fbpx
Home Blog Page 53

RMG exports stumble in the US, key destinations in first half of FY24

Export of apparel items to key destinations such as the US, Germany, and the overall EU faced persistent challenges during the first half (July-December) of FY23-24. 

These hurdles were attributed to ongoing economic headwinds in international markets and domestic issues. Additionally, exports to other major destinations also experienced either minimal or negative growth in the same period.

Based on the detailed apparel export data compiled by the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) from the Export Promotion Bureau (EPB), Bangladesh managed to export apparel items worth $23.39 billion in July-December of FY24. 

However, the growth was marginal, standing at 1.72%, with the total barely surpassing the $23 billion mark recorded in the corresponding period of FY23.

Like several past months, the RMG exports to the United States, the largest single export destination for Bangladesh, fetched a negative YoY growth of 5.69% to $4.03 billion, lower from $4.27 billion of the same period in FY23.

Moreover, exports to Germany, the second largest destination for RMG manufacturers, continued to experience a negative trend as the country was fighting against recession-like economic turbulence and inflation.

Bangladesh shipped apparel worth $2.86 billion to Germany, reflecting a decline of 17.05% from the $3.45 billion recorded in H1 of FY23.

In the H1 of FY24, with a moderate YoY growth of 13.24%, Bangladesh exported apparel goods worth $2.71 billion to the UK, the third highest destination for the country’s RMG products, up from last year’s $2.39 billion, EPB data stated. 

Other destinations

Last month, exports to the overall EU markets again witnessed a fall in July-December period of FY24.

The apparel export to the overall EU market experienced a negative growth of 1.24% to $11.36 billion, down from $11.5 billion in the same period of last fiscal. 

Apparel export to some major destinations such as Spain, France, Netherlands, and Poland registered moderate positive growth by 6.56% to $1.81 billion, by 2.15% to $1.44 billion, by 9.11% to $1.01 billion, and by 19.14% to $884.45 million respectively in H1 of FY24.

However, exports to Italy declined by 3.89% to $1.07 billion million in the mentioned period. 

During July-December of FY2023-24, exports to Canada also fell by 4.16% to $741.94 million, EPB data stated.

In the context of Bangladesh’s key export destinations, Japan, Australia, Russia, India, China, South Korea, UAE, Malaysia, Brazil, Mexico and some other countries are known as non-traditional markets.

In H1 of FY24, the apparel export to the non-traditional markets reached $4.53 billion with 12.28% year-over-year growth, from $4.04 billion in the H1 of FY23.

Among the major destinations of the non-traditional markets, exports to Japan reached $830.08 million, with a Y-o-Y growth of 9.98% from $754.72 million in the last fiscal year.

Although India emerged as a potential non-traditional market, export earnings from India witnessed a downward trend since the first month of FY24 and still continue. 

From India, Bangladesh bagged $454.10 million in the July-December period of FY24, registering a negative growth of 17.27% from $548.87 million in the last fiscal. 

Among the major destinations of the non-traditional markets, exports to Australia and South Korea increased by 24.67% to $644.07 million and by 19.06% to $304.18 million respectively, said the EPB data.

What exporters say

Industry insiders said that Bangladesh performed better as nearly all competitors experienced sluggish exports due to the ongoing global economic turmoil. 

Moreover, internal issues like energy and power shortages, political upheaval, and labor unrest also contributed to the export’s downfall.

However, they remain optimistic that exports will recover as buyers and brands are free to unload their Christmas stock and major destinations, particularly the US and the EU, are gradually controlling inflation.

BGMEA President Faruque Hassan said that almost all of their export destinations faced severe inflation due to the ongoing global economic crisis, and they hiked interest rates to tackle the situation.

The economies of the major destinations have improved recently, and rate reductions are probably on the horizon. 

“I am optimistic that the final quarter of this fiscal year will bring in a sizable number of orders,” he added.

Mohiuddin Rubel, director of BGMEA, said that exports to non-traditional markets, especially Australia and Japan, were growing and providing support given the current situation. 

Manufacturers are focusing on new markets as this destination is showing hope and backing the sector despite the global economic turmoil. 

“We are producing diversified products for this market which help us to maintain consistency despite the current global situation,” he added, noting that the exports to India decreased, which is another concern for them.

However, negative growth in Germany as well as the overall Europe and the USA is a concern for them as the traditional markets are unable to make a comeback from the global economic turmoil and geopolitical concerns which impacted export, he observed.

“We have to work to increase the orders. Still, there is stagnation in the market with low demand.  If the global situation changes, then the market will turn around, and we will be better than everyone because we are ahead in all aspects of safety, infrastructure and buyers have confidence in us,” Rubel added.

তৈরি পোশাকের বড় দুই বাজারে রপ্তানি কমছেই 

বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রায় এক-তৃতীয়াংশেরই রপ্তানি গন্তব্য হলো যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি। শীর্ষ এই দুটি বাজারে আগের অর্থবছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি কমেছিল। চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধেও রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় ফেরেনি। এর ফলে সার্বিকভাবে পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির গতি কমেছে। যদিও শীর্ষ পাঁচ গন্তব্যের মধ্যে বাকি তিনটিতে তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। দেশ তিনটি হলো যুক্তরাজ্য, স্পেন ও ফ্রান্স।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ এমন তথ্য জানিয়েছে। তাদের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস অর্থাৎ জুলাই–ডিসেম্বরে ২ হাজার ৩৩৯ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৭২ শতাংশ বেশি।

মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার কারণে নতুন করে সংকট তৈরি হয়েছে। লোহিত সাগর দিয়ে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল না করায় খরচ ও সময় দুই-ই বেশি লাগছে। যুদ্ধ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তৈরি পোশাক রপ্তানি স্থিতিশীল হবে না।

শহিদউল্লাহ আজিম, সহসভাপতি, বিজিএমইএ

পোশাক রপ্তানিকারকেরা বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। সে জন্য নিত্যপণ্য ও জ্বালানি ছাড়া অন্যান্য পণ্য কেনা কমিয়ে দেন ভোক্তারা। এর ফলে পোশাক রপ্তানির আদেশ কমতে থাকে। তবে নীতি সুদহার বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন পদক্ষেপের মাধ্যমে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে এসেছে পোশাক আমদানিকারক দেশগুলো। তাই সামনের মাসগুলোয় রপ্তানি বৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে। যদিও মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে সংকট ছড়িয়ে পড়ায় এখন নতুন শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

গত ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি ৩০৭ কোটি ডলার বেড়েছিল, যা ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। তাতে ওই অর্থবছরে দেশটিতে মোট রপ্তানি দাঁড়িয়েছিল ৯০১ ডলারে।

বিজিএমইএর তথ্যানুযায়ী, চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ৪০৪ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি গত ২০২২–২৩ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ কম। গত অর্থবছরের এই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৪২৮ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক।

একাধিক রপ্তানিকারক প্রথম আলোকে জানান, ডিসেম্বরে বড়দিনের দীর্ঘ ছুটি শেষে ব্র্যান্ড ও ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা কর্মক্ষেত্রে ফিরেছেন। তাঁরা এখন নতুন ক্রয়াদেশ দেওয়া নিয়ে আলোচনা করছেন। বড়দিন উপলক্ষে বিক্রি ভালো হয়েছে। ফলে জানুয়ারির শেষ দিকে ক্রয়াদেশ আসার হারবৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। মাসের শেষ দিকে অবশ্য তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।

জার্মানির বাজারে ২০২১-২২ অর্থবছরে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছিল ১৫৬ কোটি ডলার। তবে পরের ২০২২–২৩ অর্থবছরে রপ্তানি ৪৯ কোটি ডলার কমে ৬৬৮ কোটি ডলারে নামে। অথচ চলতি অর্থবছরে জুলাই–ডিসেম্বর ছয় মাসেই দেশটিতে রপ্তানি কমেছে ৫৯ কোটি ডলার। এ সময় জার্মানিতে মোট ২৮৬ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১৭ শতাংশ কম।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর জার্মানিতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায়। মূলত এ কারণেই দেশটিতে পোশাকের খুচরা বিক্রি কমে গেছে। গত বছরের মার্চে দেশটিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ। ওই মাসে দেশটির খুচরা বিক্রি ২ দশমিক ৪০ শতাংশ কমেছিল। বিদায়ী ২০২৩ সালের আগস্ট থেকে দেশটিতে মূল্যস্ফীতি কমতে থাকে। নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে ৩ দশমিক ৭০ শতাংশে নামে। ফলে সামনের মাসগুলোয় দেশটি থেকে তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশ বাড়তে পারে, এমন সম্ভাবনার কথা বলছেন রপ্তানিকারকেরা।

যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে রপ্তানি কমলেও যুক্তরাজ্য, স্পেন ও ফ্রান্সে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে যথাক্রমে ১৩, সাড়ে ৬ ও ২ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে যুক্তরাজ্যে ২৭১ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। স্পেন ও ফ্রান্সে রপ্তানি হয়েছে যথাক্রমে ১৮২ ও ১৪৫ কোটি ডলারের পোশাক।

জানতে চাইলে বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে ক্রিসমাস উপলক্ষে বিক্রি ভালো হয়েছে। দেশটি থেকে ক্রয়াদেশের অনুসন্ধান বাড়ছিল। অন্যদিকে জার্মানিতে মূল্যস্ফীতি কমে এসেছে। ফলে আমরা কিছুটা আশাবাদী হচ্ছিলাম। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার কারণে নতুন করে সংকট তৈরি হয়েছে। লোহিত সাগর দিয়ে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল না করায় খরচ ও সময় দুই-ই বেশি লাগছে। যুদ্ধ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তৈরি পোশাক রপ্তানি স্থিতিশীল হবে না।’

Garment export to EU falls

Garment export to the European Union (EU) declined by 1.24 percent to $11.36 billion in the July-December period, the first six months of the current fiscal year, according to data from the Export Promotion Bureau (EPB) released yesterday.

Last year was a dull season for shipment of apparel because of high unsold stock of clothing items in the stores of western retailers and brands followed by high inflationary pressure on the consumers.

Readymade garment (RMG) export to major EU markets such as Spain, France, the Netherlands and Poland showed growth during the period, according to EPB data compiled by Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA).

On the other hand, apparel shipment to Germany, the largest export market in the EU, declined by 17 percent year-on-year to $2.86 billion in the July-December period of 2023-24 fiscal year. 

Apparel export to Italy declined by 3.89 percent, the EPB data showed.

Along with the EU region, RMG export to the USA, the single biggest market for Bangladesh, fell 5.69 percent year-on-year to $4.03 billion in the first six months of the fiscal year.

RMG export to Canada grew 4 percent year-on-year to $741.94 million in the first six months of FY24.

At the same time, garment export to the UK reached $2.71 billion, posting a 13.24 percent year-on-year growth. 

BGMEA said apparel export to non-traditional markets grew by 12.28 percent to $ 4.53 billion in the July-December period. 

Among the major non-traditional markets, exports to Japan, Australia, and South Korea increased.

However, apparel export to India declined by 17.27 percent, according to data from the EPB.

অর্থবছরের প্রথমার্ধে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে

চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ১ দশমিক ২৪ শতাংশ কমে যাওয়ার তথ্য তুলে ধরেছে পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যের ভিত্তিতে সংগঠনটি বলছে, গত ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমা এ বাজারে ১১৩৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল ১১৫০ কোটি ডলার।

জানতে চাইলে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান শুক্রবার বিকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিভিন্ন কারণে ইইউর ক্রেতাদের আসলে বায়িং পাওয়ার কমেছে। ২০২২ সালে তাদের ইমপোর্ট অনেক ভালো করেছিল, সেসময়ের কিছু ইনভেন্টরি থেকে গিয়েছিল, স্টক থেকে গিয়েছিল।

“এসব কারণ মিলে বাংলাদেশ থেকে শুধু না, গার্মেন্টসের যারা বড় এক্সপোর্টার, চায়না বলেন, ভিয়েতনাম বলেন- সবার নেগেটিভ গ্রোথ। এটা শুধু যে বাংলাদেশের তা না।”

বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ৮০ শতাংশের বেশি আসে তৈরি পোশাক থেকে। আর এসব তৈরি পোশাকের ৪০ শতাংশ যায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশে।  

ইপিবির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, অর্থবছরের প্রথমার্ধে স্পেনে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ, ফ্রান্সে ২ দশমিক ১৫ শতাংশ, নেদারল্যান্ডসে ৯ দশমিক ১১ শতাংশ এবং পোল্যান্ডে ১৯ দশমিক ১৪ শতাংশ।

অন্যদিকে জার্মানিতে ১৭ দশমিক ০৫ শতাংশ, ইতালিতে ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং বেলজিয়ামে ৪ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমেছে।

বাংলাদেশের জন্য বৃহত্তম বাজার জার্মানিতে রপ্তানি হ্রাসকে ইউরোপে প্রবৃদ্ধি কমার মূল কারণ হিসেবে দেখছেন বিজিএমইএ পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল।

গত ছয় মাসে জার্মানিতে ২৮৬ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যেখানে আগের অর্থবছরে এর পরিমাণ ছিল ৩৪৫ কোটি ডলার।

চলতি বছরের প্রথমার্ধে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ কমে নেমেছে ৪০৩ কোটি ডলারে, যেখানে আগের বছরে একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল প্রায় ৪২৮ কোটি ডলার।

উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডায় পোশাক রপ্তানি কমেছে ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ। সবশেষ ছয় মাসে সেখানে রপ্তানি হয়েছে ৭৪ কোটি ডলারের পণ্য, যেখানে আগের বছর এই পরিমাণ ছিল ৭৭ কোটি ডলার।

একই সময়ে যুক্তরাজ্যে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৩ দশমিক ২৪ শতাংশ, সেখানে ২৭১ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। আগের বছর এ সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ২৩৯ কোটি ডলার।

ফাইল ছবি

অপ্রচলিত বাজারে আশার আলো

ইউরোপের বাজারে খারাপ করলেও আশার আলো দেখিয়েছে অপ্রচলিত বাজার। এ বাজারে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ১২ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৪৫৪ কোটি ডলার, যেখানে আগের বছর প্রথমার্ধে এর পরিমাণ ছিল ৪০৪ কোটি ডলার।

এর মধ্যে জাপানে ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ, অস্ট্রেলিয়ায় ২৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৯ দশমিক ০৬ শতাংশ বেড়েছে রপ্তানি। তবে ভারতে রপ্তানি কমেছে ১৭ দশমিক ২৭ শতাংশ।

মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, “অপ্রচলিত বাজার এবং সেখানে আমাদের নতুন প্রোডাক্টে ফোকাস করায় আমরা আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। তবে খারাপের মধ্যেও অন্য দেশের তুলনায় আমরা ভালো করেছি।”

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, “অস্ট্রেলিয়াসহ অপ্রচিলত বাজারগুলোতে আমরা ভালো করেছি। ওভারল যেটা আমাদের হয়েছে, আমি বলব যে খারাপের মধ্যে ভালো। এই কারণে যে, ডিমান্ডই কম ছিল, ইমপোর্টই কম হয়েছে; সেই হিসেবে বাংলাদেশ ভালো করেছে।”

তবে সার্বিকভাবে বছরের প্রথমার্ধে পোশাক রপ্তানিতে ১ দশমিক ৭২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি দেখেছে বাংলাদেশ। গত ছয় মাসে প্রায় ৪৫৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে, যেখানে আগের বছর এর পরিমাণ ছিল ৪০৪ কোটি টাকা।

সামনের দিনে আরও প্রবৃদ্ধির আশা দেখছেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক।

তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “নির্বাচনের একটা প্রভাব ছিল, সেটা শেষ হয়েছে। তাছাড়া নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে সুদহার কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ইইউতে খুচরা বিক্রি বেড়েছে। ফলে ক্রেতাদের হাতে থেকে যাওয়া স্টক কমেছে।”

পোশাক শিল্পের স্বার্থে গ্যাস সংকট নিরসনের পাশাপাশি কাস্টমস ও বন্ড সেবা সহজীকীকরণের দাবি জানিয়েছেন তিনি।

UZBEKISTAN WILL HOST THE CONFERENCES OF TWO INTERNATIONAL TEXTILE ORGANIZATIONS IN 2024

on September 8-10, 2024, Samarkand will host the Joint Conference
of ITMF Annual Conference and IAF World Fashion Convention
Uzbekistan opens doors for international brands and sourcing companies. Country, which was well know as a cotton producers in the past, has achieved a significant result in textile and apparel producing, enlarge the number of Uzbek textile consumers in more than 75 countries with approximately US$3.S billion export.
Uzbekistan is a big textile hub in Central Asia and targeting to become a sourcing hub of socially sustainable cotton textile to the world.
In 2024 large-scale event will be organized by of International Textile Manufacturers Federation (ITMF) and International Apparel Foundation (IAF) in cooperation with Uztextileprom Association, the apex body of Uzbekistan textile and garment industry. It is expected to bring together more than 1,000 prominent players of the world textile industry in Uzbekistan.
Heads of more than 500 international organizations, textile companies, brands and retailers, financial institutions from Europe, CIS, Asia, Africa and America will gather for the first time on one platform to discuss issues of the continued development of the global textile industry.
On November 6, 2023, within the framework of the Annual Conference of the Interna­tional Federation of Textile Manufacturers and Textile Week in Keqiao, Uztextileprom announced the ITMF Annual Conference & IAF World Fashion Convention in Uzbekistan. Earlier, on October 25, at the IAF 2023 Fashion Convention in Philadelphia, USA, it was announced that the next IAF conference will be held in Samarkand as well.
Uzbekistan’s textile industry is moving forward confidently. The international commu­nity is closely following the positive changes in the country and noting a significant advancement in Uzbekistan’s textile industry. The Uzbek textile sector has been trans­formed into a competitive global producer in a very short amount of time. Such develop­ments will certainly contribute to Uzbekistan becoming a significant player in the global textile industry.

EPZ WORKERS GET 50% HIKE IN NEW MINIMUM WAGE:

Bangladesh government on December 10th announced a new minimum wage for over 480,000 workers in export processing zones (EPZs), a fortnight after it finalized a new pay structure for workers in the apparel sector, the largest export-oriented industry in the country.
Helpers in garment factories inside EPZs will get Tk12,800 as minimum wage from the current month, 56% higher than the Tk8,200 set five years ago, according to a notifica­tion published by the Bangladesh Export Processing Zones Authority (BEPZA). The amount is 2.4%, or Tk 300, higher than the Tk12,SOO minimum wage set for garment workers in factories outside EPZs, finalized on November 26 following protests.
As per the notification, senior operators in garment factories in EPZs will see their mini­mum wage go up by 52% to TklS,200. High-skilled workers will see their wages rise by 20%.
BEPZA formed a board to fix the minimum wage of employees in EPZs last month, five years after the previous wage board was formed in 2018.
In its notification, BEPZA said the board considered proposals from representatives of owners and workers in view of current issues such as volatile global trade, geopolitical tensions, reduced export orders and increased cost of raw materials as well as spiraling costs of essentials.
BEPZA also published the lowest wage for workers in sectors apart from garments, namely electronics and electrical goods, automobile and auto parts, textiles and chemi­cals, agro-based industries as well as terry towel and sweater factories.

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে ধস, ১১ মাসে কমেছে এক-চতুর্থাংশ

তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের বড় গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র। কয়েক মাস ধরে বাজারটিতে দুশ্চিন্তা তৈরি হয়—এমন সংবাদ আসছে। সর্বশেষ খবর, বিদায়ী বছরের প্রথম ১১ মাসে এই বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ধস নেমেছে। বাংলাদেশের মোট পোশাক রপ্তানির ১৮ শতাংশের গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র।

বিদায়ী বছরের জানুয়ারি-নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ৬৭৯ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই রপ্তানি এর আগের বছরের তুলনায় একই সময়ের তুলনায় এক-চতুর্থাংশ (২৪ দশমিক ৯১ শতাংশ) কম। ২০২২ সালের প্রথম ১১ মাসে দেশটিতে ৯০৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ।

অবশ্য শুধু বাংলাদেশ নয়, যুক্তরাষ্ট্রে অন্য পাঁচ শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক দেশের রপ্তানিও সাড়ে ২১ থেকে প্রায় ২৬ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। মূলত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা গত বছরের প্রথম ১১ মাসে এর আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২২ শতাংশ তৈরি পোশাক আমদানি কম করেছে। সে জন্য রপ্তানিকারক সব দেশের রপ্তানিতে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

দেশের রপ্তানিকারকেরা বলছেন, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি দ্রুত বাড়তে থাকে। ওই বছরের জুনে দেশটির মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ১ শতাংশে উঠে যায়, যা ছিল গত ৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ফলে নিত্যপণ্য ও জ্বালানি ছাড়া অন্যান্য পণ্য কেনা কমিয়ে দেন দেশটির ভোক্তারা। দেশটি নীতি সুদহার বাড়ানোসহ বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ায় মূল্যস্ফীতি কমে আসে। গত নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি ছিল ৩ দশমিক ১ শতাংশ। ফলে চলতি মাসের শেষ দিকে দেশটির ব্র্যান্ড ও ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান থেকে ক্রয়াদেশ পাওয়ার হার বাড়তে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা।

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) হালনাগাদ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৭ হাজার ২৪১ কোটি ডলারের পোশাক আমদানি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা। ২০২২ সালের একই সময়ে তাঁরা আমদানি করেছিলেন ৯ হাজার ৩৩১ কোটি ডলারের পোশাক। তার মানে, বিদায়ী বছরের প্রথম ১১ মাসে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানি কমেছে ২২ দশমিক ৪০ শতাংশ।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ চীন। গত বছরের ১১ মাসে চীনের পোশাক রপ্তানি ২৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমে ১ হাজার ৫২২ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ভিয়েতনাম রপ্তানি করেছে ১ হাজার ৩১৮ কোটি ডলারের পোশাক। তাদের রপ্তানি কমেছে ২২ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এই বাজারে বাংলাদেশ তৃতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক দেশ, দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাকের বাজার হিস্যা ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ। চীন ও ভিয়েতনামের হিস্যা যথাক্রমে ২১ ও ১৮ শতাংশ।

অটেক্সার তথ্যানুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ১০ বছরের ব্যবধানে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ২০১২ সালে রপ্তানি ছিল ৪১৮ কোটি ডলার। পরের বছর তা বেড়ে ৪৬৫ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। ওই বছরের এপ্রিলে সাভারের রানা প্লাজা ধসের পর যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি কমে যায়। চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকেই অবস্থার পরিবর্তন হতে থাকে। চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমানো ও বাড়তি শুল্ক থেকে রেহাই পেতে বেশি ক্রয়াদেশ নিয়ে বাংলাদেশে আসে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান। তাতে ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়ে ৯৭২ কোটি ডলার হয়।

২০২২–২৩ অর্থবছরে ৪ হাজার ৬৯৯ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়। এর মধ্যে ১৮ দশমিক ১২ শতাংশ বা ৮৫২ কোটি ডলারের পোশাকের গন্তব্য ছিল যুক্তরাষ্ট্র। তখন রপ্তানি কমেছিল সাড়ে ৫ শতাংশ। এদিকে চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাস জুলাই–নভেম্বরে ১ হাজার ৮৮৩ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে ১৭ দশমিক ৪০ শতাংশ গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে।
যদিও এই সময়ে বাজারটিতে রপ্তানি কমেছে পৌনে ৬ শতাংশ।

রাজনৈতিক ইস্যুতে বেশ কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র টানাপোড়েন চলছে। গত মে মাসে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করতে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। সে জন্য দেশটি গত ১৬ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে শ্রম অধিকার সুরক্ষায় নতুন নীতি ঘোষণা করলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বিশেষ করে তৈরি পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তারা দুশ্চিন্তায় পড়েন।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানি কমে যাওয়ার সঙ্গে রাজনৈতিক টানাপোড়েনের সম্পর্ক নেই বলে মন্তব্য করেন নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক। গতকাল তিনি প্রথম আলোকে বলেন, মূলত উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে চাহিদা হ্রাস এবং গুদামে অবিক্রীত পণ্যের বিশাল মজুত থাকার কারণে দেশটি থেকে ক্রয়াদেশ কমে গেছে।

ফজলুল হক আরও বলেন, ‘বড়দিনের দীর্ঘ ছুটি শেষে ব্র্যান্ড ও ক্রেতাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা কর্মক্ষেত্রে ফিরতে শুরু করেছেন। তাঁরা নতুন ক্রয়াদেশ দেওয়া নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু করেছেন। বড়দিনে ভালো বিক্রি হয়েছে। ফলে আমাদের প্রত্যাশা জানুয়ারির শেষ দিকে ক্রয়াদেশ আসার হার বাড়বে। সেটি নিশ্চিত হতে আরও দুই সপ্তাহ সময় লাগবে।’

news sources: prothomalo

RMG sector: Don’t ignore labour unrest

As the issue of Bangladesh readymade garment workers deprived of fair wages and benefits is widely discussed in the international arena, it is highly necessary to look into the matter as to why workers are not given wages as per new pay scale and their discontent over the adjustment of grades.

The new pay scale for RMG workers is supposed to be implemented from 1 December 2023. Although the new pay scale has been implemented in most of the garment factories, owners of some factories are lingering. As a result, dissatisfaction has erupted among the RMG workers.

According to the Prothom Alo report, at least workers of 10 factories in Gazipur demonstrated in the last one week seeking wages as per new pay scale and adjustment of grades. A factory was shut for an indefinite period on Monday. Besides, a unit of a factory in Savar remains shut. Following a demonstration of workers, five factories were shut down in Savar EPZ area. Later, four factories were opened. Meanwhile, in sequel to labour unrest, another factory has been shut for an indefinite period, according to the media report.

The new pay scale for RMG workers was declared at the end of last year and Tk 12,000 was fixed as minimum wage. Earlier, minimum wage was Tk 8,000. In the new pay scale, grades for workers were brought down to four from seven. As a result, the senior workers have been affected. Their wages come down to the level of junior workers. So the workers protested against this. Two workers including a woman died during the protest.

Despite so many incidents, it is unfortunate if the owners want to linger in implementing the new pay scale and cheat with the workers in the name of grade adjustment.

RMG owners association BGMEA leaders said a new pay scale has been implemented in 95 per  cent of factories. But why was the new pay scale not implemented in 5 per cent of factories?

Wage of workers is small in comparison with the operation cost of RMG factories. The factory owners should realise that a worker cannot run his or her family with Tk 12,000 in this period of high inflation. Senior workers have been deprived by lessening the number of grades, which is illogical and unacceptable. A logical solution to the problem is urgent. In this regard, a committee consisting of representatives of owners and workers can be formed.

In the wake of flouting labour rights, different quarters are apprehending that the US may target Bangladesh in implementing their labour policy. In such a circumstance, the labour unrest in the RMG section should not have existed in any way. If the labour unrest takes place in any factory, it may spread to other factories. Many such incidents took place in the past.

The workers have frustration over the new pay scale. They have accepted it as they had no options. Despite that, if the implementation of the new pay scale is delayed, the situation may go out of control.

Under such a circumstance, BGMEA, concerned factories authorities and departments should look into the matter. Let the closed factories open immediately and arrears of the workers be paid.

Seven major sectors fell from grace as export dropped

At the end of fiscal year (FY) 2021-22, Bangladesh had eight sectors that recorded over half a billion dollars in overseas sales.

One sector — frozen and live fish– slipped from the club the following year, and the downturn of export receipts of the sector continued in the current fiscal year 2023-24.

But the frozen and live fish sector is not alone.

Export of engineering products, including bicycles, which recorded roughly $800 million in FY22, are on the decline for the second consecutive year while the sector for woven garments, the second-largest export earner after knitwear, has also found itself on the list of sectors suffering from falling export earnings.

In fact, except knitwear, export earnings across the other seven major sectors that had registered at least half a billion dollars in annual export receipts in FY 2021-22 each fell in the first half of the current fiscal year 2023-24, showed data released by the Export Promotion Bureau (EPB).

Exporters said demand from buyers in major markets such as Europe and the USA had slowed as consumers cut back on spending amid high inflation, and inventory build-up in the post-Covid-19 period while the Russia-Ukraine war and geopolitical tensions also cut sales.

However, prospects of a quick recovery appear gloomy.

“I do not see any possibility of a sharp rebound soon. Buyers are not placing orders, but rather observing ahead of the general election. We are concerned,” said Md Nasir Khan, vice-president of the Leathergoods and Footwear Manufacturers & Exporters Association of Bangladesh (LFMEAB).

The members of the association represent leather products and footwear makers, who fetched roughly $1 billion in export earnings in FY2022-23.

Makers of leather and leather goods, including footwear, saw their overseas sales plummet in the current fiscal year following a recovery from a downturn in the previous two-year period.

During the July-December period of FY24, export proceeds from leather and leather products slumped 18 percent year-on-year to $523 million.

Khan, also managing director of Jennys Shoes Ltd, said high consumer prices had affected export of leather items, but that it was not the only reason.

The leather export also suffered greatly due to a lack of compliance with the requirements of buyers since most local tanneries do not have certification from the Leather Working Group (LWG), a global body for compliance and environmental certification.

As such, Bangladesh’s leather goods exporters have to import raw materials to make footwear suitable for export. “We cannot use any leather from Bangladesh to make products for export,” Khan said, urging the government to take measures to facilitate export of leather goods.

FY24 is also shaping up to be the third consecutive year of decline in the export earnings of jute goods makers, the third-largest export earners.

In six months to the end of December of FY24, earnings from export of jute and jute goods fell 10 percent year-on-year to $436 million. With this, the cumulative losses in export in the sector stands at 40 percent since FY22.

“We are facing a number of challenges. There is no possibility of improvement soon,” said Helal Ahmed, chief operating officer of Janata-Sadat Jute Mills, one of the leading jute exporters.

Export of jute goods, including the main product, jute yarn, declined both in value and volume because of reduced demand in Europe and other markets, including Turkey, a major buyer for jute yarn, he said.

The demand for carpets has fallen in the global market due to high inflation and economic slowdown, he said, adding that factories in Turkey were running at 60 percent capacity.

Prices of jute yarn have fallen to $900-$950 per tonne from $1,200-$1,300 per tonne a year ago, according to Ahmed.

“At present, we are facing severe challenges with regard to freight,” he said, citing that shipping operators were charging more as they had to reroute vessels in the wake of the Red Sea impasse.

Ahmed said many small factories have shut down because of reduced export, leaving workers jobless.

For exporters of frozen and live fish, farmed in the southern coastal regions of the nation, FY24 has been the second consecutive year of decline in export.

“There is no demand abroad,” said Kazi Belayet Hossain, president of Bangladesh Frozen Foods Exporters Association, fearing that overall export in the sector may decline by 28 percent this year.

Shyamal Das, managing director of MU Sea Foods, a frozen foods exporter, said the major market for frozen fish is Europe and it is suffering from the consequence of high inflation and the Ukraine-Russia war.

“We may see a recovery in the fourth quarter of this fiscal year because of the early harvest of black tiger shrimp and reduced stock at our buyers’ end,” he said.

Kamruzzaman Kamal, director marketing at PRAN-RFL Group, which export processed food items and bicycles among other products, said sales in the west had improved in the November-December period.

So, orders are going to increase in the coming months, he said, adding that PRAN’s export of food products grew in the first six months of the current fiscal year.

Data from the EPB showed that export of agricultural products, which plunged in the fiscal year 2022-23, grew 2 percent to $507 million in the July-December period of FY24.

SIX RECYCLING INNOVATIONSTHAT COULD IMPACT APPAREL INDUSTRY

The apparel industry indeed has been facing significant challenges related to environmental sustainability and waste management. The industry is known for its enormous waste problem, including issues such as over consumption, textile waste, and pollution. Governments, espe­cially in Europe, have been taking steps to address these concerns through ambi­tious recycling targets and other mea­sures.

Researchers and industry stakeholders are exploring new technologies, such as advanced sorting systems, chemical recy­cling, and mechanical recycling processes, to improve the efficiency and sustainabili­ty of textile recycling. Additionally, collab­orations between governments, industry players, and consumers are essential for creating a comprehensive and effective textile recycling infrastructure.
The concern raised by NGOs about over­production in the fashion industry is a well-documented issue. The fast fashion model, characterized by rapid production cycles and low-cost garments, has led to significant environmental and social impacts. Over-production contributes to resource depletion, excessive waste, and exploitation oflabor in some cases. NGOs and advocacy groups often call for increased awareness, transparency, and accountability within the fashion industry to ensure that technological advance­ments are genuinely contributing to more sustainable practices rather than provid­ing a pretext for business as usual. Indeed, there has been a growing push for increased recycling and a shift toward a circular economy within the fashion industry. The European Union, in particu­lar, has been taking steps to address the environmental impact of the textile and apparel sector. The EU’s Circular Economy Action Plan, among other initiatives, em­phasizes the importance of sustainable practices, including recycling and reduc­ing waste.

As mentioned by circular economy con­sultant Paul Foulkes-Arellano, there is pressure on brands to adopt high levels of recycling quickly, and failure to do so may result in significant fines. This type of reg­ulatory approach is aimed at encouraging businesses to take more responsibility for the entire life cycle of their products, from production to disposal.
Poly Cotton, a common blend of polyester and cotton, is widely used in the textile industry. Separating such blends is chal­lenging because traditional recycling methods often struggle with mixed mate­rials. Circ’s chemical solution offers a potential means to break down the poly­cotton blend into its original components, allowing for more effective recycling.
The hydrothermal process used by Circ to liquefy polyester and separate it from cotton is an innovative approach to textile recycling. This method allows both mate­rials to be recovered and transformed into new fibers, contributing to a more sus­tainable and circular fashion industry.
The collaboration between Circ and Zara, where Zara used the recycled fibers for a clothing line released in April, showcases how such technologies can be implement­ed by major fashion brands to promote sustainable practices.
Additionally, addressing the lack of infra­structure for collecting and sorting large amounts of old clothes is a critical aspect of advancing textile recycling.

SuperCircle’s approach, which brings together delivery firms, warehouses, and tracking systems to streamline and reduce the cost of the recycling process, is a note­worthy effort to improve efficiency in the textile recycling supply chain.
Changing public attitudes toward recy­cling is also a key factor in promoting sus­tainability. In-store drop-off bins, free shipping labels, and other incentives pro­vided by these initiatives can contribute to increased participation in textile recycling and help create a more environmentally conscious consumer base.
Stuart Ahlum’s statement emphasizes a crucial aspect of encouraging sustainable practices: the need for ease, convenience, and incentives for consumers to prioritize end-of-life recycling. Making the recycling process accessible and rewarding for con­sumers can significantly impact their behaviors and choices.
It’s promising to see companies like Thousand Fell taking the lead by not only incorporating sustainability into their own brand but also expanding their efforts to handle recycling logistics for multiple companies and sectors, including a major brand like Uniqlo North America. This type of collaboration and commitment to sus­tainable practices across industries is essential for driving meaningful change.
Saentis Textiles was not widely recog­nized in publicly available sources. Howev­er, it’s important to note that information about companies and their activities can change over time.

If Saentis Textiles has indeed developed a patented machine for recycling cotton with minimal damage to the fibers, and if it is being utilized by brands like IKEA, Pata­gonia, and Tommy Hilfiger for producing quality new textiles, that would be a posi­tive development in the textile industry. Recycling cotton can contribute to sus­tainability efforts and reduce the environ­mental impact of textile production.
If Saentis Textiles is currently selling its patented machine to textile com­panies, enabling them to incorporate recycling processes directly into their factories by utilizing cut-offs and scraps, that’s a significant development in promoting sustain­ability within the textile industry. The ability to recycle on-site can reduce transportation costs and fur­ther minimize the environmental impact associated with textile waste. As for Unspun, if they have indeed devel­oped the world’s first 3D weaving machine capable of creating custom-sized jeans directly from yarns in under 10 minutes, that’s a remarkable innovation. 3D weav­ing technology could potentially revolu­tionize the way garments are produced, allowing for greater customization and efficiency in manufacturing.
The development of a micro-factory in Oakland, California, by the company work­ing on the 3D weaving machine is a note­worthy initiative.

If successful, such micro-factories could indeed revolutionize the fashion industry by eliminating the need for large inventory stockpiles, thereby reducing waste and transportation costs. This aligns with the growing trend in sustainable and on-de­mand manufacturing.
As for Cetia, the France-based company specializing in preparing clothes for recy­cling, their approach seems to involve a combination of simple and advanced ma­chinery. For instance, a machine that removes the soles off shoes and another that utilizes AI to recognize hard points such as buttons and zippers before using a laser to remove them without damaging the item are innovative solutions. The use of AI in recycling processes can enhance precision and efficiency.
The approach taken by Rubi Labs to cap­ture waste carbon dioxide from factories and convert it into cellulose, which can then be used to produce yarn, is a promis­ing step towards sustainable and environ­mentally friendly textile production. If successful, this innovation could contrib­ute to reducing the carbon footprint asso­ciated with traditional manufacturing processes.
The pilot project with Walmart indicates a significant interest from major retailers in exploring and adopting sustainable prac­tices in their supply chains. Such partner­ships can provide valuable insights into the scalability and economic viability of these innovations.

RMG BANGLADESH NEWS