Facebook RSS Twitter Youtube
34 C
Dhaka
Sunday, June 8, 2025
Facebook RSS Twitter Youtube
Home Blog Page 471

রপ্তানির অর্ধেক আয় পাঁচ পোশাকে

POST BY
RMG Bangladesh
-

ছেলে ও মেয়েদের শার্ট, ট্রাউজার, জ্যাকেট, টি-শার্ট ও সোয়েটার থেকে দেশের সামগ্রিক পণ্য রপ্তানির ৬১ শতাংশ অর্থ আসে। আবার পোশাকশিল্পের রপ্তানির ৭৩ শতাংশই এই পাঁচ পণ্যের দখলে। সব মিলিয়ে দেশের রপ্তানি বাণিজ্য অনেকটাই পাঁচটি পোশাকের ওপর নির্ভরশীল। সর্বশেষ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪ হাজার ৫৩ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এর মধ্যে পোশাক খাতের রপ্তানি ছিল ৩ হাজার ৪১৩ কোটি ডলার। এই রপ্তানির ৭২ দশমিক ৯৫ শতাংশ বা ২ হাজার ৪৯০ কোটি ডলার এসেছে শার্ট, ট্রাউজার, জ্যাকেট, টি–শার্ট ও সোয়েটার রপ্তানি থেকে। দেশে সস্তা পণ্যের পাশাপাশি বেশি দামের বা ভ্যালু অ্যাডেড পণ্য যেমন স্যুট, ব্লেজার, অন্তর্বাস, সাঁতারের পোশাক উৎপাদন শুরু হয়েছে। তবে সেটি এখনো বড় আকার ধারণ করেনি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে পোশাক খাতের রপ্তানির ৭৮ শতাংশ শার্ট, ট্রাউজার, জ্যাকেট, টি–শার্ট ও সোয়েটার থেকে এসেছিল। গত পাঁচ বছর পর সেটি কিছুটা কমে ৭৩ শতাংশ হয়েছে। পোশাকশিল্পের কয়েকজন উদ্যোক্তা বলছেন, বিদেশিরা যেভাবে চেয়েছে সেভাবেই বাংলাদেশে পোশাকশিল্প বেড়ে উঠেছে। তার মানে, সস্তা পোশাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন দেশের উদ্যোক্তারা। তবে গত কয়েক বছরে শ্রমের মজুরি, গ্যাস-বিদ্যুৎ, ব্যাংকঋণের সুদের হার বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন খরচ বেড়েছে। তাতে সস্তা পোশাক উৎপাদনকারীরা চাপে পড়েছেন। তাঁদের মুনাফাও কমেছে। ভবিষ্যতে পোশাক রপ্তানিকে টেকসই করতে হলে প্রধান পাঁচ পণ্যের পাশাপাশি বেশি দামের পোশাক তৈরির দিকেও যেতে হবে। এ ক্ষেত্রে বিদেশি বিনিয়োগ, বিশেষ করে চীনাদের আকৃষ্ট করতে হবে। তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর তথ্যানুযায়ী, পাঁচ পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয় টি-শার্ট। গত অর্থবছরে ৭০১ কোটি ডলারের বা ৫৯ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার টি-শার্ট রপ্তানি হয়েছে। সেই হিসাবে টি-শার্টে রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৪৪ শতাংশ। দেশের মোট পণ্য রপ্তানির ৬১ শতাংশই শার্ট, ট্রাউজার, জ্যাকেট, টি-শার্ট ও সোয়েটারের দখলে শুধু পোশাক রপ্তানির মধ্যে সেটি ৭৩ শতাংশ টি-শার্টের পরই বেশি রপ্তানি হয় ট্রাউজার। গত পাঁচ বছরে ট্রাউজারের রপ্তানি বেড়েছে ১২৫ কোটি ডলার। গত অর্থবছরে ৬৯৪ কোটি ডলারের ট্রাউজার রপ্তানি হয়েছে। এই আয় তার আগের অর্থবছরের চেয়ে ৮ দশমিক ৬০ শতাংশ বেশি। তৃতীয় সর্বোচ্চ রপ্তানি পণ্য জ্যাকেট। তিন বছর ধরে জ্যাকেটের রপ্তানি ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। গত অর্থবছর ৪৩৮ কোটি ডলারের জ্যাকেট রপ্তানি হয়েছে। তার আগের ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এই পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৩৯৭ কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত অর্থবছরে পণ্যটির রপ্তানি বেড়েছে ১০ দশমিক ৩২ শতাংশের মতো। অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে সোয়েটার রপ্তানি ৫০ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে যেখানে ২৮২ কোটি ডলারের সোয়েটার রপ্তানি হয়েছিল, সেখানে গত অর্থবছরে তা বেড়ে ৪২৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। এটি আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ বেশি। গত পাঁচ বছরে টি-শার্ট ও সোয়েটার রপ্তানি ব্যাপক হারে বাড়লেও শার্টের ক্ষেত্রে তা হয়নি। এই সময়ে শার্ট রপ্তানি মাত্র ৫ কোটি ডলার বেড়েছে। গত অর্থবছরে ২৩২ কোটি ডলারের শার্ট রপ্তানি হয়েছে। আগের অর্থবছরে রপ্তানি হয়েছিল ২০৬ কোটি ডলার। সেই হিসাবে গত অর্থবছর শার্ট রপ্তানি বেড়েছে ১২ দশমিক ৬২ শতাংশ। ক্ল্যাসিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদউল্লাহ আজিম গত বৃহস্পতিবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘কেবল পাঁচটি আইটেমের ওপর নির্ভরশীলতা পোশাকশিল্পের জন্য ভালো খবর নয়। পোশাক রপ্তানিকে টেকসই করতে হলে সস্তা ও বেশি মূল্যের পণ্যের রপ্তানি সমান সমান করতে হবে। আমাদের কয়েকজন উদ্যোক্তা ভ্যালু অ্যাডেড পণ্য উৎপাদন শুরু করেছেন। তবে সেটি ব্যাপক হারে করতে হলে বিদেশি উদ্যোক্তাদের আনতে হবে।’ শহিদউল্লাহ আজিম আরও বলেন, ‘বৈচিত্র্যময় ও ভ্যালু অ্যাডেড পোশাক উৎপাদনে চীন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে দেশটি থেকে অনেক পোশাক কারখানা ভিয়েতনাম, তাইওয়ান, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে স্থানান্তরিত হচ্ছে। এর মধ্যে বাংলাদেশে আসছে মাত্র দুটি। তাই চীনা বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে সরকারের আরও তৎপর হওয়া দরকার।’ অবশ্য সস্তা পোশাকেও বাড়তি মূল্য সংযোজনের সুযোগ আছে বলে মনে করেন বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেন, ‘শার্ট, ট্রাউজার, জ্যাকেট, টি-শার্ট ও সোয়েটার আমাদের পোশাকশিল্পের জন্য বড় শক্তি। এসব পণ্যেও মূল্য সংযোজনের সুযোগ আছে। বৈচিত্র্যময় কাপড় ও নকশা ব্যবহারের মাধ্যমে সস্তা টি-শার্টও দামি হয়ে ওঠে। পণ্যের উন্নয়নে প্রতিনিয়ত গবেষণার পাশাপাশি বাজারের গতিধারারও খোঁজ রাখতে হবে।

EZs to run under EPZ labour law, not Bangladesh labour law

POST BY
RMG Bangladesh
-

Workers and owners of industrial units under Bangladesh Economic Zones Authority would enjoy their rights according to the Bangladesh EPZ Labour Act, 2019, according to a statutory regularity order issued by the Prime Minister’s Office on Thursday. The SRO said that employment of workers, relations between workers and employers, determination of minimum rates of wages, payment of wages, compensation for injuries to workers during working hours, and health and safety issues in Export Processing Zones or Economic Zones would be determined as per the EPZ labour act. The order stipulated a provision for the EPZ labour act saying the act would be applicable for the owners and workers of industrial units of country’s all Economic Zones under Bangladesh Economic Zones Authority. Abolishing the EPZ Workers Welfare Association and Industrial Relation Act, the government has passed Bangladesh EPZ Labour Act, 2019 in February. Although the government brought changes in many areas of the previous law, the International Labour Organisation Committee of Expert observed violations of conventions related to freedom of association and right to form or join a union. Labour leaders also opposed the government’s decision of bringing workers of all economic zones under EPZ labour act and said that the move would deprive workers from their fundamental rights. They said two type of laws for the workers were not acceptable in a country rather it was discriminatory.   ‘We are always against the EPZ labour act. A uniform act should be introduced for all workers. Why the workers in EPZ and outside of the EPZ would be treated differently,’ Wajed-ul Islam Khan, general secretary of Bangladesh Trade Union Centre, told New Age on Saturday. He said there were severe violations of ILO convention 87 and 98 in the existing laws of Bangladesh. ‘I will request government to bring all the workers under a single act with ensuring full rights as per the ILO conventions,’ Wajed-ul Islam said. Salahuddin Shapon, former secretary general of IndustriALL Bangladesh Council, said introducing two types of laws for the workers in a single country was nothing but violation of human rights. ‘I thing Bangladesh Labour Act should be applicable for the workers and owners of industrial units in proposed special economic zones and other new economic zones otherwise minimum rights of workers would not be protected,’ he said.  Salahuddin said under the EPZ labour act, workers would not be able to raise their voice. Recently, a number of member countries have filed complaints in international forums against Bangladesh government about violation of ILO conventions and proposed to form commission of inquiry against the country. At the concluding session of International Labour Conference held in Geneva of Switzerland in June, worker delegates of Italy, Pakistan, South Africa, Brazil and Japan complained that Bangladesh was not following the ILO convention 87 on freedom of association and right to organise, the convention 98 on right to organise and bargain collectively and the convention 81 on labour inspection. In the complaints, the member countries alleged that workers were denied fundamental rights in export processing zones as the new law was not consistent with the ILO conventions.

Jute sector development fund: Ministry seeks initial amount of Tk 5.0bn

POST BY
RMG Bangladesh
-

The jute ministry has requested the finance ministry to create an initial low-cost fund of Tk 5.0 billion out of the proposed Jute Sector Development Fund (JSDF) of Tk 100 billion. It also recommended increasing the cash incentive for jute yarn from existing 7.0 per cent to 12 per cent while for jute finished products (hessian, sacking, CBC) from 12 per cent to 17 per cent and for diversified jute goods from 20 per cent to 25 per cent. The Ministry of Textiles and Jute made the requests separately in two letters on September 17, signed by minister Golam Dastagir Gazi. The jute ministry sent the letters to the finance ministry following a meeting with Prime Minister Sheikh Hasina regarding development of the jute sector. The meeting directed creating primarily a fund of Tk 5.0 billion with 2.0 per cent interest rate. It also suggested increasing the JSDF gradually to Tk 100 billion. According to a letter, many jute mills were closed due to becoming loan defaulter because of financial their crises. There are a total of 285 jute mills in the country. Of those, 42 private jute mills, 12 spinning mills and one state-run jute mills were closed despite different steps taken by the government, it said. Except the jute sector, different industries get loans from Bangladesh Bank’s ‘Export Development Fund’ to import raw materials. But the jute sector is not eligible for getting the fund as they source their raw materials from the local market. So, it is necessary to build such fund for the sector, according to the letter. Bangladesh earns about Tk 4.45 billion annually from export of jute goods. But the earnings from the sector declined by about 21 per cent in the fiscal year 2018-19 compared to that of the previous fiscal, it also said. It said that the jute sector is passing through a crucial time due different reasons like anti-dumping duty by India and political conflicts in the important markets of Middle East. Besides, Bangladeshi exporters also lost their market share in Africa. So the overseas sales of jute goods shrunk significantly, the letter mentioned. Bangladesh exports jute goods to 135 countries including China, Turkey, India, Sudan and Zimbabwe. About 7.0 to 8.0 million bales of raw jute are produced in the country each year. Nearly 40 million people are engaged in this sector.

Threats can slow down pace of Indian apparel exports: ICRA

POST BY
RMG Bangladesh
-

India’s apparel exports have revived this fiscal, growing by 4 per cent year-on-year (YoY) during April to July after two consecutive fiscals of de-growth by 3-4 per cent per annum, according ICRA. Though exports are likely to be in the positive zone during the rest of the fiscal, multiple looming threats can slow down the pace and make it challenging. “External environment for India’s apparel exporters remains challenging amid a pick-up in activity on several free trade agreements among the key trading nations, which has intensified competition from nations having a cost advantage over India,” Jayanta Roy, senior vice president and group head, corporate sector ratings, ICRA, says. In terms of region-wise trends, the growth in India’s apparel exports during the first four months of the current fiscal was primarily driven by a nearly 7 per cent YoY increase in exports to the US market, while exports to the key European and UK markets declined by 2-3 per cent YoY during the period, the credit rating agency said. In addition to a general slowdown in the European Union’s (EU) import demand amid weakening of currency, India’s position in the EU market has been adversely affected by the preferred access to key competing nations like Bangladesh and Vietnam by way of free trade agreements. These FTAs could make it increasingly more difficult for India’s apparel exporters to maintain their competitiveness in its largest market, the EU, which accounts for nearly 35 per cent of India’s apparel exports. “Apart from challenges in the EU market, retail trends in the US also remain unencouraging, which could exert additional pressure on the order flow for India’s apparel exporters going forward.” adds Roy. Retail sales of clothing and clothing accessories in the US have remained flat during 8M CY2019 vis-a-vis the corresponding period last year, following a comfortable growth of around 4.6 per cent during calendar year 2018. Besides affecting order flow, this could potentially result in renegotiation of realizations as well as elongated receivable cycle for the exporters. The impact could be cushioned somewhat if India is able to capitalize on the likely opportunity, which may arise from imposition of additional tariffs on apparel exports from China to the United States. However, contrary to the expectations of a decline in China’s apparel exports to the United States amidst ongoing US-China trade tensions, these have instead grown at a steady pace. This could be partly explained by a possible advancement of shipments in anticipation of higher tariffs. Further, there are exit barriers for large buyers in the United States in terms of compliance requirements as well as establishing a reliable supplier base for large quantities, which would have also prevented a sudden decline. Although large exporters from India are well positioned to benefit from the market opportunity, it would require companies to scale up their operations, maintain strict delivery schedules and meet stringent compliance requirements of the buyers in a short span of time. This apart, steps taken by the Indian Government to provide clarity on continued access to export incentives will play a crucial role in determining the ability of the Indian apparel exporters to garner a larger pie of the global apparel trade. Given the headwinds, ICRA expects Indian apparel exporters to grow at a slower pace in the near term. However, despite moderation from a healthy 14-16 per cent growth in fiscal 2018-19 and the first quarter of 2019-20, pace of growth for the larger Indian apparel exporters is expected to remain comfortable at 8-10 per cent during this fiscal. Renegotiation of apparel realizations by key buyers amid a slowdown in retail demand and continued competitive pressures from peer nations, together with high raw material costs and higher air freight charges are likely to put a pressure on margins. The impact though, is expected to be cushioned by the transitory increase in export incentives till December 2019, because of regulatory changes. As a result, large exporters may report range-bound operating margins vis-a-vis last year. As for capitalization and coverage metrics, a slight correction is likely owing to higher working capital requirements amid elongated receivable turnover period. Nevertheless, these are expected to remain comfortable. Smaller companies in the sector, with limited bargaining power and dependence on smaller US retailers that are facing performance pressures, are more prone to the slowdown. These companies may face pressures on profitability as well as liquidity, amid renegotiation of prices and payment terms. However, as a large proportion of such entities already have weak credit profiles and fall in the non-investment grade categories, no major rating movements are expected in the sector, ICRA added.

Canada urged to extend duty-free access to Bangla RMG

POST BY
RMG Bangladesh
-

A delegation from the Bangladesh Garments Manufacturers and Exporters Association (BGMEA), during a recent trip to Canada, urged authorities and lawmakers in that country to extend duty free access provision to Bangladeshi readymade garment (RMG) products after the nation graduates from the least developed country (LDC) status in December 2023. The delegation, led by BGMEA vice president Mohammad Moshiul Azam Shajal, was accompanied by Bangladeshi commerce minister Tipu Munshi. It met Canadian minister of border security Bill Blair and discussed bilateral issues of trade, accessible visa for Bangladeshi businessmen and the duty free extension, according to a BGMEA press release.

Bangladesh leads the way to a sustainable green industry culture in apparel manufacturing

POST BY
RMG Bangladesh
-

RMG Bangladesh Desk

Green industry initiative is a major driver towards sustainable industrial development around the world. One of the popular strategies to halt environmental degradation is green building culture in garments industry. Bangladesh has taken initiatives to re-establish its dignified position in RMG and whole garment sector by creating a green industrialization culture.

 In 2012 and 2013, Bangladesh was the stage for the most horrific industrial accidents.  Tazreen factory caught fire, killing 112 workers and the Rana Plaza building collapsed, killing 1,134 workers. These tragedies shook the entire supply chain and buyers, governments, international development agencies, NGO’s and trade bodies all rallied together.

But, besides all odds, the move towards green buildings helped in recovering Bangladesh’s image. Bangladesh is also a home ground for some not so quotidian achievements. According to the United States Green Building Council, Bangladesh is home to some of the world’s most environment-friendly apparel factories. 

The world’s highest-rated green denim, knitwear, washing and textiles mills are all in Bangladesh. Of the top 11 LEED (Leadership in energy and Environmental Design) Platinum-certified factories, eight are from Bangladesh. According to BGMEA, Bangladesh has the greenest RMG factories in the world; Indonesia is the second largest with 50 green factories followed by India with 30 and Sri Lanka with 10.

The term ‘green industry’ comes from a concept ‘green economy’, a pathway towards sustainability that is followed by organizations such as the World Bank and United Nations Environment Program (UNEP).

While eco-friendly RMG factories in the beginner stage, the question has arisen that, how do our RMG Industry go from LEED and PACT success stories to transformational change that will ensure Bangladesh’s place in a green supply chain? Green technology involves hardware and operational knowledge and can range from large and complex technologies to simpler ones.

In order to qualify for the certificate, a project has to ensure the highest standard of building construction. An LEED certificate requires factories to meet its nine prerequisites – construction materials that create less carbon emission, hi-tech machinery for production, saving electricity, preserving rainwater, having enough space for constructing other buildings and ensuring housing facilities, schools, bazaars, and bus stands for the workers within 500 square miles of the factory.

A LEED-certified factory building ensures 25-30 percent less water and energy consumption, and fewer industrial accidents, like fires, causing fewer casualties with special architectural design. Currently, Bangladesh has 650 green buildings registered with the USGBC. Green buildings also ensure a safe workplace for workers as the factory owners have to follow certain rules for construction of the buildings.

Green industry increases material and energy efficiency as well as reduces waste outputs and pollution. At the same time, it improves energy and water efficiency systems and develops a recycling process to reduce pollution of air, land, and water.

Miran Ali, Chairman of Remi Holdings Ltd, a LEED platinum certified company, which scored 97 out of 110 said, “Over the years, we have heard about the green garment factories in Sri Lanka. But a few years ago, some of our entrepreneurs started thinking about it and finally, we succeeded. Now we have the highest number of green garment factories in the apparel sector.” Miran hoped that, 10% of the total RMG sector in next decade will use green technology.

Environmental sustainability would contribute towards ushering in a new era in the industrial sector of Bangladesh. Siddiqur Rahman, President of BGMEA  said: “The highest rated LEED Platinum denim factory, knit factory, washing plant and textile mill all are situated in Bangladesh and the entrepreneurs of our RMG sector are the pioneering force of this achievement”.

Experts think that Bangladesh’s RMG factories specifically need strong regulatory signals, long-term institutional changes, economic incentives to banks, financial institutions and factory owners and collaborative and coordinated efforts to foster networks of greening, skills building, trust building, and behavioral change.

Bangladesh is now leading position in the Green industry culture and Sustainable industrialization pathway. But, Settings up green factories are still too expensive in Bangladesh for the larger dependency of raw materials on external sources. There is no special privilege for the green garment factories; only the buyers’ priority. 

BGMEA hope, International retailers will reward green factories with higher prices for the initiative. In the long run, green initiatives can save money and build an excellent, long-lasting branding atmosphere for the Bangladeshi garment sector.

অপ্রচলিত বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩০ শতাংশ

POST BY
RMG Bangladesh
-

প্রচলিত বাজারের বাইরে নতুন বাজার খোঁজায় সফলতা আসছে দেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় খাত তৈরি পোশাকে। বিভিন্ন দেশের নতুন বাজারে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ২৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) এ বাজারগুলোতে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৬৮ কোটি ৩৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার। অথচ গত বছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৫২ কোটি ৬১ লাখ ৯০ হাজার ডলার। পোশাক রপ্তানিতে প্রণোদোনা ও শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধার ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের নতুন বাজারগুলোতে রপ্তানি বাড়তে সফল হচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

রপ্তানিকারকরা বলছেন, সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ইউরোপীয় দেশগুলো পোশাক রপ্তানির প্রচলিত বাজার হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এর বাইরে চিলি, চীন, জাপান, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, মেক্সিকো, তুরষ্ক, দক্ষিণ আফ্রিকা ও রাশিয়ার বাজারগুলোকে পোশাক রপ্তানির নতুন বাজার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ দেশগুলোতে পোশাক রপ্তানি গাণিতিক হারে বাড়ছে।

বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান জানান, সরকার ২০১০ সালে সরকার অপ্রচলিত বাজারগুলোতে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে ৫ শতাংশ নগদ প্রণোদোনা ঘোষণা করেছিল। অবশ্য ২০১৮ সালে তা ৪ শতাংশ করা হয়। শুরুর দিকে তৈরি পোশাক কারখানার মালিকরা নানা বাধা-বিপত্তির কারণে নতুন বাজারে পোশাক রপ্তানিতে অনিচ্ছুক ছিলেন। একজন ব্যবসায়ীকে নতুন বাজারে যেতে হলে নতুন নতুন মানুষদের সঙ্গে কথা বলতে হয়, প্রচুর গবেষণা ও বাজারে ঝুঁকির কথা চিন্তা করতে হয়।

তিনি আরও বলেন, যখন একজন ব্যবসায়ী নতুন বাজারে পোশাক রপ্তানি করতে যান, তাকে প্রচলিত গড় দামের চেয়েও কম দামে পোশাক রপ্তানি করতে হয়। সরকার কিছু সময় পর্যন্ত পোশাকে নগদ প্রণোদোনা ঘোষণার পর ব্যবসায়ীরা এখন নতুন বাজার খোঁজা শুরু করেছেন। মোট রপ্তানি আয়ের ১৫ থেকে ১৬ শতাংশই আসে নতুন বাজারগুলোতে পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে। এর পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।

রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর (ইপিবি) তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট মাসে শুধু চীনের বাজারে ৮ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল ৭ কোটি ৯২ লাখ ২০ হাজার ডলার। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় এবার চীনে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

রপ্তানিকারকরা বলছেন, চীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় পোশাক সরবরাহকারী দেশ। দেশটি বাংলাদেশের ৫ হাজার পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ার পর পোশাক রপ্তানির পরিমাণও বাড়ছে। দেশটির ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ মানুষই মধ্যম আয়ের।

চলতি বছরের আলোচিত এই সময়ে ভারতের বাজারে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১১ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজার ডলারের। গত বছর একই সময়ের ভারত থেকে পোশাকে রপ্তানি আয় ছিল ১০ কোটি ১৮ লাখ ৩০ হাজার ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে দেশটিতে পোশাকের রপ্তানি আয় বেড়েছে ১০ দশমিক ৬১ শতাংশ।

পোশাকের আরেক নতুন বাজার চলতি অর্থবচরের প্রথম দুই মাসে রপ্তানি হয়েছে ১৯ কোটি ৩৩ লাখ ৬০ হাজার ডলারের। গত বছরের একই সময়ে দেশটিতে এ খাতের রপ্তানি হয়েছিল ১৬ কোটি ৪৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ।

মেক্সিকোতে আলোচিত সময়ে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৪ কোটি ডলারের। অথচ গত বছরের একই সময়ে দেশটিতে এ খাতের রপ্তানি আয় হয়েছিল ৩ কোটি ৬৩ লাখ ৭০ হাজার ডলারের। বছরের ব্যবধানে দেশটিতে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন বু্রোর (ইপিবি) তথ্য মতে, গত অর্থবছরে বিশ্বের এসব নতুন বাজারে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৫৬৮ কোটি ৭১ লাখ মার্কিন ডলার। এর আগের অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪৬৭ কোটি ডলারের। ফলে রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ২২ শতাংশ বা ১০২ কোটি ডলারের। স্থানীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশের গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি বেড়েছে সাড়ে ১১ শতাংশ। এসব বিবেচনায় নতুন বাজারে রপ্তানি আশাব্যঞ্জক বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। বিশেষত নতুন বাজারে রপ্তানি বাড়াতে সরকারের দেয়া প্রণোদনা এবং কিছু বাজারে শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা রপ্তানি বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে বলে মনে করছেন তারা। তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে বাংলাদেশ দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থানে। সবার ওপরে চীন। রপ্তানি উন্নয়ন বু্যরোর (ইপিবি) তথ্যানুযায়ী, গত ২০০৮-০৯ অর্থবছরে পোশাক রপ্তানি ছিল ১ হাজার ২৩৪ কোটি মার্কিন ডলার। গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে সেই রপ্তানি বেড়ে ৩ হাজার ৬১ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ১০ বছরে রপ্তানি বেড়েছে ১৪৮ শতাংশ বা ২ দশমিক ৪৮ গুণ। দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির শীর্ষ বাজার ছিল যুক্তরাষ্ট্র। গত বছর জার্মানি সেই অবস্থান দখল করে নিয়েছে। তবে রানা পস্নাজা ধসের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানি কমছিল। গত বছরের জানুয়ারিতে এই বাজারেও ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বাণিজ্যযুদ্ধের সুফল পেতে শুরু করেছে বাংলাদেশ। নতুন নতুন ক্রেতা পোশাকের ক্রয়াদেশ নিয়ে আসছেন। পুরোনো ক্রেতারাও ক্রয়াদেশ আগের চেয়ে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করছেন। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও পোশাকের রপ্তানি বাড়ছে।

বিজিএমইএ’র নগদ সহায়তা; তেলা মাথায় তেল

POST BY
RMG Bangladesh
-

তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর রপ্তানিকারকরা বছরের পর বছর নগদ সহায়তা পেয়ে আসছেন। এখন তাদের দাবি, আরও এক শতাংশ বিশেষ নগদ সহায়তা দিতে হবে। এই বিষয়ে বাংলাদেশ গার্মেন্ট মেনুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) প্রধানমন্ত্রীর মৌখিক সম্মতিও আদায় করে নিয়েছে বলে দাবি করছে। এখন তারা চায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন।

উলেস্নখ্য, বর্তমানে পোশাক খাতে চার ধরনের নগদ প্রণোদনা দেওয়া হয়। রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্র খাতে শুল্ক বন্ড ও ডিউটি ড্র-ব্যাকের পরিবর্তে বিকল্প নগদ সহায়তা বাবদ ৪ শতাংশ প্রণোদনা, বস্ত্র খাতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা (প্রচলিত নিয়মের) বাবদ ৪ শতাংশ নগদ প্রণোদনা, নতুন পণ্য/নতুন বাজার (বস্ত্র খাত) সম্প্রসারণ সহায়তা (আমেরিকা/কানাডা/ইইউ ছাড়া) বাবদও ৪ শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ইউরো জোনে বস্ত্র খাতের রপ্তানিকারকদের জন্য (বিদ্যমান ৪ শতাংশের অতিরিক্ত) ২ শতাংশ দেওয়া হচ্ছে।

এখন বিজিএমইএ চলতি অর্থবছর থেকে আরও এক শতাংশ নগদ সহায়তা চায়। তাদের যুক্তি, নূ্যনতম মজুরি বৃদ্ধি এবং ডলারের বিপরীতে টাকার শক্তিশালী অবস্থানের ফলে শিল্প কারখানাগুলো প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে পারছে না। তাই আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সকল তৈরি পোশাক কারখানার জন্য এই বিশেষ নগদ সহায়তা প্রদান করা হোক।

সূত্র জানায়, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে পোশাক খাতের জন্য অর্থমন্ত্রণালয় একটি থোক বরাদ্দ রেখেছে। যার পরিমাণ দুই হাজার ৮২৫ কোটি টাকা। তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা চাচ্ছেন এই অর্থ আদায় করে নিতে। ফলে এই বিষয়ে তারা সব ধরনের তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।

জানা গেছে, গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীর সাথে বিজিএমইএ পরিচালনা পর্ষদের সাক্ষাৎ হয়। এই সময় পোশাক খাতে এক শতাংশ বিশেষ নগদ সহায়তার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। প্রধানমন্ত্রী ইতিপূর্বে সকল তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর এক শতাংশ নগদ সহায়তা প্রদানের বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেছেন বলে তাদের জানান এবং কোনো প্রকার শর্ত ছাড়া সকল তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর এক শতাংশ নগদ সহায়তা প্রদানের পক্ষে তার সম্মতির কথা জানান। এরপর বিজিএমইএ অর্থমন্ত্রী বরাবর এক চিঠিতে বলেছে, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অভিপ্রায় অনুযায়ী বিদ্যমান নগদ প্রণোদনাসহ সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধার অতিরিক্ত হিসেবে সকল তৈরি পোশাক রপ্তানিতে (বিশেষায়িত অঞ্চলে অবস্থিত ‘সি’ ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানসহ) রপ্তানি মূল্যের (এফওবি) এক শতাংশ হারে বিশেষ নগদ সহায়তা প্রদানের বিষয়টি আপনার সদয় বিবেচনার জন্য অনুরোধ করা হলো।’

এ ব্যাপারে জানতে বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, তিনি এই মুহূর্তে নিউইয়র্কে আছেন। এখন একটা মিটিংয়ে আছেন। আগামী ২৯ তারিখ দেশে ফিরবেন তখন কথা হবে।

উলেস্নখ্য, সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ শিরোনামে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল গত ১৩ জুন চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের দেওয়া বাজেট বলেছেন, ‘আমাদের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে পৃথিবীতে আমরা দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছি। বর্তমান বৈশ্বিক বাণিজ্যের প্রেক্ষাপটে এ খাতটিও একটি বিকাশমান ও সম্ভাবনাময় খাত। এ বিবেচনায় আমাদের সরকার এই খাতটির জন্য বিদ্যমান নগদ সহায়তাসহ সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা অব্যাহত রেখেছে।’

সূত্র মতে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫৪ বিলিয়ন বা পাঁচ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৪ বিলিয়ন ডলার। সে হিসাবে এবার ১০ বিলিয়ন ডলার বেশি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। গত বছর রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতেই হয়েছে ১১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। রপ্তানির এ ধারা অব্যাহত রাখতে সরকার তৈরি পোশাক খাতকে আরও উৎসাহী করতে চায়। এ জন্য যারা তৈরি পোশাক রপ্তানিতে কোনো সুবিধা পায় না তাদের জন্য আরও এক শতাংশ নগদ সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত চায় বিজিএমইএ।

প্রতি বছর কাজ হারাচ্ছে এক লাখ পোশাককর্মী

POST BY
RMG Bangladesh
-

গত দুই দশকে দেশে তৈরী পোশাকের উৎপাদন ও রফতানি তিন গুণ বাড়লেও বাড়েনি শ্রমিকের কর্মসংস্থান। উল্টো নতুন নতুন কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতি বছর কাজ হারাচ্ছে প্রায় দুই লাখ শ্রমিক। বিপরীতে কর্মসংস্থান হচ্ছে এক লাখের মতো। শ্রমিকের স্থান দখল করে নিচ্ছে উন্নত প্রযুক্তি। মানুষের পরিবর্তে রোবট ব্যবহারের উদ্যোগও নিচ্ছেন কোনো কোনো উদ্যোক্তা। চাকরি হারানো শ্রমিকদের বেশির ভাগই নারী। আর নতুন করে যাদের কর্মসংস্থান হচ্ছে তাদের বেশির ভাগই পুরুষ এবং প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন। স্বাভাবিক কারণেই নারীশ্রমিকের সংখ্যা ৯০ শতাংশ থেকে কমে ৬০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আর মোট শ্রমিকের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩০ থেকে ৪৫ লাখে। বাংলাদেশের তৈরী পোশাক শিল্প খাতের ওপর একটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত জরিপে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। আগামী এক দশকে এ খাতের মোট জনবল অর্ধেকে নেমে আসবে বলে অনুমান সংশ্লিষ্টদের।

বাংলাদেশের রফতানিবাণিজ্যে ৮৪ শতাংশ অবদান রক্ষাকারী তৈরী পোশাক শিল্পে ঠিক কতজন শ্রমিক কাজ করেন তারা সঠিক পরিসংখ্যান সরকারি-বেসরকারি কোনো সংস্থার কাছেই নেই। সরকারে শ্রম অধিদফতর কিংবা উদ্যোক্তাদের সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ কিংবা বিটিএমএর কাছেও এর কোনো তথ্য নেই। ভয়াবহ রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বিজিএমইএর পক্ষ থেকে শ্রমিকদের একটি ডাটাবেজ তৈরির উদ্যোগ নেয়া হলেও সে প্রকল্প আর আলোর মুখ দেখেনি। ফলে ঢালাওভাবে এ খাতের উদ্যোক্তাদের দাবি বাংলাদেশের তৈরী পোশাক শিল্প খাতে ৪০ থেকে ৪৫ লাখ শ্রমিক কাজ করেন। গত প্রায় দুই দশক ধরে শ্রমিকের কর্মসংস্থানসংক্রান্ত একই দাবিতে অটল আছেন তারা। যদিও প্রতিনিয়তই নতুন নতুন কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার তথ্য গণমাধ্যমে তুলে ধরছেন বিজিএমইএ-বিকেএমইএ নেতারা।

জানা যায়, কয়েক বছর আগেও প্রতিটি কারখানায় বেশির ভাগ মেশিনে দু’জন করে শ্রমিক কাজ করতেন। একজন সুইং অপারেটর যিনি মেশিনটি চালাতেন; আরেকজন হেলপার যিনি অপারেটরের উল্টো দিকে বসে তাকে সাহায্য করতেন। গত তিন-চার বছরে বেশির ভাগ কারখানায় পর্যায়ক্রমে হেলপারের পদ খালি হয়ে গেছে। ওই জায়গা দখল করে নিয়েছে আধুনিক প্রযুক্তির নতুন মেশিন। পুরনো মেশিনটি বদলের সাথে সাথে চাকরি হারিয়েছে ওই মেশিনের অপারেটরও। অধিক মজুরির অপারেটরকে বাদ দিয়ে অপেক্ষাকৃত কম মজুরির হেলপারকে দিয়েই করানো হচ্ছে নতুন মেশিনের অপারেটরের কাজ। একটি মাঝারি মাপের কারখানার কাটিং বিভাগে আগে ১৫০ থেকে ২০০ কর্মীর দরকার হতো। সেখানে এখন অটোমেটিক কাটার মেশিন ব্যবহৃত হচ্ছে এবং কাজ চালানো যাচ্ছে ১০ থেকে ১২ জন শ্রমিক দিয়ে।

কাজ হারানো শ্রমিকের বেশির ভাগই নারী কর্মী দাবি করে শ্রমিকনেত্রী নাজমা আক্তার নয়া দিগন্তকে বলেন, একটা সময় ছিল যখন সুতা কাটা, আয়রন করা, কাটিং, ড্রয়িং এমন বেশির ভাগ কাজই মেয়েরা করত। এসব জায়গায় বর্তমানে আধুনিক মানের মেশিন এসেছে। বিভিন্ন ধরনের মেশিন চলে আসায় আগের মতো আর শ্রমিকের দরকার হচ্ছে না। বাদ পড়াদের বেশির ভাগই নারীশ্রমিক দাবি করে নাজমা বলেন, নারী কর্মীরা দামি মেশিন চালাতে পারবে না বলেই বেশির ভাগ মালিকের ধারণা। ফলে বাদ দেয়ার সময় নারী কর্মীদেরই সবার আগে বাদ দেয়া হয়। তিনি বলেন, আগে একটা কারখানায় ৫০০ লোক কাজ করলে এখন লাগে ১০০ জন। আগে যেখানে ৯০ শতাংশ নারীশ্রমিক ছিল সেখানে এখন ৫০ শতাংশ মেয়েও নেই বলে দাবি করেন এই শ্রমিকনেত্রী।

দাবির সত্যতা মেলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা থেকেও। সংস্থাটির ফেলো অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান নয়া দিগন্তকে বলেন, বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে এলে তখন আর বিনা শুল্কের সুবিধা পাবে না। তখন তাদের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে উৎপাদনের সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি করতে হবে। স্বাভাবিক কারণেই কারখানা মালিকেরা প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছেন। সময়ের চাহিদার সাথে তাল মেলাতে গিয়ে এ দেশের তৈরী পোশাক শিল্প খাতেও পরিবর্তন আসছে জানিয়ে তিনি বলেন, অর্থনীতির স্বাভাবিক নিয়মেই শ্রমিক-জায়গাগুলো ধীরে ধীরে মেশিনের দখলে চলে যাচ্ছে। পরিবর্তন আসছে মেশিনেও। আগে যেসব মেশিন আমদানি করা হতো, এখন আমদানি করা হচ্ছে তারচেয়ে অনেক উন্নত মানের এবং দামি মেশিন। উদ্যোক্তাদের মাইন্ডসেটের কারণে এ খাতে শ্রমিকের কর্মসংস্থান দিন দিন কমছে। সবচেয়ে বেশি কমছে নারীকর্মীর সংখ্যা।

গার্মেন্ট মালিকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আগে চারজন লোক যে কাজ করত এখন এক মেশিন সে কাজ করে। একজন শ্রমিককে কমপক্ষে আট হাজার টাকা মজুরি দিতে হয়। চারজন শ্রমিকের পেছনে যায় ৩২ হাজার টাকা; কিন্তু এখন আট হাজার টাকায় একজন লোক রেখেই একটি মেশিন চালানো যায়। ব্যাংকের কাছে চাইলে মেশিনের টাকা ঋণ পাওয়া যায়। কাজেই মালিকেরা সেই পথেই যাচ্ছেন। এর ধাক্কাটা সবচেয়ে বেশি পড়ছে নারী কর্মীদের ওপরই। কারণ প্রথাগতভাবে এ শিল্পে নারী কর্মীর সংখ্যা বেশি। ঘন ঘন শ্রমিক অসন্তোষ এবং কম উৎপাদনশীলতার কারণে উদ্যোক্তারা আধুনিক প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছেন জানিয়ে বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক নয়া দিগন্তকে বলেন, শ্রমিকেরাই এ দেশের তৈরী পোশাক শিল্পের প্রাণ। আমরা শ্রমিকদের ওপরই নির্ভরশীল। তবে কাজের উপযুক্ত পরিবশে সৃষ্টি করার ক্ষেত্রে শ্রমিক, মালিক এবং সরকার; সব পক্ষেরই দায়িত্ব রয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

পোশাক শিল্প খাতে শ্রমিকের কর্মসংস্থান কমছে জানিয়ে বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির (বিকেএমইএ) সাবেক সভাপতি মো: ফজলুল হক নয়া দিগন্তকে বলেন, আয়-ব্যয়ের হিসাব মেলাতে ব্যর্থ হয়ে প্রতিনিয়ত একের পর এক কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সে তুলনায় নতুন উদ্যোক্তা আসছেন না। ফলে অনেক শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়ছে। পাশাপাশি কারখানা অটোমেশনের কারণেও শ্রমিকরা কাজ হারাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, একটা মাঝারি আকারের কারখানার কাটিং সেকশনে ১৫০ থেকে ২০০ জন লোক লাগত। সেখানে এখন অটোমেটিক কাটিং মেশিন ব্যবহার করা হচ্ছে, যেখানে শ্রমিক লাগে দশ থেকে বারোজন। অর্থাৎ দশ ভাগের এক ভাগ লোক লাগে। এ রকম অটোমেশন কিন্তু চলছেই। আগামী দশ বছরে এই শিল্পে যে বিরাট পরিবর্তন ঘটবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে অটোমেশনের কারণে যত লোক কাজ হারাচ্ছেন, তাদের আবার এই শিল্পেই কোনো না কোনোভাবে কর্মসংস্থান হয়ে যাচ্ছে বলেও দাবি করেন তিনি।

Export earnings from RMG rises

POST BY
RMG Bangladesh
-

The Ready-Made Garment (RMG) sector fetched 31.73 billion US dollar in the first 11 months of the current fiscal (July to May), up 12.82 per cent from the corresponding period of the last fiscal, when it was 28.12 billion dollar. According to the Export Promotion Bureau (EPB) data released in June, knitwear products earned 15.68 billion dollar, which is 12.50 per cent higher than the 13.94 billion dollar earned during the same period of FY2017-2018. Besides, Woven products earned $16.05 billion, up by 13.13 per cent from 14.18 billion dollar during the same period of the previous fiscal year. The specialized textile sector saw a 33.79 per cent growth to 137.74 million dollar from 103 million dollar, while home textile products saw a negative growth of 2.69 per cent to 800 million dollar, down from 825 million dollar. Meanwhile, agricultural products posted a sharp rise of 40.3 per cent growth to 854.46 million dollar in the first eleven months of FY2018-19 from 609 million dollar in the previous fiscal year. However, the earnings from leather and leather goods witnessed a 5.53 per cent negative growth to 944 million dollar during the period, down from 999 million dollar during the same period of FY2017-2018. Jute and jute goods also registered 20 per cent negative growth to 773.57 million dollar, which was 967 million dollar during the same period in the previous fiscal year. However, Bangladesh’s exports shipments earned by 14.78 per cent to 3.81 billion dollar in the eleventh month of the current fiscal year which was 3.32 billion dollar in the same period a year ago. Bangladesh has posted around 12.6 per cent growth with a quarter of 2018-19 fiscal year left on strong earnings from the readymade garments. The export earnings in the first nine months (July to March) of the financial year were around $31 billion, according to Export Promotion Bureau data released earlier this year. The figure exceeded the projection of 28.83 billion dollar by 7.2 per cent and the exports of the same period last fiscal year by 12.57 per cent, according to the bureau. The growth in exports has been helped by the earnings from the apparel sector as usual. Bangladesh exported garments worth around 26 billion dollar in the first three quarters of the fiscal year, marking a 13.65 per cent growth. Leather and jute exports, however, missed targets. Bangladesh exported leather goods worth over 771 million dollar in July-March period against 848 million dollar earnings in the same time last fiscal year. Exports of jute and jute products have dropped to 628 million dollar from last year’s 818 million by 23 per cent. Meanwhile, Bangladesh’s services exports have jumped to 6.35 billion in 2018-19 riding on 46 per cent growth. The amount has also beaten the target of 5 billion by 26.77 per cent. In 2017-18, Bangladesh earned 4.34 billion dollar from services exports. In June this year, export earnings from services sector were 920 million dollar, which is 91 per cent more than the earnings made in June last year. Earnings from goods exports grew by 10.55 per cent to 40.53 billion dollar, beating the target by 4 per cent last fiscal year. Finance Minister AHM Mustafa Kamal, in his budget speech on June 13, spoke of his satisfaction at the rise in services exports and hoped it would grow further. Commerce Minister Tipu Munshi had also said the government “strongly” believes Bangladesh will be able to achieve the target of exporting goods and services worth 60 billion dollar annually by 2021. In April, a World Bank report said, Bangladesh continues to be among the five fastest growing economies in the world, thanks to stable macro and export-oriented industry-led growth. But private sector investments remain insufficient along with declines in foreign direct investment. Growth outlook remains strong and stable, according to the report. The World Bank predicted 7.3 per cent economic growth for Bangladesh for the current fiscal year. “Sound macroeconomic policies – such as keeping the budget deficit below 5 per cent of GDP – and resilient domestic demand have led to growth in manufacturing and construction industries on the supply side,” the WB said. On the demand side, growth is led by private consumption and exports. After a modest performance last year, export earnings and remittances have bounced back helping the rural economy grow faster. In addition, the country has substantially improved its electricity generation and a bumper agricultural harvest has further stimulated growth, according to the report. Foreign direct investment remains low at less than 1 per cent of GDP. Net FDI inflow amounted to 910 million dollar in the first half of FY19, compared with 823 million dollar in the first half of FY18. The share of machinery in total imports for leading industries such as textiles, garments, pharmaceuticals, packing and leather has also declined, reaching 31.8 per cent in July-November 2018 from 55.6 per cent in 2009. “For Bangladesh to be an attractive destination for industries, it is critical to make resources such as land, electricity and gas available,” the WB said in the report. Businesses face regulatory uncertainty in Bangladesh on various fronts. “Regulatory predictability matters because it makes property rights insecure, thereby constraining investment. This leads to uncertainty for businesses – medium-size firms seem to bear the brunt more than large or small firms – and with inconsistencies in policy implementation, it can adversely affect employment growth,” the WB said.

1...470471472...1,218Page 471 of 1,218

RMG BANGLADESH NEWS

RMG BANGLADESH
A Knowledge-based Initiative of Best Sourcing
Ready Made Garments sector is the key source of foreign currency and GDP for Bangladesh. Approximately 4.2 million people are dependent on the RMG sector for their bread and butter.
Contact us: info@rmgcentre.com
Facebook RSS Twitter Youtube

EVEN MORE NEWS

POPULAR CATEGORY

© Copyright 2025 - RMG Bangladesh