current government should review and rectify these matters. Additionally, he stressed the need to ensure uninterrupted gas and electricity supply for export-oriented factories so they can maintain continuous production.

ইউরোপ-আমেরিকায় পোশাক রপ্তানিতে ভাটা

বছরের প্রথম আট মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোর পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ভাটা দেখা গেছে। এতে বাংলাদেশ, চীন ভিয়েতনাম ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশের তৈরি পোশাকের রপ্তানি আয় কমেছে। ইইউরোস্ট্যাট ও ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (ওটেক্সা) জানুয়ারি-আগস্টের প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠেছে।
তথ্যমতে, তৈরি পোশাকের সব চেয়ে বড় বাজার ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট- এই আট মাসে রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ। একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার কমেছে ৪ দশমিক ০৪ শতাংশ। দুই বড় বাণিজ্য বলয়ে রপ্তানি আয় কমেছে যথাক্রমে ২২৩ কোটি ৬৩ লাখ ডলার এবং ২১৫ কোটি ৪৮ লাখ ৯০ হাজার ডলার। অন্য বছরগুলোতে তৈরি পোশাক ব্যবসায় প্রবৃদ্ধি হলেও চলতি বছরের জানুয়ারি-আগস্টে কমেছে।

এর প্রভাবে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি  তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ চীন, দ্বিতীয়তে থাকা ভিয়েতনাম ও তৃতীয়তে থাকা বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে। এটিকে বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাব বলে মনে করছেন রপ্তানিকারক ও অর্থনীতিবিদরা। তারা বলছেন, রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতা বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলছে। পরিবহন খরচ বেড়েছে, উৎপাদন খরচ বেড়েছে। এতে মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে, বেড়েছে জীবন নির্বাহের ব্যয়। এর ফলে মানুষের জীবনের নিত্য চাহিদায় কাটছাঁট করতে হয়েছে। এতে প্রভাব পড়েছে বস্ত্রের মতো মৌলিক চাহিদায়।  
তথ্য বলছে, জানুয়ারি-আগস্টে ইউরোপে পাঁচ হাজার ৯৩২ কোটি ১৪ লাখ ৭০ হাজার ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। আর আগের বছর একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ছয় হাজার ১৫৫ কোটি ৭৭ লাখ ৭০ হাজার ডলারের। জানুয়ারি-আগস্টে চীনের রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৪ দশমিক ১০ শতাংশ এবং বাংলাদেশের ৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এর বাইরে তুরস্কের কমেছে ৭ দশমিক ৫২ শতাংশ আর কম্বোডিয়ার কমেছে ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ।

তৈরি পোশাকের দ্বিতীয় বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্রে বছরের প্রথম আট মাসে পাঁচ হাজার ১৩০ কোটি ২১ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। আগের বছরে একই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল পাঁচ হাজার ৩৪৫ কোটি ৭০ লাখ ডলারের। জানুয়ারি-আগস্টে চীনের রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ, ভিয়েতনামের ১ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ এবং বাংলাদেশের ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ।  ইন্দোনেশিয়ার কমেছে ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ, আর ভারতের কমেছে ১ দশমিক ৫০ শতাংশ।
একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছে উল্লেখযোগ্য। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি কমে যাওয়া দেশ। জানুয়ারি-আগস্ট আট মাসে বাংলাদেশ সেদেশে ৪৭০ কোটি ৯৮ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে। আগের বছরের একই সময়ে রপ্তানি করেছিল ৫১৮ কোটি ৫১ লাখ ডলারের তৈরি পোশাক।

অর্থাৎ কমে যাওয়ার হার ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। রপ্তানিকারকরা বলছেন, বছরের শুরু থেকে আগস্ট পর্যন্ত তৈরি পোশাক রপ্তানি কমলেও সেপ্টেম্বর থেকে রপ্তানিতে আবারও ইতিবাচক ধারা ফিরেছে। আশা করা যাচ্ছে, পরবর্তী প্রতিবেদন যখন আসবে, তখন দেখা যাবে- তৈরি পোশাকের চাহিদা বেড়েছে। এ প্রসঙ্গে পোশাক উৎপাদন ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন. যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর অর্থনীতির অবস্থা খারাপ ছিল।

ধীরে ধীরে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে, এখন বাড়বে। এই যে মোট রপ্তানি কম দেখতে পাচ্ছি, তা বছরের শুরুর দিকের। বছরের মাঝামাঝিতে এ রপ্তানি কমে যাওয়ার হার কিছুটা নেমে এসেছে। তিনি বলেন, রপ্তানি শুধু আমাদের দেশের কমেছে, এমন নয়। প্রায় সব দেশের রপ্তানিই কমেছে। আমরা আশা করছি, সক্ষমতা বাড়ানোর মাধ্যমে এসব দেশে রপ্তানি বাড়াতে পারব। আমরা সেভাবেই কৌশল নির্ধারণ করেছি।

সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের পোশাক শিল্পে অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে, অন্যদিকে বাংলাদেশে পোশাক শিল্পে সমস্যা দেখা দিয়েছে। কেনো? কিভাবে? ভবিষ্যত কি?

যেহেতু বাংলাদেশ, বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ পোশাক রপ্তানিকারক, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং শ্রম অস্থিরতার কারণে ভারতের তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানি সেপ্টেম্বরে 17.3% বৃদ্ধি পেয়েছে।

এই উন্নয়ন উভয় দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বহন করে।

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ গত বছর ৩৮ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে, যা চীনের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। তুলনায়, ভারতের পোশাক রপ্তানি একই সময়ে $15 বিলিয়ন পৌঁছেছে।

যাইহোক, চলমান সংকটের কারণে, এই বছর বাংলাদেশের সামগ্রিক পোশাক রপ্তানি 10-20% হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক মিডিয়া আউটলেটের প্রতিবেদনে।

বাংলাদেশের পোশাক খাতের সঙ্কট, যা মে মাসে শুরু হয়েছিল, প্রাথমিকভাবে একটি এলএনজি টার্মিনালের ক্ষতির কারণে গ্যাসের ঘাটতির কারণে চালিত হয়েছিল, কারখানাগুলিকে 30% ধারণক্ষমতার নিচে বা সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে বাধ্য করেছিল।

জুন এবং জুলাই মাসে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় যখন সরকারী পরিষেবা সংস্কারের দাবিতে ব্যাপক ছাত্র বিক্ষোভ শুরু হয়, যার ফলে দুই মাস ব্যাপক বিক্ষোভ, কারফিউ এবং ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়।

এমনকি শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরও, আরএমজি সেক্টর গভীর বদ্ধমূল শ্রমিক ক্ষোভ এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার সম্মুখীন হতে থাকে। আগস্টের শেষের দিকে, শ্রমিকের দাবি এবং ভাঙচুরের কারণে শিল্প অঞ্চলের কারখানাগুলি বন্ধ হয়ে যেতে শুরু করে, যা শিল্পকে আরও সংকটের দিকে ঠেলে দেয়।

শিল্প অঞ্চলে টহলরত সেনাবাহিনী কিছু শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করেছিল এবং বেশ কয়েকটি কারখানা পুনরায় কাজ শুরু করেছিল। তবুও, সম্পূর্ণ পুনরুদ্ধার অধরা রয়ে গেছে।

অন্যদিকে, পোশাক রপ্তানিতে ভারতের উত্থান বাংলাদেশের অস্থিরতার সাথে সরাসরি সম্পর্কিত, কারণ ভারতীয় কোম্পানিগুলির দিকে অর্ডার প্লেসমেন্টে একটি লক্ষণীয় পরিবর্তন হয়েছে।

একজন বিশিষ্ট ভারতীয় পোশাক রপ্তানিকারকের একজন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ, যিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থাকতে চেয়েছিলেন, দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের সাথে শেয়ার করেছেন, “আমরা রপ্তানি আদেশে অন্তত 15-20% বৃদ্ধি দেখেছি, বিশেষ করে জুন এবং জুলাই থেকে, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার পরে বাংলাদেশ।”

উল্লেখযোগ্যভাবে, তিরুপুর নিটওয়্যার হাব একটি প্রধান সুবিধাভোগী হিসাবে আবির্ভূত হয়েছে, সেপ্টেম্বরে অল্প সময়ের মধ্যে $54 মিলিয়ন মূল্যের অর্ডার সুরক্ষিত করেছে।

বাংলাদেশের ফ্যাব্রিক উৎপাদন ক্ষমতার অভাব থেকে ভারত লাভবান হয়, কারণ পরেরটি আগের থেকে কাপড় আমদানির উপর অনেক বেশি নির্ভর করে। বাংলাদেশের সংকটের মধ্যে, ভারতীয় নির্মাতারা সমন্বিত সরবরাহ চেইন সরবরাহ করতে পারে যা ফ্যাব্রিক এবং তৈরি পোশাক উভয়ই সরবরাহ করে, যার ফলে মূল্যবান সময় সাশ্রয় হয়।

সেন্টার ফর নিউ ইকোনমিক ডিপ্লোমেসি (সিএনইডি) এর বিশ্ব অর্থনীতি এবং স্থায়িত্বের ফেলো এবং লিড, সৌম্য ভৌমিকের মতে, ভারতের তরুণ এবং বড় কর্মীবাহিনী, যা 18-35 বছর বয়সের মধ্যে প্রায় অর্ধ বিলিয়ন লোকের অনুমান করা হয়েছে, আরেকটি উল্লেখযোগ্য প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা প্রদান করে ) অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ORF) এ।

“এই জনসংখ্যাগত প্রান্তটি ভারতকে প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে বর্ধিত চাহিদা মেটাতে সক্ষম করে, এটিকে বিশ্বস্ত উৎপাদন অংশীদারদের জন্য আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলির জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্যে পরিণত করে,” তিনি দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন৷

“তবে, এই সুবিধার স্থায়িত্ব শ্রমের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, ন্যায্য মজুরি নিশ্চিত করা এবং উৎপাদন দক্ষতায় বিনিয়োগের দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যগুলির সাথে অবিলম্বে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভারসাম্য বজায় রাখার ভারতের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে,” সৌম্য যোগ করেছেন৷

ইউএস ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড কমিশন (আইটিসি) আমেরিকান গ্রাহকদের জন্য ভারতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছে।

আইটিসি তার সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, “রাজনৈতিকভাবে কম স্থিতিশীল দেশগুলির তুলনায়, ব্র্যান্ডগুলি ভারত থেকে উচ্চ-সম্পন্ন বা ফ্যাশনেবল পণ্যগুলির উত্সের দিকে বেশি ঝুঁকছে কারণ তারা নিশ্চিত যে তারা সেখানে তাদের পণ্য তৈরি এবং সরবরাহ করতে পারে।”

এই মূল্যায়নকে সমর্থন করে, এই বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ডেটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক আমদানিতে 1.5% বার্ষিক বৃদ্ধি প্রকাশ করে, যেখানে বাংলাদেশ রপ্তানির পরিমাণে 3.8% হ্রাস পেয়েছে। বিপরীতে, একই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে 7.6%।

অতিরিক্তভাবে, ভিয়েতনাম থেকে মার্কিন সোর্সিং 5.2%, কম্বোডিয়া থেকে 7.7% এবং চীন থেকে 3.6% বৃদ্ধি পেয়েছে।

জানুয়ারি থেকে জুলাইয়ের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পোশাক আমদানিও বেড়েছে ৩.৩%, যেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে মাত্র ২.৮%। বিপরীতে, একই সময়ে চীন থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে পোশাক রপ্তানি 6.4%, ভারত থেকে 5.18%, কম্বোডিয়া থেকে 18.35%, ভিয়েতনাম থেকে 12.61% এবং পাকিস্তান থেকে 14.41% বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) দ্বারা সংকলিত তথ্য অনুসারে, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ের মধ্যে সামগ্রিকভাবে, বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি মাত্র 5.34% বৃদ্ধি পেয়েছে, যেখানে ভিয়েতনামে 15.57% বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ভারত 13.45% বৃদ্ধি পেয়েছে। .

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে যে অন্যান্য দেশ থেকে পোশাক রপ্তানি প্রধানত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং শ্রমিক অসন্তোষের কারণে প্রধান বাজারে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে গেছে।

বিজিএমইএ আরও অনুমান করেছে যে বাংলাদেশের আরএমজি সেক্টর প্রায় $400 মিলিয়নের উৎপাদন ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে শ্রমিক অসন্তোষের কারণে, যার প্রায় $2 বিলিয়ন

India’s RMG takes off. Should Bangladesh be worried? 

As Bangladesh, one of the world’s largest apparel exporters, grapples with political instability and labour unrest, India’s readymade garment (RMG) exports surged by 17.3% in September. 

This development carries significant implications for both countries.

According to World Trade Organization (WTO) data, Bangladesh exported garments worth $38 billion last year, making it the second-largest garment exporter after China. In comparison, India’s garment exports reached $15 billion during the same period.

However, due to the ongoing crisis, Bangladesh’s overall apparel exports are projected to decline by 10-20% this year, international media outlets report. 

The crisis in Bangladesh’s garment sector, which began in May, was initially driven by a gas shortage caused by damage to an LNG terminal, forcing factories to operate below 30% capacity or shut down entirely. 

The situation worsened in June and July when massive student protests erupted demanding public service reforms, leading to two months of widespread demonstrations, curfews, and internet shutdowns.

Even after the fall of the Sheikh Hasina government, the RMG sector continued to face deep-rooted labour grievances and political instability. By late August, factories in industrial zones began shutting down due to a mix of worker demands and vandalism, pushing the industry further into crisis. 

The army patrolling the industrial zones helped restore some order, and several factories resumed operations. Yet, full recovery remains elusive.

India’s surge in garment exports, on the other hand, is directly related to the turmoil in Bangladesh, as there has been a noticeable shift in order placements towards Indian companies. 

Infographic: TBS

Infographic: TBS

A senior executive at a prominent Indian garment exporter, who wished to remain anonymous, shared with The Indian Express, “We’ve seen at least a 15-20% increase in export orders, particularly since June and July, following the political uncertainties in Bangladesh.”

Notably, the Tiruppur knitwear hub has emerged as a major beneficiary, securing orders worth $54 million in just a short period in September.

India benefits from Bangladesh’s lack of fabric production capacity, as the latter relies heavily on fabric imports from the former. Amid the crisis in Bangladesh, Indian manufacturers can provide integrated supply chains that deliver both fabric and finished garments, thereby saving valuable time.

India’s young and sizable workforce, estimated at about half a billion people in the 18-35 age range, provides another significant competitive advantage, according to Soumya Bhowmick, Fellow and Lead, of World Economies and Sustainability at the Centre for New Economic Diplomacy (CNED) at Observer Research Foundation (ORF).

“This demographic edge enables India to meet the increased demand at competitive prices, making it an appealing destination for international brands seeking reliable production partners,” he told The Business Standard.

“However, the sustainability of this advantage depends on India’s ability to balance immediate job creation with long-term goals of increasing labour productivity, ensuring fair wages, and investing in production efficiency,” Soumya added.

The US International Trade Commission (ITC) has underscored the importance of political stability in India for American consumers. 

In its recent report, the ITC noted, “Compared to less politically stable nations, brands are more inclined to source high-end or fashionable goods from India since they are sure they can manufacture and deliver their goods there.”

Supporting this assessment, data from January to August of this year reveals a 1.5% year-on-year increase in apparel imports to the US, while Bangladesh experienced a 3.8% decline in export volume. In contrast, India’s apparel exports to the US rose by 7.6% during the same period. 

Additionally, the US sourcing from Vietnam increased by 5.2%, from Cambodia by 7.7%, and from China by 3.6%.

Between January and July, EU garment imports also rose by 3.3%, while Bangladesh’s exports grew by only 2.8%. In contrast, apparel exports to the EU from China increased by 6.4%, from India by 5.18%, from Cambodia by 18.35%, from Vietnam by 12.61%, and from Pakistan by 14.41% during the same period.

Overall, during the July-September period, Bangladesh’s garment exports grew by only 5.34%, while Vietnam recorded a growth of 15.57%, and India saw a 13.45% increase, according to data compiled by the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA).

The data analysis revealed that garment exports from other countries outpaced Bangladesh’s growth in major markets, primarily due to political instability and labour unrest.

BGMEA also estimates that Bangladesh’s RMG sector suffered a production loss of around $400 million due to labour unrest, with approximately $2 billion in orders shifting to competitors like India, Pakistan, Sri Lanka, and Vietnam. This represents 5-6% of Bangladesh’s total garment exports.

The unrest led to around 15 days of production losses in 400 factories.

A CareRatings report further warns that if Bangladesh’s socio-political disturbances persist for another quarter, exporters may struggle to ensure timely deliveries, allowing India to potentially capture $200-250 million in additional monthly orders. 

The report suggests that with operational efficiencies and backward integration, Indian exporters could permanently claim a portion of the market currently held by Bangladesh.

And so, does the whole scenario pose a threat to Bangladesh’s future in the RMG sector? 

Experts are divided. While some see India’s rising exports as a significant threat, others argue that Bangladesh still holds key advantages over its competitors.

Mehdi Mahbub, an apparel business analyst who had previously expressed optimism in an Economist article last month, suggesting that the unrest was short-term and that factories were already operating again, has taken a more cautious stance while speaking to The Business Standard recently. 

“Frankly, I am becoming alarmed. The unrest in Bangladesh has persisted for several months, and India is taking full advantage of this situation. It’s not just India; Vietnam has also been performing quite well lately, and Cambodia and Pakistan are emerging as strong competitors,” he explained.

He added that confidence and trust are crucial factors in business decision-making. Bangladesh has built a strong reputation over the years, but if European and American buyers lose faith in the country, it will be challenging to regain their trust. 

“If you closely observe the recent plans and incentives from the Indian government, they are actively working to bolster their private sector. They are steadily positioning themselves to capture business opportunities. If the unrest continues for another quarter and opportunities keep shifting, they could certainly take over,” he warned.

Soumya also noted that India is well-positioned to capitalise on the current window of opportunity. However, he emphasised that despite the present challenges, Bangladesh’s RMG sector, historically resilient and a major force in global apparel exports, still has the potential to recover.

“Bangladesh must pursue financial reforms, stabilise its political landscape, and diversify its economic base beyond RMG exports to avoid prolonged macroeconomic instability,” Soumya remarked.

Meanwhile, other industry insiders in Bangladesh say normalcy is returning and work orders are beginning to pick up again as the labour unrest subsides.

Shams Mahmud, managing director of Shasha Denims and former president of the Dhaka Chamber of Commerce and Industry (DCCI), argues that while Bangladesh missed some orders due to port congestion and internet blackouts during the “back-to-school” season in June, July, and August, the situation is not as dire as some portray.

“We have already recovered quite well, and we are expecting to deliver in time for the orders scheduled for December and January,” he said.

He believes there is unlikely to be any long-term impact on Bangladesh’s RMG sector, as the country has built a strong brand name through its well-established supply chain, backward linkages, quality products at competitive rates, and commitment to green transitions.

Shams Mahmud, however, noted that the biggest problem Bangladesh has been facing is the power crisis and gas shortage, which has been hampering production. 

“The main issue we face is the ongoing power and gas shortages, which have hindered production. If we can resolve these problems, I believe we’ll regain our pre-COVID-19 strength,” he added.

Abdullah Hil Rakib, senior vice president of the BGMEA, echoed similar sentiments. According to him, reports in the Indian media about surpassing Bangladesh’s RMG sector are exaggerated. 

“The recent unrest is not a major issue,” he remarked. “Our strength lies in our skilled workforce, high-quality products, and strong branding. These factors ensure that even amid short-term disruptions, we retain the loyalty of our long-time buyers,” he noted. 

Rakib, however, acknowledged that the most pressing challenge is the unstable power supply and gas shortages, which are delaying production and raising costs. 

“To maintain our competitive edge, we must address these issues urgently. We recently met with the energy advisor to request consistent pricing, and we hope the current government will take our concerns seriously,” he said.

Mahbub also called for greater government involvement in stabilising the RMG sector. He criticised the lack of coordination within the sector, noting that it operates without a central governing body. 

“There needs to be a dedicated RMG Commission or a specialised cell within the Chief Adviser’s Office to oversee this vital industry,” Mahbub suggested.

He further stressed that the government, not just business owners, must take responsibility for ensuring the sector’s stability and future growth. 

“Our chief adviser is a globally recognised figure, and it’s crucial to leverage his stature to reassure the world of Bangladesh’s RMG sector’s resilience,” Mahbub concluded. 

RMG BANGLADESH NEWS