All factories expect one or two will be able to pay salary within the deadline, BKMEA executive president says
Bangladesh became home to the highest number of green garment factories in the world with 183 USGBC LEED-certified factories. Photo: Mumit M
The government has directed the ready-made garment (RMG) factory owners to pay workers wages for March by 10 April and festival allowance before the Eid holidays.
“Factory owners should pay workers March salary and dues as per the labour law within the first 7 working days,” State Minister for Labour and Employment Mannujan Sufian said at a tripartite meeting with government officials, factory owners, and trade union leaders on Wednesday.
She also asked the factory and industrial owners to allow workers to enjoy government-declared holidays.
The State Minister also advised the factory owners to consult with workers about the payment of wages for the first 15 days of April.
She sought the cooperation of all employers and workers so that everyone can celebrate Eid with joy.
After the meeting at Shrama Bhaban, Mohammed Hatem, of the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), told The Business Standard, “All factories except one or two will be able to pay the salary and bonus within the deadline set by the government.”
However, the Industrial Police sources said they made a list of 150 factories that may face financial problems to pay their workers.
Then, Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) and BKMEA jointly called 72 factory owners from that list and consulted with them on how to solve their problems.
“Separate teams of BGMEA and BKMEA have been working to solve the problems that a few factories face,” the BKMEA chief added.
Hopefully, everyone will be able to pay workers before Eid vacations, he said, adding that this year factories may give a week-long vacation as every factory has low work pressure this time.
During this meeting, Amirul Haque Amin, president of the National Garment Workers Federation (NGWF), raises his voice to pay workers festival bonuses by 17 April.
Among others, Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association Vice President Md Nasir Uddin was also present at the meeting.
BGMEA President Faruque Hassan has underscored the need for providing Bangladeshi fashion designers with the skills, knowledge, and resources to enable them to present Bangladeshi culture and fashion internationally.
“Bangladesh has the potential to promote and develop high-end fashionable garments using homegrown fabrics and materials like Muslin, Jamdani, Khadi etc. If we can provide training to our talented fashion designers, they will be able to design high-value garments by linking the country’s rich culture and heritage with fashion,” he said.
“It will help us to promote Bangladesh internationally by projecting our culture and fashion and also to export our products globally,” Faruque Hassan said at a validation workshop on the proposed module for training Bangladeshi fashion designers and RMG workers in producing high-end garments.
The World Trade Organisation (WTO) Cell of the Ministry of Commerce organised the workshop as part of its “Export Diversification and Competitiveness Development Project” at the CIRDAP auditorium in Dhaka on Thursday, reads a press release.
Senior Secretary of the Commerce Ministry Tapan Kanti Ghosh, Additional Secretary of Ministry of Commerce Nusrat Jabeen Banu, Chair of BGMEA Standing Committee on SDG Wasim Zakariah, Designer and Founder of Neval Anadil Johnson, faculties and students of BGMEA University of Fashion and Technology were present at the workshop.
The workshop aimed to have a discussion with stakeholders on the proposed module that has been prepared to train local fashion designers and RMG workers to develop their skills in designing high-end garments using homegrown textiles and fabrics.
The training will be conducted under the Centre of Innovation, Efficiency and Occupational Safety and Health of BGMEA based on the module.
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য দেখায় যে চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বছরে 8.07% বেড়ে $41.72 বিলিয়ন হয়েছে।
চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বৈশ্বিক বাজারে বাংলাদেশের নন-আরএমজি রপ্তানি কমে গেছে বলে শিল্প নেতাদের মতে।
রপ্তানিকারকরা বলছেন, দেশে গ্যাস ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির কারণে তাদের অতিরিক্ত উৎপাদন খরচ সমন্বয় করতে তারা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছেন। উপরন্তু, স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি পাটজাত পণ্য এবং হিমায়িত ও জীবন্ত মাছের ব্যবসাকে প্রভাবিত করেছে, তারা যোগ করেছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য দেখায় যে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি চলতি অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে বছরে 8.07% বেড়ে $41.72 বিলিয়ন হয়েছে। যাইহোক, এই প্রবৃদ্ধি প্রাথমিকভাবে তৈরি পোশাক খাতের কারণে হয়েছে, যা এই সময়ের মধ্যে 12.17% বৃদ্ধি পেয়ে $38.25 বিলিয়ন হয়েছে।
ইনফোগ্রাফ: টিবিএস ইনফোগ্রাফ: টিবিএস এই বছরের মার্চ মাসে, দেশের সামগ্রিক রপ্তানি 2.41% কমে $4.76 বিলিয়ন হয়েছে, তবে এটি গার্মেন্টস খাত দ্বারা গদি হয়ে গেছে, যা বাংলাদেশের রপ্তানি অর্থনীতির জন্য একটি নির্ভরযোগ্য ত্রাণকর্তা।
আরএমজি এবং চামড়া খাত বাদে সমস্ত প্রধান রপ্তানি খাত চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি নথিভুক্ত করেছে। উদাহরণস্বরূপ, হোম টেক্সটাইল রপ্তানি 25.73%, পাট ও পাটজাত পণ্য 21.23%, কৃষি পণ্য 28.31% এবং প্রকৌশল পণ্য 33.65% কমেছে।
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি অবশ্য ২.৫৬% বেড়েছে।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেছেন যে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার কারণে প্রধান বাজারগুলিতে বেশ কয়েকটি হোম টেক্সটাইল স্টোর বন্ধ হয়ে গেছে, যা বাংলাদেশের রপ্তানিকে প্রভাবিত করেছে।
তিনি যোগ করেছেন যে পোশাকের ক্ষেত্রে ভোক্তাদের তৃতীয় বিকল্প হল হোম টেক্সটাইল, এবং অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত তাদের কেউ নতুন কিনবে না।
মমটেক্স এক্সপো লিমিটেডের ব্যবসায়িক প্রধান জোসেফ চৌধুরী লক্ষ্য করেছেন যে যুদ্ধ-চালিত উচ্চ মূল্যস্ফীতি ব্যবসায় প্রভাব ফেলেছে, কারণ লোকেরা হোম টেক্সটাইল কিনছে না।
গ্রাহকের অভাবের কারণে, ইইউতে অনেক স্টোর ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে গেছে, এবং বাংলাদেশ আগের বছরের মতো অর্ডার পাচ্ছে না, যা 2023 সালকে খুব কঠিন বছর করে তুলেছে, তিনি বলেছিলেন।
এদিকে, সাম্প্রতিক গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি ফার্মের জন্য খরচ 5%-8% বৃদ্ধি করেছে, এবং বাজারে কম অর্ডারের সময়, এটি কোন গ্রাহকদের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দিতে অক্ষম।
পাকিস্তান হোম টেক্সটাইল সেগমেন্টের অন্যতম প্রধান প্রতিযোগী, মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে বাংলাদেশী রপ্তানিকারকদের তুলনায় প্রায় 30% কম অফার করার সুবিধা সহ, জোসেফ উল্লেখ করেছেন, সাম্প্রতিক গ্যাসের দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশী রপ্তানিকারকরা তাদের প্রতিযোগিতামূলকতা হারাচ্ছে।
মোমটেক্স এক্সপো লিমিটেড গত কয়েক মাসে প্রায় 50% বিক্রয় হ্রাস পেয়েছে, যার ক্ষমতা মাসে তিন মিলিয়ন মিটার উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে, তিনি টিবিএসকে বলেছেন।
একজন নেতৃস্থানীয় হোম টেক্সটাইল রপ্তানিকারক, যিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, বলেছেন যে বিশ্ব বাজারে জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধির কারণে গ্রাহকরা তাদের ক্রয়ক্ষমতা হারিয়েছেন।
জ্বালানি বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বাজারের উন্নতি নাও হতে পারে, তিনি পর্যবেক্ষণ করেন, যোগ করেন, “বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতির পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত গ্রাহকদের কেউই ভয়মুক্ত হবে না।”
পাট ও পাটজাত পণ্য
একসময়ের সমৃদ্ধ পাট শিল্প, যা গত অর্থবছরে বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি চিহ্ন অতিক্রম করেছিল, এই অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে বছরে 21% এর বেশি স্লিপ সহ আয়ে উল্লেখযোগ্য হ্রাস পেয়েছে।
দেশের অন্যতম বৃহৎ পাটপণ্য রপ্তানিকারক আকিজ গ্রুপের চেয়ারম্যান শেখ নাসির উদ্দিন কাঁচামালের উচ্চ মূল্যের কারণে আয়ের এই হ্রাসকে দায়ী করেছেন।
পরিস্থিতির আরও ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, গত বছর একদল অবৈধ মজুতদাররা কাঁচা পাটের দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল, যা সাধারণত 2,000 টাকা থেকে 2,500 টাকা থেকে 6,000 টাকা প্রতি মণ পর্যন্ত (এক মণ প্রায় 37 কেজি)। .
এই সিন্ডিকেশনের ফলে, তুরস্কের বেশ কিছু আমদানিকারক তাদের কার্পেটের নিচের অংশে পাটের সুতার পরিবর্তে পুনর্ব্যবহৃত পোশাকের সুতা ব্যবহারে স্যুইচ করেছে, যা বাংলাদেশের পাটের সুতার বাজারকে প্রভাবিত করেছে যেহেতু তুরস্ক তার বৃহত্তম বাজার।
যাইহোক, শেখ নাসির উদ্দিন বলেছেন যে ব্যবসার উন্নতির জন্য এখনও আলোচনা চলছে এবং রপ্তানিকারকরা তাদের পণ্য ও বাজার বৈচিত্র্য আনতে কাজ করছে।
চলতি বছরের মার্চে ব্যবসায় কিছুটা প্রবৃদ্ধি দেখা গেলেও আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যবসা করতে কাঁচামালের স্থিতিশীল মূল্যের ওপর জোর দেন তিনি।
চামড়া এবং চামড়া পণ্য
প্রথম নয় মাসে চামড়াজাত পণ্য এবং পাদুকা খাতে কিছুটা বৃদ্ধি সত্ত্বেও, চামড়া রপ্তানিতে প্রায় 20% নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে, যেখানে চামড়ার পাদুকা প্রায় 1% কমেছে। তবে বছরে চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে খাতের ঘাটতি পূরণ হয়েছে।
বাংলাদেশের লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেছেন যে 2022 সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত খাতটি ভাল অবস্থায় ছিল, কারণ অর্ডারগুলি পাঁচ থেকে ছয় মাস আগে বুক করা হয়েছিল এবং কিছু ক্ষেত্রে, এমনকি আগেও।
তবে জানুয়ারি থেকে রপ্তানি বাড়বে বলে আন্দাজ করতে পারে খাতটি
Bangladesh’s non-RMG export to the global market has been squeezed by the ongoing Russia-Ukraine war and high inflation, according to industry leaders.
Exporters have said that they are facing challenges in adjusting their additional production costs due to gas and electricity price hikes within the country. Additionally, the price hikes of locally sourced raw materials have affected businesses dealing in jute products and frozen and live fish, they added.
Data from the Export Promotion Bureau (EPB) show that Bangladesh’s merchandise exports grew by 8.07% to $41.72 billion year-on-year in the July-March period of this fiscal year. However, this growth was primarily due to the readymade garments sector, which saw a 12.17% growth to $38.25 billion in the period.
Infograph: TBS
In March this year, the country’s overall exports fell by 2.41% to $4.76 billion, but it was cushioned by the garments sector, which has been a dependable saviour for Bangladesh’s export economy.
All major export sectors, apart from the RMG and leather sectors, registered negative growth in the first nine months of the current fiscal year. For instance, exports of home textiles fell by 25.73%, jute and jute goods by 21.23%, agricultural products by 28.31%, and engineering products by 33.65%.
Exports of leather and leather products, however, grew by 2.56%.
Mohammad Ali Khokon, president of the Bangladesh Textile Mills Association (BTMA), told The Business Standard that the global economic downturn has led to the closure of a number of home textile stores in major markets, which has affected Bangladesh’s exports.
He added that home textiles are the third option of consumers in apparel, and none of them will buy new ones until the economic situation improves.
Joseph Chowdhury, business head of Momtex Expo Ltd, observed that war-driven high inflation has impacted business, as people are not buying home textiles.
Due to the lack of customers, many stores in the EU have already closed, and Bangladesh is not getting orders as it did in previous years, making 2023 a very tough year, he said.
Meanwhile, the recent gas price hike has increased cost for the firm by 5%-8%, and during low orders in the market, it is unable to offer any customers an increase in price.
Pakistan is one of the major competitors in the home textiles segment, with an advantage of offering about 30% less than Bangladeshi exporters due to currency devaluation, Joseph noted, adding that Bangladeshi exporters are losing their competitiveness due to the recent gas price hikes.
Momtex Expo Ltd has seen about a 50% sales drop in the last couple of months, with a capacity of producing three million meters a month, he told TBS.
A leading home textile exporter, who wished to remain anonymous, said that customers have lost their purchasing power due to energy price hikes in the global market.
The market might not improve until the energy market stabilises, he observed, adding, “None of the customers will break free of fear until the global inflation situation improves.”
Jute and jute goods
The once prosperous jute industry, which crossed the billion-dollar export mark in the last fiscal year, has experienced a significant decline in earnings, with a slip of over 21% year-on-year in the first three quarters of this fiscal year.
Sheikh Nasir Uddin, chairman of Akij Group – one of the largest jute goods exporters in the country – has attributed this drop in earnings to the high prices of raw materials.
Further explaining the situation, he said last year a group of illegal stockists drove up the prices of raw jute, which usually ranged between Tk2,000 to Tk2,500, to as high as Tk6,000 per maund (one maund is about 37kg).
As a result of this syndication, a number of importers in Turkey have switched to using recycled clothing yarn instead of jute yarn for the lower parts of their carpets, which has affected the Bangladeshi jute yarn market since Turkey is its largest market.
However, Sheikh Nasir Uddin stated that negotiations are still ongoing to improve business, and exporters are working on diversifying their products and markets.
Although there has been some growth in the business in March this year, he emphasised the need for a stable price of raw materials to do business in the international market.
Leather and leather products
Despite some growth in the leather goods and footwear sector in the first nine months, leather exports experienced negative growth of about 20%, while leather footwear dropped by about 1%. However, the sector shortfall has been recovered by the growth of leather products exports year on year.
Syed Nasim Manzur, president of the Leathergoods and Footwear Manufacturers and Exporters Association of Bangladesh, stated that the sector was in good shape until December 2022, as orders were booked five to six months before, and in some cases, even earlier.
However, since January, the sector could predict that exports might decrease due to non-essential purchases and high inflation caused by the Ukraine war. The Covid pandemic has also changed customers’ buying patterns, as they are spending more in restaurants and less on products.
The US market, which imported a record amount of leather goods from Bangladesh last year, has huge inventory but is witnessing a drop in sales due to high inflation and interest rates. As a result, many retailers are waiting to clear their inventory before placing new orders, said Syed Nasim Manzur, who is also managing director of Apex Footwear Ltd.
Despite economic uncertainty, the Japanese market has been performing well, he said.
According to chartr.co, Nike and Adidas have mountains of unsold inventory. Of them, Nike reported that sales were up 14% to $12.3 billion in its most recent quarter, but the company continues to carry a near-record level of stock, with inventory up 53% in the last 3 years.
Adidas is having a harder time with its own inventory issues, warning that 2023 could see the German company’s first annual loss in three decades.
By next June, the sector may enjoy slight positive corrections in business growth, said Nasim Manzur. But he acknowledged that the sector is currently facing a “perfect storm” of challenges.
Ibnul Wara, managing director of Austan Ltd, a Dhaka EPZ-based export-oriented finished leather manufacturer, suggested that the sector could improve by ensuring environmental compliance in tanneries and attracting foreign investment.
In the long run, he also recommended reducing dependence on the European market to minimize risks. Ibnul Wara also said the Japanese, Australian and Canadian markets have huge potential to grow.
Frozen and live fish export
Shrimps are the major export earner in the frozen and live fish category but due to global inflation, their exports saw about a 25% YoY drop in the first three quarters of the current fiscal year.
Kazi Belayet Hossain, president of the Bangladesh Frozen Foods Exporters Association, said shrimps are always treated as luxury food items. Due to high inflation buyers are not placing new orders, and in some cases, are deferring their orders.
This business may not return to a positive trend until the economic situation improves, he added.
The industry did not face such hard times even during Covid, said Kazi Belayet Hossain, who serves as managing director of Sobi Fish Processing Industries Ltd.
Exporters mentioned that shrimp cultivation has dropped over the years and the increasing buying capacity of local people is also squeezing raw materials sourcing.
Agricultural products
Agro-product exports crossed the $1 billion mark in both FY21 and FY22, thanks to increased consumption of processed food with consumers holed up at home globally during the pandemic.
But in the first three quarters of the current fiscal year, the sector’s export receipts fell by over 28% to $687.09 million, which was $958.45 million in the same period of the last fiscal.
Kamruzzaman Kamal, director of PRAN-RFL Group, said, “As a company, we are in a good position though the overall industry is not in good shape and growth is not as per our expectations.”
Bangladeshi agro-product exporters are losing their competitiveness in the global market due to some internal factors, he added. Besides, amid the global economic slowdown, buyers are more cautious about spending, which has also impacted their consumption, he concluded.
Bicycles
Bicycle exports fell by 9.13% to $111.14 million in the first three quarters of the current fiscal year from $122.31 million in the corresponding period a year ago.
“Bicycle export business is going through a worse phase even when compared to the Covid times,” said Md Lutful Bari, operations director of Meghna Group – the bicycle export leader in the country.
Gas supply shortage and its price hike also dealt a blow to bicycle exporters, added Bari, who is also the secretary general of the Bangladesh Bicycle and Parts Manufacturer and Exporters Association.
The BGMEA joined a global alliance urging governments around the world to modernise the domestic fashion labelling requirements and support the use of more sustainable digital labels.
The President of BGMEA Faruque Hassan signed a letter on 4 April, said a press release.
The letter calls upon the governments to amend national regulations to allow the adoption of fully digital labelling. By signing this letter BGMEA has aligned itself with its sustainability vision of 2030 which promotes sustainability, circularity and transparency in the global fashion supply chain.
According to the media release, the rationale of digital labelling is multi-pronged. Firstly, digital labelling would significantly cut labelling waste and help in decarbonization efforts. It is estimated that around 343,000 MT of carbon dioxide is emitted from labelling waste, which can be eliminated from the industry supply chain. It may be noted that every year about 9.17 million kilometres of label tape is produced for the global fashion industry’s requirement which is enough to stretch between the earth and the moon twelve times each year.
While a fully digital labelling solution would cut manufacturing cost and thus make fashion more competitive and affordable, this would also reduce lead time and enable consumers to access more detailed information about the products they purchase, which will ensure transparency and traceability of products.
Keeping the information with the product would increase its longevity in the circular economy resulting in the chance for resale, upcycling, or recycling.
Moreover, digital labelling will also play an effective role in controlling the manufacturing of counterfeit products since every input of the finished goods is expected to come under the digital labelling where all parties in the supply chain will be identifiable. It will thus enable the industry to better protect intellectual property rights (IPR). BGMEA believes such an initiative will ensure better governance in the global fashion supply chain.
ইতোমধ্যে বেতন ও বকেয়া পরিশোধ করতে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) ও বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সদস্যদের চিঠি পাঠিয়েছে শিল্প পুলিশ।
চট্টগ্রামে ঈদের আগে তৈরি পোশাক কারখানার শ্রমিকদের যেকোনো ধরনের অস্থিরতা ও অসন্তোষ এড়াতে ১৬ এপ্রিল বা ২৪ রমজানের মধ্যে বোনাস ও বেতন পরিশোধ করতে কারখানা মালিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশ-৩।
ইতোমধ্যে বেতন ও বকেয়া পরিশোধ করতে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) ও বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সদস্যদের চিঠি পাঠিয়েছে শিল্প পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য আজ বুধবার চট্টগ্রাম বিজিএমইএ কার্যালয়ে একটি বৈঠকের কথা আছে।
শিল্প পুলিশ, কলকারখানা ও স্থাপনা পরিদর্শন অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে আরএমজি (পোশাক), নন-আরএমজিসহ ১ হাজার ৪৮০টি কারখানায় ৪ লাখ ৯৪ হাজার ৫৮১ জন শ্রমিক কাজ করছেন। ১ হাজার ৪৮০টি কারখানার মধ্যে ৭৮০টি পোশাক কারখানা সিইপিজেড, কেইপিজেড, কর্ণফুলী ইপিজেড ও শহরের অন্যান্য অংশে অবস্থিত।
চট্টগ্রামের একটি পোশাক কারখানা। ছবি: রাজীব রায়হান/স্টার
চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশ-৩-এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সোলায়মান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘আমরা পোশাক কারখানার মালিকদের ১৬ এপ্রিলের মধ্যে বকেয়া, বেতন ও ঈদ বোনাস পরিশোধ করতে চিঠি দিয়েছি। যারা এই তারিখে পারবেন না তাদের অবশ্যই ২০ এপ্রিলের মধ্যে পরিশোধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা প্রায় ৬৭-৭০টি পোশাক কারখানার ওপর নজরদারি করেছি, যেগুলোর অতীতে বেতন ও বোনাস নিয়ে ঈদের আগে শ্রমিক অসন্তোষের রেকর্ড আছে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য আমরা সবাই মিলে একটি বৈঠকের ব্যবস্থা করেছি।’
বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ নেতারা বলেছেন, দেশে ডলার সংকট, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে দেশের পোশাক কারখানার কার্যাদেশ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়েছে বায়াররা।
এ অবস্থায় ছোট কারখানাগুলোর পক্ষে ঈদের আগে শ্রমিকদের সব দাবি পূরণ করা সম্ভব নাও হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘বৈশ্বিক সংকট কিছু প্রতিষ্ঠানকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ফেলেছে। আমরা পুলিশের সঙ্গে কথা বলব ও তাদের দেওয়া তালিকার মাধ্যমে অনুসন্ধান করব। যেন যেকোনো সমস্যা মোকাবিলায় যৌথভাবে কাজ করতে পারি।’
তিনি আরও বলেন, ‘কখনো কখনো তৃতীয় পক্ষ শ্রমিকদের উসকে দিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করে। আমাদের নিজস্ব অনুসন্ধানে ৪-৬টি কারখানার সমস্যা চোখে পড়েছে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিল্প পুলিশ চট্টগ্রামের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘শ্রমিকরা বেতনের জন্য রাস্তায় নামলে আমরা সময়মতো মালিকদের খুঁজে পাই না। এ বছর আমরা কোনো ঝুঁকি নিতে চাই না। ২০ এপ্রিল হলো শেষ কর্মদিবস, তাই আমরা মালিকদের বেতনের পাশাপাশি ঈদ বোনাস এই তারিখের মধ্যে দিতে বলেছি। আবার আগে বোনাস দিলে অনেক শ্রমিক ছুটিতে চলে যান কিংবা কাজে আসে না, তাই মালিকরাও আগে বোনাস দিতে আগ্রহী থাকেন না।’
জানতে চাইলে শিল্প পুলিশ-৩-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) নাদিরা নূর বলেন, ‘আমাদের পুলিশ কর্মকর্তারা কারখানার মালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে সরাসরি গিয়ে কথা বলছেন। এছাড়া, শ্রমিকদের চাহিদা জেনে তাদেরও কাউন্সিলিং করা হচ্ছে। আশা করি এ বছর ঈদের আগে চট্টগ্রামে পোশাক খাতে কোনো অস্থিরতা থাকবে না।’
