fbpx
Home Blog Page 71

Over 55% BGMEA member factories closed in four decades

Nearly 4,000 member factories of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) have faced closure for various reasons since the country emerged as an apparel manufacturing nation in the late 1970s, data from the trade body showed today.

This portrays the struggle the multi-billion-dollar industry, the second largest in the world, has gone through in the past four decades, said BGMEA President Faruque Hassan.

He shared the figures in a letter sent to the BGMEA members.

It comes at a time when the sector has been hit with a fall in export orders, labour unrest, factory closures, and the rejection of the new minimum wage by workers.

About 6,885 factories have been set up in Bangladesh since Nurul Kader Khan established Desh Garments in the port city in 1979, the first apparel factory in the country.

Of them, 3,964 were closed because of a slump in work orders, loan defaults, order cancellations, failure of management, and frauds by buyers, among other reasons, the letter said.

Of the remaining 2,921 industrial units, 2,339 had their membership renewed last year. Currently, 1,600 factories directly export garment items.

The rest are running business on a subcontracting basis since they don’t have the capacity to run in full swing.

In 2020 and 2021 when the country faced a severe form of the coronavirus pandemic, 317 garment factories went out of business, BGMEA data showed.

Another 260 factories have been shut since Bangladesh overcame the pandemic.

“Every year, some new factories go into production. At the same time, a large number of them also go out of business,” said Hassan.

Owing to the factory closures many workers have lost jobs and the country has been deprived of much-needed foreign currencies, he said. “This is a different reality.”

Although the deepest crisis within the sector is not coming to the fore in a significant way, the closed factories point to the crisis and uncertainty it is going through, he said.

He added that the garment industry has created jobs, earned foreign currencies, empowered women, reduced poverty, and arrested child marriage, thus ensuring social-economic balance.

“The economy will not be able to bear the burden if the balance is disrupted for any reasons.”

বাংলাদেশ থেকে বেশি দামে তৈরি পোশাক কিনবে বৈশ্বিক ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলো

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের উচ্চ মজুরি দেওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এইচঅ্যান্ডএম, গ্যাপসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক ফ্যাশন ব্র্যান্ড। তারা বাংলাদেশের কারখানাগুলো থেকে বেশি দামে তৈরি পোশাক কিনবে। এমন তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর সংগঠন আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশন (এএএফএ)। খবর রয়টার্সের

বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। চীনের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প খাতের শ্রমিকেরা আন্দোলন করছেন। এতে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষও হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে গত মঙ্গলবার সরকার নতুন মজুরি ঘোষণা করেছে। তাতে ন্যূনতম মাসিক মজুরি ৫৬ দশমিক ২৫ শতাংশ বাড়িয়ে সাড়ে ১২ হাজার টাকা বা ১১৩ ডলার (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে) নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে এটি কার্যকর হবে।

তৈরি পোশাক খাতে মোট উৎপাদন খরচের ১০–১৩ শতাংশ যায় শ্রমিকদের মজুরি হিসেবে। কারখানার মালিকেরা বলছেন, মজুরি বৃদ্ধির কারণে তাঁদের খরচ ৫–৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এতে তাঁদের লাভের পরিমাণ কমবে। এ জন্য বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলোর সহযোগিতা প্রত্যাশা করছেন বাংলাদেশের পোশাক কারখানার মালিকেরা। এ বিষয়ে আমেরিকান অ্যাপারেলের কাছে রয়টার্সের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয়েছিল, বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো ৫–৬ শতাংশ বেশি মূল্য দিয়ে পণ্য কিনবে কি না।

জবাবে আমেরিকান অ্যাপারেলের প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ল্যামার বলেন, ‘অবশ্যই। মজুরি বৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য আমাদের সদস্যরা দায়িত্বশীলভাবে ক্রয় অব্যাহত রাখবে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার আমরা এমন প্রতিশ্রুতির পুনরাবৃত্তি করেছি।’

যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের খুচরা বিক্রেতারাই বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান ক্রেতা। তবে মূল্যস্ফীতির চাপ ও ক্রেতা চাহিদা কমার কারণে ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোও তৈরি পোশাকের ক্রয়াদেশ কমিয়েছে।

আমেরিকান অ্যাপারেলের প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ল্যামার জানান, বাংলাদেশি শ্রমিকেরা যেন সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তনের ফলে সুবিধাবঞ্চিত না হন, সে লক্ষ্যে তাঁরা কাজ করছেন। এ জন্য একটি বার্ষিক ন্যূনতম মজুরি পর্যালোচনা পদ্ধতি গ্রহণের আহ্বানও জানিয়েছেন তাঁরা।

রয়টার্স বলেছে, বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি তৈরি পোশাক খাত। বর্তমানে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রায় ১৬ শতাংশ আসে এই খাত থেকে, যেখানে কর্মসংস্থান হয়েছে প্রায় ৪০ লাখ লোকের। মূলত তৈরি পোশাকশিল্পে কম মজুরির বিষয়টি বাংলাদেশেকে এ অবস্থায় পৌঁছাতে সহায়তা করেছে।

বাংলাদেশে এখন মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এ জন্য মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির বিষয়টি বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বিবেচনা করছে। গত মাসে আমেরিকান অ্যাপারেলের বেশ কয়েকটি সদস্য প্রতিষ্ঠান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে মজুরি বৃদ্ধির অনুরোধ জানিয়েছে। আমেরিকান অ্যাপারেলের প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ল্যামার নিজেও প্রধানমন্ত্রীকে এ বিষয়ে চিঠি লিখেছিলেন।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তথ্য অনুসারে, সর্বশেষ ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির (১১৩ ডলার) পরেও প্রতিযোগী আঞ্চলিক দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থান অনেক পেছনে রয়েছে। যেমন ভিয়েতনামে গড় মাসিক মজুরি ২৭৫ ডলার, যা কম্বোডিয়ায় ২৫০ ডলার।

Go back to work to get new RMG wage: BGMEA

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) today urged the workers to go back to their workplaces as the factory owners are getting ready to implement the new wage structure from December 1.

The factory owners can shut their units under the Section 13(1) of the labour law if the workers do not work in the factories and go out from the factories without joining the workplaces, the BGMEA said in a statement.

In the statement, the BGMEA also asked the workers not to get involved in any such activities which may push international clothing retailers and brands to go away from Bangladesh to other destinations.

BGMEA President Faruque Hassan in the statement also said it is unexpected that some workers have been demonstrating and in some cases they are vandalising the factories even after the announcement of the new wage structure for them.

The wage board for garment workers has set the minimum salary at Tk 12,500, a little over half of what workers demand.

Union leaders have rejected the new minimum wage put forth by the wage board Tuesday. The current starting wage is Tk 8,000.

Union leaders Tuesday threatened to go for tough demonstrations if the minimum wage for garment workers is not raised to Tk 25,000.

Garment workers have been demonstrating for over 12 straight days for a raise in minimum wage.

Apparel shipment to US takes a nosedive

Bangladesh’s garment export to the United States fell 23.33 percent year-on-year to $5.77 billion in January-September owing to a demand slowdown in the world’s largest economy and the piling up of stocks.

Exporters fetched $8.28 billion in the identical nine-month period of 2022, according to data from the Office of Textiles and Apparel (OTEXA) of the US.

If textile and apparel shipments are taken into consideration collectively, the earnings would stand at $5.92 billion, a decrease of 23.88 percent.

The US is the single-largest export destination for Bangladesh. Last year, suppliers shipped garment items worth $10.02 billion to the country, the highest in a single year.

In January-September this year, apparel imports of the US from the world fell by 22.81 percent year-on-year to $60.82 billion, OTEXA data showed.

The decline came at 21.85 percent to $81.13 billion if both textile and apparel products were considered jointly.

The garment shipment, which contributes nearly 85 percent to national export receipts, has been falling to the main export destination for the last few months owing to unsold stocks with retailers and brands.

Some exporters, however, say the earnings are witnessing correction after receipts surged more than 50 percent in the US last year.

Exports will not grow at the same pace in the same year, they say, adding that the shipment has slowed in recent months.

The sales of garment items in the US and Europe may remain dull this year although Christmas and New Year sales are expected to pick up.

According to a forecast by the National Retail Federation (NRF), the largest retail platform in the US, holiday spending is expected to reach record levels in November and December and will grow between 3 percent and 4 percent to between $957.3 billion and $966.6 billion.

“It is not surprising to see holiday sales growth returning to pre-pandemic levels,” NRF President and CEO Matthew Shay said in a press release.

“Overall household finances remain in good shape and will continue to support consumers’ ability to spend.”

Despite a slower growth rate compared with the past three years when trillions of dollars of stimulus led to unprecedented rates of retail spending, this year’s holiday spending is consistent with the average annual holiday increase of 3.6 percent from 2010 to 2019, the press release said.

“Consumers remain in the driver’s seat, and are resilient despite headwinds of inflation, higher gas prices, stringent credit conditions and elevated interest rates,” NRF Chief Economist Jack Kleinhenz said.

“We expect spending to continue through the end of the year on a range of items and experiences, but at a slower pace.”

In mid-October, Kleinhenz said clothing and clothing accessory sales were down 0.8 percent month-over-month seasonally adjusted, but up 0.8 percent unadjusted year-on-year.

AK Azad, chairman and chief executive officer of Ha-Meem Group, a top garment exporter to the US, says the shipment of garment items to the country will not rebound until June next year.

“This is because the demand has fallen in the US and retailers and brands could not sell their old stocks.”

He said the inflow of work orders for the next season has been low and buyers are offering reduced prices to local suppliers.

Faruque Hassan, president of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association, said the export to the US fell not only in value but also in volume.

“The sales are falling because of higher inflation and higher bank interest rates. Consumers are still prioritising basic commodities over non-essential items like value-added garments.”

According to the BGMEA chief, local garment suppliers usually cater to a lot of orders in October and November, but this year the work flows have not been too high because of labour and political unrest in recent months.

“However, Bangladesh is performing well in new markets such as Japan, South Korea, India and the UK as well as in some EU markets.”

মালিকপক্ষের প্রস্তাব সাড়ে ১২ হাজার টাকা

সরকার গঠিত নূন্যতম মজুরি বোর্ডে পোশাক কারখানার মালিকদের প্রতিনিধি সিদ্দিকুর রহমান মজুরি বোর্ডের বৈঠকে এই প্রস্তাব দিয়েছেন।

পোশাকশ্রমিকদের নূন্যতম মজুরি সাড়ে ১২ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাব করেছে মালিকপক্ষ।

আজ বৃহস্পতিবার পোশাক কারখানার মালিকদের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়।

ছবি: স্টার ফাইল ফটো

সূত্র জানায়, পোশাকশ্রমিকদের জন্য মালিকদের প্রস্তাবিত নূন্যতম মজুরি ১০ হাজার ৪০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ১২ হাজার টাকা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

সরকার গঠিত নূন্যতম মজুরি বোর্ডে পোশাক কারখানার মালিকদের প্রতিনিধি সিদ্দিকুর রহমান মজুরি বোর্ডের বৈঠকে এই প্রস্তাব দিয়েছেন।

রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকায় মজুরি বোর্ডের কার্যালয়ে এই বৈঠক চলছে।

পোশাকশ্রমিকরা তাদের বর্তমান নূন্যতম মজুরি আট হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে তা ২৩ হাজার টাকা করার দাবি জানাচ্ছেন।

নূন্যতম মজুরি বোর্ড থেকে আজ পোশাকশ্রমিকদের জন্য নতুন মজুরি ঘোষণার কথা আছে।

RMG Minimum Wage Board may finalise proposals today

Several brand representatives, who requested anonymity, said the wage structure may fix the minimum salary of entry-level workers at Tk14,000-16,000, which would be affordable for factory owners.

The Minimum Wage Board is expected to finalise its proposal of a new wage structure for ready-made garment workers at a meeting of stakeholders today.

Both factory owners and workers’ representatives on the board have declined to disclose any details about the minimum entry-level wage under the new structure.

However, several labour leaders and factory owners have hinted that the new wage structure will be finalised by Prime Minister Sheikh Hasina when she returns from Saudi Arabia.

Several brand representatives, who requested anonymity, said the wage structure may fix the minimum salary of entry-level workers at Tk14,000-16,000, which would be affordable for factory owners.

However, factory owners said most subcontracting factories would be out of business if the minimum wage was set at that amount. Even if it is set at around Tk12,000, some factories may still fail to pay such an amount.

The head of business development at one of the largest multinational buying houses echoed the same sentiment, saying, “We are always fighting with buyers to increase the FOB price by a cent, but they always say it’s an open market and that they may move to another factory if we don’t agree.”

A European brand representative, requesting anonymity, said the wage should be fixed considering workers’ lives and that if they benefit from the new wage structure, it will be reflected in their productivity.

He also mentioned that a general rule of thumb in apparel CMP (cutting, making, and profit) calculation is to allocate one-third to workers’ wages and the rest to other costs and profits.

The brand representative added that if entrepreneurs allocate 2% of a product’s price to workers’ wages, it will be enough to pay them.

Faruque Hassan, president of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), said, “We have promised to pay a higher amount than our previous proposal, which will be determined by the board.”

“We are committed to increasing the maximum amount,” he told TBS, adding that if workers accept it, they will negotiate with buyers to secure additional benefits for the new wage structure.

In the last two days, the BGMEA has held several meetings with the owners of different types of factories and leaders at various worker levels to convey this message, added Faruque Hassan.

Speaking to TBS, Shirajul Islam Rony said, “As a worker representative on the wage board, I am trying to negotiate for the well-being of workers. I have proposed measures that may be helpful for them to cope with the ongoing high inflation.”

According to data released by the Bangladesh Bureau of Statistics on Monday, the country’s food inflation rate reached a 10-year high at 12.56% in October, up from 12.37% in September. 

He also mentioned that if the owners’ representative and other board members do not agree with his proposal, the prime minister may have to consider the workers’ struggles.

Previously, the factory owners’ representative had proposed a monthly salary of Tk10,400. During a meeting, State Minister for Labour and Employment Monnujan Sufian expressed that the owners’ proposed wage was illogical.

On the other hand, the workers’ proposal was Tk20,393, but it was rejected by the owners’ representatives.

Following the rejection, RMG workers took to the streets. On 30 October, at least two people were killed and about 40 were injured in clashes between the police and garment workers in several industrial areas in Ashulia, Savar, and Gazipur.

Meanwhile, three garment factories have filed lawsuits against more than 1,500 unnamed individuals, mostly workers, for vandalising their factories and causing financial losses during the protests.

বাংলাদেশে তৈরি ২ লাখের বেশি পোশাক ওয়ালমার্টকে ফেরত নিতে নির্দেশ কানাডার

জর্জ ব্র্যান্ডের এসব পোশাক গাজীপুরের ইউনিক ডিজাইনার্সের কারখানায় তৈরি বলে কানাডার স্বাস্থ্যবিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে।

ছবি-সংগৃহীত

স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশে তৈরি জর্জ ব্র্যান্ডের দুই লাখের বেশি স্লিপার (এক ধরনের পোশাক) ফেরত দেওয়ার জন্য ক্রেতাদের আহ্বান জানিয়েছে কানাডার স্বাস্থ্যবিভাগ হেলথ কানাডা। সম্প্রতি সরকারি ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে করা হয়েছে।

তবে গত বছরের নভেম্বর থেকে কানাডায় এ ধরনের বহু পোশাক বিক্রি হলেও কোনো দুর্ঘটনা কিংবা আহতের খবর পাওয়া যায়নি।

জর্জ ব্র্যান্ডের এসব পোশাক গাজীপুরের ইউনিক ডিজাইনার্সের কারখানায় তৈরি বলে কানাডার স্বাস্থ্যবিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে। পোশাকগুলো বিক্রি করেছিল বহুজাতিক খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট। ক্রেতারা ওয়ালমার্টের যে কোনো শাখায় এ পোশাক ফেরত দিতে পারবেন। এজন্য পোশাকের মূল্যও পুরোপুরি ফেরত দেওয়া হবে তাদের।ছবি-সংগৃহীত/হেলথ কানাডা

হেলথ কানাডা জানিয়েছে, বার বার ধোয়ার কারণে শেষ পর্যন্ত স্লিপারগুলোর জিপারের উপরের অংশটি ভেঙে যেতে পারে এবং পায়ের ও গলার গ্রিপ চেপে যেতে পারে। ফলে সেই পোশাক পরা কারো দম বন্ধ হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। নির্দিষ্ট চারটি সাইজের স্লিপারের কথা উল্লেখ করে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। ক্রেতাদের বোঝার সুবিধার্থে সেগুলোর ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে।

ওয়ালমার্ট কানাডার তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত সারাদেশে তারা এ ধরনের দুই লাখ ১৬ হাজার ৫৯৫ পিস পোশাক বিক্রি করেছে। গত ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হেলথ কানাডা এ পোশাক সংক্রান্ত কোনো দুর্ঘটনা বা আহতের কোনো খবর পায়নি। তবুও যারা এ ধরনের পোশাক কিনেছেন তাদের আগে থেকেই সতর্ক থাকা জরুরি বলে মনে করে দেশটির স্বাস্থ্যবিভাগ।

Canada recalls Bangladeshi apparel from market

Health Canada — the Canadian government department responsible for national health policy — has recalled some 216,595 units of George Brand sleepers made in Bangladesh due to choking and ingestion hazards.

In a notification issued on October 4, the Canadian authorities asked consumers to immediately stop using the recalled products and return them to Wal-mart stores for a full refund.

Top Bangladeshi apparel makers said the recall is an “internal standard practice” and that it “does in no way” mean any production mistakes by them.

According to Health Canada, a total of 216,595 units of the affected products were sold in Canada from November 2022 to June 2023.

“The zipper pulls and foot grips of the George Brand Sleepers might fall off or be removed through repeated washing, posing choking and ingestion hazards,” the notification said.

Health Canada advised consumers to immediately stop using the recalled sleepers and check the style number printed on the collar to determine if their sleepers are affected. The notification also included an illustration of the affected patterns.

“As of September 21, 2023, the company has not received any reports of incidents or injuries in Canada,” the notification added.

The sleepers for both boys and girls were manufactured by Unique Designers Ltd, a garment factory in Gazipur, Bangladesh, and distributed by PDS Far-East Ltd of Hong Kong, China, according to the Canadian government website.

When asked, Mohammad Hatem, executive president of the Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA), said the issue is not country-specific and that it is normal for products to be recalled from the market due to health hazards.

Faruque Hassan, president of the Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), said the products were recalled due to a certain risk of hazard, but that this was not the fault of the Bangladeshi manufacturer.

“Product recall for any valid reason is a standard practice and there are hundreds of such recalls listed in the OECD website as of Sunday,” he said.

“Every product made in Bangladesh must pass through a stringent quality control process and laboratory tests including those of consumer health and safety,” he added.

Hassan said that all exportable products must meet the standards of the buyers and relevant legal requirements of the export markets.

He added that any product failing to comply with these health and safety requirements is usually rejected by buyers or denied entry at the destination port.

The BGMEA issued a clarification on Sunday, saying that any attempt to generalise the recent recall of George Brand Sleepers to the entire Bangladeshi apparel industry is unacceptable.

The BGMEA president said the recall was due to a technical glitch in a specific product item for babies sourced and retailed by a specific brand in a specific country. There is no evidence to support the claim that 12 countries have banned apparel made in Bangladesh.

“We felt the urge to share this clarification so that misrepresentation of the fact is not repeated,” quoting Hassan, reported UNB.

RMG BANGLADESH NEWS