Apparel exporters have urged the government to provide at least Tk1,500 crore in advance cash incentives from the export subsidy fund, saying that factory owners need special support to pay workers’ wages and bonuses ahead of the Eid-ul-Fitr.
In a letter sent to the Finance Division secretary on Thursday, Bangladesh Knitwear Manufacturers and Exporters Association (BKMEA) President AKM Salim Osman requested to release the amount, drawing from the fourth instalment of cash incentives for the April-June period of the current financial year, by 5 April.
On 28 March, the government released Tk2,000 crore (the third instalment) of cash incentives against export earnings of the local exporters for the January-March period of FY23.
The fourth instalment for the April-June period of the current financial year is supposed to be released at the end of July.
Salim Osman in his letter said the factory owners are facing huge pressure for the payment of wages and festival allowances in April as the ready-made garment (RMG) factories are currently running at only 50-60% of their capacity due to a lack of export orders. Owners are already struggling to pay the regular wages to their workers.
Payment of wages and allowances during the eid festival is a sensational issue and any kind of delay might trigger labour unrest.
The BKMEA president said the ongoing Russia-Ukraine war made the global economy infirm and Bangladesh’s industries had been struggling to survive.
“Without special allocation from the government, it would be difficult for the factory owners to manage the situation,” he said.
“Under the circumstances, we [RMG exporters] are requesting you to take necessary steps for releasing at least Tk1,500 crore from the fourth instalment of cash incentives to the exporters within 5 April,” the BKMEA president said in his letter to the finance secretary.
According to the official data, the government allocated cash incentives of Tk7,825 crore for the local exporters, except for those in the jute sector, in the national budget for FY23.
Out of Tk7,825, the government released Tk1,900 crore incentives in the first instalment on 28 August last year for the July-September period and Tk1,500 crore in the second instalment on 27 December for the October-December period.
টেকসই প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়ে পোশাক শিল্প কাজ করছে। কিন্তু এ জন্য ব্যবসায়িক অনুশীলন, সর্বশেষ প্রযুক্তি ও বৈশি^ক ফ্যাশন শিল্পের ট্রেন্ড এবং এই খাতের সাম্প্রতিক ঘটনা ও উন্নয়ন সম্পর্কে জ্ঞানের প্রয়োজন হবে বলে মনে করেন বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান।
উত্তরাস্থ বিজিএমইএর নিজস্ব কার্যালয়ে পোশাক খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পুস্তক ও জার্নাল সমৃদ্ধ আধুনিক লাইব্রেরি স্থাপনকালে তিনি এ কথা বলেন। বিজিএমইএর তথ্য, গবেষণা এবং শিক্ষার চাহিদা মেটানো, একইসাথে পোশাক শিল্পের টেকসই উন্নয়নের পথে অগ্রযাত্রাকে তরান্বিত করতে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, এই লাইব্রেরি বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জন্য টেকসই এবং উন্নত ভবিষ্যত নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। জ্ঞানভান্ডার হিসেবে এটি শিল্প পেশাজীবি, গবেষক, ডিজাইনার এবং উৎপাদনকারীদের শিল্পের সর্বশেষ প্রবণতা ও চর্চা বিষয়ে অবহিত হতে সহায়তা করবে।
অত্যাধুনিক এই লাইব্রেরিতে পোশাক শিল্প সম্পর্কিত বই, জার্নাল এবং অন্যান্য সম্পদের বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। এতে পোশাক শিল্প সংক্রান্ত মুদ্রিত গ্রন্থ, দলিলপত্রাদি, পান্ডুলিপি, চিত্রকর্ম, সমসাময়িক ও প্রাসঙ্গিক বিভিন্ন বিষয় সংক্রান্ত বই, প্রকাশনা, সাময়িকী, গুরুত্বপূর্ন পুরনো সংবাদপত্র, মাইক্রোফিল্ম, অডিও-ভিজ্যুয়াল, পোশাক শিল্পের পথিকৃতদের নিয়ে গণমাধ্যমের প্রতিবেদন, দেশ-বিদেশের শিল্প ও সাহিত্যকর্ম থাকবে। গ্রন্থাগারটি জ্ঞান ও গবেষণার একটি কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে, যা বৈশ্বিক পোশাক শিল্পের সর্বশেষ প্রবণতা এবং প্রযুত্তির সাথে তাল মিলিয়ে পোশাক শিল্পের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
লাইব্রেরিটি বিজিএমইএর সাবেক সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মাযহারুল ইসলামের নামে করা হয়, যিনি একাধারে শিক্ষাবিদ, লেখক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, পোশাক শিল্পের পথিকৃৎ ও স্প্যারো অ্যাপারেলস লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। শিক্ষায় গুরুত্বপূর্ন অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ২০২৩ সালে একুশে পদকপ্রাপ্ত হন।
ড. মযহারুল ইসলাম ১৯৮৫ সালে স্প্যারো অ্যাপারেলস লিমিটেড নামক পোশাক শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বিজিএমইএ বোর্ডে ১৯৮৫-৮৭ মেয়াদে সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন এবং পোশাক শিল্পের উন্নয়নে অনবদ্য অবদান রাখেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সহ-সভাপতি (অর্থ) খন্দকার রফিকুল ইসলাম; সহ-সভাপতি মোঃ নাসির উদ্দিন; পরিচালক নীলা হোসনে আরা; বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রেস, পাবলিকেশন অ্যান্ড পাবলিসিটি চেয়ারম্যান এবং ড. মাযহারুল ইসলামের ছেলে শোভন ইসলাম এবং বিজিএমইএর বিভিন্ন স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান।
বাংলাদেশ আবারও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) কাছে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) বাণিজ্য সুবিধার মেয়াদ ৩ বছরের পরিবর্তে ৬ বছর বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে। বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার প্রক্রিয়াটি যাতে মসৃণ হয়, তা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তরে সংস্থাটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি বৈঠকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল এ দাবি জানিয়েছে। ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার কথা আছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ২০২৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের জন্য নির্ধারিত বাণিজ্য সুবিধা দেওয়া অব্যাহত রাখবে। স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হতে যাওয়া দেশগুলোর জন্য এই ৩ বছর গ্রেস পিরিয়ড হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশ এই সময়সীমাকে ২০৩২ সাল পর্যন্ত বর্ধিত করতে চায়। এছাড়াও জেনারেলাইজড স্কিম অব প্রেফারেন্সেস (জিএসপি) নীতিমালার ১টি আইন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ।
এই আইনে বলা হয়েছে, এভরিথিং বাট আর্মস (অস্ত্র ছাড়া বাকি সব পণ্য) উদ্যোগের আওতায় শুল্কমুক্ত সুবিধা পাওয়ার যোগ্য কোনো দেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের মূল্য যদি বাণিজ্যিক অঞ্চলের মোট আমদানির ৬ শতাংশ অতিক্রম করে, তাহলে জিএসপি মর্যাদা থাকলেও শুল্কমুক্ত সুবিধা প্রযোজ্য হবে না। বাংলাদেশ অনেক আগেই ৬ শতাংশের সীমা অতিক্রম করেছে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, আমরা ইতোমধ্যে ইইউ পার্লামেন্টের কিছু সদস্যের কাছে এ বিষয়ে দাবি জানিয়েছি, যারা বাণিজ্যিক বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দলের অপর সদস্যদের মধ্যে আছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষ ও ফারুক হাসান।
ফারুক হাসান জানান, বৈঠকে বাংলাদেশে করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মারাত্মক প্রভাবের কারণে বাণিজ্যে খারাপ প্রভাব পড়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্য সুবিধা সম্প্রসারণের দাবি জানানো হয়।
বৈঠকে আরো যুক্তি দেওয়া হয়, পোশাক খাত হাজার হাজার নারীর কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং বাংলাদেশ বিপুল সংখ্যক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে।
ফারুক হাসান বলেন, এর আগে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশ যে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ জিএসপি প্লাসের যোগ্যতা অর্জন করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন তা ইতোমধ্যে প্রত্যাহার করেছে।
সভায় মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি ও বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্টের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন নিহাদ কবিরসহ বেসরকারি খাতের কয়েক সদস্য অংশ নেন বলে জানিয়েছেন ফারুক। বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের মহাসচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফারুক আহমেদও বৈঠকে অংশ নেন।
পুরোনো আমদানি-রপ্তানি মানদণ্ডে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের জিএসপি সুবিধার আওতায় আমদানিতে কোনো দেশের অংশগ্রহণ ৭ দশমিক ৪ শতাংশের বেশি হতে পারবে না। যেহেতু বাংলাদেশ অন্যতম বৃহৎ পোশাক রপ্তানিকারক দেশ এবং এর প্রায় সব পণ্যই শুল্কমুক্ত হওয়ায় ইইউ-জিএসপি আওতাভুক্ত আমদানিতে বাংলাদেশের অংশ ৭ দশমিক ৪ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি।
ইইউ ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে যোগ্য দেশগুলোর জন্য নতুন জিএসপি নীতিমালা চালু করতে যাচ্ছে, যা ২০৩৪ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। প্রতিনিধি দলটির ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্য মহাপরিচালকের সঙ্গে বৈঠক করে এই দাবি উত্থাপনের কথা আছে।
অন্যান্য স্বল্পোন্নত দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশও গত কয়েক বছর ধরে বেশ কয়েকটি উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশের সঙ্গে স্বল্পোন্নত দেশের বাণিজ্য সুবিধার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য তদবির চালিয়ে আসছে।
In the world of textile manufacturing, ITMA is really the ‘greatest show on earth.’ It’s where the progress of textile and clothing technology is measured and benchmarked against previous years, and vital contacts are made between customers and suppliers worldwide. Swiss companies are renowned for their innovative spirit and commitment to the four-yearly exhibition series.
With ITMA 2023 fast approaching in Milan (June 8-14), – Swiss Textile Machinery Association recently held a Pre-ITMA Press Conference in Berne Switzerland. Where the association’s Secretary General, Cornelia Buchwalder in an interview, explores the real importance of ITMA for Swiss Textile Machinery member companies and ITMA 2023 onward transformation of global textile industry.
Figure: Tareq Amin, Founder & CEO, Textile Today with Cornelia Buchwalder, Secretary General, Swiss Textile Machinery.
How important is ITMA 2023 for Swiss Textile Machinery member companies?
Cornelia Buchwalder: Not only for us, but for the visitors from the textile manufacturers, ITMA is vitally important, and a major element in the overall development of the industry worldwide.
The 2023 ITMA is fully booked – clear evidence of its continued appeal as the essential marked place for textile machinery. And its importance is underlined by the participation of more than 50 Swiss exhibitors, most of which are members of the Textile Machinery Association. We will be there in Milan, because we know it’s the perfect opportunity to show the world what we offer.
Our Association is a major player in textiles. Established in 1940, it now includes 44 member firms, covering the entire textile value chain. Together, these companies have a total of more than 4,000 years of experience, and an unrivaled international reputation for innovation and quality.
This shows that Swiss Textile Machinery members are well-established in the textile industry and leading in innovation. Also, it gives Swiss companies the ability to cope with all types of challenges.
Kindly share with us about Swiss Textile Machinery’s long journey.
Cornelia Buchwalder: Of course, my heart beats with Swiss Textile Machinery. I am with this association for the last 10 years. We have 44 members. In addition, our strength lies in our years of experience. At the beginning of our journey, during the great industrial revolution period, shipping textile machinery from the UK became difficult. And our ancestors realized that the Swiss have to build their own textile machinery capacity. In addition, they saw commercial viability in this industry – which is how the Swiss got into this industry.Also Read: Swiss textile machinery to unveil their innovations for economically sustainable textile manufacturing
The last 10 years of the Swiss Textile Machinery journey were full of various challenges. And I think the govt. has really supported the industry. Most importantly, our members have done an excellent job in continuing the business and they showed great ability to find solutions and how to develop further, along with diversification. These helped the members to stay strong and be an important player in the industry.
Crossing this journey, ITMA 2023’s title is ‘transforming the textile industry.’ so, what is the transformation point we can look forward to in this ITMA
Cornelia Buchwalder: The EU is really demanding a change in the industry and our members have adopted the change of sustainability, circularity and other aspects of more efficiency. The two-day press meet has also highlighted this process. Of course, it is a long journey and easy to achieve overnight. It is a journey of transformation we have started and together with the whole industry, we will succeed.
Is ITMA really still a focus for the timing of major innovations in technology
Cornelia Buchwalder: That is certainly the way the ITMA shows have been viewed in the past. Today it’s not the only forum for innovation, which is now more of an ongoing process of a collaborative effort between machinery companies and their customers. But ITMA remains a four-yearly milestone in technology, where industry visitors rightly expect to see the best and latest ideas from their suppliers. It’s increasingly interesting to evaluate how innovations fit into the wider textile value chain, rather than in a company’s own specialized branch of the sector.
Obviously, Swiss Textile Machinery companies will want to use this big event to grow their business and expand sales. Are there other motivations for exhibiting at ITMA 2023
Cornelia Buchwalder: Yes, that’s a primary goal for sure. But we don’t underestimate the superb networking opportunities it will bring, fostering shared knowledge and experience with both new and existing partners. Significantly, 2023 will be one of the first really major shows for textiles since the coronavirus pandemic put a stop to personal business interactions. It will be great to enjoy face-to-face meetings again this time. We have a lot to talk about!
For our member firms, it’s also a chance to focus on how our products, components and services stack up against competitors’ offerings, and gauge the reaction from visitors to our booths. It’s good to be able to review and compare our own performance in the spotlight of a massive event like ITMA.
What actual innovations and novelties can we expect in Milan
Cornelia Buchwalder: We will certainly be ready with a strong display of new Swiss developments, as each company presents its latest innovations. For the specifics, individual members’ companies will be delighted to provide more detailed information – and maybe even some surprises at the show itself.
What would the Swiss Textile Machinery Association aim to achieve at ITMA
Cornelia Buchwalder: One of our key goals would be to assure visitors that Switzerland is seen in the vanguard of progress in both sophisticated digital solutions and sustainable solutions. Sustainability has a double meaning for us: the ability to offer continuing benefits and enduring performance for our customers while embracing every aspect of sustainable production to the highest standards of environmental responsibility.
We achieve these standards through significant investments in R&D – a major slice of revenue for most of our members – and by close cooperation with experts in the leading products, components and services. ‘Innovation is in our DNA’ is more than a slogan: we have a history of achievements to prove it.
Superbrands Bangladesh has honored 40 organizations from diverse industries, including ACI Pure Salt, Abul Khair Steel, Akij Ceramics, Bashundhara Diapant, Bashundhara LP Gas, Bashundhara Tissue, BRB Cable Industries, Channel I, Cow Brand Colour Coated Steel.
Figure: Superbrands Bangladesh honors 40 brands across diverse industries. Courtesy: Collected.
Also, Daraz Bangladesh, DBL Group, Elite Paint, Energypac Power Generation, Epyllion Group, Fresh Refined Sugar, Friendship Bangladesh, Gazi Pumps, Gree Air Conditioners, Green Delta Insurance, Hatil Furniture, Igloo Ice Cream, Incepta Pharmaceuticals, Matador Group, and Meghna Group of Industries.
Metlife Insurance, Monno Ceramic, Rupchanda, Samsung Mobile, Samsung Television, Shah Cement, Shanta Holdings, Shwapno, Singer Washing Machines, SMC Condoms, Super Board, Super Fresh Drinking Water and Walton were also named.
The brands are selected through a process that involves independent and voluntary panels of experts from a range of backgrounds, known as the “Brand Council”
Bangladesh Brand Forum revealed the names on Saturday through a ceremony in Sheraton Dhaka.
Superbrands is a well-known global authority in the realm of branding, operating across 90 countries worldwide. The selection process of brands is conducted by independent and voluntary panels of experts from diverse backgrounds, referred to as the “Brand Council”.
This process adheres to global standards and involves several stages to recognize only the most exceptional brands in various segments. The criteria considered during the selection process include brand heritage, relevance within the category, perceived quality and performance, and top-of-mind awareness.
The highest-scoring brands are invited to receive the coveted Superbrands status. After meeting all the necessary requirements, they are eventually recognized as the Superbrands of their respective country.
According to Shariful Islam, the Managing Director of Superbrands Bangladesh, a brand that consistently delivers quality products and services over an extended period builds trust with consumers. This trust, when built over time, transforms a brand into a Superbrand.
A delegation led Mohammad Tofazzel Hossain Miah, Principal Secretary to the Honorable Prime Minister of Bangladesh, met with René van Hell, Director of Inclusive Growth at the Ministry of Foreign Affairs, Netherlands, and Karin Mössenlechner, Director, Asia and Oceania Department at the Dutch Ministry of Foreign Affairs on April 1.
Figure: A delegation led Mohammad Tofazzel Hossain Miah, Principal Secretary to the Honorable Prime Minister of Bangladesh, met with René van Hell, Director of Inclusive Growth at the Ministry of Foreign Affairs, Netherlands, and Karin Mössenlechner, Director, Asia and Oceania Department at the Dutch Ministry of Foreign Affairs on April 1.
The principal secretary was accompanied by BGMEA President Faruque Hassan, Commerce Secretary of Bangladesh Tapan Kanti Ghosh, Bangladesh Ambassador to the Netherlands M. Riaz Hamidullah, former President of MCCI Nihad Kabir in the meeting which was also attended by Netherlands Ambassador to Bangladesh Anne van Leeuwen.
Wies van Leeuwen, Business Development Coordinator, India and Bangladesh at the Dutch Ministry of Foreign Affairs and Joost Oorthuizen, CEO of Invest International were present at the meeting held in the Hague, Netherlands.
The delegation apprised the Dutch government high-ups of Bangladesh’s progress in the direction of achieving Sustainable Development Goals (SDGs) while spotlighting potential of investment in sustainability in the country.
Speaking at the meeting, BGMEA President Faruque Hassan stated how Bangladesh’s garment industry is making continuous strides towards going green, and is already the global leader with the highest number of green factories.
He urged the Dutch government to support the industry, especially in the areas of environmental sustainability – circular fashion, recycling, and energy efficiency.
He also invited investment from the Netherlands in the industry to accelerate its move towards sustainability.
Faruque Hassan also called on the Netherlands government to extend its cooperation in developing the knowledge and skills of the students of BGMEA University of Fashion and Technology (BUFT) in textile, apparel, fashion, design and business through collaboration with leading Dutch fashion universities and institutes.
BGMEA has sought duty-free facilities for the export of ready-made garments to the US market made of cotton imported from the United States. BGMEA President Faruque Hassan sent three separate letters to US Ambassador to Bangladesh Peter Haas, Texas State Governor Greg Abbott, and Texas State Senator Ted Cruz on Monday.
Figure: BGMEA has sought duty-free facilities for the export of garments made using cotton imported from the United States to the country.
The BGMEA president has pointed out in the letter that both countries will benefit from duty-free garment exports to the United States.
In the letter, he said, according to the information from the World Trade Organization, Bangladesh’s readymade garment export share is 6.37 percent in the world market. In 2022, Bangladesh exported $45.71 billion worth of garments, while cotton garments accounted for $32.86 billion, which is 71.89 percent of Bangladesh’s total exports of RMG.
Almost 99% of cotton is imported for the RMG industry making Bangladesh the second largest cotton importing country and a significant portion is imported from the United States, the letter read.
The letter highlighted the latest statistics on garment exports and cotton imports and said that the United States imported garments worth $9.74 billion from Bangladesh last year, of which cotton-made garments accounted $6.91 billion or 71 percent.
On the other hand, the United States imported $47.51 billion worth of cotton garments from the whole world last year, while Bangladesh’s share is 14.54 percent. It appears that Bangladesh is one of the largest sources of imports of cotton garments in the United States.
Recently, the fumigation process of US cotton at Bangladesh ports has been simplified which will facilitate and increase the cotton import from the US and reduce costs. If duty-free facilities are given to the export of Bangladeshi garments to the US market, Bangladesh’s garment exports to the US will increase, which in turn will increase the country’s cotton exports, the letter read also.
Faruque Hassan wrote in the letter that in 2022, The US importers had to pay $1.55 billion worth of duty to import $9.74 billion worth of apparel from Bangladesh. The average duty on all imported products from Bangladesh was amongst the highest in 2022, and the import tariff on clothing items from Bangladesh was even higher.
In such a context, the letter has sought duty-free facilities for the export of garments made using cotton imported from the United States to the country. If this facility is available, business between the two countries will increase. The country’s cotton producers will also benefit. At the same time, US consumers, especially those with limited incomes, can buy clothes at lower prices.
The letter requested to take appropriate measures to provide duty-free access to US cotton garments in the US market. BGMEA will also request the Ministry of Commerce of Bangladesh to discuss this matter with the US government and the US Embassy in Dhaka.
The upcoming Kingpins Amsterdam show is set to introduce a groundbreaking tool that will objectively assess the environmental impact of every step in the manufacturing process of denim jeans.
Figure: The upcoming Kingpins Amsterdam show is set to introduce a groundbreaking tool that will objectively assess the environmental impact of every step in the manufacturing process of denim jeans.
Developed by the Transformers Foundation, the “Transparency Tool” (TTT) will use unprocessed data to compare inputs and outputs for a set of clothes, providing mills and brands with the information they need to make informed decisions about the goods they produce and purchase.
With the TTT, denim manufacturers will be able to apply scientific techniques to sustainability promises, assigning a trustworthy figure to sustainability claims. According to Kingpins creator Andrew Olah, this tool will “forever shift the entire discourse around sustainability in the jeans industry.”
Attendees of the Kingpins Amsterdam show on April 12 will have the opportunity to witness the TTT in action and learn more about its functionality at a seminar.
Besides the TTT, Kingpins will also introduce Material Exchange’s Livestock, an online marketplace featuring a range of denim products.
This platform allows buyers to discover real-time information on who has what stock and in what quantities, providing transparency in the supply chain.
To support PVH Europe’s Most Sustainable Product (MSP) project, Kingpins, and PVH collaborated last year, resulting in the production of a line of clothing using specific MSP fabrics and washes in PVH’s Amsterdam atelier.
This project highlights the increasing importance of sustainability in the fashion industry, and the need for innovative tools like the TTT to help manufacturers make more informed decisions.
Apparel imports from Bangladesh to the European Union (EU) increased by 35.69% in 2022 compared to 2021.
The EU’s imports from the rest of the world grew by 20.97% in the same period, as per statistics from Eurostat, which provides statistical information to the institutions of the EU.
The EU imported US$22.89 billion worth of clothing from Bangladesh in 2022.
With 22.20% share of the EU’s total RMG import, Bangladesh remains the 2nd largest apparel import source for the EU.
On the other hand, EU’s import from the top sourcing country China grew by 17.01% year-over-year.
The EU’s import from China reached US$30.14 billion in 2022.
On the other hand, the EU’s import from Turkey, the third largest apparel import source for the EU, increased by 10.09% year-over-year and reached US$11.98 billion dollars.
The EU’s imports from India and Vietnam increased by 21.02% and 35%.
The export of apparel items from Bangladesh to the countries in European Union (EU) increased by 35.69 per cent in 2022 compared to 2021.
The import of apparels by EU countries from the world grew by 20.97 per cent during this time. The EU countries imported $22.89 billion of clothing from Bangladesh in 2022, as per the data of Eurostat.
With 22.20 per cent share of the EU’s total RMG import, Bangladesh remains in the 2nd position to export highest quantity of garment apparel to the EU countries.
Talking to BSS, Director of Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) Mohiuddin Rubel said that on the whole, the export of Bangladeshi RMG items to the EU market was good last year.
But, the high export trend of apparel items to the EU market which was evident during the January-June period of last year could not be maintained during the July-December period.
“The main reason behind this was that the first six months were the post Covid-19 period for which the buyers purchased many RMG items. Furthermore, we did well since there was lockdown in China,” he added.
He said that after that the impact of the Russia-Ukraine war was huge while the inflation also increased in the EU market leading to low demand for apparel items. “It also put an impact on our exports,”
Rubel also mentioned that the Bangladeshi exporters are facing tough time in maintaining their export growth in the EU market since the production cost went up.
Data showed that EU’s imports from the top sourcing country China grew by 17.01 per cent year-over-year. EU’s import from China reached $30.14 billion in 2022.
On the other hand, EU’s import from Turkey, the third largest apparel import source for the EU, increased by 10.09 per cent year-over-year and reached $ 11.98 billion. EU’s imports from India and Vietnam increased by 21.02 per cent and 35 per cent respectively.
